সাধারণ বীমা কর্পোরেশন (উচ্চমান সহকারী) - ০৩.১১.২০২৩ (100 টি প্রশ্ন )
- সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এক ধরনের ওয়েবসাইট যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেকোনো তথ্য  খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
- পিপীলিকা বাংলাদেশ থেকে তৈরিকৃত এবং নিয়ন্ত্রিত প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক সার্চ ইঞ্জিন
- এটি সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ জাফর ইকবালের তত্ত্বাবধানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক রুহুল আমীনের নেতৃত্বে একদল গবেষক ১৩ এপ্রিল, ২০১৩ সালে চালু করেন।

- জনপ্রিয় কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিন: গুগল(Google), ইয়াহু (Yahoo), বিং (Bing), ইয়ানডেক্স(yandex) ইত্যাদি।



- ওয়েব ব্রাউজার হল একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন যা ইন্টারনেটে ওয়েব পেজ, ওয়েব সাইট এবং অন্যান্য অনলাইন সামগ্রী দেখতে এবং পরিচালনা করতে ব্যবহৃত হয়।
- এটি ইউজারকে হাইপারলিঙ্ক ক্লিক করে বিভিন্ন ওয়েব পেজে প্রবেশ করতে সহায়তা করে এবং ওয়েব সাইটে থাকা তথ্য প্রদর্শন করে।

- Chrome হলো গুগলের তৈরি একটি ওয়েব ব্রাউজার, যা ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- Chrome প্রথম বাজারে আসে ২০০৮ সালের ২ সেপ্টেম্বর।

অন্যদিকে, 
- Skype এবং Viber হলো যোগাযোগের অ্যাপ্লিকেশন, যা ভয়েস ও ভিডিও কলিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

- Facebook সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট।
- ২০০৪ সালে মার্ক জাকারবার্গ, ডাসটিন মস্কোভিচ ও হিউজেস মিলে এটি তৈরি করেন ।
- এর সদর দপ্তর ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।
- মডেম (Modem) হলো একটি ডিভাইস যা ডিজিটাল সিগনালকে অ্যানালগ সিগনালে এবং অ্যানালগ সিগনালকে ডিজিটাল সিগনালে রূপান্তর করে।
- এটি কম্পিউটারকে টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করতে সাহায্য করে।

- এডাপ্টার হলো একটি ডিভাইস যা মডেমকে টেলিফোন লাইনের সাথে সংযোগ করতে ব্যবহৃত হয়।
- এটি মডেমের RJ-11 পোর্ট (যা টেলিফোন লাইনের জন্য ব্যবহৃত হয়) এবং স্ট্যান্ডার্ড টেলিফোন ওয়াল জ্যাকের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে।
- মার্টিন কুপার (Martin Cooper) কে প্রথম হ্যান্ডহেল্ড সেলুলার মোবাইল ফোনের আবিষ্কারক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
- তিনি মোটোরোলা কোম্পানির একজন কর্মকর্তা ছিলেন এবং তার নেতৃত্বে একটি টিম 1973 সালে প্রথম হ্যান্ডহেল্ড সেলুলার ফোন তৈরি করে।

কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
1. 1973 সালের 3 এপ্রিল, নিউইয়র্ক সিটিতে মার্টিন কুপার প্রথম পাবলিক মোবাইল ফোন কল করেন।

2. তিনি যে ডিভাইসটি ব্যবহার করেছিলেন তা ছিল মোটোরোলা DynaTAC (Dynamic Adaptive Total Area Coverage)।

3. এই আবিষ্কার টেলিকমিউনিকেশন ক্ষেত্রে একটি বিপ্লব এনেছিল, যা পরবর্তীতে স্মার্টফোন এবং মোবাইল প্রযুক্তির বিকাশের পথ প্রশস্ত করে।

- এলান এমটাজ: তিনি ই-মেইল সিস্টেমের আবিষ্কারক।

- আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল: তিনি টেলিফোনের আবিষ্কারক।

