কম্পিউটারের ইতিহাস (318 টি প্রশ্ন )
✔ মাইক্রো কম্পিউটারের জনক - হেনরি এডওয়ার্ড রবাট। 
✔ ইনটেল কর্পোরেশনের ড. টেড হফ এর তত্তাবধানে ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করে যার নাম- ইনটেল-4004 । 
✔ ১৯৭৫ সালে তড়িৎ প্রকৌশলী হেনরি এডওয়ার্ড রবাট কর্তৃক ডিজাইনকৃত ATLAIR-880 কে মাইক্রো প্রসেসর ভিত্তিক মাইক্রো কম্পিউটার বলা হয়। এতে ইনটেল-৮০৮০ মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করা হয়।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- বাংলাদেশে প্রথম 1964 সালে কম্পিউটার স্থাপিত হয় ঢাকায় অবস্থিত তৎকালীন পাকিস্তান পরমাণু গবেষণা কেন্দ্রে।

- প্রথম স্থাপিত কম্পিউটারটি ছিল IBM কোম্পানির 1620 সিরিজের মেইনফ্রেস কম্পিউটার যা ছিল তৃতীয় প্রজন্মের।

- কম্পিউটারটি বর্তমানে ঢাকার আগারগাঁও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।

- ষাটের দশকের শেষ দিকে হাবিব ব্যাংক IBM-1401 ও ইউনাইটেড ব্যাংক IBM-1901 স্থাপন করে।

- বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো 1969 সালের দিকে IBM-360 মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার শুরু করে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মরিস উইলকিসের নেতৃত্ত্বাধীন একদল বিজ্ঞানী ১৯৪৯ সালে EDSAC তৈরি করে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
• হার্ভার্ড মার্ক-১ এর অন্য নাম হল IBM Automatic Sequence Controlled Calculator (ASCC)।

পূর্ণ নাম: IBM Automatic Sequence Controlled Calculator (ASCC)
অন্য নাম: Harvard Mark I
বিকাশকারী: হাওয়ার্ড আইকেন / IBM
প্রকাশের তারিখ: আগস্ট ৭, ১৯৪৪
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
১৯৪৫ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত কয়েকশত প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ বা ভাষা আবিষ্কৃত হয়েছে । এ সকল ভাষাকে বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী পাঁচটি স্তর বা প্রজন্মে ভাগ করা যায় । যথাঃ 

০১. প্রথম প্রজন্ম বা ফাস্ট জেনাররেশন ভাষা ( ১৯৪৫ ): মেশিন ভাষা ( Machine Language ) 

০২. দ্বিতীয় প্রজন্ম বা সেকেন্ড জেনারেশন ভাষা ( ১৯৫০ ) : অ্যাসেম্বলি ভাষা ( Assembly Language )

০৩. তৃতীয় প্রজন্ম বা থার্ড জেনারেশন ভাষা ( ১৯৬০ ) : উচ্চতর বা হাই লেভেল ভাষা ( high level ) 

০৪. চতুর্থ প্রজন্ম বা ফোর্থ জেনারেশন ভাষা ( ১৯৭০ ) : অতি উচ্চতর ভাষা ( very High level ) 

০৫. পঞ্চম প্রজন্ম বা ফিফথ জেনারেশন ভাষা ( ১৯৮০ ) : স্বাভাবিক বা ন্যাচারাল ভাষা ( natural )

মেশিন ভাষা অ অ্যাসেম্বলি ভাষাকে লো লেভেল ভাষা বলে । এ দুটি ভাষাকে লো লেভেল ভাষা বলার কারণ হল এগুলো কম্পিউটারের ভাষা ( ০ থেকে ১ ) কিংবা এর কাছাকাছি । অন্যদিকে উচ্চতর বা হাই লেভেলের ভাষা মানুষের ভাষা যেমন ইংরেজির কাছাকাছি ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

