বিপুল পরিমাণ তথ্য থেকে সহজে তথ্য খুঁজে বের করার জন্য সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার হলো- ডেটাবেজ।
- ডেটাবেজ হলো একটি সফটওয়্যার সিস্টেম যা বিপুল পরিমাণ তথ্য সঞ্চয়, পরিচালনা এবং দ্রুত পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করে। - ডেটাবেজ সফটওয়্যার বিশেষভাবে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে এটি সহজেই তথ্য সংরক্ষণ, অনুসন্ধান, পরিবর্তন এবং মুছে ফেলার কাজ করতে পারে। - এর মধ্যে তথ্য একটি নির্দিষ্ট কাঠামো বা টেবিল আকারে সংরক্ষিত হয় যা তথ্য খোঁজা সহজ করে তোলে। - এছাড়া ডেটাবেজে বিভিন্ন রকমের ফিল্টার এবং কুয়েরি ব্যবহার করে দ্রুত প্রয়োজনীয় তথ্য বের করা সম্ভব।
বাস্তব সংখ্যায় একমাত্র জোড় মৌলিক সংখ্যা হচ্ছে = ২ ১ এর চেয়ে বড় যে সকল সংখ্যাকে শুধু ১ এবং ঐ সংখ্যা ছাড়া আর কোনো সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা যায় না, তাদেরকে মৌলিক সংখ্যা বলে। অর্থাৎ মৌলিক সংখ্যার উৎপাদক হবে দুইটি ১ এবং শুধুমাত্র সেই সংখ্যাটি।
প্রথম ১০টি মৌলিক সংখ্যা = ২, ৩, ৫, ৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৯, ২৩, ২৯ প্রথম ১০টি মৌলিক সংখ্যার যোগফল = ২ + ৩ + ৫ + ৭ + ১১ + ১৩ + ১৭ + ১৯ + ২৩ + ২৯ = ১২৯
- ইনসমনিয়া হচ্ছে অনিন্দ্রাজনিত রোগ বা এক ধরনের Sleep disorder. - অনিদ্রা হলো একটি ঘুমের ব্যাধি যাতে মানুষের ঘুমে সমস্যা হয়। - অনিদ্রা বা ইনসমনিয়ার রোগীদের ক্ষেত্রে ঘুমিয়ে পড়তে বা ইচ্ছামত ঘুমাতে অসুবিধা হয়। - একজন পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দিনের মধ্যে গড়ে প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমায়। - কিন্তু ইনসমনিয়াতে আক্রান্ত হলে ঘুমের পরিমাণ কমে যায়।
- পেট্রোল ইঞ্জিনে, কার্বুরেটর বাতাসের সাথে পেট্রোল মিশিয়ে একটি দাহ্য মিশ্রণ তৈরি করে। এই মিশ্রণটি ইঞ্জিনের সিলিন্ডারে প্রবেশ করে। তাই, কার্বুরেটর জ্বালানীকে বাষ্পে পরিণত করে। - মোটর গাড়ির যে প্রকোষ্ঠে বায়ু ও পেট্রোল মিশ্রিত করা হয় সেই অংশকে বলা হয় কার্বুরেটর। - পেট্রোল ইঞ্জিনে ৩টি কার্বুরেটর।
- কার্বন ,হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন নিয়ে শর্করা তৈরি হয়। - শর্করা বর্নহীন ,গন্ধহীন ,এবং মিষ্টি স্বাদযুক্ত । - শর্করা আমাদের শরীরে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং তাপশক্তি উৎপাদন করে। - জীবদেহের বিপাকীয় কাজের জন্য যে শক্তির প্রয়োজন হয়,সেটি কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য জারনের ফলে উৎপন্ন হয়।
- স্থানভেদে কোনো বস্তুর ভরের কোনো পরিবর্তন হয় না। অর্থাৎ, পৃথিবীতে কোনো বস্তুর ভর ১২০ কেজি হলে চাঁদে ঐ বস্তুর ভর হবে ১২০ কেজি। - কিন্তু স্থানভেদে কোনো বস্তুর ওজনের তারতম্য হতে পারে। আমরা জানি, ওজন= ভর x অভিকর্ষজ ত্বরণ পৃথিবীতে গড় অভিকর্ষজ ত্বরণ ধরা হয় ৯.৮ মি/সেকেন্ড২। তাহলে পৃথিবীতে কোনো বস্তুর ওজন ৯.৮ নিউটন হলে তার ভর হবে ১ কেজি। সুতরাং চাঁদেও সেই বস্তুর ভর হবে ১ কেজি।
কিন্তু চাঁদের অভিকর্ষজ ত্বরণ পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ৬ ভাগের ১ ভাগ। অর্থাৎ, পৃথিবী পৃষ্ঠে কোন বস্তুর ওজন ১২০ কেজি হলে চাঁদে ঐ বস্তুর ওজন হবে ২০ কেজি।
- রক্তের লোহিত কণিকা তার আয়ু শেষে প্লীহায় জমা হতে থাকে। - প্লীহায় উপস্থিত ম্যাক্রোফেজ মেয়াদোত্তীর্ণ লোহিত রক্তকণিকাকে ভক্ষণ করে। - যার ফলে হিমোগ্লোবিন লোহিত রক্তকণিকা থেকে বাইরে বের হয়ে আসে এবং বিলিরুবিন নামক রঞ্জক পদার্থে রূপান্তরিত হয়। - এই রঞ্জক পদার্থ যকৃতে যেয়ে আরো রূপান্তরিত হয়ে বিলিরুবিন হয় এবং পিত্তরস এর মাধ্যমে দেহ থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়। - যকৃতের ডানদিকের অংশে পেয়ালার মতো পিত্তরস ধারণকারী একটি থলে থাকে, একে পিত্তথলি বলে। - পিত্তথলি ৭-৮ সে.মি. লম্বা। পিত্তথলি থেকে পিত্ত ডিওডেনামে উন্মুক্ত হয়। - পিত্তরস স্নেহ জাতীয় খাবার পরিপাক করে থাকে।
• ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত জাতি গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা ও দেশে কৃষিখাতে ‘সবুজ বিপ্লব' সূচনাকারী বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০০তম জন্মবার্ষিকী স্মরণে ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১ সালে 'বাংলাদেশ-বঙ্গবন্ধু শেখ - মুজিব কক্ষ স্থাপনের জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। • আর ২৪ জুলাই ২০২৩ সালে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সদর দপ্তরে ‘বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কক্ষ' উদ্বোধন করা হয়। • ইতালির রোমে FAO এর সদর দপ্তরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কক্ষটি উদ্বোধন করেন।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- 'বায়ান্নর দিনগুলো' জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী 'কারাগারের দিনলিপি' গ্রন্থ থেকে সংকলিত একটি অংশ। - এটি ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধুর কারাগারে অতিবাহিত দিনগুলোর স্মৃতিবিজড়িত সংকলন। - ১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে রাজবন্দি থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধু এই আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন। - ১৯৬৮ সালের ১৭ জানুয়ারি ঐতিহাসিক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ঢাকা সেনানিবাসে আটক থাকার সময় লেখা বন্ধ হয়ে যায়। - বায়ান্ন সালের ভাষা আন্দোলনের নানা বিষয় এবং বঙ্গবন্ধুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এ রচনায় ফুটে উঠেছে। - ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে জেলে থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা এবং ঢাকার রাজপথে জনতার মিছিলে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর কথা বর্ণনা করেছেন। - এই স্মৃতিচারণে ব্যক্ত হয়েছে তাঁর অনশনকালে জেল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা ও আচরণ, নেতাকর্মীদের সাথে সাক্ষাৎ ও তাদের কাছে বার্তা পৌঁছানোর নানা কৌশল ইত্যাদি। - বিশেষভাবে বর্ণিত হয়েছে ঢাকায় একুশে ফেব্রুয়ারি তারিখে ছাত্রজনতার মিছিলে পুলিশের গুলিচালনার খবর। "আমরা অনশন ভাঙব না" - 'বায়ান্নর দিনগুলো' থেকে উদ্ধৃত। - এ সময় কারাগারে অনশনরত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী ছিলেন মহিউদ্দিন আহমদ। - 'বায়ান্নর দিনগুলো' কেবল একটি কারাগারের স্মৃতিকথা নয়, বরং বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। বঙ্গবন্ধুর দৃঢ়তা, সাহস ও সংগ্রামী মনোভাব এই রচনার মূল আকর্ষণ।
- ৫ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে, সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন Newsweek-এর প্রতিবেদনে লোবেন জেঙ্কিন্স বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে 'রাজনীতির কবি' বা Poet of Politics বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। - সকল শ্রেণী ও আদর্শের অনুসারীদের একতাবদ্ধ করার জন্য বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শন ছিল অতুলনীয়। - তাঁর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ ছিল এক অনবদ্য কবিতা, যা বাঙালির মুক্তিকামনার অমোঘ প্রকাশ। - তাঁর অসামান্য বক্তৃতা, আবেগপূর্ণ ভাষা এবং দূরদর্শিতা তাকে একজন 'মহাকবি' হিসেবে বিশেষিত করে।