কম্পিউটার সংগঠন (430 টি প্রশ্ন )
এক বাইট বা এক অকটেট এর অর্ধেক পরিমাণকে নিবল বলে। এক নিবল অর্থ হচ্ছে চার বিট বা চারটি বাইনারি সংখ্যা।

ইংরেজি অংশটি পড়বেন, সবকিছু বাংলাতে সহজে বুঝানো যায় না, 
A nibble is a unit of digital information that is equal to 4 bits. It is often used to refer to a group of 4 bits in a computer's memory or on a data bus. A nibble can represent a decimal number between 0 and 15, or it can be used to represent a symbol or character in a computer's memory. For example, a single byte (which consists of 8 bits) can be divided into two nibbles, each of which can be used to represent a hexadecimal digit. In this way, a nibble can be used as a convenient way to represent and manipulate data in a computer system.
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- কোনো কম্পিউটার ব্যবস্থায় সকল ভৌত যন্ত্রপাতি ও ডিভাইস, কী বোর্ড, প্রিন্টার, মনিটর অর্থাৎ মেকানিক্যাল ডিভাইসকে হার্ডওয়্যার বলে।
- হার্ডওয়্যার প্রধানত ৩ ভাগে বিভক্ত-
১. সিপিইউ
২. ইনপুট ডিভাইস
৩. আউটপুট ডিভাইস।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কম্পিউটারকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য যে প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি ব্যবহার করা হয় তাকে অপারেটিং সিস্টেম বলা হয়। অপারেটিং সিস্টেম ইনপুট/আউটপুট ডিভাইসের এর সাথে সিপইউর যোগাযোগ স্থাপন করে। 

অপারেটিং সিস্টেমে তিন ধরনের ইউজার ইন্টারফেস দেখা যায়।
যথা-
- কমান্ড চালিত,
- মেন্যু চালিত,
- গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-বায়োস হলো বেসিক ইনপুট আউ্টপুট সিস্টেম (Basic Input Output System) এর সংক্ষিপ্ত ।

- কম্পিউটারের কী-বোর্ড থেকে শুরু করে মাউস, ইউএসবি এবং অন্যান্য ইন্টিগ্রেটেড/নন ইন্টিগ্রেটেড ডিভাইস সাপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় Driver গুলো এ বায়োসেই লোড হয়ে থাকে।

- বুট-অর্ডারে এক্সেস করা, হার্ড ডিস্ক ইনিশিয়ালাইজ করা, মনিটরে আউটপুট দেখানোসহ আরো অনেক কাজ এ বায়োসের মাধ্যমে হয়ে থাকে। হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সমন্বয়ের জন্য কাজ করে BIOS.


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- হার্ড ড্রাইভের প্ল্যাটার্স ডেটা সঞ্চয় করে।
- হার্ডডিস্কের যে অংশটি তথ্য সংরক্ষণ করে তাকে প্লেটার বলে।
- প্ল্যাটারগুলি একটি অ-চৌম্বকীয় উপাদান সাধারণত অ্যালুমিনিয়াম খাদ, কাচ বা সিরামিক দিয়ে তৈরি বৃত্তাকার ডিস্ক এবং একটি চৌম্বকীয় উপাদানের একটি পাতলা স্তর (10-20nm) দিয়ে লেপা হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কম্পিউটার এর মেমরি মাপার যে একক আছে সে গুলো দিয়ে হার্ড ডিস্ক পরিমাপ করা যায়।বর্তমানে যে ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ ব্যবহার করা হয়, তাতে সাধারণত গিগা বাইট বা tera বাইট এই একক এ হার্ডডিস্ক গুলো হয়। 1 tera বাইট=1024 গিগা বাইট।

আরো কিছু একক জেনে নিনঃ
৮ বিট = ১ বাইট
১০২৪ বাইট = ১ কিলোবাইট
১০২৪ কিলোবাইট = ১ মেগাবাইট
১০২৪ মেগাবাইট = ১ গিগাবাইট
১০২৪ গিগাবাইট = ১ টেরাবাইট
১০২৪ টেরাবাইট = ১ পেটাবাইট
১০২৪ পেটাবাইট = ১ এক্সাবাইট
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer)
২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer)
৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)

হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।

যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer)
২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer)
৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)

হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।

যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অ্যানালগ কম্পিউটার (Analog Computer):
- যে সকল কম্পিউটার বৈদ্যুতিক সংকেতের ওপর নির্ভর করে ইনপুট গ্রহণ করে প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদিত করে, সেসব কম্পিউটারকে অ্যানালগ কম্পিউটার বলা হয়।
- তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও হিসাবের জন্য অ্যানালগ কম্পিউটারে বর্ণ বা অংকের পরিবর্তে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল বা অ্যানালগ বৈদ্যুতিক সিগন্যাল ব্যবহার করা হয়।
- তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও হিসাবের পর প্রাপ্ত ফলাফল সাধারণত মিটার, ওসিলোসকোপ ইত্যাদিতে প্রদর্শিত হয়।
- মোটরগাড়ির স্পিডোমিটার, স্লাইড রুল, অপারেশনাল অ্যামপ্লিফায়ার ইত্যাদি অ্যানালগ কম্পিউটারের উদাহরণ।

স্লাইড রুল (Slide Rule):
- ১৬৩২ সালে উইলিয়াম অডরেট (William Oughtred) নামের একজন ইংরেজ গণিতবিদ নেপিয়ারের লগারিদম ব্যবহার করে স্লাইড রুল আবিষ্কার করেন।
- পরবর্তীতে আইজ্যাক নিউটন ও অ্যামিদি মেন হেইম এর উন্নতি সাধন করেন।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

কীবোর্ডের ডানদিকে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা যে কীগুলো রয়েছে তাকে নিউমেরিক কী বলে।

এই ১০ টি ছাড়াও আরও রয়েছে:  +, -, *, /, dot, num lock ও Enter মোট ১৭টি


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
Storage device errors are typically detected using various methods, such as file system checking tools, and then corrected to ensure the integrity and reliability of the stored data. This involves identifying and fixing issues within the storage device or file system.
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট ইনপুট ডিভাইস থেকে ডাটা গ্রহন করে, তারপর প্রসেসিং করে এর পর আউপুট ডিভাইসে সেন্ড করে। আউটপুট ডিভাইস সবসময় CPU থেকে ডাটা গ্রহণ করে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
✔ সাধারণত পার্সোনাল কম্পিউটারের প্রসেসরের গতি পরিমাপ করা হয় MHz বা GHz এ।
 
✔ মিনি ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের প্রসেসরের গতি পরিমাপ করা হয় MIPS (Millions of Instructions per Second) বা BIPS (Billions of Instructions per Second) এ।

✔ সুপার কম্পিউটারের প্রসেসরের গতি পরিমাপ করা হয় MFLOPS (Millions of Floating Point Operations per Second), GFLOPS (Giga of Floating Point Operations per Second), TFLOPS (Tera of Floating Point Operations per Second) ইত্যাদিতে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কোনো কম্পিউটারে সংরক্ষিত রিসোর্সসমূহ যদি একসাথে এবং একই সময়ে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে বা শেয়ার করতে পারে তাকে সার্ভার বলে। 
সার্ভারের সাথে সংযুক্ত হয়ে যে সেবা গ্রহণ করে তাকে ওয়ার্ক স্টেশন বা ক্লায়েন্ট বলে।
পার্সনাল কম্পিউটার হল ওয়ার্ক স্টেশন বা ক্লায়েন্ট। ফেসবুকের ডাটা যেখানে সংরক্ষন থাকে তাকে সার্ভার বলে। 

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সাধারণভাবে মাইক্রোপ্রসেসর তিন প্রকার।যথা-
১। সিস্ক মাইক্রোপ্রসেসর
২। রিস্ক মাইক্রোপ্রসেসর
৩। স্পেশাল পারপাস প্রোসেসর।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-কম্পিউটার মাউস হচ্ছে এক প্রকার ইনপুট ডিভাইস যার মাধ্যমে মনিটরের স্ক্রীনের কোন টেক্সট,আইকন,ফাইল অথবা ফোল্ডারকে সিলেক্ট করা যায়,ফাইল অথবা ফোল্ডারকে সিলেক্ট করা যায় এবং GUI (Graphical User Interface)কে কন্ট্রোল করা যায়।

