|
|
• হার্ড ডিস্ক (Hard Disk): - এটি একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা কম্পিউটারের ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে। - এর মধ্যে সফটওয়্যার, ফাইল, এবং অপারেটিং সিস্টেম সংরক্ষণ করা হয়।
• প্রসেসর (Processor): - এটি কম্পিউটারের "ব্রেইন" বা কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU)। - প্রসেসর বিভিন্ন গাণিতিক ও লজিক্যাল নির্দেশাবলী প্রক্রিয়াকরণ করে এবং কম্পিউটারের সব কাজ কার্যকর করে।
• মনিটর (Monitor): - এটি একটি আউটপুট ডিভাইস, যা ডিসপ্লের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে গ্রাফিক্যাল এবং টেক্সট ইনফরমেশন দেখায়। - কম্পিউটারের কাজের ফলাফল বা ফিডব্যাক মনিটরে প্রদর্শিত হয়।
• মাদার বোর্ড (Motherboard): - এটি কম্পিউটারের প্রধান সার্কিট বোর্ড, যেখানে প্রসেসর, মেমরি, এবং অন্যান্য উপাদান সংযুক্ত থাকে। - এটি সকল কম্পোনেন্টের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা পরিচালনা করে।
|
|
| |
|
|
|
কম্পিউটারের যে অংশ Data processing এর কাজ করে থাকে তাকে Central Processing Unit (CPU) বলে। CPU তৈরিতে Microprocessor/ Processor লাগে। CPU-কে কম্পিউটারের মস্তিষ্ক বলা হয়। ১৯৭১ সালে ড. টেড হফ Microprocessor তৈরি করেন। CPU তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। যথা: - Arithmetic Logic Unit (ALU), - Control Unit - Register.
|
|
| |
|
|
|
MS Word-এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট -
সাধারণ কমান্ড: • Ctrl + N: নতুন ডকুমেন্ট খোলা • Ctrl + O: বিদ্যমান ডকুমেন্ট খোলা • Ctrl + S: ডকুমেন্ট সেভ করা • Ctrl + P: প্রিন্ট করা • Ctrl + W: বর্তমান ডকুমেন্ট বন্ধ করা
এডিটিং: • Ctrl + X: কাট করা • Ctrl + C: কপি করা • Ctrl + V: পেস্ট করা • Ctrl + Z: আনডু করা • Ctrl + Y: রিডু করা • Ctrl + F: খোঁজা • Ctrl + H: খোঁজা এবং প্রতিস্থাপন করা
ফরম্যাটিং: • Ctrl + B: বোল্ড • Ctrl + I: ইটালিক • Ctrl + U: আন্ডারলাইন • Ctrl + L: বাম এলাইনমেন্ট • Ctrl + E: কেন্দ্র এলাইনমেন্ট • Ctrl + R: ডান এলাইনমেন্ট • Ctrl + J: জাস্টিফাই এলাইনমেন্ট
ন্যাভিগেশন: • Ctrl + Home: ডকুমেন্টের শুরুতে যাওয়া • Ctrl + End: ডকুমেন্টের শেষে যাওয়া • Ctrl + ← or →: শব্দের বাম বা ডানে যাওয়া • Ctrl + ↑ or ↓: অনুচ্ছেদের উপরে বা নিচে যাওয়া
টেক্সট নির্বাচন: • Ctrl + A: সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট নির্বাচন • Shift + ← or →: অক্ষর নির্বাচন • Ctrl + Shift + ← or →: শব্দ নির্বাচন
অন্যান্য: • F7: বানান ও ব্যাকরণ পরীক্ষা • Shift + F3: কেস পরিবর্তন (লোয়ার/আপার/টাইটেল) • Ctrl + Shift + C: ফরম্যাট কপি • Ctrl + Shift + V: ফরম্যাট পেস্ট
|
|
| |
|
|
|
