যান্ত্রিক দক্ষতা (36 টি প্রশ্ন )
- যান্ত্রিক দক্ষতা একটি যন্ত্র কতটা কার্যকরভাবে ইনপুট কাজকে আউটপুট কাজে রূপান্তর করতে পারে, তা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

এখানে:
আউটপুট কাজ = যন্ত্র দ্বারা সম্পাদিত উপকারী কাজ
ইনপুট কাজ = যন্ত্রে প্রয়োগ করা মোট শক্তি বা কাজ

এই অনুপাতে গুণফল ১০০ দিয়ে গুণ করলে শতাংশ হিসেবে দক্ষতা পাওয়া যায়।
দক্ষতা = (আউটপুট কাজ / ইনপুট কাজ) × 100%
- কপিকল (Pulley) হলো একটি সরল যন্ত্র, যার মূল কাজ হলো কম শক্তি ব্যয় করে ভার উত্তোলন করা এবং প্রয়োগ করা বলের দিক পরিবর্তন করা।

- যখন একটি ধাতব চাকায় দড়ি জড়ানো থাকে এবং সেই দড়ি টেনে কোনো বস্তু তোলা হয়, তখন কপিকল সেই টানা বলের দিক পরিবর্তন করে ভার তুলতে সহায়তা করে। বিশেষ করে স্থির কপিকলে (fixed pulley) ব্যবহারকারী নিচের দিকে টান দিলেও বস্তু উপরে ওঠে।
- একটি কপিকল সিস্টেমে যান্ত্রিক সুবিধা (Mechanical Advantage) বলতে বোঝায়, যন্ত্রটি ব্যবহারে বাস্তব ওজন তুলতে কত কম বল প্রয়োগ করতে হয়।
- যদি কপিকলে ব্যবহৃত দড়ির সংখ্যা বাড়ানো হয় (যেমন যৌগিক কপিকল বা চক্রবৃদ্ধি কপিকল ব্যবহারে), তবে ওজন তুলতে লাগা বলের পরিমাণ কমে যায়। অর্থাৎ, যান্ত্রিক সুবিধা বাড়ে।

যান্ত্রিক সুবিধা ≈ ব্যবহৃত দড়ির সংখ্যা (যদি ঘর্ষণ ও দড়ির ওজন উপেক্ষা করা হয়)
- সুতরাং, কপিকলে দড়ির সংখ্যা যত বেশি, যান্ত্রিক সুবিধা তত বাড়ে
- বাস্তবে কোনো যন্ত্রের দক্ষতা ১০০% হওয়া সম্ভব নয় কারণ যন্ত্রের অংশগুলোর মধ্যে ঘর্ষণের কারণে শক্তি ক্ষয় হয়।
- ঘর্ষণজনিত কারণে ইনপুট শক্তির কিছু অংশ তাপ বা অন্য কোনো রকম শক্তি আকারে নষ্ট হয়ে যায়, ফলে আউটপুট কাজ ইনপুট কাজের সমান হয় না। তাই দক্ষতা সবসময় ১০০%-এর কম থাকে।


- গিয়ার সিস্টেমে ছোট গিয়ার এবং বড় গিয়ার একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে এবং ঘূর্ণন শক্তি স্থানান্তর করে।
- গিয়ার সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো গিয়ার রেশিও।
- গিয়ার রেশিও নির্ধারণ করে যে, একটি গিয়ার কতবার ঘুরলে অন্য গিয়ার কতবার ঘুরবে।
- যখন একটি ছোট গিয়ার একটি বড় গিয়ারকে চালায়, তখন ছোট গিয়ারটি দ্রুত ঘুরে, কিন্তু বড় গিয়ারটি ধীরে ঘুরে। এর কারণ হলো, বড় গিয়ারের দাঁতের সংখ্যা বেশি এবং এটি ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে বেশি সময় নেয়।
- লিভার একটি সরল যন্ত্র যা কম বল প্রয়োগ করে ভারী বস্তু তোলার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি বল গুণক (Mechanical Advantage) এর নীতির উপর কাজ করে।
- লিভারের মাধ্যমে বলের গুণক বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়, কারণ এটি বল এবং ভারের মধ্যে একটি সুবিধাজনক অনুপাত তৈরি করে।