-১৯৬৩ সালে ডগলাস এঞ্জেলবার্ট PARC এ কাজ করার সময় মাউস আবিষ্কার করেন।

-সাধারণত তিন ধরনের মাউস ডিভাইস রয়েছে -
১।মেকানিক্যাল
২।অপটোমেকানিক্যাল এবং
৩।অপটিক্যাল।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
Keboard layoutঃবিভিন্ন ধরনের কী- বোর্ড লে আউট রয়েছে।কীবোর্ডের বাম প্রান্তের উপরের প্রথম ৬ টি বর্ণের ক্রম দিয়ে এই লে আউটের নামকরন করা হয়।যথা- QWERTY Layout, QWERTZ Layout,AZRTY Layout.
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
✔ It is a small, high-speed memory area that is placed between the processor and the system memory.

✔ The value of the cache is that it is much faster than normal system memory.

✔ The most frequently used instructions are kept in cache memory so that the CPU can look in there first - allows the CPU to run faster because it doesn't have to take time to swap instructions in and out of main memory.
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ফায়ারওয়্যাল হল এক বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা যাতে এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডাটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে কোন ডাটা পরিবাহিত হলে সেটিকে অবশ্যই ফায়ারওয়াল অতিক্রম করতে হয় ।সবচেয়ে দ্রুত গতির বাস হলো ফায়ারওয়্যাল।

 ✔একে IEEE-1394 নামেও ডাকা হয়।

 ✔এর সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে মেগাবাইট পর্যন্ত ডেটা ট্রান্সফার করা সম্ভব।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সাধারণভাবে আমাদের বাসা বাড়িতে বা অফিস আদালতে ব্যাবহৃত ছোট কম্পিউটারগুলো থেকে অনেক বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটারকে সুপারকম্পিউটার বলা হয়। সুপার কম্পিউটারগুলোতে অসংখ্য প্রসেসর নিয়ে কাজ করার জন্য সাধারণত দুটি পদ্ধতির একটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ১ম পদ্ধতির নাম গ্রীড কম্পিউটিং এবং ২য় পদ্ধতির নাম ক্লাস্টার কম্পউটিং। সুপারকম্পিউটার সাধারণ কম্পিউটারগুলোর থেকে অতিমাত্রায় শক্তিশালী এবং আকারে বৃহৎ হয়ে থাকে। “টাইটান” নামের বিশ্বের অন্যতম বড় একটি সুপারকম্পিউটারের আকার প্রায় একটি বাস্কেটবল কোর্টের সমান।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
✔সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত আউটপুট ডিভাইস হচ্ছে মনিটর।

 ✔প্রিন্টার, প্রজেক্টর, স্পিকার, প্লটার, হেডফোন ইত্যাদি কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইস।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- DOS এর পুর্ণরুপ Disk Operating Systems. 
- IBM কম্পিউটারের DOS কে বলা হয় PC-DOS । IBM ব্যতীত অন্য কম্পিউটারে ব্যবহৃত DOS কে বলা হতো MS-DOS |
- DOS একটি কমান্ড লাইন (Command Line) ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম যার কোন ইউজার ইন্টারফেস (User Interface) ছিল না।
- এতে মাল্টিপ্রোগ্রামিং করা যায় না অর্থাৎ একসাথে একাধিক প্রোগ্রাম পরিচালনা করা যায় না।
- কেবলমাত্র একক ইউজার (single user) এবং একটি প্রসেসর (single processor) সমর্থন করে।
- পরবর্তীতে DOS কে আপগ্রেড (Upgrade) করা হয় এবং এর ওপর ভিত্তি করেই উইন্ডোজ (Windows) অপারেটিং সিস্টেম ডেভেলপ করা হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কম্পিউটার বাস (ইংরেজি: Computer Bus) কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে বিদ্যমান মাইক্রোপ্রসেসর এবং অন্যান্য চিপ বা কমপোনেন্ট গুলি বিদ্যুৎ পরিবাহী লাইনের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপনকারী এই লাইনগুলোকে বাস বলে। অর্থাৎ, পিসির এক অংশ অপর অংশের সাথে যে পদ্ধতিতে যোগাযোগ স্থাপনে সক্ষম হয় তার নাম বাস।