-কয়েকটি ইনপুট ডিভাইসের নাম : ১. কীবোর্ড (Keyboard) ২. মাউস (Mouse) ৩. মাইক্রোফোন (Microphone) ৪ স্ক্যানার (Scanner) ৫. মডেম (Modem) ৬. গ্রাফিক্স ট্যাবলেট (Graphics Tablet) ৭. ওএমআর (OMR) ৮. ওসিআর (OCR) ৯. লাইটপেন (Light Pen) ১০. ট্র্যাকবল (Trackball) ১২. ট্র্যাকপ্যাড (Trackpad) ইত্যাদি। -কয়েকটি আউটপুট ডিভাইসের নাম : ১. মনিটর (Monitor) ২. প্রজেক্টর (Projector) ৩. স্পিকার (Speaker) ৪. প্রিন্টার (Printer) ৫. প্লটার (Plotter) ৬.ইমেজ সেটার (Image Setter) ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
VGA -এর পূর্ণরূপ Video Graphics Array
|
|
| |
|
|
|
NAND গেটের আউটপুট তখনই '0' হয় যখন এর সব ইনপুট '1' হয়। অন্যথায়, NAND গেটের আউটপুট '1' থাকে।
|
|
| |
|
|
|
- কম্পিউটারের সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার মিলে একটি পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার সিস্টেম তৈরি করে। - PC (পার্সোনাল কম্পিউটার) হলো একটি সম্পূর্ণ কম্পিউটার সিস্টেম, যাতে সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার উভয়ই থাকে। - সফটওয়্যার হলো কম্পিউটারের নির্দেশাবলী বা প্রোগ্রাম, যা হার্ডওয়্যারকে কাজ করতে সাহায্য করে। - হার্ডওয়্যার হলো কম্পিউটারের ভৌত অংশ, যেমন: মনিটর, কিবোর্ড, মাউস, প্রসেসর, মেমোরি ইত্যাদি। - ROM (রিড-অনলি মেমোরি) হলো এক ধরনের মেমোরি, যা শুধুমাত্র ডেটা সংরক্ষণ করে, পরিবর্তন করা যায় না। - CPU (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) হলো কম্পিউটারের প্রধান প্রসেসিং ইউনিট, যা ডেটা প্রক্রিয়াকরণ করে। - PDA (পার্সোনাল ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট) হলো এক ধরনের ছোট কম্পিউটার, যা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- আধুনিক AR/VR হেডসেটে একাধিক সেন্সর ব্যবহার করা হয় যার মধ্যে জাইরোস্কোপ, এক্সেলেরোমিটার এবং প্রক্সিমিটি সেন্সর অন্যতম। - জাইরোস্কোপ সেন্সর হেডসেটের রোটেশন এবং ওরিয়েন্টেশন ট্র্যাক করে, যা ব্যবহারকারীর মাথার নড়াচড়া অনুযায়ী ভার্চুয়াল এনভায়রনমেন্টে দৃশ্য পরিবর্তন করতে সাহায্য করে। - এক্সেলেরোমিটার লিনিয়ার মুভমেন্ট ট্র্যাক করে, যেমন সামনে-পিছনে বা উপরে-নিচে যাওয়া। - প্রক্সিমিটি সেন্সর হেডসেট পরা আছে কিনা তা ডিটেক্ট করে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাটারি খরচ রোধ করে।
এছাড়াও আধুনিক AR/VR হেডসেটে আই ট্র্যাকিং সেন্সর, ডেপথ সেন্সর এবং পজিশন ট্র্যাকিং সেন্সর ব্যবহার করা হয় যা ভার্চুয়াল রিয়ালিটি অভিজ্ঞতাকে আরও বাস্তবসম্মত করে তোলে।
|
|
| |
|
|
|
