- ডেটাবেজ টেবিলে প্রতিটি রেকর্ডকে স্বতন্ত্রভাবে শনাক্ত করার জন্য যে বিশেষ ফিল্ড ব্যবহার করা হয়, তাকে "কী ফিল্ড" (Key Field) বা প্রাইমারি কী (Primary Key) বলা হয়। - এই ফিল্ডের মান প্রতিটি রেকর্ডের জন্য অদ্বিতীয় (unique) হয়, যার ফলে একটি নির্দিষ্ট রেকর্ড সহজেই খুঁজে বের করা যায় এবং টেবিলগুলোর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করা সম্ভব হয়।
- অপারেটিং সিস্টেম (OS) হলো একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সম্পদ পরিচালনা করে এবং ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের সাথে কাজ করার একটি ইন্টারফেস প্রদান করে।
- Oracle: একটি ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। - C++: একটি উচ্চ-স্তরের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। - Python: একটি উচ্চ-স্তরের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ।
- UNIX: একটি শক্তিশালী, মাল্টি-টাস্কিং এবং মাল্টি-ইউজার অপারেটিং সিস্টেম, যা সার্ভার এবং ওয়ার্কস্টেশনে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। Windows, macOS, এবং Linux এর মতো UNIX-ও একটি অপারেটিং সিস্টেম।
- একটি ডেটাবেজ টেবিলে একটি রেকর্ডের অধীনে কতগুলো ফিল্ড (বা কলাম) থাকতে পারে, তা নির্ভর করে নির্দিষ্ট ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) এর উপর। - তবে Microsoft Access-এর মতো বহুল ব্যবহৃত অনেক ডেটাবেজ সফটওয়্যারে একটি টেবিলে সর্বোচ্চ ২৫৫টি ফিল্ড যুক্ত করা যায়। - যদিও আধুনিক এবং আরও শক্তিশালী ডেটাবেজ সিস্টেম যেমন SQL Server বা Oracle-এ এই সীমা আরও বেশি হতে পারে, তবে ২৫৫ সংখ্যাটি একটি সাধারণ মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়।
- ইউটিলিটি প্রোগ্রাম হলো এক ধরনের সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটারের রক্ষণাবেক্ষণ, নিরাপত্তা এবং কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়। - এর প্রধান কাজ হলো কম্পিউটার সিস্টেমকে সচল ও ত্রুটিমুক্ত রাখা। - অ্যান্টিভাইরাস, ডিস্ক ক্লিনার, ফাইল ম্যানেজার, ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টার ইত্যাদি হলো জনপ্রিয় ইউটিলিটি প্রোগ্রামের উদাহরণ।
অন্যদিকে, - অপারেটিং সিস্টেম হলো মূল সফটওয়্যার যা কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও অন্যান্য সফটওয়্যার পরিচালনা করে। - অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহারকারীরা নির্দিষ্ট কাজ, যেমন - লেখালেখি বা ছবি সম্পাদনার জন্য ব্যবহার করে। - সিস্টেম সফটওয়্যার একটি ব্যাপক ধারণা, যার অন্তর্ভুক্ত হলো অপারেটিং সিস্টেম এবং ইউটিলিটি প্রোগ্রাম উভয়ই, তবে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিশেষভাবে ইউটিলিটি প্রোগ্রামই ব্যবহৃত হয়।
অ্যাডোবি ফটোশপ হলো অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার, যা ব্যবহারকারীদের গ্রাফিক্স, ছবি সম্পাদনা, ডিজাইন এবং ভিজ্যুয়াল আর্ট তৈরি করার সুবিধা দেয়। এটি সরাসরি কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমের অংশ নয়, বরং ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য তৈরি একটি প্রোগ্রাম।
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টার হলো একটি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম, যা কম্পিউটারের হার্ড ডিস্কে ফাইলগুলোর অবস্থান পুনর্বিন্যস্ত করে এবং ডেটা ফাইলগুলোর ফাঁকা স্থান একত্রিত করে। এর ফলে ডিস্ক থেকে তথ্য পড়া এবং লেখার গতি দ্রুত হয়, এবং কম্পিউটারের পারফরম্যান্স উন্নত হয়। এটি অপারেটিং সিস্টেম বা সিস্টেম সফটওয়্যার নয়, বরং ব্যবহারকারীর সুবিধার্থে থাকা একটি সহায়ক সফটওয়্যার।
প্রশ্নে ডেটাবেজের বৈশিষ্ট্যগুলো বোঝাতে কোন রেকর্ডটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
