- PDA (Personal Digital Assistant) হলো এক ধরনের পোর্টেবল হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার, যা ব্যক্তিগত তথ্য যেমন ক্যালেন্ডার, ঠিকানা, নোট ইত্যাদি সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হতো। - এর মূল উদ্দেশ্য ছিল একজন ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক তথ্যকে সহজে বহনযোগ্য করে তোলা।
Palmtop (পামটপ): - এই ডিভাইসগুলি পামের (হাতের তালু) উপর রেখে ব্যবহার করা যেত বলে এদের Palmtop বলা হত। - PDA ডিভাইসগুলির মধ্যে Palmtop ছিল সবচেয়ে পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি প্রকার। - Palm, HP Jornada, Compaq iPAQ ইত্যাদি ছিল জনপ্রিয় PDA ডিভাইস। - এগুলিতে সাধারণত ছোট টাচস্ক্রিন, স্টাইলাস এবং কিছু মৌলিক অ্যাপ্লিকেশন থাকত।
- ফ্রন্টিয়ার হিউলেট প্যাকার্ড এন্টারপ্রাইজ এর তৈরি একটি সুপারকম্পিউটার। - এটি ২০২২ সালের জুনে উদ্বোধন করা হয়। - এটি প্রতি সেকেন্ডে ১.১০২ এক্সা ফ্লপস গতি প্রদান করে। - এটি বিশ্বের প্রথম এক্সাস্কেল সুপারকম্পিউটার।
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer) ২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) ৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
- সুপার কম্পিউটার হলো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার যা জটিল এবং দ্রুত গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়। বৈজ্ঞানিক গবেষণা, আবহাওয়া পূর্বাভাস, পরমাণু গবেষণা, জেনেটিক্স, এবং মহাকাশ গবেষণার মতো ক্ষেত্রে সুপার কম্পিউটার অত্যন্ত দ্রুতগতিতে প্রচুর ডেটা প্রক্রিয়া করতে পারে। এর মাধ্যমে সূক্ষ্ম এবং জটিল হিসাব-নিকাশ সম্পাদন করা যায়, যা অন্য কোনো কম্পিউটার ধরনের পক্ষে সম্ভব নয়।
যেমন:
Summit (IBM) - যুক্তরাষ্ট্রের একটি সুপার কম্পিউটার, যা Oak Ridge National Laboratory-তে ব্যবহৃত হয়, উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য।
Fugaku (Riken and Fujitsu) - জাপানের RIKEN বিজ্ঞান গবেষণা ইনস্টিটিউটে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে ব্যবহৃত হয়।
Tianhe-2 (Milky Way-2) - চীনের সুপার কম্পিউটার, যা পারমাণবিক গবেষণা এবং আন্তর্জাতিক জলবায়ু গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হয়।
LUMI - ফিনল্যান্ডের সুপার কম্পিউটার, যা পরিবেশগত গবেষণা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত গবেষণায় ব্যবহৃত হয়।
হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid computer) হচ্ছে এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয়ে গঠিত কম্পিউটার। এটিকে সংকর জাতীয় কম্পিউটারও বলা হয়। এসকল কম্পিউটারের ডাটা এনালগ প্রক্রিয়ায় গ্রহণ করে এবং সংগৃহীত সংখ্যায় রুপান্তর করে প্রক্রিয়াকরণের জন্য ডিজিটাল অংশে প্রেরণ করে।
১৯৬১ সালে, প্যাকার্ড বেল নামক ব্যক্তি বিশ্বের প্রথম ডেস্কটপ হাইব্রিড কম্পিউটিং সিস্টেম হাইকম্প ২৫০ (Hycomp 250) তৈরি করেন। এছাড়া ১৯৬৩ সালে Enterprise Application Integration বা EAI সমন্বিত হাইব্রিড কম্পিউটার হাইডাক ২৪০০ (HYDAC 2400) প্রকাশ করে। ১৯৮০ এর দশকে, Marconi Space and Defence Systems Limited তাদের স্টারগ্লো হাইব্রিড কম্পিউটার তৈরি করেছিল।
বর্তমানে দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহার বিস্তর বেড়ে চলছে। যেমন:
- পেট্রোল পাম্পে জ্বালানীর পরিমানকে মুদ্রার হারে রূপান্তর করতে। - রোগীর হার্টবিট পরিমাপে - বৈজ্ঞানিক পরীক্ষাগারে - শিল্প প্রক্রিয়ায় নিয়ন্ত্রণ ইউনিটে। - প্রতিরক্ষা খাত - এয়ারলাইন্স সেক্টরে চাপ, তাপ, গতি ইত্যাদির ফলাফল প্রকাশ করতে। - জাহাজে দিক নির্ণয় ও নিয়ন্ত্রণে - সিমেন্ট প্ল্যান্ট - গ্যাস পাম্প স্টেশন
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer) ২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) ৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এনালগ কম্পিউটার (Analog computer) ২। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) ৩। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
যেমন: আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ, তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