Wi-Fi 6E হল বর্তমানে সবচেয়ে দ্রুতগতির ওয়্যারলেস কানেক্টিভিটি প্রযুক্তি। এটি 6 গিগাহার্টজ ব্যান্ড ব্যবহার করে যা পূর্ববর্তী Wi-Fi প্রযুক্তিগুলোর তুলনায় অনেক বেশি ব্যান্ডউইথ প্রদান করে। Wi-Fi 6E প্রযুক্তি থিওরেটিক্যালি 9.6 Gbps পর্যন্ত ডেটা ট্রান্সফার স্পিড অর্জন করতে পারে, যা Bluetooth 5.0 (2 Mbps), NFC (424 Kbps) এবং 5G (20 Gbps) এর তুলনায় অনেক বেশি। বিশেষ করে ইনডোর এনভায়রনমেন্টে Wi-Fi 6E সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স দেয়। এছাড়া এই প্রযুক্তি কম লেটেন্সি এবং বেশি ডিভাইস সাপোর্ট করার ক্ষমতা রাখে। তাই ইন্টারনেট ব্রাউজিং, গেমিং, স্ট্রিমিং এবং বড় ফাইল ট্রান্সফারের জন্য Wi-Fi 6E সর্বোত্তম বিকল্প।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
নতুন প্রজন্মের USB 4 (Thunderbolt 4) পোর্টের সর্বোচ্চ ডেটা ট্রান্সফার স্পিড হল 40 Gbps (গিগাবিট প্রতি সেকেন্ড)। এটি পূর্ববর্তী USB 3.2 Gen 2x2 (20 Gbps) এর তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত। এই উচ্চ ডেটা ট্রান্সফার স্পিড বিভিন্ন কাজে সুবিধা দেয়, যেমন - 4K/8K মনিটর সাপোর্ট, এক্সটার্নাল GPU কানেক্টিভিটি, দ্রুত ডেটা ব্যাকআপ এবং বড় ফাইল ট্রান্সফার। USB 4 পোর্ট পাওয়ার ডেলিভারিও সাপোর্ট করে যা 100W পর্যন্ত পাওয়ার সরবরাহ করতে পারে। এছাড়া এটি ব্যাকওয়ার্ড কম্প্যাটিবল, অর্থাৎ পুরনো USB ডিভাইসগুলোও এতে কাজ করবে। বর্তমানে হাই-এন্ড ল্যাপটপ, ডেস্কটপ এবং এক্সটার্নাল স্টোরেজ ডিভাইসে USB 4 পোর্ট ব্যবহার করা হচ্ছে।
|
|
| |
|
|
|
OLED (Organic Light Emitting Diode) ডিসপ্লে টেকনোলজি বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে কারণ এটি অন্যান্য ডিসপ্লে টেকনোলজির তুলনায় অনেক বেশি সুবিধা প্রদান করে। OLED প্যানেলে প্রতিটি পিক্সেল নিজে থেকে আলো তৈরি করতে পারে, ফলে ব্যাকলাইটের প্রয়োজন হয় না। এর ফলে পারফেক্ট ব্ল্যাক লেভেল এবং অসীম কনট্রাস্ট রেশিও পাওয়া যায়। LCD এবং LED এর তুলনায় OLED স্ক্রিনে ইমেজ কোয়ালিটি, ভিউইং এঙ্গেল এবং রিফ্রেশ রেট অনেক ভালো। AMOLED হল OLED এরই একটি ভেরিয়েন্ট। স্মার্টফোন, টিভি, ল্যাপটপ থেকে শুরু করে স্মার্টওয়াচ পর্যন্ত সব ধরনের ডিভাইসে OLED ডিসপ্লে ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া OLED প্যানেল পাতলা এবং ফ্লেক্সিবল হওয়ায় ফোল্ডেবল ডিভাইস তৈরিতেও এটি ব্যবহার করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
ফেস রিকগনিশন ক্যামেরা বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় বায়োমেট্রিক ইনপুট ডিভাইস হিসেবে বিবেচিত হয়। এর প্রধান কারণ হল এর ব্যবহারের সহজলভ্যতা এবং নিরাপত্তার সমন্বয়। স্মার্টফোন থেকে শুরু করে ল্যাপটপ, ট্যাবলেট এবং সিকিউরিটি সিস্টেমে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। Apple এর Face ID এবং Android ফোনগুলোতে ব্যবহৃত ফেস আনলক ফিচার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানারের তুলনায় এটি বেশি সুবিধাজনক কারণ ব্যবহারকারীকে ডিভাইস স্পর্শ করতে হয় না, শুধু ক্যামেরার দিকে তাকালেই হয়। আইরিস স্ক্যানার বা ভয়েস রিকগনাইজারের চেয়েও এটি বেশি নির্ভরযোগ্য এবং দ্রুত কাজ করে। COVID-19 মহামারীর সময় মাস্ক পরা অবস্থায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার ব্যবহার করা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল, যা ফেস রিকগনিশন প্রযুক্তির জনপ্রিয়তা আরও বাড়িয়েছে।