- ডেটাবেজে Entity হলো এমন একটি বস্তু বা নিন্দিষ্ট বিষয় যা বাস্তব জগত থেকে সংগৃহীত হয় এবং ডেটাবেজে তথ্য হিসেবে রাখা হয়। - একটি Entity এর বিভিন্ন Attribute বা বৈশিষ্ট্য থাকে, যেমন একটি ছাত্রের নাম, রোল নম্বর, বিভাগ ইত্যাদি। - একটি Entity কে ডেটাবেজে টেবিল হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। - টেবিলের প্রতিটি সারি বা রেকর্ডকে Tuple বলা হয়, যা একটি Entity এর বাস্তব উদাহরণ বা একটি নির্দিষ্ট বস্তু। - Field হলো টেবিলের একটি কলাম, যা একটি Attribute প্রতিনিধিত্ব করে।
প্রশ্নে যে “ডেটাবেজের বৈশিষ্ট্যগুলো বোঝাতে” বলা হয়েছে, অর্থাৎ ডেটাবেজের মধ্যে থাকা মূল বস্তু বা ইউনিট যা তার বৈশিষ্ট্য (Attributes) বহন করে এবং তথ্য ধারণ করে তা হলো Entity। কারণ, Entity হল ডেটাবেজের প্রাণ বা ভিত্তি, যা বাস্তব জীবনের কোন নির্দিষ্ট বস্তু বা ঘটনা নির্দেশ করে এবং এর সাহায্যে ডেটাবেজ গঠন করা হয়।
অন্য বিকল্পগুলো যেমন Attribute বা Field, সেগুলো মূলত Entity-র বৈশিষ্ট্য বা ডেটার অংশ হিসেবে কাজ করে; আর Tuple হলো Entity এর এক্সাম্পল বা রেকর্ড। তাই Entity হচ্ছে ডেটাবেজের মূল রেকর্ড বা ইউনিট যা বৈশিষ্ট্যগুলো ধারণ করে।
IBM Db2 হল IBM দ্বারা তৈরি একটি প্রোপ্রাইটারি রিলেশনাল ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। যদিও এর কিছু "কমিউনিটি সংস্করণ" বা "স্টার্টার সংস্করণ" বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তবে পূর্ণাঙ্গ এন্টারপ্রাইজ সংস্করণ এবং এর উন্নত বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যবহারের জন্য লাইসেন্স ক্রয় করতে হয় এবং এটি IBM-এর মালিকানাধীন।
CP/M (Control Program for Microcomputers) ছিল মাইক্রো-কম্পিউটারের জন্য নির্মিত প্রথম অপারেটিং সিস্টেমগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং অত্যন্ত সফল একটি। ১৯৭৪ সালে গ্যারি কিয়েল্ডাল এটি তৈরি করেন। এটি ইন্টেল ৮০৮০/৮০৮৫ ভিত্তিক মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহারকারী কম্পিউটারগুলোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। CP/M এর সাফল্য এতটাই ছিল যে, এটি সে সময়ের অনেক পার্সোনাল কম্পিউটার, যেমন - Altair 8800, Kaypro, Osborne 1 ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়েছিল।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামের মধ্যে কাজের যোগসূত্র বা সমন্বয় স্থাপনকারী সফটওয়্যারকে অপারেটিং সিস্টেম (Operating System) বলা হয়। - এটি হার্ডওয়্যারকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামগুলোকে প্রয়োজনীয় পরিবেশ ও সেবা প্রদান করে। - অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে ব্যবহারকারী কম্পিউটারের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারেন। - যেমন: ফাইল ব্যবস্থাপনা, মেমোরি ব্যবস্থাপনা, প্রসেস পরিচালনা এবং ডিভাইস নিয়ন্ত্রণের কাজ অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে করা হয়। - উদাহরণ: Windows, Linux, macOS, Android, iOS ইত্যাদি।
DB-Engines Ranking (জুলাই ২০২৫-এর তথ্য অনুযায়ী) অনুসারে, Oracle হলো বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কমার্শিয়াল ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)। এটি দীর্ঘদিন ধরে এই স্থানে রয়েছে এবং বৃহৎ উদ্যোগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রচুর ডেটা নিয়ে কাজ করে এমন সংস্থাগুলির জন্য একটি পছন্দের সমাধান।
.docx — এটা মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ডকুমেন্ট ফাইল এক্সটেনশন, মূলত টেক্সট ডকুমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়।