- ১৯৪৮ সালে ট্রানজিস্টর আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে কম্পিউটার ইতিহাসে এক নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচিত হয়।
- ট্রানজিস্টর আকারে অনেক ছোট এবং এতে কম বিদ্যুৎ খরচ হয় বিধায় ট্রানজিস্টর দিয়ে কম্পিউটারগুলো আকারে অনেক ছোট, কর্মদক্ষতা অনেক বেশি, অধিক নির্ভরযোগ্য ও দ্রুতগতিসম্পন্ন।
- ১৯৫১ সালে জন মাউসলি ও প্রেসপার একার্ট UNIVAC (Universal Automatic Calculator) তৈরি করেন। এটি ছিল বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি প্রথম কম্পিউটার।
- Universal Automatic Computer ভিত্তিতে তৈরি ইউনিভ্যাকই ছিল সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক ইলেকট্রনিক কম্পিউটার।
- এ যন্ত্রেই সর্বপ্রথম চুম্বক ফিতা ব্যবহার করা হয়েছিল।
- ইউনিভ্যাক কম্পিউটারে একই সঙ্গে পড়া, গণনা ও তথ্য লেখার কাজ করা যেত।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
✔১৯৫৮ সালে জ্যাক কিলবি সম্বনিত বর্তনীর ধারণা দেন।

✔১৯৫৯ সালে জ্যাক কিলবি ও রবার্ট নায়েস প্রথম প্রকৃত মনোলিথিক  আইসি তৈরি করে।

✔একটি  IC তে সাধারণত বহু সংখ্যাক Transistor,Capacitor,Logic Gate ও Resistor থাকে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

সমন্বিত বর্তনী (IC) তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলি ১৯৬৪ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়েছিল। এই প্রজন্মের কম্পিউটারে IC ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারগুলি ছোট, দ্রুত এবং সস্তা হয়ে ওঠে।

তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের মধ্যে রয়েছে:

- IBM 360
- IBM 370
- PDP-8
- PDP-11
- GE 600
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
✔ DOS এর পূর্ণরুপ হচ্ছে  Disk Operating  System.
✔ ১৯৮১ সালে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন,আইবিএম কম্পিউটারের জন্য সর্বপ্রথম DOS উদ্ভাবন করেন।
✔  DOS কে PC-DOS বা MS-DOS বলা হয়। IBM কম্পিউটারের DOS কে বলা হয় PC-DOS। IBM ব্যতীত অন্য কম্পিউটারে ব্যবহ্নত DOS কে বলা হতো MS-DOS ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- আধুনিক কম্পিউটারের জনক: জন ভন নিউম্যান 
- জন ভন নিউম্যান নামক একজন হাঙ্গেরীয় বিখ্যাত গণিতবিদ।
- ১৯৪০ এর দশকের মধ্যভাগে একটি নিবন্ধে লিখেন-
    ক) কম্পিউটার যন্ত্রের জন্য বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।
    খ) কম্পিউটার যন্ত্রের অভ্যন্তরেই ডেটা ও নির্বাহ সংকেত মজুদ করা যেতে পারে।
- জন ভন নিউম্যানের এই ধারনাটি সংরক্ষিত প্রোগ্রাম (Stored Program) নামে খ্যাত। এই সংরক্ষিত প্রোগ্রামের ধারনার ভিত্তিতেই ইউএস আর্মি এডভ্যাক (EDVAC Electronic Discrete Variable Automatic Computer) তৈরি করেন।
- জন ভন নিউম্যানের প্রস্তাবগুলো আজও আধুনিক কম্পিউটারে ব্যবহার করা হয়। এজন্য ভন নিউম্যানকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- নেদারল্যান্ডে অবস্থিত জিরোজিইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন আদি ভারতে শূন্যের উদ্ভাবন নিয়ে গবেষণার সঙ্গে জড়িত।
- নতারা জিরো প্রজেক্ট নামে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন।
- সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সচিব পিটার গোবেটস মনে করেন, ''মানব সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে ভারতীয় (০) শূন্য।
- আধুনিক গণিত আর পদার্থবিদ্যা-সহ বিজ্ঞানের সকল শাখা একে ছাড়া অচল।
- শূন্যই সকল হিসাবের অতি-প্রয়োজনীয় মূল ভিত্তি। প্রযুক্তির আশীর্বাদও আমরা পেয়েছি শূন্যের কল্যাণে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন।
- তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন।
- ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন।
- তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র (Rechoning Machine)।
- পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন।
- তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন।
- ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন।
- তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র (Rechoning Mechine)।
- পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