|
|
| |
|
|
|
♣ কিবোর্ডের F1 থেকে F12 Function key এর ব্যবহার গুলো যেনে নেই সহজেঃ
F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- Bottleneck বলতে বোঝায় একটি কম্পিউটার সিস্টেমের সেই অংশটি, যা সিস্টেমের অন্যান্য উপাদানের তুলনায় ধীর গতিতে কাজ করে এবং এর ফলে পুরো সিস্টেমের কর্মক্ষমতা (performance) সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। - CPU এবং RAM এর মধ্যে data transfer speed এবং কার্যক্ষমতার সামঞ্জস্য না থাকলে bottleneck দেখা যায়।
- যেসবক্ষেত্রে bottleneck ঘটে: CPU এর গতি বেশি, কিন্তু RAM ধীর: CPU খুব দ্রুত তথ্য প্রক্রিয়া করতে সক্ষম, কিন্তু RAM যদি যথেষ্ট দ্রুত তথ্য সরবরাহ করতে না পারে, তাহলে CPU অলস হয়ে যায় এবং অপেক্ষা করে।
সিঙ্গেল চ্যানেল মেমোরি: RAM যদি ডুয়াল চ্যানেল বা মাল্টি চ্যানেল প্রযুক্তি ব্যবহার না করে, তাহলে ডেটা ট্রান্সফার সীমাবদ্ধ হয়ে যায়।
অপ্টিমাইজেশন না থাকা: RAM এবং CPU এর মধ্যে ডেটা কমিউনিকেশনে অপ্টিমাইজেশন না থাকলে পুরো সিস্টেমের পারফরম্যান্স কমে যায়।
|
|
| |
|
|
|
Arithmetic Logic Unit (ALU) হলো কম্পিউটারের সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিটের (CPU) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা arithmetic এবং logical operations পরিচালনা করে। ALU বিভিন্ন কম্পিউটেশনাল কাজ (যেমন যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, এবং তুলনা) সম্পন্ন করার জন্য তৈরি।
ALU এর অংশ:
-
রেজিস্টার (Register): ALU এর মধ্যে ব্যবহৃত একটি দ্রুততর মেমরি যা অপারেশন পরিচালনার জন্য ডেটা ধরে রাখে।
-
অ্যাডার (Adder): এটি ALU এর একটি অংশ, যা সংখ্যার উপর যোগ অপারেশন সম্পন্ন করে।
-
কম্পারেটর (Comparator): এটি তুলনা (greater than, less than, equal to) অপারেশন সম্পন্ন করে, যা লজিক্যাল অপারেশনের জন্য প্রয়োজন।
ক্যাশ মেমোরি (Cache Memory): ক্যাশ মেমোরি একটি দ্রুত গতির মেমোরি যা CPU-র কাজের সময় প্রয়োজনীয় ডেটা দ্রুত সরবরাহ করে। তবে এটি ALU এর সরাসরি অংশ নয়; বরং এটি একটি ভিন্ন কম্পোনেন্ট, যা CPU এর সাথে সংযুক্ত থাকে। এর কাজ হলো CPU এবং মেমোরির মধ্যে তথ্যপ্রবাহ দ্রুততর করা।
|
|
| |
|
|
|
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer) ২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) ৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
|
|
| |
|
|
|
