সামরিক ভূমি ও ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তর (জুনিয়র শিক্ষক) - ১৮.০৩.২০২৩ (60 টি প্রশ্ন )
যে সকল পদার্থ পানির সংস্পর্শে আসলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পানি শুষে নিতে পারে তাদেরকে কলয়েড ধর্মী পদার্থ বলে। যেমন- স্টার্চ, সেলুলোজ ও জিলেটিন।


বর্গক্ষেত্রটির বাহুর দৈর্ঘ্য = ৮ ফুট

 ∴ কৰ্ণ =৮√২ ফুট

তাহলে কর্ণের উপর অঙ্কিত বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (৮√২)২ 

= ৬৪ ×  ২ 
= ১২৮ বর্গফুট

 


2x2 + 2y2-4x-12y + 11=0
বা, x2 + y2 -2x -6y+5.5=0
কণিকের সাধারণ সমীকরণ , x2 + y2 + 2gx +2fy + c  
এর সাথে তুলনা করে পাই, g =-1, f = -3 , c = 5.5
ব্যাসার্ধ, r = √ (g2 + f2 - c )
 = √ {(-1) 2 + (-3) 2 - 5.5 }
= √ (1+9-5.5)
= √ 4.5

আমরা জানি,

Total = n(A) + n (B)-Both + None
⇒ ৫০ = ১৮ + ২৬ - ২+ None
⇒ ৫০ =৪২ + none
⇒ none = ৮

 

দেওয়া আছে, (26x/26)+ 26 = 4097/64 
⇒ 26x-6  +64= 4097/64 
⇒ 26x-6 = (4097/64)-64
⇒ 26x-6 = (4097-4096)/64
⇒ 26x-6 = 1/64 
⇒ 26x-6 = 2-6 
⇒ 6x-6 = -6 
⇒ 6x  = -6+6 
⇒ 6x  = 0 
⇒ x= 0
মনেকরি, সংখ্যাটি = x
প্রশ্নমতে, 
⇒ x+12 = 1/x × 160 
⇒ x2 + 12x = 160 
⇒ x2 + 20x - 8x-160 = 0 
⇒ x(x+20) - 8 (x+20) = 0 
⇒ (x+20) (x-8) = 0 

 ∴ x+ 20 = 0 or x - 8 = 0 

 ⇒ x = - 20 or x = 8
but x ≠ - 20



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
মনে করি, ক্রয়মূল্য = x টাকা 
প্রশ্নমতে, x-675 = x × 2/9
⇒x - 675 = 2x/9
⇒x-2x/9 =675
⇒9x-2x/9 =675
⇒7x=675× 9
 ⇒x = 96.42 × 9
⇒ x = 876.87 
বইটি ৮১০ টাকায় বিক্রয় করলে ক্ষতি = ৮৬৭.৮৭ - ৮১০ 
= ৫৭.৮৭ টাকা

 ∴ শতকরা ক্ষতি  = ৫৭.৮৭ /৮৬৭.৮৭ × ১০০%
= ৬.৬৭ % প্রায় 


ক্ষেত্রফল পরিবর্তন = + ১০% - p% + [১০× (-p)]/১০০%
=১০% - p%-(p/১০%)
প্রশ্নমতে, ১০% - p%-(p/১০%) = -১২% 
⇒ [-p%-(p/১০%)] = -১২ % - ১০%
⇒(১০p + p)/10% = -২২%
⇒১১p/১০% = ২২%
⇒p = ২০%
দেওয়া আছে, ক এর ১২০% = খ এর ৮০%
⇒ ক × ১২০/১০০ = খ × ৮০/১০০ 
⇒ ক × ১২০ = খ × ৮০ 
⇒ ক × ৩ = খ × ২
⇒ খ = ৩ক /২ 

 ∴ ক+খ = ক + ৩ক/২
= (২ক + ৩ক) /২ 
= ৫ক/২
= ২.৫ক
উইনস্টন চার্চিল ছিলেন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী। তিনি ১৯৪০-৪৫ এবং ১৯৫১-৫৫ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনা নিয়ে রচিত গ্রন্থ History of the Second World War এর জন্য ১৯৫৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করে।
অলিম্পিক গেমস হলো আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যেখানে বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীরা বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে। ৭৭৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে গ্রিসে অলিম্পিক গেমসের উৎপত্তি হয় এবং আধুনিক অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয় ১৮৯৬ সালে।

অলিম্পিক পতাকায় ৫টি ভিন্ন রংয়ের রিং আছে। রিংগুলোর রং হলো- লাল, নীল, সবুজ, হলুদ ও কালো। এ পাঁচটি রিং এর রং দ্বারা যথাক্রমে আমেরিকা, ইউরোপ, ওশেনিয়া, এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশকে বোঝায়। আধুনিক অলিম্পিকের জনক ব্যারন পিয়েরে দ্য কোবার্ডিন ১৯১২ সালে এ পতাকার নকশা করেন।