- চার্লস ব্যাবেজ: তিনি কম্পিউটারের পাইওনিয়র, যিনি প্রথম মেকানিক্যাল কম্পিউটারের ধারণা দিয়েছিলেন।

সুতরাং, মার্টিন কুপার হলেন মোবাইল ফোনের আবিষ্কারক, যিনি আধুনিক মোবাইল কমিউনিকেশনের যুগের সূচনা করেছিলেন।
- কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান প্রদান করার জন্য নেটওয়ার্ক সিস্টেম ও সিস্টেম ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেট হলো WAN (Wide Area Network) প্রযুক্তির সর্ববৃহৎ সন্নিবেশ। তাই সাধারণভাবে কম্পিউটার থেকে   কম্পিউটারে তথ্য আদান প্রদান বলতে ইন্টারনেটকে বোঝায়।
- ১৯৬৯ সালের ১৪ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ একটি গবেষণা প্রকল্পের আওতায় সর্বপ্রথম ইন্টারনেট চালু করেন ।
- ইন্টারনেটের জনক ভিন্টন গ্রে কার্ফ
- ৪ জুন ১৯৯৬ বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয় । 
- Motherboard এর সাথে সরাসরি যুক্ত একাধিক Chip নিয়ে গঠিত যে Memory-তে read এবং write- দুটি কাজই সম্পন্ন করা যায় তাকে RAM (Random Access Memory) বলে।
- RAM-এ তথ্য জমা থাকে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে। 
- ফলে RAM এর এর তথ্য (Volatile) অস্থায়ীভাবে সঞ্চিত থাকে।
- কম্পিউটারে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হলে RAM এর সব তথ্য মুছে যায়। 
- ROM (Read Only Memory) হলো স্থায়ী Memory. 
- এতে সংরক্ষিত তথ্যসমূহ কেবল ব্যবহার করা যায়, কিন্তু সংযোজন বা পরিবর্তন করা যায় না।

A) অটো ক্যাড (AutoCAD):
- এটি একটি CAD (Computer-Aided Design) সফটওয়্যার, যা মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার, এবং ডিজাইনিং কাজে ব্যবহৃত হয়।
- অটো ক্যাডে বিভিন্ন নকশা, ব্লুপ্রিন্ট এবং থ্রিডি মডেল তৈরি করা যায়।

B) এমএস ওয়ার্ড (MS Word):
- এটি একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার যা টেক্সট ডকুমেন্ট তৈরি ও সম্পাদনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এর মাধ্যমে চিঠি, রিপোর্ট, আর্টিকেল ইত্যাদি তৈরি করা হয়।

C) এমএস এক্সেল (MS Excel):
- এটি একটি স্প্রেডশিট সফটওয়্যার, যা ডেটা এনালাইসিস এবং হিসাব-নিকাশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- টেবিল আকারে ডেটা সংগঠিত করা, ফর্মুলা ব্যবহার করে হিসাব করা, এবং চার্ট তৈরি করার কাজে এটি উপযোগী।

D) এমএস পাওয়ার পয়েন্ট (MS PowerPoint):
- এটি একটি প্রেজেন্টেশন সফটওয়্যার যা স্লাইড তৈরি করার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে সাহায্য করে।
- ব্যবসায়িক মিটিং, ক্লাস লেকচার ইত্যাদির জন্য এটি ব্যবহার হয়।
• হার্ড ডিস্ক (Hard Disk):
- এটি একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা কম্পিউটারের ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে।
- এর মধ্যে সফটওয়্যার, ফাইল, এবং অপারেটিং সিস্টেম সংরক্ষণ করা হয়।

• প্রসেসর (Processor):
- এটি কম্পিউটারের "ব্রেইন" বা কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU)।
- প্রসেসর বিভিন্ন গাণিতিক ও লজিক্যাল নির্দেশাবলী প্রক্রিয়াকরণ করে এবং কম্পিউটারের সব কাজ কার্যকর করে।

• মনিটর (Monitor):
- এটি একটি আউটপুট ডিভাইস, যা ডিসপ্লের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে গ্রাফিক্যাল এবং টেক্সট ইনফরমেশন দেখায়।
- কম্পিউটারের কাজের ফলাফল বা ফিডব্যাক মনিটরে প্রদর্শিত হয়।