✔ সাধারণত পার্সোনাল কম্পিউটারের প্রসেসরের গতি পরিমাপ করা হয় MHz বা GHz এ। ✔ মিনি ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের প্রসেসরের গতি পরিমাপ করা হয় MIPS (Millions of Instructions per Second) বা BIPS (Billions of Instructions per Second) এ।
✔ সুপার কম্পিউটারের প্রসেসরের গতি পরিমাপ করা হয় MFLOPS (Millions of Floating Point Operations per Second), GFLOPS (Giga of Floating Point Operations per Second), TFLOPS (Tera of Floating Point Operations per Second) ইত্যাদিতে।
|
|
| |
|
|
|
- Dumb Terminal হল সাধারণ আউটপুট/ইনপুট ডিভাইস। - এটি কোনো স্বাধীন প্রসেসিং ক্ষমতা রাখে না। - প্রধান বৈশিষ্ট্য হল: ১) কী-বোর্ড দিয়ে ইনপুট; ২) স্ক্রিনে তথ্য প্রদর্শন। - কোন স্বয়ংক্রিয় প্রসেসিং বা হার্ডডিস্ক থাকে না।
|
|
| |
|
|
|
- সুপার কম্পিউটার হলো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার যা জটিল এবং দ্রুত গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়। বৈজ্ঞানিক গবেষণা, আবহাওয়া পূর্বাভাস, পরমাণু গবেষণা, জেনেটিক্স, এবং মহাকাশ গবেষণার মতো ক্ষেত্রে সুপার কম্পিউটার অত্যন্ত দ্রুতগতিতে প্রচুর ডেটা প্রক্রিয়া করতে পারে। এর মাধ্যমে সূক্ষ্ম এবং জটিল হিসাব-নিকাশ সম্পাদন করা যায়, যা অন্য কোনো কম্পিউটার ধরনের পক্ষে সম্ভব নয়।
যেমন:
-
Summit (IBM) - যুক্তরাষ্ট্রের একটি সুপার কম্পিউটার, যা Oak Ridge National Laboratory-তে ব্যবহৃত হয়, উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য।
-
Fugaku (Riken and Fujitsu) - জাপানের RIKEN বিজ্ঞান গবেষণা ইনস্টিটিউটে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে ব্যবহৃত হয়।
-
Tianhe-2 (Milky Way-2) - চীনের সুপার কম্পিউটার, যা পারমাণবিক গবেষণা এবং আন্তর্জাতিক জলবায়ু গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
LUMI - ফিনল্যান্ডের সুপার কম্পিউটার, যা পরিবেশগত গবেষণা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত গবেষণায় ব্যবহৃত হয়।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
-কম্পিউটার মাউস হচ্ছে এক প্রকার ইনপুট ডিভাইস যার মাধ্যমে মনিটরের স্ক্রীনের কোন টেক্সট,আইকন,ফাইল অথবা ফোল্ডারকে সিলেক্ট করা যায়,ফাইল অথবা ফোল্ডারকে সিলেক্ট করা যায় এবং GUI (Graphical User Interface)কে কন্ট্রোল করা যায়।
-১৯৬৩ সালে ডগলাস এঞ্জেলবার্ট PARC এ কাজ করার সময় মাউস আবিষ্কার করেন।
-সাধারণত তিন ধরনের মাউস ডিভাইস রয়েছে - ১।মেকানিক্যাল ২।অপটোমেকানিক্যাল এবং ৩।অপটিক্যাল।
|
|
| |
|
|
|
• হার্ড ডিস্ক (Hard Disk): - এটি একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা কম্পিউটারের ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে। - এর মধ্যে সফটওয়্যার, ফাইল, এবং অপারেটিং সিস্টেম সংরক্ষণ করা হয়।
