- ASCII (American Standard Code for Information Interchange) কোডিং সিস্টেমে মোট 256টি আলাদা অক্ষর (characters) থাকতে পারে। - ASCII কোড ৭-বিট সিস্টেম হিসেবে শুরু হয়েছিল, যা মোট 128টি চরিত্রের প্রতিনিধিত্ব করতে সক্ষম ছিল। - পরবর্তীতে এটি ৮-বিট সিস্টেমে সম্প্রসারিত হয়, যা 256টি চরিত্রের সমর্থন প্রদান করে। - এর মধ্যে আছে ইংরেজি অক্ষর, সংখ্যা, সিম্বল, এবং কন্ট্রোল ক্যারেক্টার (যেমন: newline, tab ইত্যাদি)।
- একটি NOR গেট তখনই '1' আউটপুট দেয় যখন এর সকল ইনপুট '0' হয়। - NOR গেট হল OR গেটের বিপরীত। - OR গেট তখনই '0' আউটপুট দেয় যখন তার সব ইনপুট '0' হয়, অন্যথায় এটি '1' আউটপুট দেয়। - যেহেতু NOR গেট OR গেটের বিপরীত, এটি শুধুমাত্র তখনই '1' আউটপুট দেয় যখন তার সকল ইনপুট '0' থাকে। - অন্য যেকোনো ইনপুট অবস্থায় (অর্থাৎ, যদি একটি বা একাধিক ইনপুট '1' হয়), NOR গেটের আউটপুট '0' হবে।
- হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি হল একটি ভিত্তি-16 সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে মোট 16টি ভিন্ন চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। - এই পদ্ধতিতে 0 থেকে 9 পর্যন্ত সংখ্যা এবং A থেকে F পর্যন্ত 6টি অক্ষর ব্যবহৃত হয়। - এখানে A=10, B=11, C=12, D=13, E=14 এবং F=15 কে প্রকাশ করে। - হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং ডিজিটাল সিস্টেমে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় কারণ এটি বাইনারি সংখ্যাকে সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। - উদাহরণস্বরূপ, 4-বিট বাইনারি সংখ্যাকে একটি হেক্সাডেসিমাল ডিজিট দিয়ে প্রকাশ করা যায়। এটি প্রোগ্রামারদের জন্য বড় বাইনারি সংখ্যাগুলিকে সহজে পড়া এবং লেখার সুবিধা প্রদান করে। মেমরি অ্যাড্রেস, কালার কোড এবং ডিবাগিংয়ের ক্ষেত্রে হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি বিশেষভাবে কার্যকর।
• ১ এর পরিপূরক গঠন (1’s complement form) : বাইনারি সংখ্যায় 0 এর স্থানে ১ এবং ১ এর স্থানে 0 বসিয়ে, অর্থাৎ সংখ্যার বিটগুলিকে উল্টিয়ে, সংখ্যাটির ১ এর পরিপূরক পাওয়া যায়। • ২ এর পরিপূরক গঠন (2’s complement form) : ১ এর পরিপূরক এর সাথে ১ যোগ করলে বাইনারি সংখ্যার ২ এর পরিপূরক পাওয়া যায়। সুতরাং ১০০ এর ১ এর পরিপূরক (1’s complement) হল ০১১।
Conversion steps: 1. Divide the number by 8 2. Get the integer quotient for the next iteration. 3. Get the remainder for the octal digit. 4. Repeat the steps until the quotient is equal to 0.