• মাদার বোর্ড (Motherboard):
- এটি কম্পিউটারের প্রধান সার্কিট বোর্ড, যেখানে প্রসেসর, মেমরি, এবং অন্যান্য উপাদান সংযুক্ত থাকে।
- এটি সকল কম্পোনেন্টের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা পরিচালনা করে।
• F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে Function key বলা হয়।

• তথ্য সংযোজন, বিয়োজন বা নির্দেশ প্রদানের জন্য Function key ব্যবহার করা হয়।
• Function key ১২টি।
Key : Function
F1  : Help
F2  : Renames Icon, File, Folder
F3  : Open a Search feature
F4  : Repeat last action
F5  : Refresh page or document
F6  : Move the cursor to the address bar
F7  : Spell check and grammar
F8  : Enter the windows startup menu
F9  : Refresh a document
F10 : Activate the menu bar
F11 : Enter and Exit full screen mode in all modern internet browser
F12 : Open the save as window. 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ই-মেইলের ক্ষেত্রে সিসি (CC) হলো "কার্বন কপি"-এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
- এটি এমন একটি বৈশিষ্ট্য যা আপনাকে একটি ইমেইল পাঠাতে দেয় যাতে একাধিক প্রাপক থাকে।

যখন আপনি একটি ইমেইল পাঠান, তখন আপনি মূলত দুটি প্রাপক লিখতে পারেন:

* টু (To): এই প্রাপক ইমেইলের মূল প্রাপক।
* সিসি (CC): এই প্রাপক ইমেইলের একটি কপি পাবে, কিন্তু ইমেইলের মূল প্রাপক দেখতে পাবে না যে তারা ইমেইলের CC-তে কে আছে।

CC ব্যবহার করার কিছু সাধারণ কারণ হল:
* একই তথ্যের একটি কপি একাধিক ব্যক্তির সাথে শেয়ার করা।
* একজন ব্যক্তিকে একটি ইমেইলের বিষয় সম্পর্কে অবহিত করা যাতে তারা এটিতে জড়িত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
* একজন ব্যক্তির কাছে একটি ইমেইলের একটি কপি পাঠানো যাতে তারা এটিকে নথিভুক্ত করতে পারে।
বিশ্বকাপে ক্রিকেট ২০২৩-

- আয়োজনের দিক থেকে এটি হচ্ছে বিশ্বকাপের ১৩তম আসর ।
- বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ শুরু হয় ৫ অক্টোবর ২০২৩; ইল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড (নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম,আহমেদাবাদ)
- বিশ্বকাপের সময়কাল ৫ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর ২০২৩ । 
- বিশ্বকাপের স্বাগতিক ভারত ।
- অংশ গ্রহণকারী দেশ ১০টি । মোট ভেন্যু ১০টি । ম্যাচ ৪৮টি ।
- বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচঃ ১৯ নভেম্বর ২০২৩ (নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম,আহমেদাবাদ) ।
- ২ এপ্রিল ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ লোগো উন্মোচন করা হয় ।
- লোগোর নাম দেওয়া হয়, নাভারাসা ।  সংস্কৃতিতে নাভা শব্দের অর্থ,৯। আর রাসা অর্থ আবেগ । 

- ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হন ভারতীয় ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি।
- তিনি টুর্নামেন্টে ১১ ম্যাচে ১৩৭.২৭ গড়ে ৭৬৫ রান করেন, যা বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
- তিনি ৩টি শতরান ও ৬টি অর্ধশতরান করেন।

