|
|
প্রথম ই-কমার্স কোম্পানি: - ই-কমার্সের ইতিহাসে কিছু বিভ্রান্তি থাকতে পারে কারণ বিভিন্ন সূত্রে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। তবে, বোস্টন কম্পিউটার এক্সচেঞ্জ (Boston Computer Exchange) সাধারণত বিশ্বের প্রথম ই-কমার্স কোম্পানি হিসেবে স্বীকৃত। - এটি ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ব্যবহৃত কম্পিউটার কেনা-বেচার জন্য একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে কাজ করত। - এটি ইন্টারনেটের আগের যুগে বুলেটিন বোর্ড সিস্টেম (BBS) ব্যবহার করে পরিচালিত হতো।
|
|
| |
|
|
|
- PayPal হল একটি Online Money Transfer Service (অনলাইন অর্থ স্থানান্তর সেবা)। - এটি একটি ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে সহজে অর্থ লেনদেন করতে সহায়তা করে। - ই-কমার্সের প্রথম পেমেন্ট সিস্টেম হচ্ছে পেপ্যাল । - ১৯৯৮ সালে পেপ্যাল (PayPal) চালু হয়, যা ই-কমার্স লেনদেনকে আরও সহজ এবং নিরাপদ করে তোলে।
|
|
| |
|
|
|
- বিশ্বের প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের নাম ছিল ENIAC, যার সম্পূর্ণ নাম হল Electronic Numerical Integrator and Computer। - এটি ১৯৪৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় নির্মিত হয়েছিল। - ENIAC ছিল একটি বিশাল কম্পিউটার, যার ওজন ছিল ৩০ টন এবং দৈর্ঘ্য ছিল ২০ ফুট। এতে ১৭,৪৬৮ টি ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হয়েছিল, যার কারণে এটি প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ খরচ করত। - ENIAC দ্বারা ১০০,০০০ গাণিতিক সমস্যা প্রতি সেকেন্ডে সমাধান করা যেত।
|
|
| |
|
|
|
নেপিরিয়ান লগারিদম প্রথম প্রকাশিত হয় ১৬১৪ সালে।
হেনরি ব্রিগস সাধারণ (১০ ভিত্তিক) লগারিদমের সূত্রপাত করেন, যা সহজে ব্যবহারযোগ্য ছিল।
লগারিদম এর টেবিল চার শতাব্দী ধরে অনেক ভাবে প্রকাশিত হয়। লগারিদমগুলির ধারণাটি স্লাইড রুল নির্মাণের জন্যও ব্যবহৃত হয়েছিল,যা ১৯৭০ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে
|
|
| |
|
|
|
- ডোমেন নেম হচ্ছে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত নেটওয়ার্ক সার্ভারের একটি নির্দিষ্ট আলফানিউমেরিক নাম। - এটি এক বা একাধিক IP Address কে শনাক্তকরণের জন্য একটি অদ্বিতীয় ঠিকানা । - এটি ওয়েব সাইটের একটি স্বতন্ত্র নাম। - Domain মূলত চার ধরনের হয়ে থাকে তা হলো: • TLD = Top Level Domain • gTLD = Generic Top-Level Domain • 0SLD = Sub-Level Domain • ccTLD = Country Code Top Level Domain
|
|
| |
|
|
|
ENIAC (Electronic Numerical Integrator and Computer) 1946-1959 সালের মধ্যে নির্মিত একটি কম্পিউটার।
এটি প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের সকল বৈশিষ্ট্য ধারণ করত: - ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার - পাঞ্চকার্ড ব্যবহার - উচ্চ তাপ উৎপাদন - উচ্চ শব্দ উৎপাদন ENIAC ছিল প্রথম প্রজন্মের অন্যান্য কম্পিউটার যেমন EDSAC, UNIVAC-1, MARK-1 এর সমসাময়িক।
|
|
| |
|
|
|
১৯৯০ সালে ইউরোপে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয়। দ্বিতীয় প্রজন্ম হল ১৯৯০-২০০০ পর্যন্ত।
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো: ১। দ্বিতীয় প্রজন্মে ডিজিটাল মোবাইল নেটওয়ার্ক সিস্টেম চালু হয়। ২। SMS (Short Message Service) ও MMS (Multimedia Message Service) সার্ভিস শুরু হয়। ৩। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট সার্ভিস চালু হয়। ৪। GSM প্রযুক্তিতে ভয়েস ও ডাটা প্রেরণ করা সম্ভব। ৫। সিগনাল উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। ৬। পেজিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- জাপানের প্রকৌশলীরা বিশ্বের প্রথম হাইব্রিড কোয়ান্টাম সুপারকম্পিউটার চালু করেছেন। - ২০-কিউবিটের এই কোয়ান্টাম কম্পিউটারের নাম ‘রেইমেই’। - দ্রুতগতির দিক থেকে পৃথিবীর ৬ষ্ঠ সুপারকম্পিউটার ‘ফুগাকু’র সঙ্গে একে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। - নতুন এ হাইব্রিড সুপারকম্পিউটার প্রচলিত সুপারকম্পিউটারের চেয়ে জটিল হিসেবে করতে পারবে আরও দ্রুততম সময়ে। জাপানের রাজধানী টোকিওর কাছের সাইতামা অঞ্চলে অবস্থিত রিকেন সায়েন্টিফিক ইনস্টিটিউটে এটি স্থাপন করা হয়েছে। পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন গবেষণার জন্য এটি ব্যবহার করা হবে।’
