ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কোন সালে বাংলা পঞ্জিকা সংস্কার করেন?
A. ১৯৬৩ সালে
B. ১৯৬৫ সালে
C. ১৯৬৬ সালে
D. ১৯৬৮ সালে
Answer: Option C
Solution(By Myexaminer Team)
বিভিন্ন ভাষায় ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ’র দখল ছিল অসাধারণ ও অসামান্য। উর্দু ভাষার অভিধান প্রকল্পেও তিনি সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন। পরে পূর্ব পাকিস্তানি ভাষার আদর্শ অভিধান প্রকল্পের সম্পাদক হিসেবে বাংলা একাডেমিতে যোগ দেন। ১৯৬১ - ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমির ইসলামি বিশ্বকোষ প্রকল্পের অস্থায়ী সম্পাদক পদে নিযুক্ত হন। ১৯৬৩ সালে বাংলা একাডেমি কর্তৃক গঠিত বাংলা একাডেমির পঞ্জিকার তারিখ বিন্যাস কমিটির সভাপতি নিযুক্ত হন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলা পঞ্জিকা একটি আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত রূপ পায়।
এই উপসংঘের সদস্য ছিলেন অধ্যাপক আবুল কাশেম, পণ্ডিত তারাপদ ভট্টাচার্য কাব্য-ব্যাকরণ-পুরাণ স্মৃতিতীর্থ ভাগবত শাস্ত্রী, সাহিত্যোপাধ্যায় স্মৃতি-পুরাণ রতœ জ্যোতিঃ শাস্ত্রী; পণ্ডিত অবিনাশ চন্দ্র কাব্য জ্যোতিস্তীর্থ, পণ্ডিত সতীশচন্দ্র শিরোমণি জ্যোর্তিভূষণ এবং বাংলা একাডেমির তৎকালীন পরিচালক সৈয়দ আলী আহসান।
১৯৬৬ সালে ১৭ ফেব্রুয়ারি কমিটি চূড়ান্ত রিপোর্ট পেশ করে। অধ্যক্ষ এম এ হামিদ এই সভায় নিয়মিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন।
আজ Friday, December 27, 2024 প্রতিযোগিতামূলক LIVE পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।
কোর্সের নাম | পরীক্ষার নাম ও সিলেবাস |
---|---|
৪৭তম বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি (২২০ দিন) | পরীক্ষা-১৫০ সাধারণ বিজ্ঞান শব্দ ও তরঙ্গঃ শব্দের তীক্ষ্ণতা, শব্দ সঞ্চারণ, শব্দের দ্রুতি, প্রতিধ্বনি, শ্রাব্যতার পাল্লা ,ডপলার ক্রিয়া, তাপ ও তাপগতিবিদ্যা। আলোঃ আলোর প্রকৃতি, আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব, তাড়িত চৌম্বক বর্ণালী, দৃশ্যমান আলো, লেজার (LASER) , আলোর প্রতিফলন, দর্পণ, বিম্ব, আলোর প্রতিসরণ, পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন, লেন্স, প্রিজম, আলোর বিচ্ছুরণ, রঙধনু বা রামধনু, আলোর বিক্ষেপণ, মৌলিক বর্ণ, পরিপূরক বর্ণ, আলোর শোষণ, প্রতিফলন ও বস্তুর বর্ণ, মানুষের চোখ ক্যামেরা, দৃষ্টি সহায়ক যন্ত্র। |
(১৪-২০) তম গ্রেডের সকল নিয়োগ। | পরীক্ষা – ৬৩ English |
জব সলিউশন | জব সল্যুশন- ৪৪০ ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের যেকোনো একটি প্রশ্ন সেট থেকে। |
(ATEO) নিয়োগ⎯ ২০২৪ এর পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি | পরীক্ষা - ২ সাধারণ জ্ঞান বাঙালী জাতির উদ্ভব ও বিকাশ, বাংলার প্রাচীন জনপদ, বাংলায় ভ্রমণকারী পরিব্রাজক |