.csv — এটা কমা সেপারেটেড ভ্যালু (Comma Separated Values) ফাইল, যা সাধারণত স্প্রেডশিট বা টেবুলার ডাটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটা স্প্রেডশিট প্রোগ্রামে (যেমন Microsoft Excel, Google Sheets) ওপেন বা ইম্পোর্ট করা যায়।
.pptx — এটা মাইক্রোসফ্ট পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের ফাইল এক্সটেনশন।
.pdf — এটা পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট ফাইল যা বিভিন্ন ধরণের ডকুমেন্ট দেখতে বা শেয়ার করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- একটি প্রাইমারি কী (Primary Key) হলো একটি টেবিলের এমন একটি কলাম বা কলামের সেট যা প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে (uniquely) সনাক্ত করে। - সাধারণত, আইডি (যেমন, ছাত্র আইডি, কর্মচারী আইডি, পণ্য আইডি) প্রতিটি সত্তার জন্য অনন্যভাবে তৈরি করা হয়। - একটি ডাটাবেস সিস্টেমে প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করার জন্য আইডি সবচেয়ে উপযুক্ত। - এটি সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হয় এবং নিশ্চিত করে যে প্রতিটি রেকর্ডের একটি অনন্য পরিচয় আছে।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায়।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে।
---কী-বোর্ডের যেসকল বোতাম চেপে কোনো অক্ষর বা বর্ন টাইপ করা হয় না ,কিন্তু অক্ষর বা বর্ন বিন্যাসের কাজ এবং অন্যান্য ধরনের কাজ করা হয়,সে সব বোতামকে মডিফায়ার কী বলা হয়।
- টিম প্যাটার্সন ১৯৮০ সালে সিয়াটেল কম্পিউটার প্রোডাক্টস (SCP) এ কাজ করার সময় QDOS (Quick and Dirty Operating System) তৈরি করেন। - এটি ইন্টেল ৮০৮৬ মাইক্রোপ্রসেসরের জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। - পরবর্তীতে, এই অপারেটিং সিস্টেমটির নাম পরিবর্তন করে ৮৬-ডস (86-DOS) রাখা হয়। - মাইক্রোসফট পরে এই ৮৬-ডস কিনে নেয় এবং এর নাম পরিবর্তন করে এমএস-ডস (MS-DOS) রাখে, যা আইবিএম পিসির জন্য ব্যবহৃত হয় এবং পরবর্তীতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
- হার্ডওয়্যারকে ব্যবহারযোগ্য করে তোলে এবং প্রয়োজনীয় ফলাফল তৈরি করতে মূল ভূমিকা পালন করে সফটওয়্যার। - হার্ডওয়্যার হলো কম্পিউটারের ভৌত অংশ, যা স্পর্শ করা যায় এবং বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য প্রস্তুত থাকে। তবে, হার্ডওয়্যার নিজে থেকে কাজ করতে পারে না। - এটি কার্যকর করতে এবং ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে সফটওয়্যার প্রয়োজন। - সফটওয়্যার হলো প্রোগ্রাম বা নির্দেশাবলীর সমষ্টি, যা হার্ডওয়্যারকে কীভাবে কাজ করতে হবে তা বলে দেয়।
-কি-বোর্ডের ওপরের দিকে F1 থেকে F12 পর্যন্ত ১২টি কি আছে। এগুলোকে ফাংশন কি বলা হয়। এদের কাজ নিম্নরুপ-
F1ঃসাহায্য বা হেল্প কি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেকোনো প্রোগ্রামের হেল্প মেনু দেখতে এটি ব্যবহার করা হয়।
F2ঃসাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন করার জন্য ব্যবহৃত হয়। যেকোনো ফাইল বা ফোল্ডার নির্বাচন করে এই কি চেপে ফাইলের নাম বদলানো যাবে।
F3ঃমাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। উইন্ডোজ কমান্ডে এটি চাপ দিলে আগের কমান্ডটির পুনরাবৃত্তি ঘটে।
F4ঃএই কি দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা যায় এবং Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা যায়।
F5ঃএটা চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়। এ ছাড়া যেকোনো পেজ রিফ্রেশ, পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইড শো শুরু এবং বন্ধ করার জন্য এই বাটনটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
F6ঃমাউসের কারসরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যেতে চাইলে এই কি ব্যবহার করতে পারেন।
