প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সামরিক ভূমি ও ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তর জুনিয়র শিক্ষক - ১৬.০৩.২০২৪ (61 টি প্রশ্ন )
বিপুল পরিমাণ তথ্য থেকে সহজে তথ্য খুঁজে বের করার জন্য সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার হলো- ডেটাবেজ। 

- ডেটাবেজ হলো একটি সফটওয়্যার সিস্টেম যা বিপুল পরিমাণ তথ্য সঞ্চয়, পরিচালনা এবং দ্রুত পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করে।
- ডেটাবেজ সফটওয়্যার বিশেষভাবে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে এটি সহজেই তথ্য সংরক্ষণ, অনুসন্ধান, পরিবর্তন এবং মুছে ফেলার কাজ করতে পারে।
- এর মধ্যে তথ্য একটি নির্দিষ্ট কাঠামো বা টেবিল আকারে সংরক্ষিত হয় যা তথ্য খোঁজা সহজ করে তোলে।
- এছাড়া ডেটাবেজে বিভিন্ন রকমের ফিল্টার এবং কুয়েরি ব্যবহার করে দ্রুত প্রয়োজনীয় তথ্য বের করা সম্ভব। 
- কোনো বৃত্তের অধিচাপে অন্তর্লিখিত কোণ সূক্ষ্মকোণ।
- কোনো বৃত্তের উপচাপে অন্তর্লিখিত কোণ স্থূলকোণ।

সমবাহু ত্রিভুজের পরিসীমা = 9 সে.মি.
ত্রিভুজটির এক বাহুর দৈর্ঘ্য = 9/3 সে.মি.
                                 = 3 সে.মি.

ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল
= (√3/4) × (3)2 বর্গ সেমি
=(√3/4) × 9 বর্গ সে.মি.
= 9√3/4 বর্গ সে.মি.

আবার
9√3/4 = (1/2) × 3 × উচ্চতা
(3/2) × উচ্চতা =9√3/4
উচ্চতা = (9√3)/4  × (2/3)
         = 3√3/2 সেমি
x ইউনিট খরচ Y = 5x + 10
10 ইউনিট খরচ Y = 5 × 10 + 10
= 60 টাকা
সাদা বল আছে = 4টি 
কালো বল আছে = 5টি

মোট বল = 4 + 5 = 9টি

9টি বলের মধ্যে তিনটি কালো হওয়ার উপায় = 9C3
5টি বলের মধ্যে তিনটি কালো হওয়ার উপায় = 5C3

3টি বলই কালো হওয়ার সম্ভাবনা = 10/84
                                        = 5/42
P, 25 দিনে করে 1 অংশ কাজ
Q, P-এর চাইতে 25% বেশি কর্মক্ষম।
Q, 25 দিনে করে = 1 + 1 এর 25%
                      = 1 + (25/100)
                      = 1 + (1/4)
                      = 5/4 অংশ কাজ

Q 5/4 অংশ কাজ করে 25 দিনে
1 অংশ কাজ করে (25 × 4)/5 দিনে
                      = 20 দিনে
বিক্রয়মূল্য = ১০০ টাকা
ক্ষতি = ১০০ এর ১০%
       = ১০ টাকা

ক্রয়মূল্য = ১০০ + ১০ = ১১০ টাকা

১১০ টাকায় ক্ষতি ১০ টাকা
১ টাকায় ক্ষতি ১০/১১০ টাকা
১০০ টাকায় ক্ষতি (১০ × ১০০)/১১০ টাকা
                   = ১০০/১১ টাকা
                   = ৯.০৯%
দুই বছর আগে গাছটির উচ্চতা ছিল = ক সে.মি. 

১ বছর পর গাছটির উচ্চতা= ক + ক এর ২০%
                                = ক + ক এর ২০/১০০
                                = ক + ক/৫
                                = ৬ক/৫

২বছর পর গাছটির উচ্চতা= ৬ক/৫ + ৬ক/৫ এর ২০%
                               = ৬ক/৫ + ৬ক/৫ এর ২০/১০০
                               = ৬ক/৫ + ৬ক/২৫
                               = (৩০ক + ৬ক)/২৫
                               = ৩৬ক/২৫