- লিভারের কাজের মূলনীতি: বল × বলবাহুর দৈর্ঘ্য = ভার × ভারবাহুর দৈর্ঘ্য
- এখানে, বলবাহু (Effort Arm) যদি ভারবাহু (Load Arm) এর চেয়ে দীর্ঘ হয়, তাহলে কম বল প্রয়োগ করেও ভারী বস্তু তোলা সম্ভব হয়। অর্থাৎ, বলের গুণক বৃদ্ধি পায়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- উত্তর গোলার্ধে সূর্য আকাশের দক্ষিণে অবস্থান করে।
- সৌর প্যানেল সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য সূর্যের দিকে মুখ করে স্থাপন করা উচিত।
- তাই, উত্তর গোলার্ধে সৌর প্যানেল দক্ষিণ দিকে মুখ করে স্থাপন করা হয়।
10 × 1 = 2 × x
⇒ 2x = 10
⇒ x = 5 


পুলি দ্বারা ঝুলানো বস্তু উপরে তুলতে তার অর্ধেক ভর শক্তি প্রয়োজন। 

• আয়নায় কোনো কিছু প্রতিফলিত হলে-

- ডান পার্শ্বের অনুরূপ দেখাবে বাম পার্শ্বে,

- বাম পার্শ্বের অনুরূপ দেখাবে ডান পার্শ্বে,

- উপরিভাগ এবং পাদদেশ একই থাকবে।


- স্ক্রু লাগাতে হলে ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘুরাতে হয় আর খুলতে হলে বিপরীতে।
- স্ক্রু খুলতে ও ঘড়ির কাঁটার ঘূর্ণন গতির দিক বিপরীত দিকে হবে।
প্যাসকেলের সূত্র হতে পাই,
F1/A1 = F2/A2 [এখানে F1, F2 যথাক্রমে ১ম ও ২য় পিস্টনের বল, A1, A2 যথাক্রমে ১ম ও ২য় পিস্টনের ক্ষেত্রফল]
⇒ F= (F1 × A2)/A1
⇒ F2 = (10 × 10)/5
⇒ F2 = 20 N
nPr= 3P5= 243
আয়নায় ঘড়িতে ৭:২৫ বাজা দেখলে প্রকৃতপক্ষে সময় হবে
   = ১১ঃ৬০ - ৭:২৫
   = ৪ ঃ ৩৫

(আয়নায় দেখলে মিনিটের কাঁটা ও ঘড়ির কাঁটা একে অপরের জায়গা দখল করে।
তাই, সঠিক সময় হবে ৪:৩৫,কারণ ঘন্টার কাঁটা মিনিটের আয়নায় দেখলে একে অপরের জায়গা দখল করবে,এবং
আয়নায় দেখা যাবে ৭টা ২৫ বাজছে।)
১। প্রথম নীল রংঙ্গের গিয়ার এর সাথে বেইলটি উলটা ভাবে আছে দ্বিতীয় বড় নীল রঙ্গের গিয়ারের সাথে। তাই প্রথম গিয়ারটি যেদিকে ঘুরবে দ্বিতীয়টি উলটা দিকে ঘুরবে। এর অর্থ দ্বিতীয়টি ঘড়ির দিকে ঘুরবে।
২। তৃতীয়টি ঘড়ির উলটা দিকে ঘুরবে।
৩। চতুর্থটি ঘড়িরি দিকে ঘুরবে
৪। পঞ্চমটি বা কমলা রঙ্গেরটির সাথে ৪নং টির বেইল সোজা ভাবে লাগানো আছে, এর অর্থ ৪ং টি যেদিকে ঘুরবে কমলা রংঙ্গেরটি একই দিকে ঘুরবে। 
- ঠেলে নেয়া ব্যক্তির বেশি কষ্ট হবে। 
- লন রোলার ঠেলার চেয়ে টানা সহজ কারন টানার সময় আপাত ওজন হ্রাস পায় কিন্তু ঠেলার সময় আপত ওজন বৃদ্ধি পায়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ছবি আয়নায় প্রতিফলন হলে বাম পার্শ্বের অংশ দেখাবে ডান পার্শ্বে আর ডান পার্শ্বের অংশ দেখাবে বাম পার্শ্বে। উপরিভাগ এবং পাদদেশ একই থাকে। MUM এর বাস্তব ও প্রতিবিম্ব একই রকম দেখা যায়।
- লিভার হলো একটি সরল যন্ত্র যা একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর চারদিকে সহজেই ঘুরতে বা দুলতে পারে।
- ওই বিন্দুটিকে বলে ফালক্রাম।
- লিভারের সাহায্যে বড় বড় ভারী জিনিস বা বাধাকে অল্প বলপ্রয়োগে তোলা বা অতিক্রম করা যেতে পারে।
হেলানো তলের ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য যত বৃদ্ধি পাবে যান্ত্রিক সুবিধাও তত বুদ্ধি পাবে।
কিছু গাইডে ভুল উত্তর দেয়া আছে। দুইটি স্ক্রু-ড্রাইভারকেই সমান সংখ্যকবার ঘুরাতে হবে। কারণ হাতলের ব্যাস যা-ই হোক না কেন স্ক্রুকে ৩৬০ ডিগ্রী সম্পুর্ণ একবার ঘুরাতে হলে হাতলকে ৩৬০ ডিগ্রী বা সম্পুর্ণরুপে ঘুরাতে হবে। 
- আয়নার প্রতিফলন বাম এবং ডান দিক পরিবর্তন করে, কিন্তু উপর এবং নীচ একই থাকে।
- যখন একটি ঘড়িতে ৮টা ৪৫ বাজে, তখন ঘণ্টার কাঁটা ৯-এর কাছাকাছি থাকে এবং মিনিটের কাঁটা ৯-এর ঠিক উপরে থাকে।