ফায়ারওয়াল হলো এক বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা যাতে এক নেটওয়ার্ক থেকে অন্য নেটওয়ার্কে ডেটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এর অর্থ নিরাপত্তা ব্যবস্থার অদৃশ্য দেওয়াল। ফায়ারওয়াল হলো একসেট নিয়মনীতি বা (Rules), যা অনুসরণ করে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মিলিত প্রয়াসে কম্পিউটার সিস্টেমকে বাইরের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। এটি বাইরের নেটওয়ার্ক থেকে প্রেরিত ডেটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর অনুমতি কিংবা ব্লক করে। অনাকাঙ্ক্ষিত বা ক্ষতিকর কিছু আসলে ফায়ারওয়াল সেটিকে আসতে বাঁধা প্রদান করে কিংবা ব্যবহারকারীকে সতর্ক করে দেয়।
যে গেইট এর সাহায্যে মৌলিক গেইটসহ (AND,OR,NOT) যেকোন গেইট এবং যেকোন সার্কিট বাস্তবায়ন করা যায় তাকে সার্বজনীন গেইট বলে। NAND ও NOR গেইটকে কে সার্বজনীন গেইট বলা হয়।
তাহলে মৌলিক লজিক গেইটঃ - OR Gate - AND Gate - NOT Gate
এবং, সার্বজনীন লজিক গেইটঃ - NAND Gate - NOR Gate
একধরণের বিশেষ লজিক গেইট আছেঃ Exclusive NOR (XNOR) Gate
✔ বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন বা মৌলিক চিহ্ন বা অঙ্ক (ডিজিট) ব্যবহার করে সংখ্যা লিখা ও প্রকাশ করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। ✔ কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতিকে প্রধানত ৪ ভাগে ভাগ করা হয়। যথাঃ ১. বাইনারি, ২. ডেসিমাল, ৩. অক্টাল এবং ৪. হেক্সাডেসিমাল
✔ 0 হতে 9 পর্যন্ত দশটি মৌলিক চিহ্ন নিয়ে যে সংখ্যা পদ্ধতি গঠিত তাকে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি বলে। ✔ দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির বেজ বা ভিত্তি 10।
- ফায়ারওয়াল হলো Set of Rules, যার মাধ্যমে কম্পিউটারের Incoming ও Outgoing ডেটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ ও প্রয়োজনে তা ফিল্টার করা যায় এবং নেটওয়ার্কের নিরাপত্তায় কাজ করে। - ফায়ারওয়াল এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ভাইরাস প্রবেশে বাধা দেয় ও সাইবার আক্রমণ (হ্যাকিং) এবং অযাচিত প্রবেশ থেকে রক্ষা করে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
SOC (Security Operation Center) এর প্রধান উদ্দেশ্য হল সাইবার নিরাপত্তা মনিটরিং এবং প্রতিক্রিয়া। এটি একটি কেন্দ্রীয় স্থান যেখানে সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন নিরাপত্তা টুলস এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে সিস্টেম এবং নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। SOC টিম সাইবার আক্রমণ, নিরাপত্তা ঘটনার এবং সম্ভাব্য ঝুঁকির দ্রুত শনাক্তকরণ এবং প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করে, যাতে সংস্থার তথ্য এবং সম্পদ সুরক্ষিত থাকে। তারা নিরাপত্তা তথ্য বিশ্লেষণ করে, ঘটনার তদন্ত করে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে, যা সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থার কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং সংস্থার সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
একটি নিবল (Nibble) হল 4 বিটের সমান। এটি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স এবং কম্পিউটার সায়েন্সে ব্যবহৃত একটি মৌলিক ডেটা ইউনিট। একটি নিবল দিয়ে 2⁴ = 16টি বিভিন্ন মান প্রকাশ করা যায় (0 থেকে 15 পর্যন্ত)। নিবল সাধারণত হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা সিস্টেমে একটি সিঙ্গেল ডিজিট প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একটি বাইট (8 বিট) কে দুটি নিবলে ভাগ করা যায় - উচ্চ নিবল (high nibble) এবং - নিম্ন নিবল (low nibble)।
কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং ডেটা প্রসেসিংয়ে নিবল একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতিতে GHI একটি ভুল সংখ্যা, কারণ হেক্সাডেসিমেল সিস্টেমে শুধুমাত্র 0 থেকে 9 পর্যন্ত সংখ্যা এবং A থেকে F পর্যন্ত অক্ষর ব্যবহার করা হয়। - G, H, এবং I অক্ষরগুলি হেক্সাডেসিমেল সিস্টেমের অংশ নয়। - অন্যদিকে, ABC, 123, এবং DEF বৈধ হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা কারণ এগুলি শুধুমাত্র অনুমোদিত চিহ্ন (0-9 এবং A-F) ব্যবহার করে। - হেক্সাডেসিমেল সিস্টেমে A=10, B=11, C=12, D=13, E=14, এবং F=15 মান প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ, ABC হেক্সাডেসিমেল সংখ্যাটি দশমিক মানে (10×16² + 11×16¹ + 12×16⁰) = 2748 হয়। - এই সংখ্যা পদ্ধতি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং ডিজিটাল সিস্টেমে বাইনারি সংখ্যাকে সহজে প্রকাশ করার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
- বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে MSB (Most Significant Bit) সর্বদা বামদিকে থাকে, যা এই সংখ্যা পদ্ধতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। - বাইনারি সংখ্যায় প্রতিটি বিটের একটি নির্দিষ্ট স্থানীয় মান রয়েছে, যেখানে বামদিক থেকে ডানদিকে স্থানীয় মান ক্রমশ কমতে থাকে। বামদিকের বিটটি সর্বোচ্চ স্থানীয় মান ধারণ করে বলে একে MSB বলা হয়, - আর ডানদিকের বিটটি সর্বনিম্ন স্থানীয় মান ধারণ করে বলে একে LSB (Least Significant Bit) বলা হয়। - উদাহরণস্বরূপ, 1101₂ সংখ্যায় বামদিকের '1' হল MSB যার স্থানীয় মান 2³=8, এবং ডানদিকের '1' হল LSB যার স্থানীয় মান 2⁰=1। - MSB বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি সংখ্যার মানকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে এবং ঋণাত্মক সংখ্যা প্রকাশের ক্ষেত্রে চিহ্ন বিট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
- হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি হল একটি ভিত্তি-16 সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে মোট 16টি ভিন্ন চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। - এই পদ্ধতিতে 0 থেকে 9 পর্যন্ত সংখ্যা এবং A থেকে F পর্যন্ত 6টি অক্ষর ব্যবহৃত হয়। - এখানে A=10, B=11, C=12, D=13, E=14 এবং F=15 কে প্রকাশ করে। - হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং ডিজিটাল সিস্টেমে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় কারণ - এটি বাইনারি সংখ্যাকে সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। - উদাহরণস্বরূপ, 4-বিট বাইনারি সংখ্যাকে একটি হেক্সাডেসিমাল ডিজিট দিয়ে প্রকাশ করা যায়। এটি প্রোগ্রামারদের জন্য বড় বাইনারি সংখ্যাগুলিকে সহজে পড়া এবং লেখার সুবিধা প্রদান করে। মেমরি অ্যাড্রেস, কালার কোড এবং ডিবাগিংয়ের ক্ষেত্রে হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি বিশেষভাবে কার্যকর।
- ডেসিমেল (Decimal), হেক্সাডেসিমেল (Hexadecimal), এবং অকটাল (Octal) হলো সংখ্যা পদ্ধতি বা গণনা পদ্ধতি। এগুলো বিভিন্ন ভিত্তি (Base) ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করে: ডেসিমেল: ভিত্তি ১০ (০-৯ পর্যন্ত সংখ্যা ব্যবহার করে)। হেক্সাডেসিমেল: ভিত্তি ১৬ (০-৯ এবং A-F পর্যন্ত সংখ্যা ব্যবহার করে)। অকটাল: ভিত্তি ৮ (০-৭ পর্যন্ত সংখ্যা ব্যবহার করে)।
- বিসিডি (BCD - Binary Coded Decimal) হলো একটি কোডিং পদ্ধতি, যা দশমিক সংখ্যাগুলোকে বাইনারি আকারে প্রকাশ করে। এটি একটি সংখ্যা পদ্ধতি নয়, বরং একটি ডেটা রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতি। বিসিডি প্রতিটি দশমিক সংখ্যাকে ৪টি বিটে প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ: দশমিক সংখ্যা 5 = BCD কোডে 0101 দশমিক সংখ্যা 9 = BCD কোডে 1001
- BCD (Binary-Coded Decimal) হলো একটি সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে প্রতিটি দশমিক সংখ্যার (0 থেকে 9) জন্য আলাদা ৪-বিট বাইনারি কোড ব্যবহার করা হয়। - এই পদ্ধতিতে প্রতিটি দশমিক ডিজিটকে পৃথক বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত করা হয়, যা ডিজিটাল ডিভাইসগুলোর জন্য সহজে ব্যাখ্যা করা যায়। - ক্যালকুলেটর ও ডিজিটাল ঘড়ির মতো ডিভাইসগুলোতে BCD ব্যবহারের প্রধান কারণ হলো, এটি প্রতিটি দশমিক সংখ্যাকে সরাসরি বাইনারি কোডে রূপান্তরিত করে এবং প্রদর্শন করতে সহায়ক।
- বাইনারি সংখ্যায়, ০ এর স্থানে ১ এবং ১ এর স্থানে ০ বসিয়ে সংখ্যাটির ১ এর পরিপূরক (1's complement form) করা হয়। - সেই হিসেবে '11001' এর ১ এর পরিপূরক হবে '00110'
যে গেইটের মধ্যে দিয়ে যা ইনপুট প্রদান করা হয় আউটপুট হিসাবে তাই আসে তাকে বাফর গেইট বলা হয়। একটি নট (NOT) গেইটের সাথে আরেকটি নট (NOT) ) গেইট যুক্ত করে বাফার গেইট তৈরি করা হয়। এ গেইটে একটি ইনপুট ও একটি আউটপুট থাকে
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- বাইনারি কোডেড ডেসিমাল (বিসিডি) হল এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে বাইনারি কোডকে চার বিট করে 0-9 অক্ষরের দ্বারা প্রকাশ করা হয়। - এই কোডের মান দেখতে দশমিক সংখ্যার মতো তাই একে Binary Coded Decimal বলা হয়; যদিও ডেসিমাল কোড ও বাইনারি কোডেড ডেসিমাল দেখতে একই রকম হলেও প্রকৃত মান ভিন্ন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।