• প্রসেসর (Processor): - এটি কম্পিউটারের "ব্রেইন" বা কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU)। - প্রসেসর বিভিন্ন গাণিতিক ও লজিক্যাল নির্দেশাবলী প্রক্রিয়াকরণ করে এবং কম্পিউটারের সব কাজ কার্যকর করে।
• মনিটর (Monitor): - এটি একটি আউটপুট ডিভাইস, যা ডিসপ্লের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে গ্রাফিক্যাল এবং টেক্সট ইনফরমেশন দেখায়। - কম্পিউটারের কাজের ফলাফল বা ফিডব্যাক মনিটরে প্রদর্শিত হয়।
• মাদার বোর্ড (Motherboard): - এটি কম্পিউটারের প্রধান সার্কিট বোর্ড, যেখানে প্রসেসর, মেমরি, এবং অন্যান্য উপাদান সংযুক্ত থাকে। - এটি সকল কম্পোনেন্টের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা পরিচালনা করে।
|
|
| |
|
|
|
- কার্যব্যবস্থাকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করার জন্য কম্পিউটারের যে অংশটি বা হার্ডওয়্যারটি সর্বাধিক ভূমিকা পালন করে, তাকে মাইক্রোপ্রসেসর বা প্রসেসর হিসেবে অভিহিত করা হয়। যেমন- CISC are Intel 386, Intel 486, Pentium, Pentium Pro, Pentium II ইত্যাদি। - পেন্টিয়াম 1993 সালে ইন্টেলের 80486 মাইক্রোপ্রসেসরের উত্তরসূরি হিসাবে চালু হয়েছিল। - পেন্টিয়াম ব্র্যান্ডটি আজও ব্যবহৃত হয় এবং এটি বর্তমানে এন্ট্রি-লেভেল ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- মনিটর স্ক্রিনে আউটপুট বা কোন চিত্র প্রদর্শন করার জন্য অসংখ্য ছোট ছোট বিন্দু ব্যবহৃত হয়। এ বিন্দুকে বলে পিক্সেল। - মনিটরের পিক্সেল সংখ্যা দ্বারা এর রেজল্যুশন নির্ধারণ করা হয়। - প্রতিটি পিক্সেল পরস্পর কতটুকু দূরত্বে অবস্থান করবে তার দূরত্বকে dot pitch বলা হয় এ dot pitch পরিমাপ করা হয় মিলিমিটারে। - dot pitch যত কম হবে মনিটরের রেজল্যুশন তত বেশি হবে
|
|
| |
|
|
|
-ইন্টারনেটে যুক্ত প্রত্যেকটি কম্পিউটারের একটি আইডেন্টিটি থাকে যা আইপি এড্রেস নামে পরিচিত।আইপি হল এক ধরনের নেটওয়ার্ক প্রটোকল।ইন্টারনেটে প্রত্যেকটি কম্পিউটারকে আলাদা করে সনাক্ত করতে আইপি এড্রেস ব্যবহৃত হয়।
-আইপি এড্রেস দুই ধরনের - i) IPV4 ii) IPV6
-IPV4 Address মূলত চারটি অংশে বিভক্ত এবং প্রতিটি অংশ ডট (.) চিহ্ন দ্বারা আলাদাভাবে বিভক্ত। এর এক একটি ভাগকে বলা হয় অকটেট (Octet)।
|
|
| |
|
|
|
- 'পাইপলাইনিং' হলো সিপিইউ পারফরম্যান্স বাড়ানোর একটি পদ্ধতি। - এতে সিপিইউ একাধিক ইন্সট্রাকশনকে একসঙ্গে প্রক্রিয়াকরণ করে, প্রতিটি ইন্সট্রাকশন বিভিন্ন ধাপে সম্পন্ন হয় এবং একে অপরের সাথে সমান্তরালে কাজ করে। - এই পদ্ধতিতে সিপিইউর বিভিন্ন ইউনিটগুলো একসঙ্গে কাজ করে, ফলে কম্পিউটারের সামগ্রিক কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
পাইপলাইনিং এর ধাপসমূহঃ পাইপলাইনিং সাধারণত নিম্নলিখিত ধাপগুলির মাধ্যমে সম্পন্ন হয়-