|
|
| |
|
|
|
- উইকিলিকস মূলত ইন্টারনেটে থাকা একটি সাধারণ ওয়েবসাইট । - সাইটটিতে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক গোপন নথি ফাঁস করে দেয়া হয় । - এজন্য সাইটটির নাম 'লিকস' । - তথ্য মহাসড়কে উইইলিকসের আবির্ভাব ঘটে ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে । - উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা বা জনক জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- মেইনফ্রেম কম্পিউটার হল বড়, শক্তিশালী কম্পিউটার যা ব্যবসা এবং বিভিন্ন সংস্থা্র লেনদেন প্রক্রিয়াকরণ এবং ডেটা গুদামজাতকরণের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য ব্যবহার করে। - আইবিএম -১৬২০ হলো একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার। - এটি বাংলাদেশে প্রথম ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- EDSAC (Electronic Delay Storage Automatic Calculator) হলো প্রথম সংরক্ষিত প্রোগ্রামবিশিষ্ট ইলেকট্রনিক কম্পিউটার। - এটি ১৯৪৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে মরিস উইলকস (Maurice Wilkes) এবং তার দল দ্বারা তৈরি করা হয়। - EDSAC ছিল প্রথম পূর্ণাঙ্গ Stored Program Computer, যা von Neumann architecture এর উপর ভিত্তি করে তৈরি। - এই আর্কিটেকচারের মূল ধারণা হলো, প্রোগ্রাম এবং ডেটা একই মেমোরিতে সংরক্ষণ করা। - এটি প্রথম কম্পিউটার যা ব্যবহারকারীদের জন্য গণনা সেবা প্রদান করেছিল এবং এটি গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল।
|
|
| |
|
|
|
- IBM তাদের প্রথম মাইক্রো কম্পিউটার, IBM Personal Computer (IBM PC), বাজারে ছাড়ে ১২ আগস্ট, ১৯৮১ সালে। - এটি ছিল IBM Model 5150, যা একটি ওপেন আর্কিটেকচার ভিত্তিক কম্পিউটার। - এই কম্পিউটারটি ইন্টেলের ৪.৭৭ মেগাহার্টজের Intel 8088 প্রসেসর ব্যবহার করত এবং এটি মাইক্রোসফটের MS-DOS অপারেটিং সিস্টেমে চলত।
|
|
| |
|
|
|
- Intel 4004 মাইক্রোপ্রসেসরটি ১৯৭১ সালে ইন্টেল দ্বারা প্রকাশিত হয়েছিল এবং এটি বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত মাইক্রোপ্রসেসর।
- এটি একটি 4-বিট ডেটা প্রোসেসিং ইউনিট ছিল, যার অর্থ এটি একবারে 4-বিট ডেটা প্রক্রিয়া করতে সক্ষম।
- এটি মূলত Busicom ক্যালকুলেটর এর জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে এটি সাধারণ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের জন্যও জনপ্রিয় হয়।
- এর ডেটা বাসের প্রস্থ 4-বিট এবং এটি ৪০৯৬ বাইট প্রোগ্রাম মেমরি এবং ৬৪০ বাইট ডেটা মেমরি অ্যাক্সেস করতে পারত।
|
|
| |
|
|
|
সেমিকন্ডাক্টর মেমরি তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য, যা আগের প্রজন্মের মেমরি প্রযুক্তিগুলির তুলনায় অনেক উন্নত ছিল। এই প্রযুক্তি সিলিকন-ভিত্তিক সেমিকন্ডাক্টর উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়, যা ডেটা সংরক্ষণ ও অ্যাক্সেসের গতি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে। সেমিকন্ডাক্টর মেমরি প্রধানত দুটি ধরনের হয়: RAM (Random Access Memory) এবং ROM (Read-Only Memory)।
তৃতীয় প্রজন্মের আগে, ম্যাগনেটিক কোর মেমরি (দ্বিতীয় প্রজন্ম) এবং ম্যাগনেটিক ড্রাম (প্রথম প্রজন্ম) ব্যবহৃত হত। ভ্যাকুয়াম টিউব মেমরি প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে ব্যবহৃত হত, যা খুবই বড় আকারের এবং অদক্ষ ছিল।
|
|
| |
|
|
|
Apple Macintosh, যা ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত হয়, চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। এটি ছিল প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) সহ পার্সোনাল কম্পিউটার। Macintosh VLSI প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মিত, যা চতুর্থ প্রজন্মের মূল বৈশিষ্ট্য। এর মাইক্রোপ্রসেসর ছিল Motorola 68000, যা VLSI প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি।