আয়নায় দেখলে:

- মিনিটের কাঁটা ৯-এর বিপরীতে ৩-এর দিকে দেখাবে। এর মানে হলো ১৫ মিনিট।
- ঘণ্টার কাঁটা ৯-এর কাছাকাছি অবস্থানের বিপরীতে ৩-এর কাছাকাছি দেখাবে।

- সুতরাং, আয়নায় ঘড়ি দেখলে সময়টা ৩টা ১৫ মিনিটের মতো মনে হবে।






- উচু রাস্তার পাদদেশ থেকে রাস্তার উপরে উঠতে, আপনাকে সবগুলো পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে।
- সামনের দিকে ঝোঁকা: এটি আপনার শরীরের ভারকে আপনার পায়ের সামনের দিকে স্থানান্তর করতে সাহায্য করবে, যা আপনাকে উপরে উঠতে শুরু করতে দেবে।
- হাটু কিছুটা ভাজ করা: এটি আপনার হাঁটুতে নমনীয়তা তৈরি করবে এবং আপনাকে আরও সহজে উপরে উঠতে সাহায্য করবে।
- গোড়ালী উঁচু করা: এটি আপনার পায়ের আঙ্গুলের উপর ভার স্থানান্তর করতে সাহায্য করবে, যা আপনাকে উপরে উঠতে চালিয়ে যেতে দেবে।
লন রোলার ঠেলার চেয়ে টানা সহজ কারন টানার সময় আপাত ওজন হ্রাস পায় কিন্তু ঠেলার সময় আপত ওজন বৃদ্ধি পায়।
“সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না”। সময় তার স্বাভাবিক গতিতে চলতে থাকে।
- তাহলে একটা ঘড়ির কাঁটা দ্রুত চললো কি ধীরে চললো এতে ঘড়িটি নষ্ট হয়ে থাকতে পারে কিন্তু তাতে সময়ের কি আসে যায়?
- ঘড়ির কাঁটা যেমনই চলুক সময় ঠিকমতো চলবে। ঘড়ির কাঁটা চলার উপর সময় নির্ভর করে না।
- গিয়ারের দাঁতগুলো একে অপরের সাথে আটকে থাকে।
- যখন একটি চাকা ঘোরে, তখন তার দাঁতগুলো অন্য চাকার দাঁতগুলোকে ধাক্কা দেয়, যার ফলে সেটিও ঘুরতে শুরু করে।
- সংযুক্ত অবস্থায়, উভয় চাকার দাঁতের গতি একই থাকে। অর্থাৎ, একই সময়ে ছোট চাকার যতগুলো দাঁত বড় চাকার দাঁতের সংস্পর্শে আসবে, তাদের গতি সমান হবে।
- ছোট চাকার পরিধি বড় চাকার চেয়ে কম। এর মানে হলো, ছোট চাকাটিকে একবার পূর্ণ ঘোরার জন্য বড় চাকার চেয়ে কম দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়।
- যেহেতু উভয় চাকার দাঁতের গতি সমান এবং ছোট চাকাটিকে কম দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়, তাই নির্দিষ্ট সময়ে ছোট চাকাটি বড় চাকার চেয়ে বেশি সংখ্যকবার ঘুরতে পারবে।

- সহজভাবে বললে, ছোট চাকাটি একটি নির্দিষ্ট সময়ে বড় চাকার চেয়ে বেশি "পাক" দেবে।
A, H, I, M, O, T, U, V, W, X, Y এই বর্নগুলো পানিতে, আয়নায় ও বাস্তবে একই দেখায়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-  ঠেলে নেয়া ব্যক্তির বেশি কষ্ট হবে। 
- লন রোলার ঠেলার চেয়ে টানা সহজ কারন টানার সময় আপাত ওজন হ্রাস পায় কিন্তু ঠেলার সময় আপত ওজন বৃদ্ধি পায়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0