অর্থনৈতিক স্বাধীনতা একটি ব্যাপক ধারণা, তবে এর মূল ভিত্তি হলো অভাব হতে মুক্তি (Freedom from want)। এর অর্থ হলো, একজন ব্যক্তির এমন একটি আর্থিক অবস্থায় পৌঁছানো, যেখানে তাকে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার মতো মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণের জন্য দুশ্চিন্তা করতে হয় না।
যখন একজন ব্যক্তি অভাব থেকে মুক্ত হন, তখন তিনি— - নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাজ বা পেশা বেছে নিতে পারেন। - বাধ্যতামূলকভাবে কোনো শ্রমে নিযুক্ত না থেকে নিজের সৃজনশীলতা ও সম্ভাবনার বিকাশ ঘটাতে পারেন। - অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তগুলো কোনো চাপ বা বাধ্যবাধকতা ছাড়া স্বাধীনভাবে নিতে পারেন।
- Being and Time - ইমানুয়েল কান্টের রচিত বই নয়। - এই গ্রন্থটির রচয়িতা মার্টিন হাইডেগার।
ইমানুয়েল কান্ট: - ইমানুয়েল কান্ট জার্মান নীতিবিজ্ঞানী।
তাঁর নীতিবিদ্যার মূলকথা তিনটি যথা: - সৎ ইচ্ছা, - কর্তব্যের জন্য কর্তব্য এবং - শর্তহীন আদেশ।
নীতিশাস্ত্রের উপর তাঁর রচিত বই: - Groundwork for Metaphysics of Morals. - Critique of Judgement. - Critique of Pure Reason. - Critique of Practical Reason.
- Peter Singer অস্ট্রেলিয়ান নৈতিক ও পলিটিক্যাল দার্শনিক। - পিটার সিঙ্গারের ব্যবহারিক নীতিবিদ্যার বৈশিষ্ট্য হলো তথ্যগত উপাদানের ব্যবহার। - তিনি আধুনিক Animal Rights আন্দোলনের প্রবর্তক।
তাঁর লেখা কয়েকটি বই: - Animal Liberation, - Ethics in the Real World, - The Life You Can Save, - The Most Good You Can Do.
- আত্মসংযম ব্যক্তির নৈতিক প্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - কোন ব্যক্তি যদি আত্মসংযমের মাধ্যমে ষড়রিপুকে দমন করতে না পারে, তাহলে তার নৈতিক প্রগতি ব্যাহত হয়। তাই নৈতিক প্রগতির জন্যে প্রত্যেক ব্যক্তিকে সংযমী হতে হবে।
- ইমানুয়েল কান্ট জার্মানির একজন প্রখ্যাত নীতিবিজ্ঞানী ছিলেন। - নীতিশাস্ত্রে তার অবদান অনস্বীকার্য। - নীতিশাস্ত্রের উপর তার তত্ত্বগুলো আজও নীতিশাস্ত্রের জ্ঞানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি তিনটি: ১) সৎ ইচ্ছা: কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি হল "সৎ ইচ্ছা"। তার মতে, "সৎ ইচ্ছা" হলো নৈতিকতার একমাত্র উৎস। "সৎ ইচ্ছা" বলতে তিনি বোঝাতেন - কোন লোভ, লালসা, বা স্বার্থ ছাড়া, কেবল নৈতিক নীতির প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা।
২) কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য: কান্টের নীতিশাস্ত্রের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল "কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য"। তার মতে, কেবল সুখ বা লাভের জন্য নয়, বরং কর্তব্যের প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা উচিত।
৩) শর্তহীন আদেশ: কান্ট নীতিশাস্ত্রে "শর্তহীন আদেশ"-এর ধারণাটিও ব্যাখ্যা করেছেন। তার মতে, নীতিশাস্ত্রের নীতিগুলো কোনো শর্তের উপর নির্ভরশীল নয়, বরং সকলের জন্য অবশ্য পালনীয়।
নীতিশাস্ত্রের উপর কান্টের রচিত বই: - Groundwork for Metaphysics of Morals - Critique of Pure Reason - Critique of Practical Reason - Critique of Judgement