অন্যদিকে প্রশ্নে উল্লেখিত অন্য কম্পিউটারগুলি পূর্ববর্তী প্রজন্মের। - ENIAC (প্রথম প্রজন্ম) ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করত, - UNIVAC (দ্বিতীয় প্রজন্ম) ট্রানজিস্টর ভিত্তিক, এবং - IBM 360 (তৃতীয় প্রজন্ম) ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট ব্যবহার করত।
Macintosh-এর বৈশিষ্ট্যগুলি যেমন মাউস-ভিত্তিক ইন্টারফেস, গ্রাফিকাল ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট, আইকন-ভিত্তিক নেভিগেশন ইত্যাদি আধুনিক কম্পিউটারের মূল ভিত্তি স্থাপন করে। এটি কম্পিউটার ব্যবহারকে সহজ ও জনপ্রিয় করে তোলে, যা চতুর্থ প্রজন্মের একটি প্রধান লক্ষ্য ছিল।
|
|
| |
|
|
|
গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) হল একটি দৃশ্যমান কম্পিউটার ইন্টারফেস যা ব্যবহারকারীদের গ্রাফিকাল আইকন, মেনু এবং অন্যান্য ভিজ্যুয়াল সূচক ব্যবহার করে কম্পিউটারের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে সক্ষম করে। Xerox PARC এই প্রযুক্তির পথিকৃৎ হলেও, Apple Macintosh এর মাধ্যমে এটি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়। GUI-এর আগে ব্যবহারকারীদের কমান্ড লাইন ইন্টারফেস (CLI) ব্যবহার করতে হত, যা শুধুমাত্র টেক্সট-ভিত্তিক কমান্ড ব্যবহার করত। পাঞ্চ কার্ড প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে ব্যবহৃত হত, আর টাচস্ক্রিন পরবর্তীতে স্মার্টফোন যুগে জনপ্রিয় হয়।
GUI-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল:
- ভিজ্যুয়াল আইকন ও মেনু
- মাউস-ভিত্তিক ইন্টারঅ্যাকশন
- উইন্ডো-ভিত্তিক ইন্টারফেস
- ড্র্যাগ এন্ড ড্রপ ফাংশনালিটি
- WYSIWYG (What You See Is What You Get) ইন্টারফেস
GUI কম্পিউটার ব্যবহারকে সহজ ও ইনটুইটিভ করে তোলে, যার ফলে সাধারণ মানুষও সহজে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে। এটি চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের একটি মাইলফলক যা আজও আধুনিক কম্পিউটিং এর মূল ভিত্তি।
|
|
| |
|
|
|
ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহারের কারণে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হত, এই উত্তাপ কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিত, তাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য অতিরিক্ত শীতলীকরণ ব্যবস্থা প্রয়োজন হত।
|
|
| |
|
|
|
ENIAC (Electronic Numerical Integrator and Computer) 1946-1959 সালের মধ্যে নির্মিত একটি কম্পিউটার।
এটি প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের সকল বৈশিষ্ট্য ধারণ করত: - ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার - পাঞ্চকার্ড ব্যবহার - উচ্চ তাপ উৎপাদন - উচ্চ শব্দ উৎপাদন ENIAC ছিল প্রথম প্রজন্মের অন্যান্য কম্পিউটার যেমন EDSAC, UNIVAC-1, MARK-1 এর সমসাময়িক।
অন্য গুলি (b, c, d) ভুল কারণ: - দ্বিতীয় প্রজন্ম: ট্রানজিস্টর যুগ (1959-1965) - তৃতীয় প্রজন্ম: ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট যুগ (1965-1971) - চতুর্থ প্রজন্ম: মাইক্রোপ্রসেসর যুগ (1971-বর্তমান)
|
|
| |
|
|
|
- বিশ্বের প্রথম রোলেবল ল্যাপটপ উন্মোচন করেছে চীনা প্রযুক্তি কোম্পানি লেনোভো। - এই ল্যাপটপটির মডেল হলো "থিংকবুক প্লাস জেন ৬," যা ১৪ ইঞ্চি থেকে ১৬.৭ ইঞ্চি পর্যন্ত স্ক্রিন প্রসারিত করতে পারে। - এটি ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক শো (CES)-এ উন্মোচন করা হয়। - রোলেবল ডিসপ্লে প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা প্রয়োজন অনুযায়ী স্ক্রিনের আকার পরিবর্তন করতে পারেন, যা বিশেষত মাল্টিটাস্কিং এবং ভার্টিক্যাল ডিসপ্লে প্রয়োজনীয় কাজে সহায়ক।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ও কাস্টমাইজ সফটওয়্যার প্রথম প্রবর্তিত হয় তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে (1960-1970)। - অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও কাস্টমাইজ সফটওয়্যার এই সময়ে উন্নত হয়। - SIMULA ভাষা ছিল প্রথম অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ভাষা। - সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ও কাস্টমাইজ সফটওয়্যার।
