অন্যান্য (9 টি প্রশ্ন )
সঠিক উত্তর: One trillionth of a second. একটি pico-second হলো 10^-12 সেকেন্ড, অর্থাৎ এক ট্রিলিয়নভাগ সেকেন্ড (1/1,000,000,000,000)। নিচে অন্যান্য সাধারণ সময় এককের তুলনা দেওয়া হলো যেন সহজে বোঝা যায়।

- ১ milli-second (milli-second) - ১/১০০০ সেকেন্ড = 10^-3 সেকেন্ড।
- ১ micro-second (micro-second) - ১/১,০০,০০,০০০ সেকেন্ড = 10^-6 সেকেন্ড।
- ১ nano-second (nano-second) - ১/১,০০,০০,০০,০০০ সেকেন্ড = 10^-9 সেকেন্ড।
- ১ pico-second (pico-second) - ১/১,০০,০০,০০,০০,০০,০০০ সেকেন্ড = 10^-12 সেকেন্ড।

Option 1 তাই সঠিক কারণ "pico" প্রিফিক্সটি মানে হল 10^-12, অর্থাৎ one trillionth of a second।
- BASIS (Bangladesh Association of Software and Information Services) হলো বাংলাদেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সমূহের একটি সংস্থা যা জাতীয়ভাবে সফটওয়্যার ও তথ্য প্রযুক্তির বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে।
- এটি ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-LASER এর পূর্ণরূপ- Light Amplification by Stimulated Emission of Radiation।
-থিওডোর মাইম্যান ১৯৬০ সালে হিউজ রিসার্চ ল্যাবে প্রথম কার্যকরী লেজার আবিষ্কার করেন।
-লেজার রশ্মির বৈশিষ্ট্যঃ-

১)এ রশ্মি সকীর্ণ হয়।
২)এ রশ্মির দশা সুসংগত।
৩)এ রশ্মি তীব্রতা খুব বেশি।
৪)এ রশ্মি প্রায় নিখুঁতভাৰে সমান্তরাল হয়।
৫)পানি দ্বারা লেজার রশ্মি শোষিত হয় না।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার বলতে সাধারণত ভবিষ্যতে যেসব অর্জন সম্ভব হবে তা বোঝায়।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যঃ
১।কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাপক ব্যবহার।
২। ULSI (Ultra Large Scale Integration) মাইক্রো প্রসেসরের ব্যবহার।
৩।ন্যাচারাল ল্যাংগুয়েজ প্রসেসিং।
৪।মানুষের কন্ঠস্বর অনুধাবনকারী সিস্টেমের উদ্ভব।
৫।ইনপুট ও আউটপুট যন্ত্রের সীমাবদ্ধতা বিলোপ।
৬।সকল ধরনের রিসোর্স মেমোরি,প্রসেসিং ইত্যাদি এর অভূতপূর্ব উন্নতি।
৭।উচ্চ বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন রোবট তৈরি।
৮।অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসমূহের কম খরচে বাস্তবায়ন।
৯।কোয়ান্টাম সুপ্রিমেসি।
১০।ওপেন সোর্স প্রোগ্রামের ব্যবহার।
ANSI অর্থ American National Standards Institute ।
এটি একটি অলাভজনক সংস্থ্যা ।ANSI প্রণীত ৮ বিটের নিউমেরিক কোডই  ANSI Code ।
-পারমানবিক ও আনবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরী করার জন্য ধাতব বস্তুকে সুনিপুণভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞানকে ন্যানো টেকনোলজি বলে।

-রিচার্ড ফাইনম্যান-কে ন্যানো প্রযুক্তির জনক বলা হয়। ১ মিটারের ১০০ কোটি ভাগের এক ভাগকে বলা হয় ১ ন্যানো মিটার।

-ন্যানো টেকনোলজির প্রয়োগঃ
 1.মহাকাশের নানান যন্ত্রপাতি
2.জ্বালানি তৈরীতে
3.ঔষধ ও কসমেটিকস তৈরীতে
4.কম্পিউটার হার্ডওয়ার তৈরী
5.ন্যানো রোবট তৈরী
6.বস্ত্র শিল্প
7.ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি
- কম্পিউটারের বিকাশের ইতিহাসে প্রথম প্রজন্মের (১৯৪৬-১৯৫৯) কম্পিউটারগুলোতে মূল উপাদান হিসেবে 'ভ্যাকুয়াম টিউব' (Vacuum Tube) ব্যবহৃত হতো।

- এই 'ভ্যাকুয়াম টিউব' ব্যবহারের কারণে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোর আকার ছিল অত্যন্ত বিশাল, প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হতো এবং এগুলো খুব দ্রুত গরম হয়ে যেত।

- অন্যদিকে, দ্বিতীয় প্রজন্মে (১৯৫৯-১৯৬৫) এসে ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে 'ট্রানজিস্টর' (Transistor) ব্যবহার শুরু হয়, যা কম্পিউটারের আকার ছোট ও গতি বাড়াতে সাহায্য করে।

- চতুর্থ প্রজন্মে (১৯৭১-বর্তমান) মাইক্রোপ্রসেসর ও VLSI (Very Large Scale Integration) প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে।

- পঞ্চম প্রজন্মে (ভবিষ্যৎ) কম্পিউটারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial Intelligence (AI) সংযোজন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

- যেহেতু প্রশ্নে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে কোনটি সঠিক নয়, তাই 'প্রথম প্রজন্মে ট্রানজিস্টর ব্যবহৃত হয়' তথ্যটি ভুল, কারণ ট্রানজিস্টর মূলত দ্বিতীয় প্রজন্মের আবিষ্কার।
- দ্রুত ব্যথা নিরাময় ও আঘাত সারানোতে ক্রায়োথেরাপি বা কোল্ড থেরাপি হিসেবে খেলার মাঠে এর বহুল ব্যবহার দেখা যায়।
- বিশেষ করে খেলোয়াড়েরা যখন খেলাধুলার সময় পেশীতে টান বা আঘাত পান, তখন তাৎক্ষণিক ব্যথা উপশমে এটি ব্যবহৃত হয়।
- এই পদ্ধতিতে অত্যধিক শীতল তাপমাত্রা প্রয়োগ করে আক্রান্ত স্থানের স্নায়ুকে অবশ করা হয়, যা ব্যথা ও প্রদাহ দ্রুত কমায়।
- ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery) হলো এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, যা অত্যাধিক শীতল তাপমাত্রা প্রয়োগ করে অস্বাভাবিক বা অসুস্থ টিস্যু ধ্বংস করে।
- এই চিকিৎসায় তরল নাইট্রোজেন (Liquid Nitrogen), আর্গন গ্যাস বা হিলিয়াম গ্যাস এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
- টিউমার, ত্বকের ক্যান্সার, আঁচিল এবং চোখের ছানির মতো রোগের চিকিৎসায়ও এই পদ্ধতি অত্যন্ত কার্যকর।
- নেদারল্যান্ডে অবস্থিত জিরোজিইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন আদি ভারতে শূন্যের উদ্ভাবন নিয়ে গবেষণার সঙ্গে জড়িত।
- নতারা জিরো প্রজেক্ট নামে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন।
- সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সচিব পিটার গোবেটস মনে করেন, ''মানব সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে ভারতীয় (০) শূন্য।
- আধুনিক গণিত আর পদার্থবিদ্যা-সহ বিজ্ঞানের সকল শাখা একে ছাড়া অচল।
- শূন্যই সকল হিসাবের অতি-প্রয়োজনীয় মূল ভিত্তি। প্রযুক্তির আশীর্বাদও আমরা পেয়েছি শূন্যের কল্যাণে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0