ব্রিটিশ দার্শনিক ও রাষ্ট্র চিন্তাবিদ টমাস হবস ও জন লক এবং ডাচ আইনজ্ঞ হুগো গ্রোসিয়াসের লেখা থেকে প্রাকৃতিক আইনের উদ্ভব হয় । ১২১৫ খ্রিষ্টাব্দে ইংল্যান্ডের রাজা জন কর্তৃক ঘোষিত জনগণের জন্য রাজনৈতিক ও ব্যাক্তি স্বাধীনতা সংক্রান্ত সনদ হলো ম্যাগনাকার্টা । গ্রিক, খ্রিষ্টান ও মধ্যযুগীয় ধর্মতত্ত্ব ছিল প্যাপাসি বা পোপতান্ত্রিক । খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম শতকের চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াসের সৃষ্ট কুনফুসিয়াসবাদের মূল শিক্ষাই ছিল সুবিধাভোগী শ্রেণির আধিপত্য কায়েম করা এবং ঈশ্বরের ইচ্ছার জয়গান করা ।
- নীতি ও উচিত-অনুচিত বোধ হলো নৈতিক মূল্যবোধের উৎস। - নৈতিক মূল্যবোধ হচ্ছে সেসব মনোভাব এবং আচরণ যা মানুষ সবসময় ভালো, কল্যাণকর ও অপরিহার্য বিবেচনা করে মানসিকভাবে তৃপ্তিবোধ করে। - তাই অপশন বিবেচনায় বলা যেতে পারে, নৈতিক মূল্যবোধের উৎস নৈতিক চেতনা।
- ১৮৬৩ সালে ইংরেজ দার্শনিক জন স্টুয়ার্ট মিল এর বিখ্যাত গ্রন্থ Utilitarianism প্রকাশিত হয়। - এ গ্রন্থে তিনি উপযোগবাদের ব্যাখ্যায় বলেন, উপযোগবাদ (Utilitarianism) হলো সেই ধারণা, যা নৈতিকতা ও সর্বোচ্চ সুখ নীতিকে ভিত্তি হিসেবে মেনে নেয় এবং মনে করে সেই ধরনের কাজই নৈতিক, যা সুখের বৃদ্ধি ঘটায়। সুখ বলতে আনন্দের উপস্থিতি এবং বেদনার অনুপস্থিতি। - এ গ্রন্থে তিনি আরো বলেন, মুক্তিবোধ বা কোন আদর্শের পরিবর্তে ব্যক্তি পরিচালিত হয় জৈবিক প্রেরণায়; মানুষের জৈবিক প্রেরণার মূল লক্ষ্য সর্বোচ্চ সুখ লাভ এবং দুঃখের পরিসমাপ্তি। - তিনি ৮ মে ১৮৭৩ সালে (বয়স ৬৬) ফ্রান্সে মৃত্যুবরণ করেন।
তাঁর রচিত অন্যান্য গ্রন্থ: Principles of Political Economy (1848) On Liberty (1859) Utilitarianism (1861) The Subjection of Women (1869) System of logic, Ratiocinative and Inductive.
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে, বিচার বিভাগ সকল সরকারি কর্তৃপক্ষের উপর সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব রাখে। - সংবিধানের ব্যাখ্যা ও প্রয়োগের একমাত্র কর্তৃপক্ষ হলো বিচার বিভাগ। - সংবিধানের লঙ্ঘন হলে, বিচার বিভাগ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে আদেশ জারি করতে পারে। - বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য সংবিধানে বিভিন্ন বিধান রয়েছে।
- বাংলাদেশে দুর্নীতি প্রতিরোধে বেশ কিছু আইন ও বিধিমালা রয়েছে।
প্রধান আইনগুলো হলো: - দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এই আইনে ঘুষ, প্রতারণা, জালিয়াতি, অপব্যবহার ইত্যাদি দুর্নীতিমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে। - দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এই আইনের মাধ্যমে স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিষ্ঠিত হয়। দুদক দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত, মামলা পরিচালনা এবং দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রাখে। - সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা, ২০১৮ এই বিধিমালায় সরকারি কর্মচারীদের দ্বারা অসদাচরণ, দুর্নীতি ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে। - উল্লেখ্য যে, দুর্নীতি প্রতিরোধে কেবল আইনই যথেষ্ট নয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সকলের সচেতনতা ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