|
|
| |
|
|
|
- ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। - তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন। - ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। - তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র (Rechoning Machine)। - পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন।
|
|
| |
|
|
|
- প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (1946-1955) ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছিল যা বড়, ধীর এবং অবিশ্বাস্যভাবে ব্যয়বহুল ছিল। - দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (1955-1965) ট্রানজিস্টর ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছিল যা প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের তুলনায় ছোট, দ্রুত এবং কম খরচে তৈরি করা সম্ভব হয়েছিল। - তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের সাথে আইসি-এর প্রবর্তন কম্পিউটার বিপ্লবের একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় ছিল। এটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ল্যাপটপ এবং মোবাইল ডিভাইসের বিকাশের পথ সুগম করেছিল যা আমরা আজ ব্যবহার করি।
|
|
| |
|
|
|
- Advanced Research Projects Agency Network (ARPANET) হলো প্রথম নেটওয়ার্ক যা ২৯ অক্টোবর ১৯৬৯ কার্যক্রম শুরু করে। - ARPANET এর সাথে সংযুক্ত ছিল, যা ছিল আধুনিক ইন্টারনেটের পূর্বসূরী। - ১৯৯৪ সালে ARPANET এর পরিবর্তে Internet শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ও কাস্টমাইজ সফটওয়্যার প্রথম প্রবর্তিত হয় তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে (1960-1970)। - অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও কাস্টমাইজ সফটওয়্যার এই সময়ে উন্নত হয়। - SIMULA ভাষা ছিল প্রথম অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ভাষা। - সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ও কাস্টমাইজ সফটওয়্যার।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
• ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন ১৯৯৮ সালে গুগল প্রতিষ্ঠা করেন। • এর সদরদপ্তর ক্যালিফোর্নিয়ার মাউন্টেন ভিউ। • গুগলের মূলমন্ত্র হল "বিশ্বের তথ্য সন্নিবেশিত করে তাকে সবার জন্য সহজলভ্য করে দেয়া"। • গুগলের অপ্রাতিষ্ঠানিক মূলমন্ত্র হল 'Don't be evil'। • গুগলের প্রকৃত নাম- Back Rub. • কোম্পানিটি অনলাইন সেবা যেমন জিমেইল অর্থাৎ ইমেইল সেবা, গুগল ড্রাইভ, ডকস, অফিস সুইট এবং গুগল প্লাস নামক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সেবা প্রভৃতি প্রদান করে থাকে। • গুগলের পণ্যেও ব্যবহার হয় যেমন- গুগল ক্রোম (google chrome) হিসেবে ওয়েব ব্রাউজার, পিকাসা (picasa) নামক ছবি সংগঠিত এবং সম্পাদন করার সফটওয়্যার এবং গুগল টক হিসেবে ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজিং এপ্লিকেশন প্রভৃতি। • গুগলের মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড। • অ্যান্ড্রয়েডের আবিষ্কারক- অ্যান্ডি রুবিন।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস কর্পোরেশন (International Business Machines Corporation) বা IBM একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। - ১৭০টি দেশে কোম্পানিটি তার কার্যক্রম পরিচালনা করে, যার সদরদপ্তর আরমংক, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত। - ১৯১১ সালে কম্পিউটিং-ট্যাবুলেটিং-রেকর্ডিং কোম্পানি হিসেবে এ কোম্পানির যাত্রা শুরু হয়, ১৯২৪ সালে যার নাম দেওয়া হয় "ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস"। - ৬০/৭০ এর দশকে IBM মেশিনগুলো নীল রঙের ছিল, এই কারণে বিগ ব্লু কোম্পানি বলা হত।
|
|
| |
|