অলিম্পিক পতাকা ১৯১৪ সালে গৃহীত হলেও ১৯২০ সালে এন্টওয়ার্প (বেলজিয়াম) অলিম্পিকে এটি প্রথম উত্তোলন করা হয়।
প্রথম জেনেভাঃ এটি সম্পাদিত হয় ১৮৬৪ সালে। এর কনভেনশন মূল লক্ষ্য হলো যুদ্ধক্ষেত্রে আহত এবং অসুস্থ সৈন্যদের অবস্থার সার্বিক উন্নতি।

দ্বিতীয় জেনেভাঃ এটি সম্পাদিত হয় ১৯০৬ সালে। কনভেনশন মূল লক্ষ্য হলো নৌ যুদ্ধে আহত, অসুস্থ ও ধ্বংসপ্রাপ্ত জাহাজের সৈন্যদের অবস্থার সার্বিক উন্নতি সাধন।

তৃতীয় জেনেভাঃ এটি সম্পাদিত হয় ১৯২৯ সালে।মূল লক্ষ্য হলো যুদ্ধবন্দীদের প্রতি আচরণ ও তাদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়া।

চতুর্থ জেনেভাঃ এটি সম্পাদিত হয় ১৯৪৯ সালে। এর কনডেনশন মূল লক্ষ্য হলো যুদ্ধাবস্থায় বেসামরিক জনগণকে রক্ষা করা।
স্থলমাইন ব্যবহার, মজুদ, উৎপাদন ও হস্তান্তর নিষিদ্ধকরণে ৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে কানাডার রাজধানী অটোয়ায় স্থলমাইন নিষিদ্ধকরণ অটোয়া চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এটি ১ মার্চ, ১৯৯৯ সালে কার্যকর হয়।
পাথরের উপর ছবি এঁকে ছাপ দেয়ার পদ্ধতিকে লিথোগ্রাফি বলে। লিথোগ্রাফি হলো একটি ছাপচিত্রের পদ্ধতি যেখানে একটি পাথরের উপর ছবি বা নকশা খোদাই করে একটি প্রিন্ট তৈরি করা হয়। লিথোগ্রাফি একটি প্রাচীন শিল্প। এটি প্রথম 1798 সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। লিথোগ্রাফি বিভিন্ন ধরনের শিল্পকর্মে ব্যবহৃত হয়, যার মধ্যে রয়েছে চিত্রকর্ম, গ্রাফিক্স, এবং নকশা।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে Union of Soviet Socialist Republic USSR (বর্তমান রাশিয়া) এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন নিকোলাই পদগর্নি এবং প্রধানমন্ত্রী ছিলেন আলেক্সি কোসিগান।
সংসদীয় পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি শাসন বিভাগের সর্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী। তিনি সংবিধানের ৪৮ (১) নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদ-সদস্যগণ কর্তৃক নির্বাচিত হন। তিনি সংবিধান ও আইনবলে তার উপর অর্পিত ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব সম্পন্ন করেন। সরকারের যাবতীয় কার্যাদি রাস্ত্রপতির নামে সম্পাদন করা হুয়। ৬১ নং অনুচ্ছেদের ক্ষমতা বলে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সার্ভিসসমূহের সর্বাধিনায়ক।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে বহির্বিশ্বকে বিভ্রান্ত করার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর ডা. এ. এম মালিক ১০ সদস্য বিশিষ্ট মন্ত্রিসভা গঠন করেন।
চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই, সীতাকুণ্ড ও ফেনী জেলার সোনাগাজীতে প্রায় ৩১ হাজার একর আয়তনে গড়ে উঠছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল 'জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল' বা এনএসইজেড'। এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪০ বিলিয়ন ডলার এবং কর্মসংস্থান হবে ২৫ লাখ মানুষের।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অনুপ্রেরণা যোগাতে গোবিন্দ হালদার 'মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি....... দেশাত্মবোধক গানটি রচনা করে। এ গানটির সুরকার আপেল মাহমুদ।
২১ নভেম্বর, ১৯৭১ সালে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর সমন্বয়ে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠন করা হয়। যৌথ বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন ভারতের সেনা বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লে. জে. জগজিৎ সিং অরোরা।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণকারী একমাত্র বিদেশি নেদারল্যান্ডস-অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক উইলিয়াম এ.এস ওডারল্যান্ড। তিনি ২ নং সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে 'বীর প্রতীক' খেতাবে ভূষিত করেন।
১০ অক্টোবর, ২০১৪ সালে বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল। তারপর ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫ সালে জাতীয় সংসদে বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিতে প্রস্তাব প্রাস হয়। এর পর ২৩ অক্টোবর, ২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো ৪৩ জন বীরাঙ্গনাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।
১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার যুদ্ধ পরিচালনা করার জন্য বাংলাদেশকে ৪টি সামরিক জোনে ভাগ করে ৪ জন সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত করেন। পরবর্তীতে ১১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এর নির্দেশে কর্নেল (অব.) এম.এ.জি ওসমানী ৪টি সেক্টরকে পুনর্গঠিত করে পুরো দেশকে ১১টি সেক্টরে ও ৬৪টি সাব সেক্টরে ভাগ করে। এ সময়ে ঢাকা ২ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। নোয়াখালী, আখাউড়া, ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত এবং ঢাকা ও ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ নিয়ে ২ নং সেক্টর গঠিত হয়। এ সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ ও মেজর এটিএম হায়দার।
- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ 'আমার কিছু কথা (২০২০) ও আমার দেখা নয়াচীন' (২০২০)।

- ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খানের সম্পাদনায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ 'আমার দেখা নয়া চীন' প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা প্রচ্ছদ করেন তারিক সুজাত; প্রকাশ করেন বাংলা একাডেমি এবং ইংরেজিতে অনুবাদ করেন অধ্যাপক ড. ফকরুল আলম। ২-১২ অক্টোবর, ১৯৫২ সালে গণচীনের পিকিংয়ে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি শান্তি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়, যেখানে ভারত ও পাকিস্তানের ডেলিগেটরাও অংশ নেন। সেই সম্মেলনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ আরো কয়েকজন অংশগ্রহণ করেন। এটি ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রথম চীন সফর। ১৯৫৭ সালে তিনি শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি দমন ও ভিলেজ-এইড দফতরের মন্ত্রী থাকাকালে পাকিস্তান সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে দ্বিতীয়বার চীন সফর করেন। চীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি ১৯৫৪ সালে কারাবন্দী থাকা অবস্থায় একটি ডায়েরি লেখেন। সেই ডায়েরি র পরিমার্জিত রূপ 'আমার দেখা নয়া চীন।

- ২০২০ সালে এম.এ হাসান সম্পাদিত জাতির পিতা রচিত 'আমার কিছু কথা" গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। এ গ্রন্থে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ছয় দফা থেকে শুরু করে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী সময় পর্যন্ত দেশের উন্নয়নের স্বার্থে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচীর বর্ণনা করছেন।

- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত প্রথম গ্রন্থ 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' এবং দ্বিতীয় গ্রন্থ 'কারাগারের রোজনামচা'।
১৭ এপ্রিল ,১৯৭১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণের পর ৬ জন মন্ত্রী নিয়ে মন্ত্রীসভা গঠিত হয়।
 - রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
  - প্রধানমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষা, তথ্য, সম্প্রচার ও যোগাযোগ, অর্থনৈতিক বিষয়াবলি, পরিকল্পনা বিভাগ, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, স্বাস্থ্য, শ্রম, সমাজকল্যাণ, সংস্থাপন এবং অন্যান্য যেসব বিষয় কারও ওপর ন্যস্ত হয়নি তার দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
 
   - উপ-রাষ্ট্রপতি ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
   - অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রী এম মনসুর আলী।
   - স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ, পুনর্বাসন ও কৃষি মন্ত্রী ছিলেন এ এইচ এম কামরুজ্জামান এবং
   - পররাষ্ট্র ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন খন্দকার মুশতাক আহমেদ।

৯ মে, ১৯৫৪ সালে পাকিস্তান গণপরিষদ উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকে দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয় আর ১৯৫৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেয় এবং ২৯ ফ্রেব্রুয়ারি, ১৯৫৬ সালে বাংলাকে দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানের ২১৪ (১) অনুচ্ছেদ পরিবর্তন আনা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ১৬০৭ সালে ব্রিটেনের বণিক সম্প্রদায় যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যে উপনিবেশ গড়ে তোলে। এটাই ছিল উত্তর আমেরিকা মহাদেশে ব্রিটেনের প্রথম উপনিবেশ। পরবর্তীতে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি অঙ্গরাজ্যে উপনিবেশ গড়ে তোলে। যুক্তরাজ্যের রাজা তৃতীয় জর্জ এর স্বেচ্ছাচারিতা, ১৭৬৪ সালের সুগার অ্যাক্ট, ৫ মার্চ, ১৭৭০ সালের বোস্টন হত্যাকাণ্ড প্রভৃতি কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি অঙ্গরাজ্যের প্রতিনিধিরা ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণা করে। জর্জ ওয়াশিংটনের নেতৃত্বে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে আমেরিকানরা যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এক পর্যায়ে ২০ মার্চ, ১৭৮২ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা যুদ্ধের অবসানের জন্য ভার্সাইতে ৪টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যা 'প্যারিসের শান্তি চুক্তি' নামে পরিচিত। এ চুক্তির ফলে যুক্তরাষ্ট্র বৃটেনের নিকট থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

- অন্যদিকে, ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের প্রতিনিধিদের নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি করে ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে মুজিব নগর সরকার গঠিত হয়। আর এদিনই স্বাধীনতার ঘোষণা/স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের ঘোষণা ও জারি করা হয়। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ২৬ মার্চ ঘোষিত স্বাধীনতার ঘোষণা অনুমোদন করে। অধ্যাপক এম ইউসুফ আলী ১৭ এপ্রিল ঘোষণাপত্র পাঠ ও স্বাক্ষর করেন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0