প্রশ্নমতে
৩৬ক/২৫ = ১০৮০
বা, ৩৬ক = ১০৮০ × ২৫
বা, ক = (১০৮০ × ২৫)/৩৬
  ∴ ক = ৭৫০

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
y এর x% z এর সমান।

∴ z = y এর x%
     = y × x/100
     = xy/100
 
ধরি,
শতকরা হারটি m

∴ z এর m% = x
⇒ (xy/100) × (m/100) = x
⇒ mxy = x × 100 × 100
⇒ m = (x × 100 × 100)/xy
⇒ m = 10000/y
∴ m = 1002/y
ধরি,
সংখ্যা গুলো যথাক্রমে x, x + 2, x + 4, x + 6, x + 8
সংখ্যা গুলোর গড় = (x + x + 2 + x + 4 + x + 6 + x + 8)/5
                      = (5x + 20)/5

প্রশ্নমতে,
5x +20 = (5x +20)/5 + 260
বা, 5x + 20 - (5x +20)/5 = 260
বা, 25x + 100 - 5x - 20 = 260 × 5
বা, 20x + 80 = 1300
বা, 20x = 1300 - 80
বা, 20x = 1220
∴ x = 61
সুতরাং সংখ্যাগুলোর মধ্যে ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি = 61
বাস্তব সংখ্যায় একমাত্র জোড় মৌলিক সংখ্যা হচ্ছে = ২ 
১ এর চেয়ে বড় যে সকল সংখ্যাকে শুধু ১ এবং ঐ সংখ্যা ছাড়া আর কোনো সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা যায় না, তাদেরকে মৌলিক সংখ্যা বলে। 
অর্থাৎ মৌলিক সংখ্যার উৎপাদক হবে দুইটি ১ এবং শুধুমাত্র সেই সংখ্যাটি।

প্রথম ১০টি মৌলিক সংখ্যা = ২, ৩, ৫, ৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৯, ২৩, ২৯
প্রথম ১০টি মৌলিক সংখ্যার যোগফল = ২ + ৩ + ৫ + ৭ + ১১ + ১৩ + ১৭ + ১৯ + ২৩ + ২৯ = ১২৯
- ইনসমনিয়া হচ্ছে অনিন্দ্রাজনিত রোগ বা এক ধরনের Sleep disorder.
- অনিদ্রা হলো একটি ঘুমের ব্যাধি যাতে মানুষের ঘুমে সমস্যা হয়।
- অনিদ্রা বা ইনসমনিয়ার রোগীদের ক্ষেত্রে ঘুমিয়ে পড়তে বা ইচ্ছামত ঘুমাতে অসুবিধা হয়।
- একজন পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দিনের মধ্যে গড়ে প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমায়।
- কিন্তু ইনসমনিয়াতে আক্রান্ত হলে ঘুমের পরিমাণ কমে যায়।
- পেট্রোল ইঞ্জিনে, কার্বুরেটর বাতাসের সাথে পেট্রোল মিশিয়ে একটি দাহ্য মিশ্রণ তৈরি করে। এই মিশ্রণটি ইঞ্জিনের সিলিন্ডারে প্রবেশ করে। তাই, কার্বুরেটর জ্বালানীকে বাষ্পে পরিণত করে।
- মোটর গাড়ির যে প্রকোষ্ঠে বায়ু ও পেট্রোল মিশ্রিত করা হয় সেই অংশকে বলা হয় কার্বুরেটর।
- পেট্রোল ইঞ্জিনে ৩টি কার্বুরেটর।
- কার্বন ,হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন নিয়ে শর্করা তৈরি হয়।
- শর্করা বর্নহীন ,গন্ধহীন ,এবং মিষ্টি স্বাদযুক্ত ।
- শর্করা আমাদের শরীরে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং তাপশক্তি উৎপাদন করে।
- জীবদেহের বিপাকীয় কাজের জন্য যে শক্তির প্রয়োজন হয়,সেটি কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য জারনের ফলে উৎপন্ন হয়।

নবম-দশম শ্রেনীর সাধারণ বিজ্ঞান বই
- স্থানভেদে কোনো বস্তুর ভরের কোনো পরিবর্তন হয় না। 
অর্থাৎ, পৃথিবীতে কোনো বস্তুর ভর ১২০ কেজি হলে চাঁদে ঐ বস্তুর ভর হবে ১২০ কেজি। 
- কিন্তু স্থানভেদে কোনো বস্তুর ওজনের তারতম্য হতে পারে। 
আমরা জানি, 
ওজন= ভর x অভিকর্ষজ ত্বরণ 
পৃথিবীতে গড় অভিকর্ষজ ত্বরণ ধরা হয় ৯.৮ মি/সেকেন্ড। 
তাহলে পৃথিবীতে কোনো বস্তুর ওজন ৯.৮ নিউটন হলে তার ভর হবে ১ কেজি। 
সুতরাং চাঁদেও সেই বস্তুর ভর হবে ১ কেজি। 