- দুর্নীতির সংজ্ঞা নির্ধারণ করা কঠিন কারণ নীতি, আদেশ এবং মূল্যবোধ সমাজ ও সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়। দুর্নীতি নীতি, আদর্শ এবং মূল্যবোধের পরিপন্থী কাজ। - স্থান, কাল, পাত্র এবং আদর্শের ভিন্নতার কারণে দুর্নীতির উদাহরণও ভিন্ন হতে পারে। - সাধারণভাবে, দুর্নীতি বলতে আইন ও নীতির বিরুদ্ধাচরণকে বোঝায়। - দুর্নীতির সাথে পেশা, ক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা, পদবি, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থান গভীরভাবে জড়িত।
- "নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অভাব" রাষ্ট্র ও সমাজে দুর্নীতির মূল কারণ।
- পরিবার হলো মানুষের জীবনে মূল্যবোধ শিক্ষার প্রাথমিক ক্ষেত্র। - এখানে বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এক বা একাধিক পুরুষ ও মহিলা তাদের সন্তান, পিতা-মাতা ও অন্যান্য পরিজনদের নিয়ে একত্রে বসবাস করে। - পরিবার শুধু আশ্রয়স্থল নয়, বরং এটি আমাদের চারিত্রিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - সমাজে আমাদেরকে কিভাবে চলাফেরা করতে হবে তার শিষ্টাচারসহ সকল প্রকার মানবীয় গুণাবলী ও মূল্যবোধ বিকাশের প্রাথমিক ধাপ শুরু হয় পরিবার থেকে। - পরিবারের সদস্যরা পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সহনশীলতা প্রদর্শনের মাধ্যমে সন্তানদের পারিবারিক আদর্শ শেখান। - পরিবার ও বিদ্যালয় একসাথে কাজ করে মানুষকে সুন্দর, নীতিবান ও দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সাহায্য করে।
- ইমানুয়েল কান্ট জার্মানির একজন প্রখ্যাত নীতিবিজ্ঞানী ছিলেন। - নীতিশাস্ত্রে তার অবদান অনস্বীকার্য। - নীতিশাস্ত্রের উপর তার তত্ত্বগুলো আজও নীতিশাস্ত্রের জ্ঞানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি তিনটি: ১) সৎ ইচ্ছা: কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি হল "সৎ ইচ্ছা"। তার মতে, "সৎ ইচ্ছা" হলো নৈতিকতার একমাত্র উৎস। "সৎ ইচ্ছা" বলতে তিনি বোঝাতেন - কোন লোভ, লালসা, বা স্বার্থ ছাড়া, কেবল নৈতিক নীতির প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা।
২) কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য: কান্টের নীতিশাস্ত্রের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল "কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য"। তার মতে, কেবল সুখ বা লাভের জন্য নয়, বরং কর্তব্যের প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা উচিত।
৩) শর্তহীন আদেশ: কান্ট নীতিশাস্ত্রে "শর্তহীন আদেশ"-এর ধারণাটিও ব্যাখ্যা করেছেন। তার মতে, নীতিশাস্ত্রের নীতিগুলো কোনো শর্তের উপর নির্ভরশীল নয়, বরং সকলের জন্য অবশ্য পালনীয়।
নীতিশাস্ত্রের উপর কান্টের রচিত বই: - Groundwork for Metaphysics of Morals - Critique of Pure Reason - Critique of Practical Reason - Critique of Judgement
- ড. মুহাম্মদ ইউনুসের প্রবর্তিত “সামাজিক ব্যবসা” (Social Business) মডেলটি একটি অভিনব ও মানবিক ব্যবসায়িক ধারণা, যার মূল লক্ষ্য লাভ নয়, বরং সামাজিক সমস্যার নৈতিক ও টেকসই সমাধান। - এই ব্যবসার উদ্দেশ্য হলো সমাজের বাস্তব সমস্যাগুলো — যেমন দারিদ্র্য, অপুষ্টি, বেকারত্ব, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা সংকট ইত্যাদির কার্যকর সমাধান খোঁজা।