- এ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তারা ফাইনালে ভারতের বিরুদ্ধে ৬ উইকেটের ব্যবধানে জয়লাভ করে।
- ভেঙ্গী ভ্যালি- কাপ্তাই থেকে প্লাবিত, রাঙামাটি,
- হালদা ভ্যালি- খাগড়াছড়ি,
- সাজেক ভ্যালি : রাঙামাটি
- বালিশিরা ভ্যালি : মৌলভীবাজার।
- সাঙ্গু ভ্যালি - চট্টগ্রাম
- নাপিতখালি ভ্যালি- কক্সবাজার।
- FID-এর পূর্ণরূপ Financial Institutions Division (আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ), যা একটি বাংলাদেশ সরকারী বিভাগ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ।
- ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে এটি একটি স্বতন্ত্র বিভাগ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে।
- FID মূলত ব্যাংক, নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ক্যাপিটাল মার্কেট, বীমা খাত এবং মাইক্রোক্রেডিট খাতের সঙ্গে সম্পর্কিত আইন ও নীতি প্রণয়ন এবং কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

- আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থা যেমন: বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) ও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (MRA)-এর সাথে সমন্বয়মূলক কার্যাবলী সম্পাদন করে। 
- জাতীয় বীমা দিবস বাংলাদেশে পালিত একটি জাতীয় দিবস।
- জাতীয় বীমা দিবস ১ মার্চ।
- বীমা শিল্পের উন্নয়ন ও বীমা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০২০ সালের ১৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ সরকার এটি প্রবর্তন করে।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিবসঃ
- আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস : ৩ ডিসেম্বর
- বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস : ৭ এপ্রিল
- অটিজম সচেতনতা দিবস : ২ এপ্রিল
- আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস : ১ মে
- বিশ্ব ধাত্রী দিবস : ৫ মে
- রেড ক্রস / রেড ক্রিসেন্ট দিবস : ৮ মে
- বিশ্ব পরিবেশ দিবস : ৫ জুন
- বিশ্ব নারী দিবস : ৮ মার্চ
- জাতীয় পাট দিবস : ৬ মার্চ।
- জাতীয় গণহত্যা দিবস : ২৫ মার্চ
- বিশ্ব বর্ণবৈষম্য দিবস : ২১মার্চ
- আন্তর্জাতিক পানি দিবস : ২২ মার্চ
- আন্তজার্তিক আবহাওয়া দিবস : ২৩ মার্চ
- বিশ্ব ধরিত্রী দিবস : ২২ এপ্রিল
- বিশ্ব শরণার্থী দিবস : ২০ জুন
- আন্তর্জাতিক ডিম দিবস : অক্টোবর মাসের ২য় শুক্রবার
- আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস : ১৮ ডিসেম্বর
- আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস : ৯ ডিসেম্বর
- জাতীয় সড়ক দুর্ঘটনা দিবস : ২২ অক্টোবর।
- আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস : ৯ ডিসেম্বর।
- বিশ্ব ধূমপান বর্জন দিবস : ৩১ মে
- বিশ্ব মাদক বিরোধী দিবস : ২৬ জুন
- বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস : ১১ জুলাই
- ন্যাশনাল পাবলিক সার্ভিস ডে : ২৩ জুলাই
- বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস : ৮ সেপ্টেম্বর
- আন্তজার্তিক গণতন্ত্র দিবস : ১৫ সেপ্ট
- আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস : ২১ সেপ্টেম্বর
- আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস : ১৩ অক্টোবর
- আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস : ২ অক্টোবর
- বিশ্ব শিক্ষক দিবস : ৫ অক্টোবর
- বিশ্ব প্রাণী দিবস : ৪ অক্টোবর


১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশকে বুদ্ধিবৃত্তিক দিক থেকে চিরতরে পঙ্গু করার জন্য ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ দেশের বুদ্ধিজীবিদের ধরে নিয়ে নির্বিচারে হত্যা করে ।
তাদের স্মরণে স্বাধীনতার পর থেকে ঐ দিনটি 'শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস ' হিসেবে পালিত হয় ।

