অ্যাডভান্সড ইলেক্ট্রিসিটি (137 টি প্রশ্ন )




লোহার relative permeability (μᵣ) হলো একটা পরিমাপক, যা দেখায় কোনো বস্তু ফাঁকা জায়গার তুলনায় কতটা বেশি চৌম্বক ফ্লাক্স বহন করতে পারে।




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন




- অধিকাংশ সাধারণ ধাতুর ক্রিস্টাল স্ট্রাকচার কিউবিক হওয়ার কারণ হল এটি সবচেয়ে স্থায়ী এবং কম শক্তির অবস্থা। কিউবিক ক্রিস্টাল স্ট্রাকচারে পরমাণুগুলি সর্বাধিক ঘনভাবে সজ্জিত থাকে, যা ধাতুর বন্ধনের জন্য অনুকূল।
- এই স্ট্রাকচারে তিনটি প্রধান ধরন রয়েছে ঃ
    -- সরল কিউবিক (SC),
    -- বডি সেন্টার্ড কিউবিক (BCC), এবং
    -- ফেস সেন্টার্ড কিউবিক (FCC)।
যেমন লোহা, তামা, অ্যালুমিনিয়াম, সোনা, রূপা ইত্যাদি ধাতুর ক্রিস্টাল স্ট্রাকচার কিউবিক। এই গঠন ধাতুগুলিকে তাদের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ভৌত ধর্ম যেমন তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহিতা, নমনীয়তা এবং প্রসারণশীলতা প্রদান করে।


গ্যালভানাইজড স্টিল উপরের সবগুলো কাজেই ব্যবহৃত হয়। এর কারণগুলো হল:

১. স্টে তার (Stray wire) হিসেবে:
- গ্যালভানাইজড স্টিল তার খুব শক্তিশালী এবং জংপ্রতিরোধী
- বিভিন্ন স্ট্রাকচার যেমন টাওয়ার, পোল ইত্যাদি সাপোর্ট করার জন্য স্টে তার হিসেবে ব্যবহৃত হয়

২. আর্থ তার (Earth wire) হিসেবে:
- বিদ্যুৎ সিস্টেমে আর্থিং এর জন্য এটি ব্যবহার করা হয়
- জংপ্রতিরোধী হওয়ায় মাটির নীচে দীর্ঘদিন টিকে থাকে
- ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী হওয়ায় আর্থিং এর জন্য উপযুক্ত

৩. স্ট্রাকচারাল কম্পোনেন্ট হিসেবে:
- বিল্ডিং, ব্রিজ, টাওয়ার ইত্যাদির নির্মাণে ব্যবহৃত হয়
- জংপ্রতিরোধী হওয়ায় দীর্ঘস্থায়ী হয়
- শক্তিশালী এবং টেকসই

গ্যালভানাইজড স্টিল তৈরি করা হয় সাধারণ স্টিলকে গরম জিঙ্ক বাথে ডুবিয়ে। এতে স্টিলের উপরে জিঙ্কের একটি প্রতিরক্ষামূলক আবরণ তৈরি হয় যা:
- জং প্রতিরোধ করে
- স্টিলের স্থায়িত্ব বাড়ায়
- বাহ্যিক আবহাওয়া প্রতিরোধী করে
- স্টিলের শক্তি বজায় রাখে

এই কারণেই গ্যালভানাইজড স্টিল বিভিন্ন কাজে, বিশেষ করে যেখানে দীর্ঘস্থায়িত্ব এবং জং প্রতিরোধ প্রয়োজন, সেখানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন






- চুম্বকের মেরু সম্পর্কে "অনেক ক্ষেত্রে অসম মেরু পরস্পরকে বিকর্ষণ করে" - এই বক্তব্যটি প্রযোজ্য নয় কারণ এটি চুম্বকীয় মেরুর মৌলিক নিয়মের সম্পূর্ণ বিপরীত। চুম্বকের মৌলিক নিয়ম অনুযায়ী, বিপরীত বা অসম মেরু (উত্তর-দক্ষিণ) সর্বদাই একে অপরকে আকর্ষণ করে, কখনোই বিকর্ষণ করে না।

অন্যদিকে,
- সমমেরু (উত্তর-উত্তর বা দক্ষিণ-দক্ষিণ) সর্বদা একে অপরকে বিকর্ষণ করে। একটি চুম্বকের দুই মেরুর শক্তি সমান থাকে এবং কোনোভাবেই এই মেরুদ্বয়কে পৃথক করা যায় না - একটি চুম্বককে ভাঙলে প্রতিটি টুকরোই নতুন চুম্বক হিসেবে আবির্ভূত হয় যার দুটি মেরু থাকে। এই মৌলিক বৈশিষ্ট্যগুলি চুম্বকত্বের অপরিহার্য নিয়ম।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0