কিন্তু চাঁদের অভিকর্ষজ ত্বরণ পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ৬ ভাগের ১ ভাগ। 
অর্থাৎ, পৃথিবী পৃষ্ঠে কোন বস্তুর ওজন ১২০ কেজি হলে চাঁদে ঐ বস্তুর ওজন হবে ২০ কেজি।

উৎস: মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি
- রক্তের লোহিত কণিকা তার আয়ু শেষে প্লীহায় জমা হতে থাকে।
- প্লীহায় উপস্থিত ম্যাক্রোফেজ মেয়াদোত্তীর্ণ লোহিত রক্তকণিকাকে ভক্ষণ করে।
- যার ফলে হিমোগ্লোবিন লোহিত রক্তকণিকা থেকে বাইরে বের হয়ে আসে এবং বিলিরুবিন নামক রঞ্জক পদার্থে রূপান্তরিত হয়।
- এই রঞ্জক পদার্থ যকৃতে যেয়ে আরো রূপান্তরিত হয়ে বিলিরুবিন হয় এবং পিত্তরস এর মাধ্যমে দেহ থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়।
- যকৃতের ডানদিকের অংশে পেয়ালার মতো পিত্তরস ধারণকারী একটি থলে থাকে, একে পিত্তথলি বলে।
- পিত্তথলি ৭-৮ সে.মি. লম্বা। পিত্তথলি থেকে পিত্ত ডিওডেনামে উন্মুক্ত হয়।
- পিত্তরস স্নেহ জাতীয় খাবার পরিপাক করে থাকে।
আমরা জানি, 
অর্ধায়ু, T = 0.693/λ   [λ = ক্ষয়ধ্রুবক] 
বা, 200 = 0.693/λ
বা, λ = 0.693/200 
∴ λ = 0.003465

আবার, 
মৌলটির ৭৫% ক্ষয় হলে, অবশিষ্ট আছে (100 - 75)= 25% 

∴ তেজস্ক্রিয় ভাঙ্গনের বা ক্ষয়ের সূচকীয় সূত্র: 
   N = N0e- tλ
বা, N/N0 = e- tλ
বা, e- tλ = 25% = 1/4
বা, ln(e- tλ) = ln(1/4)
বা, - tλ = -1.39 
বা, t = 1.39 /0.003465
∴ t = 401.15 বছর 