সামাজিক ব্যবসায়: - বিনিয়োগকারী তার মূল পুঁজি ফেরত পান, তবে অতিরিক্ত কোনো লাভ গ্রহণ করেন না। - ব্যবসার আয় পুনরায় সেই সামাজিক লক্ষ্য পূরণের জন্যই ব্যবহৃত হয়। - এটি করুণা বা দানভিত্তিক নয়, বরং নিজে আয় করে টিকে থাকার মতো একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ মডেল।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
১৮৬৩ সালে ইংরেজ দার্শনিক জন স্টুয়ার্ট মিল এর বিখ্যাত গ্রন্থ Utilitarianism প্রকাশিত হয়। -এ গ্রন্থে তিনি উপযোগবাদের ব্যাখ্যায় বলেন, উপযোগবাদ (Utilitarianism) হলো সেই ধারণা, যা নৈতিকতা ও সর্বোচ্চ সুখ নীতিকে ভিত্তি হিসেবে মেনে নেয় এবং মনে করে সেই ধরনের কাজই নৈতিক, যা সুখের বৃদ্ধি ঘটায়। সুখ বলতে আনন্দের উপস্থিতি এবং বেদনার অনুপস্থিতি। -এ গ্রন্থে তিনি আরো বলেন, মুক্তিবোধ বা কোন আদর্শের পরিবর্তে ব্যক্তি পরিচালিত হয় জৈবিক প্রেরণায়; মানুষের জৈবিক প্রেরণার মূল লক্ষ্য সর্বোচ্চ সুখ লাভ এবং দুঃখের পরিসমাপ্তি।
-তিনি ৮ মে ১৮৭৩ সালে (বয়স ৬৬) ফ্রান্সে মৃত্যুবরণ করেন
তাঁর রচিত অন্যান্য গ্রন্থ: Principles of Political Economy (1848) On Liberty (1859) Utilitarianism (1861) The Subjection of Women (1869) System of logic, Ratiocinative and Inductive.
-নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষকে শুদ্ধাচার বলে। -রাষ্ট্রের সর্বত্র শুদ্ধাচার চর্চা ও দুর্নীতি প্রতিরোধের মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করে সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে ‘জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করে। -এটি রাষ্ট্রের বিদ্যমান নিয়মনীতি ও আইন কানুনের পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে।
- নীতিবিদ্যা সমাজে বসবাসকারী মানুষের কাজের ভাল-মন্দ , উচিত-অনুচিত বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে । - আর উপযুক্ত বিষয়গুলো স্বাভাবিকভাবেই ঐচ্ছিক কাজ । - অকস্মাৎ ঘটে যাওয়া ও অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে কোনো কর্মকাণ্ড নীতিবিদ্যা আলোচনা করে না।
ঐচ্ছিক ক্রিয়ার স্তর ৩টিঃ -মানসিক, -শারীরিক ও -বাহ্যিক স্তর।
- আনুষ্ঠানিক উচ্চশিক্ষাবিহীন স্বশিক্ষিত একজন মননশীল লেখক ও যুক্তিবাদী দার্শনিক আরজ আলী মাতুব্বর বাংলাদেশের সমাজে জেকে বসা ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অন্ধ কুসংস্কারের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা নৈতিক আদর্শকে কুঠারাঘাত করে, তার স্থলে বস্তুবাদী দর্শন ও বিজ্ঞানের মাধ্যমে সত্য আবিষ্কার করে সত্য, ন্যয় ও বিজ্ঞানের যথাযথ নীতি পদ্ধতিভিত্তিক নব নৈতিক আদর্শের সমাজের কথা চিন্তা করেছেন । - তার দার্শনিক চিন্তা-চেতনা ধর্মের বিরুদ্ধে ছিল না, ছিল ধর্মের নামে প্রচলিত ধর্মাদ্ধতা ও ধর্মতন্ত্রের বিরুদ্ধে ।
- মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ আমাদের মুসলমানদের মধ্যে বাংলাভাষায় প্রথম যথার্থ দার্শনিক প্রবন্ধ রচনা করেন । - তিনি তার দর্শনে আত্মপ্রতিষ্ঠার নামে একটি দার্শনিক ধারার কথা বলেন । - বাংলাদেশের আরেকজন বিশিষ্ট দার্শনিক জি. সি. দেব বস্তুবাদ ও অধ্যাত্মবাদের মিশিলে গঠিত সমন্বয়ী দর্শনের প্রচার করেছিলেন
- জর্জ উইলহেলম ফ্রেডরিখ হেগেল (১৭৭০-১৮৩১) ছিলেন একজন জার্মান দার্শনিক যিনি আধুনিক কালের পূর্ণতাবাদের একজন প্রধান চিন্তাবিদ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তার নীতিদর্শন ভাববাদ এর উপর ভিত্তি করে স্থাপিত হয়েছিল, যেখানে তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে বাস্তবতার মূল ভিত্তি হল চেতনা।
