বাংলাদেশের চুক্তি ও সনদ

একনজরে চুক্তিগুলোঃ

চুক্তি

সাক্ষরের তারিখ

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি

১৯ মার্চ, ১৯৭২

ছিট মহল/মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি

১৯৭৪ এবং ২০১৫ সালে ৩১ জুলাই

গঙ্গা পানি বণ্টন চুক্তি

১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬

পার্বত্য শান্তি চুক্তি

২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭

 

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি:

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয় ২৫ বছর মেয়াদী। চুক্তিটি দুটি দেশের মধ্যে শান্তি, বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এর মেয়াদ শেষ হয়েছে ১৮ মার্চ, ১৯৯৭। চুক্তির ১৯টি অনুচ্ছেদ রয়েছে।

 

ছিট মহল/মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিঃ

* ছিটমহল- (Enclave) কোনো একটি রাষ্ট্রের একটি এলাকা, যে এলাকা চতুর্দিক থেকে অন্য একটি রাষ্ট্র দ্বারা পরিবেষ্টিত।

* প্রথম ছিটমহল চুক্তিঃ ১৬ মে, ১৯৭৪ সালে।

* চুক্তির নামঃ মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি।

 

* দিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন। (শেখ হাসিনা+ নরেন্দ্র মোদী)

* ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই মধ্যরাতে অর্থাৎ ১ আগস্ট ২০১৫ তে সীমান্ত চুক্তি কার্যকর হয়।

* বাংলাদেশের ছিটমহল বিষয়ে চুক্তি আছে সংবিধানের ৩য় সংশোধনীতে।

* বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মোট ছিটমহল ছিল: ১৬২টি।

* ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ছিটমহল ছিলঃ ৫১টি।

* বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ছিটমহল ছিলঃ ১১১টি।

* "ছিট মহল বেষ্টিত জেলা বলা হতো- লালমনিরহাটকে।

* বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহত্তম ছিটমহল ছিলঃ দ্রহগ্রাম  আঙ্গোরপোতা

* ভারতীয় অংশে বাংলাদেশের ছিটমহল:
  কুচবিহার, জলপাইগুড়ি
* বাংলাদেশ অংশে ভারতের ছিটমহল:
  লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, নীলফামারি 

 

Latest News & Events