কাছাকাছি ৪০০ বছর হওয়ায় সঠিক উত্তর (ক)
• ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত জাতি গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা ও দেশে কৃষিখাতে ‘সবুজ বিপ্লব' সূচনাকারী বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০০তম জন্মবার্ষিকী স্মরণে ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১ সালে 'বাংলাদেশ-বঙ্গবন্ধু শেখ - মুজিব কক্ষ স্থাপনের জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
•  আর ২৪ জুলাই ২০২৩ সালে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সদর দপ্তরে ‘বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কক্ষ' উদ্বোধন করা হয়।
•  ইতালির রোমে FAO এর সদর দপ্তরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কক্ষটি উদ্বোধন করেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- 'বায়ান্নর দিনগুলো' জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী 'কারাগারের দিনলিপি' গ্রন্থ থেকে সংকলিত একটি অংশ।
- এটি ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধুর কারাগারে অতিবাহিত দিনগুলোর স্মৃতিবিজড়িত সংকলন।
- ১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে রাজবন্দি থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধু এই আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন।
- ১৯৬৮ সালের ১৭ জানুয়ারি ঐতিহাসিক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ঢাকা সেনানিবাসে আটক থাকার সময় লেখা বন্ধ হয়ে যায়।
- বায়ান্ন সালের ভাষা আন্দোলনের নানা বিষয় এবং বঙ্গবন্ধুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এ রচনায় ফুটে উঠেছে।
- ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে জেলে থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা এবং ঢাকার রাজপথে জনতার মিছিলে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর কথা বর্ণনা করেছেন।
- এই স্মৃতিচারণে ব্যক্ত হয়েছে তাঁর অনশনকালে জেল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা ও আচরণ, নেতাকর্মীদের সাথে সাক্ষাৎ ও তাদের কাছে বার্তা পৌঁছানোর নানা কৌশল ইত্যাদি।
- বিশেষভাবে বর্ণিত হয়েছে ঢাকায় একুশে ফেব্রুয়ারি তারিখে ছাত্রজনতার মিছিলে পুলিশের গুলিচালনার খবর।
"আমরা অনশন ভাঙব না" - 'বায়ান্নর দিনগুলো' থেকে উদ্ধৃত।
- এ সময় কারাগারে অনশনরত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী ছিলেন মহিউদ্দিন আহমদ।
- 'বায়ান্নর দিনগুলো' কেবল একটি কারাগারের স্মৃতিকথা নয়, বরং বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। বঙ্গবন্ধুর দৃঢ়তা, সাহস ও সংগ্রামী মনোভাব এই রচনার মূল আকর্ষণ।
- ৫ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে, সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন Newsweek-এর প্রতিবেদনে লোবেন জেঙ্কিন্স বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে 'রাজনীতির কবি' বা Poet of Politics বলে আখ্যায়িত করেছিলেন।
- সকল শ্রেণী ও আদর্শের অনুসারীদের একতাবদ্ধ করার জন্য বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শন ছিল অতুলনীয়।
- তাঁর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ ছিল এক অনবদ্য কবিতা, যা বাঙালির মুক্তিকামনার অমোঘ প্রকাশ।
- তাঁর অসামান্য বক্তৃতা, আবেগপূর্ণ ভাষা এবং দূরদর্শিতা তাকে একজন 'মহাকবি' হিসেবে বিশেষিত করে।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ,বক্তৃতা ও উপদেশ সংকলনে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বই 'আমার কিছু কথা' ।
- ২০২০ সালে এম.এ হাসান সম্পাদিত জাতির পিতা রচিত 'আমার কিছু কথা" গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়।
- এ গ্রন্থে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ছয় দফা থেকে শুরু করে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী সময় পর্যন্ত দেশের উন্নয়নের স্বার্থে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচীর বর্ণনা করছেন।

- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ 'আমার কিছু কথা ও আমার দেখা নয়াচীন'।
- ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খানের সম্পাদনায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ 'আমার দেখা নয়া চীন' প্রকাশিত হয়।
- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি পার্ক স্ট্রিটের নামকরণ হয়েছে ।
- অবশ্য ভারতে বঙ্গবন্ধু নামে সড়কের নামকরণ এটাই প্রথম নয় ।
- কলকাতায় পার্ক সার্কাস সংলগ্ন একটি সড়ক রয়েছে বঙ্গবন্ধু নামে ।
- দিল্লি শহরের পৌর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে নয়া দিল্লিতে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়ে শঙ্কর রোড মন্দির মর্গ ট্রাফিক চত্বর থেকে রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালের পার্শ্ববর্তী মাদার তেরেসা ক্রিসেন্ট পর্যন্ত পার্ক স্ট্রিটের একাংশের নাম বদলে রাখা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সড়ক।
- যেটি আওরঙ্গজেব রোড নামেই সর্বাধিক পরিচিত ছিল।
- ২০১৭ সালে ৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় তা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
- উল্লেখ্য, শেখ মুজিবুর রহমান ছাড়া এ কে ফজলুল হক এবং কাজী নজ্রুল ইসলামের নামেও সড়ক রয়েছে ভারতে ।
- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পরই এই পদকগুলো দেয়া হয়।
- ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ গেজেটের একটি অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পদকপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়।
- মোট ৬৭৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে খেতাব প্রদান করা হয়।
- এর মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ (৭ জন), বীর উত্তম (৬৮ জন), বীর বিক্রম (১৭৫ জন) ও বীর প্রতীক (৪২৬ জন)। 

বর্তমানে খেতাবগুলো হলো:
বীরপ্রতীক- ৪২৪ জন
বীরবিক্রম- ১৭৪ জন
বীরউত্তম- ৬৭ জন মুক্তিযোদ্ধা (মোট ৬৮ জন)
বীরশ্রেষ্ঠ- ০৭ জন
মোট খেতাবধারী- ৬৭২ জন মুক্তিযোদ্ধা (মোট ৬৭৩ জন)