F7ঃমাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8ঃঅপারেটিং সিস্টেম safe mood-এ চালু করার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।
F9ঃকোয়ার্ক এক্সপ্রেসের মেজারমেন্ট টুলবার চালু করার জন্য এটি কাজে লাগে।
F10ঃএটি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়।
F11ঃযেকোনো সক্রিয় উইন্ডো পর্দাজুড়ে (ফুলস্ক্রিন) দেখতে এবং স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে এটি ব্যবহার করা হয়।
F12ঃমাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো চালু করা হয়। কম্পিউটারে শুধু F12 চেপে বাংলা থেকে ইংরেজি বা ইংরেজি থেকে বাংলা মুডে যাওয়া যাবে। ল্যাপটপে fn+f12 চাপতে হবে
- যখন একটি ডেটা টেবিলে একাধিক কলাম মিলে একটি প্রাইমারি কি (Primary Key) তৈরি করে, তখন তাকে B) কম্পোজিট প্রাইমারি কি (Composite Primary Key) বলা হয়। - যখন দুটি বা ততোধিক কলাম একত্রিত হয়ে একটি টেবিলের প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে চিহ্নিত করে, তখন সেই কলামগুলোর সেটকে কম্পোজিট প্রাইমারি কি বলা হয়। - এক্ষেত্রে, প্রতিটি কলামের আলাদাভাবে অনন্য হওয়ার প্রয়োজন নেই, কিন্তু তাদের সম্মিলিত মান অবশ্যই অনন্য হতে হবে।
- ইউটিলিটি প্রোগ্রাম হল এক ধরণের সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটার সিস্টেমের রক্ষণাবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, অপ্টিমাইজেশন বা সহায়তা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। - এগুলি সাধারণত কম্পিউটারের কার্যকারিতা উন্নত করতে বা নির্দিষ্ট কাজগুলি সহজ করতে সাহায্য করে। - অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার হল এমন প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট কাজ বা বিনোদনের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। যেমন, ওয়ার্ড প্রসেসর (মাইক্রোসফট ওয়ার্ড), ওয়েব ব্রাউজার (ক্রোম, ফায়ারফক্স), ভিডিও গেম, ফটো এডিটিং সফটওয়্যার (ফটোশপ) ইত্যাদি। - এগুলি সরাসরি সিস্টেমের রক্ষণাবেক্ষণ বা অপ্টিমাইজেশনের সাথে জড়িত নয়, বরং ব্যবহারকারীর প্রত্যক্ষ চাহিদা পূরণ করে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- Alt + F4: এটি সাধারণত বর্তমানে সক্রিয় (active) উইন্ডো বন্ধ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যা একটি ডকুমেন্ট উইন্ডোও হতে পারে। - Ctrl + W: এটি অনেক অ্যাপ্লিকেশন (যেমন Microsoft Word, web browsers) এ খোলা ডকুমেন্ট বা ট্যাব বন্ধ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। - Ctrl + S: এটি ডকুমেন্ট সংরক্ষণ (save) করার জন্য ব্যবহৃত হয়, বন্ধ করার জন্য নয়। - Shift + Q: এটি সাধারণত কোনো স্ট্যান্ডার্ড ক্লোজিং কমান্ড নয় এবং নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন ভেদে এর কার্যকারিতা ভিন্ন হতে পারে বা নাও থাকতে পারে।
- SELECT: এই কমান্ডটি ডেটাবেস থেকে ডেটা পুনরুদ্ধার বা প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ডেটা পরিবর্তন করে না। তাই এটি ডেটা ম্যানিপুলেশনের চেয়ে ডেটা কোয়েরির অংশ।
- UPDATE: এই কমান্ডটি ডেটাবেসে বিদ্যমান ডেটা পরিবর্তন বা আপডেট করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সরাসরি ডেটা ম্যানিপুলেশন।
- INSERT: এই কমান্ডটি ডেটাবেসে নতুন ডেটা যুক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটিও সরাসরি ডেটা ম্যানিপুলেশন।
- CREATE: এই কমান্ডটি ডেটাবেসে নতুন টেবিল, ভিউ, ইনডেক্স বা অন্যান্য ডেটাবেস অবজেক্ট তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ডেটা ম্যানিপুলেশন নয়, বরং এটি ডেটা ডেফিনিশন ল্যাঙ্গুয়েজ (DDL) এর অংশ, যা ডেটাবেসের কাঠামো সংজ্ঞায়িত করে।