- "মানুষ হও এবং মরে বাঁচ" ("Be a person, Die to live") উক্তিটি তার "আত্মার ঘটনাবলী" (Phenomenology of Spirit) (1807) নামক বই থেকে উদ্ধৃত।
এই উক্তিটি দ্বারা হেগেল বোঝাতে চেয়েছিলেন- - "মানুষ হও" - হেগেলের মতে, মানুষ শুধুমাত্র জীবন্ত প্রাণী নয়, বরং সচেতন এবং আত্ম-সচেতন প্রাণী। - "মরে বাঁচ" - হেগেল এখানে "মৃত্যু" শব্দটি শারীরিক মৃত্যুকে বোঝায় না, বরং আমাদের স্বার্থপর, সীমাবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গি" ছেড়ে বেরিয়ে আসাকে বোঝায়
- বার্ট্রান্ড রাসেল একজন বিখ্যাত গণিতবিদ এবং দার্শনিক ছিলেন যিনি 1950 সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। - তার কাজের জন্য তিনি "বিজ্ঞান ও দর্শনের মধ্যে সম্পর্ক সম্পর্কে তার বিস্তৃত এবং উদার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য" পুরস্কৃত হন। - তিনি বলেছেন, “দর্শন হচ্ছে ধর্ম ও বিজ্ঞানের মধ্যবর্তী এক অনধিকৃত প্রদেশ।"
তার রচিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে: - The Problem of Philosophy - The Conquest of Happiness - Religion and Science - The Principles of Mathematics - The Analysis of Mind - Marriage and Morals - Philosophical Essays - Political Ideals - Principles of Social Reconstruction - The Analysis of Matter - Logic and knowledge.
- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় ভাগের ৩৯ নং অনুচ্ছেদে চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতাকে অন্যতম মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং তথ্য প্রাপ্তিত অধিকার চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ । সুতরাং তথ্য পাওয়া মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত । - তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ (২০ নং আইন) মতে - ‘তথ্য পাওয়া’ মানুষের মৌলিক অধিকার।
- নাগরিকের সামাজিক কর্তব্য ও দায়বদ্ধতা - যেমন আইন মেনে চলা, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া, সমাজের উন্নয়নে অংশগ্রহণ করা, ভোটাধিকার প্রয়োগ করা, কর প্রদান করা ইত্যাদি - যখন সকলে পালন করে, তখন একটি আদর্শ সমাজ সৃষ্টি হয়।
- আদর্শ আমলাতন্ত্র: এটি মূলত সরকারি কর্মকর্তাদের কর্মপদ্ধতি ও নীতিমালার সাথে সম্পর্কিত, যা নাগরিকের কর্তব্যবোধ থেকে সরাসরি সৃষ্টি হয় না। তবে, কর্তব্যপরায়ণ নাগরিক একটি সুষ্ঠু আমলাতন্ত্রের প্রত্যাশা করে।
- আদর্শ সরকার: আদর্শ সরকার গঠনে নাগরিকের সচেতনতা ও কর্তব্যবোধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, বিশেষ করে ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে। তবে, শুধুমাত্র নাগরিকের কর্তব্যবোধই একটি আদর্শ সরকার নিশ্চিত করে না, সরকারের নিজস্ব নীতি ও কার্যক্রমও গুরুত্বপূর্ণ।
- সামাজিক বিশৃঙ্খলা: এটি নাগরিকের কর্তব্য ও দায়বদ্ধতার অভাবের কারণে সৃষ্টি হয়, পালনের কারণে নয়।
- বাংলাদেশে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করা হয় ২০১২ সালে। - মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নেতৃত্বে একটি কমিটি এই কৌশলটি প্রণয়ন করে। - কৌশলটিতে রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের পেশাগত আদর্শ, মূল্যবোধ, আচরণ ও কর্তব্যবোধ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।