- ফেচ (Fetch): ইন্সট্রাকশন মেমরি থেকে ইন্সট্রাকশনকে আনা হয়। - ডিকোড (Decode): ইন্সট্রাকশনকে ডিকোড বা বিশ্লেষণ করা হয় এবং এর অপার্যান্ড নির্ধারণ করা হয়। - এক্সিকিউট (Execute): ইন্সট্রাকশনকে প্রক্রিয়াকরণ করা হয়। - মেমরি অ্যাক্সেস (Memory Access): যদি প্রয়োজন হয়, তবে মেমরি থেকে ডাটা আনা বা মেমরিতে ডাটা লেখা হয়। - রেজিস্টার রাইটব্যাক (Register Writeback): প্রয়োজনীয় হলে রেজিস্টারে ফলাফল লেখা হয়
|
|
| |
|
|
|
হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid computer) হচ্ছে এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয়ে গঠিত কম্পিউটার। এটিকে সংকর জাতীয় কম্পিউটারও বলা হয়। এসকল কম্পিউটারের ডাটা এনালগ প্রক্রিয়ায় গ্রহণ করে এবং সংগৃহীত সংখ্যায় রুপান্তর করে প্রক্রিয়াকরণের জন্য ডিজিটাল অংশে প্রেরণ করে। ১৯৬১ সালে, প্যাকার্ড বেল নামক ব্যক্তি বিশ্বের প্রথম ডেস্কটপ হাইব্রিড কম্পিউটিং সিস্টেম হাইকম্প ২৫০ (Hycomp 250) তৈরি করেন। এছাড়া ১৯৬৩ সালে Enterprise Application Integration বা EAI সমন্বিত হাইব্রিড কম্পিউটার হাইডাক ২৪০০ (HYDAC 2400) প্রকাশ করে। ১৯৮০ এর দশকে, Marconi Space and Defence Systems Limited তাদের স্টারগ্লো হাইব্রিড কম্পিউটার তৈরি করেছিল।
বর্তমানে দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহার বিস্তর বেড়ে চলছে। যেমন:
- পেট্রোল পাম্পে জ্বালানীর পরিমানকে মুদ্রার হারে রূপান্তর করতে। - রোগীর হার্টবিট পরিমাপে - বৈজ্ঞানিক পরীক্ষাগারে - শিল্প প্রক্রিয়ায় নিয়ন্ত্রণ ইউনিটে। - প্রতিরক্ষা খাত - এয়ারলাইন্স সেক্টরে চাপ, তাপ, গতি ইত্যাদির ফলাফল প্রকাশ করতে। - জাহাজে দিক নির্ণয় ও নিয়ন্ত্রণে - সিমেন্ট প্ল্যান্ট - গ্যাস পাম্প স্টেশন
|
|
| |
|
|
|
- এমবেডেড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার সিস্টেম যা একটি বৃহৎ সিস্টেমের অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে কেবল পূর্বনির্দিষ্ট কর্ম সম্পাদন করে। এতে কেবল মাইক্রোপ্রসেসর, রম এবং ইনপুট/আউটপুট ডিভাইস সংযোজন সিস্টেম থাকে।
- এমবেডেড কম্পিউটার এর উদাহরণ হলোঃ গাড়ি, সেলফোন ও স্মার্টফোন, প্রিন্টার, কপিয়ার, মাইক্রোওয়েভ, ওয়াশিং মেশিন, এয়ার কন্ডিশন, ঘড়ি, সিকিউরিটি ক্যামেরা ,প্রসেস্ গ্রাফিক্স কার্ড, সাউন্ড সিস্টেম ,ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer) ২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) ৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
|
|
| |
|
|
|
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer) ২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) ৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- ফ্লাশ মেমরি এক ধরনের Non-volatile মেমরি, যার মধ্যে তথ্য সঞ্চয়ের সাথে পড়াও যায়। - এতে দ্রুত তথ্য স্থানান্তর করা যায় বলে একে ফ্লাশ মেমরি বলা হয়। - এটি সাধারণত USB পোর্ট এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করা হয়।
|
|
| |
|