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ,বক্তৃতা ও উপদেশ সংকলনে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বই 'আমার কিছু কথা' । - ২০২০ সালে এম.এ হাসান সম্পাদিত জাতির পিতা রচিত 'আমার কিছু কথা" গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। - এ গ্রন্থে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ছয় দফা থেকে শুরু করে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী সময় পর্যন্ত দেশের উন্নয়নের স্বার্থে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচীর বর্ণনা করছেন।
- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ 'আমার কিছু কথা ও আমার দেখা নয়াচীন'। - ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খানের সম্পাদনায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ 'আমার দেখা নয়া চীন' প্রকাশিত হয়।
- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি পার্ক স্ট্রিটের নামকরণ হয়েছে । - অবশ্য ভারতে বঙ্গবন্ধু নামে সড়কের নামকরণ এটাই প্রথম নয় । - কলকাতায় পার্ক সার্কাস সংলগ্ন একটি সড়ক রয়েছে বঙ্গবন্ধু নামে । - দিল্লি শহরের পৌর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে নয়া দিল্লিতে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়ে শঙ্কর রোড মন্দির মর্গ ট্রাফিক চত্বর থেকে রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালের পার্শ্ববর্তী মাদার তেরেসা ক্রিসেন্ট পর্যন্ত পার্ক স্ট্রিটের একাংশের নাম বদলে রাখা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সড়ক। - যেটি আওরঙ্গজেব রোড নামেই সর্বাধিক পরিচিত ছিল। - ২০১৭ সালে ৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় তা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। - উল্লেখ্য, শেখ মুজিবুর রহমান ছাড়া এ কে ফজলুল হক এবং কাজী নজ্রুল ইসলামের নামেও সড়ক রয়েছে ভারতে ।
- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পরই এই পদকগুলো দেয়া হয়। - ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ গেজেটের একটি অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পদকপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়। - মোট ৬৭৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে খেতাব প্রদান করা হয়। - এর মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ (৭ জন), বীর উত্তম (৬৮ জন), বীর বিক্রম (১৭৫ জন) ও বীর প্রতীক (৪২৬ জন)।
বর্তমানে খেতাবগুলো হলো: বীরপ্রতীক- ৪২৪ জন বীরবিক্রম- ১৭৪ জন বীরউত্তম- ৬৭ জন মুক্তিযোদ্ধা (মোট ৬৮ জন) বীরশ্রেষ্ঠ- ০৭ জন মোট খেতাবধারী- ৬৭২ জন মুক্তিযোদ্ধা (মোট ৬৭৩ জন)
- সিপাহি মোস্তফা কামাল ১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৭ বরিশাল জেলার মৌটুসি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । - মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ২ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন । - ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ ব্রাক্ষণবাড়িয়ার দরুইল গ্রামে যুদ্ধরত অবস্থায় বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে প্রথম শহিদ হন। - আশির দশকে সাতজন বীরশ্রেষ্ঠকে নিয়ে সাতটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেছিলেন সৈয়দ শামসুল হক।
- বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা যশোর। - ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর যৌথ আক্রমণে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী এই জেলা থেকে পালিয়ে যায়। - ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে সিলেট, ঝিনাইদহ ও মৌলভীবাজার শত্রুমুক্ত হয়। - স্বাধীনতা যুদ্ধে সর্বশেষ শত্রুমুক্ত জেলা ঢাকা। - ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে মিত্রবাহিনীর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত পরাজয় হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর।
- মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ 'বিজয় চেতন' ঢাকার সাভার সেনানিবাসে অবস্থিত। - এটি কোর অব মিলিটারি পুলিশ সেন্টার অ্যান্ড স্কুল (সিএমপিসিঅ্যান্ডএস) চত্বরে অবস্থিত। - স্মৃতিস্তম্ভটি কোর অব মিলিটারি পুলিশের (সিএমপি) ১৭ শহীদ মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতির স্মরণে নির্মাণ করা হয়েছে। - 'বিজয় চেতন' স্মৃতিস্তম্ভ ছাড়াও, বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করে আরও অনেক স্মৃতিস্তম্ভ ও স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে।
- ১৯৭১ সালের গণহত্যা-নির্যাতনের নিদর্শন সংরক্ষণ, বধ্যভূমি ও গণকবর সংক্রান্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা, গণকবর ও বধ্যভূমি চিহ্নিত করা এবং গবেষণার জন্য খুলনায় গণহত্যা জাদুঘর স্থাপন করা হয়। - এ জাদুঘরের নাম ‘১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর'। - এ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে একাত্তরের গণহত্যা ও নির্যাতনের বহু নিদর্শন, ছবি ও নথিপত্র। - এটি দেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘর, যার যাত্রা শুরু হয় ১৭ মে, ২০১৪ সালে। - এ জাদুঘরের প্রাঙ্গনে চুকনগর বধ্যভূমি অবস্থিত।
- প্রথম কপিরাইট আইন ১৬৬২ সালে ইংল্যান্ডে প্রণয়ন করা হয়। - এই আইনটি "Licensing of the Press Act" নামে পরিচিত ছিল। - এই আইনের মাধ্যমে বই, পুস্তিকা এবং অন্যান্য মুদ্রিত কাজের উপর সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছিল। - এই আইনটি বিতর্কিত ছিল এবং 1695 সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর এটি পুনরায় করা হয়নি।
- ১৯৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তানে কপিরাইট আইন প্রণয়ন করা হয়। - ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই আইন বহাল থাকে। - বাংলাদেশে কপিরাইট আইন প্রথম তৈরি হয় ১৯৭৪ সালে। - ২০০০ সালে কপিরাইট আইন সংশোধন করা হয়।
- আধুনিক কপিরাইট আইন সাহিত্যিক, শৈল্পিক, বৈজ্ঞানিক ও অন্যান্য বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মের স্রষ্টাদের অধিকার রক্ষা করে। - কপিরাইট আইন অনুসারে, স্রষ্টাদের তাদের কর্মের উপর নিয়ন্ত্রণের অধিকার থাকে। - কপিরাইট আইন অননুমোদিত অনুলিপি, বিতরণ, প্রদর্শন, সম্প্রচার, রূপান্তর ইত্যাদি রোধ করে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ১৯৮২ সালের সমুদ্র আইন সম্মেলন অনুসারে, উপকূলীয় রাষ্ট্রের মহীসোপানের সীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল (৩৭০.৪ কিমি)। - তবে, বিশেষ পরিস্থিতিতে এই সীমা ৩০০ নটিক্যাল মাইল (৫৫৫.৬ কিমি) পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। - এটি অভ্যন্তরীণ জলসীমা, সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং মহাদেশীয় মঞ্চ নিয়ে গঠিত। - বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল। - বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।