- সিপাহি মোস্তফা কামাল ১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৭ বরিশাল জেলার মৌটুসি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ।
- মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ২ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
- ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ ব্রাক্ষণবাড়িয়ার দরুইল গ্রামে যুদ্ধরত অবস্থায় বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে প্রথম শহিদ হন।
- আশির দশকে সাতজন বীরশ্রেষ্ঠকে নিয়ে সাতটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেছিলেন সৈয়দ শামসুল হক।
- বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা যশোর।
- ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর যৌথ আক্রমণে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী এই জেলা থেকে পালিয়ে যায়।
- ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে সিলেট, ঝিনাইদহ ও মৌলভীবাজার শত্রুমুক্ত হয়।
- স্বাধীনতা যুদ্ধে সর্বশেষ শত্রুমুক্ত জেলা ঢাকা।
- ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে মিত্রবাহিনীর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত পরাজয় হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর।
- মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ 'বিজয় চেতন' ঢাকার সাভার সেনানিবাসে অবস্থিত।
- এটি কোর অব মিলিটারি পুলিশ সেন্টার অ্যান্ড স্কুল (সিএমপিসিঅ্যান্ডএস) চত্বরে অবস্থিত।
- স্মৃতিস্তম্ভটি কোর অব মিলিটারি পুলিশের (সিএমপি) ১৭ শহীদ মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতির স্মরণে নির্মাণ করা হয়েছে।
- 'বিজয় চেতন' স্মৃতিস্তম্ভ ছাড়াও, বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করে আরও অনেক স্মৃতিস্তম্ভ ও স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে।
- ১৯৭১ সালের গণহত্যা-নির্যাতনের নিদর্শন সংরক্ষণ, বধ্যভূমি ও গণকবর সংক্রান্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা, গণকবর ও বধ্যভূমি চিহ্নিত করা এবং গবেষণার জন্য খুলনায় গণহত্যা জাদুঘর স্থাপন করা হয়।
- এ জাদুঘরের নাম ‘১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর'।
- এ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে একাত্তরের গণহত্যা ও নির্যাতনের বহু নিদর্শন, ছবি ও নথিপত্র।
- এটি দেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘর, যার যাত্রা শুরু হয় ১৭ মে, ২০১৪ সালে।
- এ জাদুঘরের প্রাঙ্গনে চুকনগর বধ্যভূমি অবস্থিত।
- প্রথম কপিরাইট আইন ১৬৬২ সালে ইংল্যান্ডে প্রণয়ন করা হয়।
- এই আইনটি "Licensing of the Press Act" নামে পরিচিত ছিল।
- এই আইনের মাধ্যমে বই, পুস্তিকা এবং অন্যান্য মুদ্রিত কাজের উপর সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছিল।
- এই আইনটি বিতর্কিত ছিল এবং 1695 সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর এটি পুনরায় করা হয়নি।

- ১৯৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তানে কপিরাইট আইন প্রণয়ন করা হয়।
- ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই আইন বহাল থাকে।
- বাংলাদেশে কপিরাইট আইন প্রথম তৈরি হয় ১৯৭৪ সালে।
- ২০০০ সালে কপিরাইট আইন সংশোধন করা হয়।

- আধুনিক কপিরাইট আইন সাহিত্যিক, শৈল্পিক, বৈজ্ঞানিক ও অন্যান্য বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মের স্রষ্টাদের অধিকার রক্ষা করে।
- কপিরাইট আইন অনুসারে, স্রষ্টাদের তাদের কর্মের উপর নিয়ন্ত্রণের অধিকার থাকে।
- কপিরাইট আইন অননুমোদিত অনুলিপি, বিতরণ, প্রদর্শন, সম্প্রচার, রূপান্তর ইত্যাদি রোধ করে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ১৯৮২ সালের সমুদ্র আইন সম্মেলন অনুসারে, উপকূলীয় রাষ্ট্রের মহীসোপানের সীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল (৩৭০.৪ কিমি)।
- তবে, বিশেষ পরিস্থিতিতে এই সীমা ৩০০ নটিক্যাল মাইল (৫৫৫.৬ কিমি) পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
- এটি অভ্যন্তরীণ জলসীমা, সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং মহাদেশীয় মঞ্চ নিয়ে গঠিত।
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল।
- বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0