অন্যভাবে বললে বলা যায়, কম্পিউটার যেসব ডিভাইসের সমন্বয়ে তৈরি (যেমন: মাইক্রোপ্রসেসরইনপুট ডিভাইসআউটপুট ডিভাইসমেমােরি অংশ ইত্যাদি) তাদের মধ্যে ডিজিটাল তথ্য (০ ও ১) চলাচলের জন্য যে মাধ্যম তাকেই বাস বলে।

অর্থাৎ, কম্পিউটারের এক অংশ থেকে তথ্য অন্য অংশে নিয়ে যাবার জন্য কম্পিউটার বাস ব্যবহৃত হয়। বস্তুগত দিক থেকে বাস হচ্ছে ক্যাবল বা তার অথবা সার্কিট বাের্ডের পরিবাহক লাইন।

কম্পিউটার বাস প্রধানত ২ প্রকার 
- সিস্টেম বাস (System Bus)
- এক্সপ্যানশন বাস (Expansion Bus)

কম্পিউটারের সিস্টেম বাসকে (System Bus) আবার ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
- Data Bus
- Address Bus
- Control Bus


এখন এক্সপ্যানশন বাস (expansion bus), সিস্টেম বাস এর  বাস হিসেবে কাজ করে। CPU এই এক্সপ্যানশন বাস এর সাহায্যে কম্পিউটারের ইনপুট ও আউটপুট বা অন্যান্য পেরিফেরাল ডিভাইস এর সাথে যোগাযোগ করে ।কম্পিউটারের সুবিধা বাড়ানোর জন্য মাদারবোর্ড এ কোন ডিভাইস (যেমন নেটওয়ার্ক কার্ড, সাউন্ড কার্, এজিপি কার্ড, টিভি কার্ড ইত্যাদি) যুক্ত করার জন্য এক্সপ্যানশন বাস ব্যবহার করা হয়।

Expansion bus কিছু উধাহরন হল
» আই-এস-এ বাস (ISA BUS) (ISA – Industry Standard Architecture)
» ই-আই-এস-এ বাস (EISA BUS) (EISA – Extended Industry Standard Architecture)
» লোকাল বাস (Local BUS)
» ইউ-এস-বি (USB) (Universal Serial BUS)
» ফায়ারওয়ার বাস (Fireware BUS)


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
• লিনিয়ার (linear): যেসব মাল্টিমিডিয়া সময় এর উপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়, তাকে লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া বলে (যেমন: অডিও এবং ভিডিও ইত্যাদি)।

• নন-লিনিয়ার (non-linear): যেসব মাল্টিমিডিয়া সময় এর উপর নির্ভরশীল না, তাকে নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া বলে (যেমন: লেখা ও ইমেজ ইত্যাদি)।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- কম্পিউটারে ইনপুট প্রদানের জন্য যেসব যন্ত্র ব্যবহার করা হয় ,তাদেরকে বলা হয় ইনপুট ডিভাইস।
-কয়েকটি ইনপুট ডিভাইসের নাম :
১. কীবোর্ড (Keyboard)
২. মাউস (Mouse)
৩. মাইক্রোফোন (Microphone)
৪ স্ক্যানার (Scanner)
৫. মডেম (Modem)
৬. গ্রাফিক্স ট্যাবলেট (Graphics Tablet)
৭. ওএমআর (OMR)
৮. ওসিআর (OCR)
৯. লাইটপেন (Light Pen)
১০. ট্র্যাকবল (Trackball)
১২. ট্র্যাকপ্যাড (Trackpad) ইত্যাদি।
 
-কয়েকটি আউটপুট ডিভাইসের নাম :
১. মনিটর (Monitor)
২. প্রজেক্টর (Projector)
৩. স্পিকার (Speaker)
৪. প্রিন্টার (Printer)
৫. প্লটার (Plotter)
৬.ইমেজ সেটার (Image Setter) ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
Light Pen: লাইট পেন অনেকটা কলমের মতো। এর এক মাথায় লাইট সেন্সর থাকে যা আলো অনুভব করতে পারে, অন্য প্রান্ত কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে। 
- প্রকৌশল ডিজাইন, বিভিন্ন ধরণের নকশা বা ডায়াগ্রাম লাইট পেনের সাহায্যে করা যায়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0