নেপিরিয়ান লগারিদম প্রথম প্রকাশিত হয় ১৬১৪ সালে।

হেনরি ব্রিগস সাধারণ (১০ ভিত্তিক) লগারিদমের সূত্রপাত করেন, যা সহজে ব্যবহারযোগ্য ছিল।

লগারিদম এর টেবিল চার শতাব্দী ধরে অনেক ভাবে প্রকাশিত হয়। লগারিদমগুলির ধারণাটি স্লাইড রুল নির্মাণের জন্যও ব্যবহৃত হয়েছিল,যা ১৯৭০ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে সর্বব্যাপী হয়ে ওঠে।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অ্যাবাকাস” হল সবচেয়ে পুরানো গণনা যন্ত্র । এটি মূলত আড়াআড়ি তারে ছোট গোলক বা পুঁতি লাগানো চারকোণা কাঠের একটি কাঠামো । ধারনা করা হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ সালে ব্যবিলিনে এটি আবিষ্কার হয়।
-চীনে অ্যাবাকাস সুয়ানপান নামে পরিচিত।
-জাপানে অ্যাবাকাস সরোবান নামে পরিচিত।
-রাশিয়ায় অ্যাবাকাস স্কেটিয়া নামে পরিচিত।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- ১৯৫৯ সাল হতে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত আবিষ্কৃত কম্পিউটারেকে দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার হিসাবে ধরা হয়।
- ট্রানজিস্ট্রর আবিষ্কার হওয়ার ফলে এই প্রজন্মের কম্পিউটারে বায়ুশূন্য ভালবের পরিবর্তে ট্রানজিস্ট্রর ব্যবহৃত হয়।
- এই প্রজন্মের কম্পিউটারে ট্রানজিস্ট্রর ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারের আকার ছোট হয়, দাম কমে যায়, কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি পায় এবং বিদ্যুৎ খরচের পরিমাণও অনেক কমে যায়।
- এই সময়ে কম্পিউটারের তাপ সমস্যার সমাধান হয়।
- চুম্বকীয় কোর স্মৃতি এবং উচ্চ গতিসম্পন্ন ইনপুট-আউটপুট অংশ এই সময়ে কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়।
- দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারেই প্রথম উচ্চতর প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন ফোরট্রান (FORTRAN), কোবল (COBOL) ইত্যাদির উদ্ভব ও প্রচলন শুরু হয়।
- IBM-1400, CDC 1604, RCA 301, RCA 501, NCR 300, GE 200 ইত্যাদি দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- মিনি কম্পিউটারের জন্মদাতা : কেনেথ এইচ ওলসেন।
- প্রথম তৈরি পার্সোনাল কম্পিউটারের নাম  : লটেয়ার ৮৮০০।
- প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটারের নাম : Mark-1
- বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি প্রথম ইলেক্ট্রনিক কম্পিউটারের নাম : UNIVAC
- বিশ্বের প্রথম কম্পিউটারের নাম : ENIAC
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের তৃতীয় প্রজন্ম বলে মনে করা হয়। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ইনটিগ্রেটেড সার্কিট (IC) বা সমন্বিত চিপ থাকে, যাতে অনেক অর্ধপরিবাহী ডায়োড, ট্রানজিস্টর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ থাকে। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়, কাজের গতি ও নির্ভরশীলতা বহুগুণ বেড়ে যায়।

- বৈশিষ্ট্য:
১। ইনটিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার।
 ২। সেমিকন্ডাক্টরের ব্যবহার।
৩। আকৃতির সংকোচন ও অধিক নির্ভরশীলতা।
 ৪। একই সময়ে একাধিক ব্যবহারকারীর ব্যবহারের সুবিধা।
৫। হাই লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপক প্রচলন।
৬। মনিটরের প্রচলন।
 ৭। মিনি কম্পিউটারের প্রচলন।
৮।মাউসের ব্যবহার শুরু হয় ।
৯। আউটপুট হিসেবে VDU (Video Display Unit) ও উচ্চগতির লাইন প্রিন্টারের প্রচলন শুরু হয়।
 উদাহরণ: IBM 360, IBM 370
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0