নদ-নদী (22 টি প্রশ্ন )
বাংলাদেশের নদীসমূহ মিলিত হবার স্থান:
পদ্মা ও যমুনা - গোয়ালন্দ, রাজবাড়ি।
পদ্মা ও মেঘনা - চাঁদপুর।
তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র - চিলমারি, কুড়িগ্রাম।
কুশিয়ারা ও সুরমা - আজমিরীগঞ্জ, হবিগঞ্জ।
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা - ভৈরব বাজার।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- সাঙ্গু নদীর (Sangu River) উৎপত্তি  উত্তর আরাকান পাহাড়ে।
- এটি আরাকান ও চট্টগ্রামের মধ্যে সীমান্ত রেখা রচনা করেছে।
- স্থানীয়ভাবে এটি শঙ্খ নদী নামে পরিচিত।
- কর্নফুলীর পর এটি চট্টগ্রাম বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী।সাঙ্গু নদী বান্দবান জেলার প্রধানতম নদী। বান্দরবান জেলা শহরও এ নদীর তীরে অবস্থিত।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
 

> সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয়ে মেঘনা নদী নাম ধারণ করে যে স্থানে: ভৈরব বাজারের নিকট আজমেরীগঞ্জ এ > সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে যে নাম ধারণ করে: কালনি। > কালনি পুনরায় মেঘনা নাম ধারণ করে: ভৈরব বাজারের নিকট আজমিরিগঞ্জ এ > মেঘনা নদী পতিত হয়েছে: বঙ্গোপসাগরে। > বাকল্যান্ড বাঁধ যে নদীর তীরে অবস্থিত: বুড়িগঙ্গা (১৮৬৪ সালে)। > পদ্মা নদী মেঘনার সাথে মিলিত হয়েছে: চাঁদপুরে। > যমুনা নদী পদ্মার সাথে মিলিত হয়েছে: গোয়ালন্দে। > পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: ভৈরব বাজার এ। > বাঙালী নদী যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: বগুড়ায়। > রূপসা নদীর সাথে ভৈরব নদী মিলিত হয়েছে: খুলনায়। > তিস্তা নদী ব্রহ্মপুত্র নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: কুড়িগ্রামের চিলমারীতে।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
 

মেঘনা নদী বাংলাদেশের গভীর ও প্রশস্ততম নদী এবং অন্যতম বৃহৎ ও প্রধান নদীআসামের পার্বত্য অঞ্চল থেকে জন্ম নিয়ে 'বরাক' নদী আসামের শেরপুরের কাছে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে। তারপর সিলেট জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলার সীমান্তে মারকুলীতে এই দুই নদী এক হয়ে কালনি নামে কিছুদূর অগ্রসর হয়ে ভৈরব বাজারের কাছে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে। তারপর আরো দক্ষিণ দিকে অগ্রসর হয়ে চাঁদপুরের কাছে পদ্মা নদীতে এসে মিলিত হয়েছে। আরো দক্ষিণে নোয়াখালী,লক্ষ্মীপুর ও ভোলা দ্বীপের মধ্য দিয়ে মেঘনা বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। সুরমাসহ মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৬৫০ মাইল। চাঁদপুরের কাছে পদ্মা-মেঘনার মিলিত ধারাটি মেঘনা নামে পরিচিত। এখান থেকে আনুমানিক ৯০ মাইল দক্ষিণে চারটি মোহনা পথে মেঘনা বঙ্গোপসাগরে মিলেছে। এগুলোর স্থানীয় নাম তেঁতুলিয়া, শাহবাজপুর, সন্দ্বীপ ও হাতিয়া।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
 

মেঘনা বাংলাদেশের প্রশস্ততম নদী। পূর্ব ভারতের পাহাড় থেকে উদ্ভূত মেঘনা নদী সিলেট অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে চাঁদপুরের কাছে পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে প্রবাহিত হয়েছে।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
 

বাঙালি নদীর উৎপত্তি নীলফামারী জেলার তিস্তা নদী থেকে। উৎস থেকে নদীটি ঘাঘট নামে গাইবান্ধায় প্রবাহিত হয়। গাইবান্ধায় এসে এটি দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে যায়- একটি শাখা পশ্চিমে ঘাঘট নামে প্রবাহিত হয়ে শেরপুরে করতোয়া নদীতে গিয়ে পড়ে; অপর শাখা বাঙালি নামে দক্ষিণ দিকে এগিয়ে গিয়ে বগুড়ায় আবারো দুটি শাখায় বিভক্ত হয়। এই শাখা দুটি যথাক্রমে যমুনা ও করতোয়ায় গিয়ে পড়ে। বাঙালি নদীর অনেক শাখা নদী আছে যথা: বেলাল, মানস, মধুখালি, ইছামতি, ভলকা এবং অন্যান্য। এই শাখাগুলো শীতের মৌসুমে শুকিয়ে যায়। সাম্প্রতিককালে তিস্তা নদীর প্রবাহ দূর্বল হয়ে যাওয়ায়, যমুনা বাঙালি নদীর পানির প্রধান উৎসে পরিণত হয়েছে। 


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0