- একটি ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)-এর অন্যতম প্রধান লক্ষ্য এবং সুবিধা হলো ডেটা ডুপ্লিকেশন (Data Duplication) বা ডেটার পুনরাবৃত্তি কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করা। - এটি একই ডেটার একাধিক কপি ডেটাবেসে থাকা বোঝায়। - এটি স্টোরেজ নষ্ট করে এবং ডেটার অসামঞ্জস্য (Data Inconsistency) তৈরি করতে পারে। - DBMS ডিজাইন করা হয় এই সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য।
♣ কিবোর্ডের F1 থেকে F12 Function key এর ব্যবহার গুলো যেনে নেই সহজেঃ
F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।
Microsoft Powerpoint এর কিছু শর্টকাট: Ctrl + M : নতুন স্লাইড (New Slide) যোগ করে। Ctrl + D : নির্বাচিত স্লাইড বা বস্তুর প্রতিলিপি (Duplicate) তৈরি করে। F5 : প্রথম স্লাইড থেকে স্লাইড শো (Slide Show) শুরু করে। Esc : স্লাইড শো বন্ধ করে।
Microsoft Excel এর কিছু শর্টকাট: Ctrl + 1 : ফরম্যাট সেলস (Format Cells) ডায়ালগ বক্স খোলে। Ctrl + 5 : নির্বাচিত টেক্সটের উপর স্ট্রাইকথ্রু (Strikethrough) যোগ করে। Ctrl + 9 : নির্বাচিত সারি (Row) লুকায় (Hide)। Ctrl + 0 : নির্বাচিত কলাম (Column) লুকায় (Hide)।
Microsoft Excel এর কিছু শর্টকাট: Ctrl + 1 : ফরম্যাট সেলস (Format Cells) ডায়ালগ বক্স খোলে। Ctrl + A : পুরো ওয়ার্কশীট (Worksheet) নির্বাচন করে। Ctrl + End : ওয়ার্কশীটের ব্যবহৃত শেষ সেলটিতে যায়। Ctrl + Home : ওয়ার্কশীটের প্রথম সেলটিতে (A1) যায়।
- কম্পিউটারে Del (Delete) বোতামটি ব্যবহার করলে কার্সরের ডান পাশে থাকা অক্ষর বা উপাদান মুছে যায়। - এটি সাধারণত টেক্সট এডিটিং বা ফাইল ম্যানেজমেন্টে ব্যবহৃত হয়। - উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি বাক্যে কার্সর একটি নির্দিষ্ট অক্ষরের আগে থাকে এবং আপনি Del চাপেন, তাহলে সেই কার্সরের ডান পাশে থাকা অক্ষরটি মুছে যাবে। - এটি Backspace বোতামের বিপরীত কাজ করে। Backspace কার্সরের বাম পাশে থাকা অক্ষর মুছে দেয়।
- ডস (Disk Operating System) সর্বপ্রথম ব্যবহার করে IBM কম্পিউটার। - এটি IMB কম্পিউটার কর্তৃক ব্যবহৃত প্রথম অপারেটিং সিস্টেম। - ডস এ DOS কমান্ড লাইন অথবা টেক্সট বেইসড ইন্টারফেস ব্যবহার করা হয়। - যার মানে হল ইউজারকে কিছু সহজ টেক্সট নির্দেশনা টাইপ করতে হয় যেমন pwd (print working directory), cd (change directory)। - সহজ কথায় এই অপারেটিং সিস্টেম কমান্ড বেইজড।
Windows হল GUI (Graphical User Interface).
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- এসকিউএল বা স্ট্রাকচার্ড কুয়েরি ভাষা হলো ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত একটি কুয়েরি ভাষা। - এসকিউএল ব্যবহার করে ডাটাবেস তৈরি, ডাটাবেসের তথ্য হালনাগাদ, নতুন তথ্য সংযোজন, তথ্য বিয়োজন ইত্যাদি করা যায়। - এটা অর্থ হল MySQL, Oracle হলে ডাটাবেজ সফটওয়্যার, এইগুলো ব্যবস্থাপনায় এই SQL ব্যাবহার করা হয়।
- জাভা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। - সান মাইক্রোসিস্টেম ৯০এর দশকের গোড়ার দিকে জাভা ডিজাইন করার পরে এটি অতি দ্রুত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার একটিতে পরিণত হয়। - জাভা'র এই জনপ্রিয়তার মূল কারণ এর বহনযোগ্যতা (portability), নিরাপত্তা, এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও ওয়েব প্রোগ্রামিং এর প্রতি পরিপূর্ণ সাপোর্ট।
- MySQL, Oracle সফটওয়্যার তৈরিতে জাভা ব্যাবহার করা হয়েছে। - আর MySQL, Oracle এই সফটওয়্যারের মধ্যে ডাটাবেস তৈরি, ডাটাবেসের তথ্য হালনাগাদ, নতুন তথ্য সংযোজন, তথ্য বিয়োজন জন্য SQL ব্যাবহার করা হয়েছে.
পৃথিবীতে Structured Query Language বা SQL শুধু একটা যেটা আবিস্কার করে আইবিএম ৭০ দশকে।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।