-১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
-১৫ আগস্ট শোক দিবস.
-৭ মার্চ 'জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস'
-৭ জুন 'ঐতিহাসিক ছয় - দফা দিবস ' 
- বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে ৮ জানুয়ারি, ১৯৭২ সালে মুক্তি পেয়ে লন্ডন ও দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২ সালে বেলা ১টা ৪১ মিনিটে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন।
- ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হলেও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্যদিয়ে জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ গ্রহণ করে।
- বঙ্গবন্ধু এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
- বান্দরবানের লামার মাইভার পর্বত (মিয়ানমার সীমান্ত) থেকে উৎপত্তি মাতামুহুরীর।
- এরপর সাপের মতো আঁকাবাঁকা পথে নদীটি বান্দরবানের লামা, আলীকদম ও কক্সবাজারের চকরিয়া, পেকুয়া হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে।
- নদীটির দৈর্ঘ্য ১৭০ কিলোমিটার।
- RTGS এর পূর্ণরূপ হলো Real-Time Gross Settlement।
- এটি একটি উন্নত বৈদ্যুতিক অর্থ স্থানান্তর ব্যবস্থা যা বড় অঙ্কের টাকা দ্রুত ও নিরাপদে একটি ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এই ব্যবস্থায় অর্থ স্থানান্তর প্রক্রিয়া তাৎক্ষণিকভাবে সম্পন্ন হয়, যার ফলে গ্রাহকরা খুব কম সময়ের মধ্যে বড় অঙ্কের লেনদেন করতে পারেন।
- RTGS সিস্টেম সাধারণত কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এটি ব্যাংকিং সেক্টরে অর্থ প্রবাহকে আরও দক্ষ ও নিরাপদ করে তোলে।
- বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম প্রশাসনিক ইউনিট হলো ওয়ার্ড

- স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায়, ওয়ার্ড হল ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষুদ্রতম অংশ।
- প্রতিটি ইউনিয়ন ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত থাকে এবং প্রতিটি ওয়ার্ডের জনগণ সরাসরি ভোটের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচিত করে।
- এভাবে, ওয়ার্ড হলো স্থানীয় প্রশাসনের সবচেয়ে ছোট কাঠামো।

বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা দুই ধরনের:
১. শহর বা পৌর স্থানীয় সরকার
২. গ্রামীণ স্থানীয় সরকার।

শহর অঞ্চলে পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন এবং গ্রামীণ অঞ্চলে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ এবং জেলা পরিষদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- WHO জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
- WHO-এর পূর্ণরূপ: World Health Organization.
- প্রতিষ্ঠিত হয়: ৭ এপ্রিল, ১৯৪৮।
- মহাপরিচালক: টেড্রোস আধানম গেব্রেইসাস (বর্তমানে মহাপরিচালক)।
- সদর দপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
- বর্তমান সদস্য রাষ্ট্র: ১৯৪টি।
- বাংলাদেশ এর সদস্যপদ: বাংলাদেশ ১৯৭২ সালে WHO-এর সদস্যপদ লাভ করে।


- ইস্তাম্বুল শহরটি দুটি মহাদেশে অবস্থিত।

- ইস্তাম্বুল, তুরস্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর, ইউরোপ এবং এশিয়া—এই দুটি মহাদেশের মধ্যে বিভক্ত।
- শহরের একটি অংশ ইউরোপে এবং অন্য অংশ এশিয়াতে অবস্থিত।

ভৌগোলিক অবস্থান:
- ইস্তাম্বুল শহরটি বোসফরাস প্রণালীর দুই তীরে বিস্তৃত।
- বোসফরাস প্রণালী ইউরোপ এবং এশিয়ার মধ্যে প্রাকৃতিক সীমানা হিসেবে কাজ করে।

- শহরটি ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে রোমান, বাইজেন্টাইন এবং অটোমান সাম্রাজ্যের অংশ ছিল এবং এর সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের মধ্যে দুটি মহাদেশের প্রভাব প্রতিফলিত হয়।
- ইস্তাম্বুল একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র যা দুটি মহাদেশের সংযোগস্থল হিসেবে পরিচিত।

অন্যদিকে, 
মেক্সিকো সিটি: পুরোপুরি উত্তর আমেরিকার একটি শহর।
কায়রো: পুরোপুরি আফ্রিকার একটি শহর।
সান জোস: কস্টা রিকার একটি শহর, পুরোপুরি উত্তর আমেরিকার অংশ।
- জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন ৭ই এপ্রিল ২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়।
- এই দিনটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ১৯৭৩ সালের ৭ই এপ্রিল, যখন প্রথম জাতীয় সংসদের অধিবেশন শুরু হয়েছিল, সেই দিনের ৫০তম বার্ষিকী।


বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক জোট কোনটি?
================================

এই প্রশ্নের উত্তর কেউ বলে WTO আবার কেউ বলে EU

♦এখানে তিনটা জিনিস বিচার করলে আমরা উত্তর পেয়ে যাবো-
১) অর্থনৈতিক বিষয়টা কী?
২) বানিজ্যিক বিষয়টা কী?
৩) জোট বিষয়টা কী?
১) অর্থনৈতিক সংগঠনগুলো অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং ঋণ প্রদান করে থাকে,অবকাঠামো নির্মাণে সহায়তা করে থাকে।যেমন -EU,ADB,IDB,World Bank
২) বানিজ্যিক সংগঠন বলতে বুঝাবে এমন সংগঠনকে যে সংগঠন গুলো অবাধ বানিজ্য,শুল্কমুক্ত বানিজ,শুল্ক সংক্রান্ত বাধা দূর করে,ডাম্পিং,এন্টি ডাম্পিং, ট্যারিফ,প্যারা ট্যারিফ,নন ট্যারিফ ব্যারিয়ার নিয়ে কাজ করে।যেমন WTO,CARICOM,
৩) জোট বলতে বুঝাবে এমন সংস্থা কে যার সদস্য হবে একটি নির্দিষ্ট এলাকার দেশ সমূহ।

এবার আসুন মূল ব্যাখ্যায় ------- WTO কাজ করে বানিজ্য নিয়ে,ঋণ দেয় না তাহলে WTO কে অর্থনৈতিক বলা যাচ্ছে না পাশাপাশি WTO এর বর্তমান সদস্য ১৬৪ টি যা কোন নির্দিষ্ট এলাকার দেশ নয় তাহলে WTO কে জোট ও বলা যাবে না।

অপরদিকে EU এর দুটি বডি European Central Bank এবং European Commission ঋণ প্রদান করে থাকে তাহলে EU কে অর্থনৈতিক বলা যাচ্ছে এবং জোট ও বলা যাচ্ছে কারণ ইউরোপের ২৭ টি দেশ EU এর সদস্য।

প্রশ্ন ছিলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক জোট কোনটি?

যুক্তি অনুসারে European Union. 
- ভাটির দেশ/নদীমাতৃক দেশ/সোনালী আঁশের দেশ : বাংলাদেশ
- উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার : বগুড়া
- মসজিদের শহর/রিকশার নগরী : ঢাকা
- বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার/বাণিজ্যিক রাজধানী/বারো আউলিয়ার শহর : চট্টগ্রাম
- বাংলার শস্যভাণ্ডার/বাংলার ভেনিস : বরিশাল
- সাগরকন্যা : কুয়াকাটা (পটুয়াখালী)
- ৩৬০ আউলিয়ার আবাসভূমি : সিলেট
- কুমিল্লার দুঃখ : গোমতী
- প্রাচ্যের ডান্ডি : নারায়ণগঞ্জ
- পাহাড়-পর্বত ও রহস্যের লীলাভূমি :বান্দরবান। 
- IDRA এর পূর্ণরূপ Insurance Development & Regulatory Authority.
- IDRA হচ্ছে - বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ।
- ২০১১ সালের ২৬শে জানুয়ারী, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ আইন ২০১০ এর অধীনে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ (IDRA) গঠন করা হয়।
- বাংলাদেশ সরকার বীমা খাতের বিকাশ ও নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বীমা আইন ২০১০ প্রণয়ন করেছে।
- মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনিক কাঠামোর সর্বোচ্চ স্তর বিভাগ।
- বাংলাদেশে বর্তমানে ৮টি বিভাগ রয়েছে— .
- ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, ময়মনসিংহ,সিলেট,খুলনা, বরিশাল ও রংপুর।
- এদের মধ্যে বৃহত্তম বিভাগ চট্টগ্রাম এবং ক্ষুদ্রতম বিভাগ ময়মনসিংহ।
- ময়মনসিংহ বিভাগের আয়তন ১০,৫৮৪ বর্গকিলোমিটার।

- রাখাইন বাংলাদেশ ও মায়ানমারের একটি জনগোষ্ঠীর নাম।
- এরা আরাকানী এবং মগ নামেও পরিচিত।
- আঠারো শতকের শেষে এরা আরাকান তথা রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে এসে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার ও পটুয়াখালীতে বসতি স্থাপন করে।
- বর্তমানে রাখাইন সম্প্রদায়ের বসবাস মূলত কক্সবাজার, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলায়।
- এ ছাড়া রাঙামাটি, বান্দরবান এবং খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায়ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে কিছু রখাইন বসতি দেখা যায়।
- চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায়ও রাখাইন সম্প্রদায়ের বসতি রয়েছে। 
নিরক্ষরেখায় দিন রাত্রি সর্বত্র সমান হয় ।

তারিখ           -    উত্তর গোলার্ধ                         -       দক্ষিণ গোলার্ধ
২১ জুন         -    দীর্ঘতম দিন এবং ক্ষুদ্রতম রাত     -      ক্ষুদ্রতম দিন এবং দীর্ঘতম রাত
২২ ডিসেম্বর    -   ক্ষুদ্রতম দিন এবং দীর্ঘতম রাত      -      দীর্ঘতম দিন ক্ষুদ্রতম রাত পৃথিবীর

২১ মার্চ                     -         পৃথিবীর সর্বত্র দিবারাত্রি সমান
২৩ সেপ্টেম্বর             -          পৃথিবীর সর্বত্র দিবারাত্রি সমান 
উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় যেসব শব্দখণ্ড বা শব্দাংশ ধাতুর পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে, সেগুলোকে বলে উপসর্গ।

• বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত উপসর্গকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১. খাটি বাংলা উপসর্গ,
২. সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ এবং
৩. বিদেশি উপসর্গ।

• সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় যেসকল সংস্কৃত উপসর্গ ব্যবহার করা হয় তাদের সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ বলে। সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ ২০ টি।
যথা:  প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অভি, অপি, উপ, আ।

• খাঁটি বাংলা উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত নিজেস্ব উপসর্গকে খাঁটি বাংলা উপসর্গ বলা হয়। খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১ টি।
যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, ঊন (ঊনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।

[বাংলা উপসর্গের মধ্যে আ, সু, বি, নি এই চারটি উপসর্গ তৎসম শব্দেও পাওয়া যায়।]

• বিদেশি উপসর্গ:
আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি এসব ভাষার বহু শব্দ দীর্ঘকাল ধরে বাংলা ভাষায় প্রচলিত আছে।
এছাড়া কিছু বিদেশি উপসর্গও বাংলায় চালু আছে।

• বিদেশি উপসর্গ অনির্দিষ্ট বা অনির্ণেয়।
যেমন:
- আরবি উপসর্গ: আম, খাস, লা, গর, বাজে এবং খয়ের।
- ফারসি উপসর্গ: কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম।
- উর্দু উপসর্গ: হর।
- ইংরেজি উপসর্গ: হেড, সাব, ফুল, হাফ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
বাংলাদেশকে স্বীকৃত দানকারী,
-প্রথম উত্তর আমেরিকার দেশঃ বার্বাডোস
-১৯৭২ সালের ২০ জানুয়ারি  বার্বাডোস বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪ এপ্রিল,১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃত দিয়েছিল।
-১৯৭২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্স ও কানাডা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল ।

প্রথম সমাজতান্ত্রিক বা ইউরোপীয় দেশ-পূর্ব জার্মানি।
-১১ জানুয়ারি, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় পূর্ব জার্মানি।
-১২ জানুয়ারি,১৯৭২ সালে পোল্যান্ড বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ।
প্রথম দক্ষিণ আমেরিকার দেশ -ভেনেজুয়েলা ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0