• সুপার কম্পিউটার (Super Computer): - সুপার কম্পিউটার হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী, ব্যয়বহুল ও দ্রুতগতিসম্পন্ন কম্পিউটার। - সুপার কম্পিউটার একসাথে একাধিক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে। - এ ধরনের কম্পিউটারে বিপুল পরিমাণ উপাত্ত সংরক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত মেমোরি এবং বিপুল পরিমাণ প্রক্রিয়াকরণ কাজের ক্ষমতা থাকে। - আবার এ ধরনের কম্পিউটারগুলোতে কয়েকটি প্রসেসর একই সঙ্গে কাজ করে এবং প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি বৈজ্ঞানিক, গাণিতিক ও প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদন করে। - সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ, নভোযান, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেষণা, বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ডিজাইন, সিমুলেশন, পারমাণবিক চুল্লির নিয়ন্ত্রণ, পরিচালনা ইত্যাদি কাজে সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। - ইন্টেল কর্পোরেশনের প্যারাগন, জাপানের নিপ্পন ইলেকট্রনিক কোম্পানির Super SX II, CRAY-I, CYBER 205, ETA-D2P ইত্যাদি সুপার কম্পিউটারের উদাহরণ। - বর্তমানে (ফেব্রুয়ারি ২০২০) সবচেয়ে শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার হল যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত সামিট (Summit)। - এই কম্পিউটারে ৯,২১৬টি ২২ কোরের IBM মাইক্রোপ্রসেসর আছে।
• অ্যানালগ কম্পিউটার(Analog Computer): - যে সকল কম্পিউটার বৈদ্যুতিক সংকেতের ওপর নির্ভর করে ইনপুট গ্রহণ করে প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদিত করে, সেসব কম্পিউটারকে অ্যানালগ কম্পিউটার বলা হয়। - তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও হিসাবের জন্য অ্যানালগ কম্পিউটারে বর্ণ বা অংকের পরিবর্তে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল বা অ্যানালগ বৈদ্যুতিক সিগন্যাল ব্যবহার করা হয়। - তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও হিসাবের পর প্রাপ্ত ফলাফল সাধারণত মিটার, ওসিলোসকোপ ইত্যাদিতে প্রদর্শিত হয়। - মোটরগাড়ির স্পিডোমিটার, স্লাইড রুল, অপারেশনাল অ্যামপ্লিফায়ার ইত্যাদি অ্যানালগ কম্পিউটারের উদাহরণ।
• স্লাইড রুল(Slide Rule): - ১৬৩২ সালে উইলিয়াম অডরেট (William Oughtred) নামের একজন ইংরেজ গণিতবিদ নেপিয়ারের লগারিদম ব্যবহার করে স্লাইড রুল আবিষ্কার করেন। - পরবর্তীতে আইজ্যাক নিউটন ও অ্যামিদি মেন হেইম এর উন্নতি সাধন করেন।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
কম্পিউটারে প্রকারভেদ: - কাজ করার প্রক্রিয়া অনুযায়ী কম্পিউটারকে সাধারণত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা- • এনালগ কম্পিউটার (Analog computer)। • ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer)। • হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)।
এনালগ কম্পিউটারঃ - এনালগ কম্পিউটার ক্রম পরিবর্তনশীল বৈদ্যুতিক সংকতের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ফল প্রদর্শিত করে। - সাধারণত চাপ, তাপ, রোধ, উপাত্তের জন্য সৃষ্ট বৈদ্যুতিক তরঙ্গকে এনালগ কম্পিউটার ইনপুট হিসাবে ব্যবহার করে। - তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল সাধারণত প্রদর্শনের কাটা ( Indicator) দিয়ে দেখানো হয় অথবা প্লুটার ( Plotter ) যন্ত্রের সাহায্যে কাগজে গ্রাফ আকারেও পাওয়া যেতে পারে। - মোটর গাড়ির গতিবেগ প্রদর্শনের মিটার এনালগ কম্পিউটারের একটি উদাহরণ। - বিভিন্ন শিল্প কারখানায় উৎপাদন, মান নিয়ন্ত্রণ, চাপ, তাপ পরিমাপনের জন্য এনালগ কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। - স্লাইড রুল, অপারেশনাল এমপ্লিফায়ার ইত্যাদি এনালগ কম্পিউটারের উদাহরণ।
- মাইক্রো কম্পিউটার বলতে কম্পিউটারের ছোট বা ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটারগুলোকেই বোঝায়। - এই কম্পিউটারগুলো ক্ষুদ্রাকৃতির মাইক্রো প্রসেসর চিপ দিয়ে তৈরি বলে একে মাইক্রো কম্পিউটার বলা হয়। - একটি প্রধান মাইক্রো প্রসেসর, প্রধান মেমোরি,সহায়ক মেমোরি, এবং ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ে একটি মাইক্রো কম্পিউটার গঠিত হয়। - যেমনঃ নোটবুক, ডেস্কটপ , ল্যাপটপ ইত্যাদি।
-ডিজিটাল কম্পিউটার ৪ প্রকার। ১। সুপার কম্পিউটার। ২। মেইনফ্রেম কম্পিউটার। ৩। মিনি কম্পিউটার। ৪। মাইক্রোকম্পিউটার।
-মেইনফ্রেম কম্পিউটার হচ্ছে এমন একটি কম্পিউটার যার সঙ্গে অনেক ছোট ছোট কম্পিউটার যুক্ত করে একসঙ্গে অনেক ব্যবহারকারী কাজ করতে পারে। -এ ধরনের কম্পিউটারে এক বা একাধিক কেন্দ্রীয় প্রসেসর থাকে বিধায় অনেক দ্রুত গতিসম্পন্ন, তথ্য সংরক্ষণ ক্ষমতা অনেক বেশি।
-ব্যাংক, বীমা, অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানে মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।
এম্বেডেড কম্পিউটার হলো একটি বিশেষায়িত কম্পিউটার সিস্টেম - যা একটি বৃহৎ সিস্টেম বা মেশিনের অংশবিশেষ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি কোন প্রচলিত কম্পিউটার নয়। এম্বেডেড সিস্টেমে সাধারণত একটি মাইক্রোপ্রসেসর বোর্ড এবং সুনির্দিষ্ট কাজের জন্য প্রোগ্রামিং সম্বলত একটি রম থাকে। সেল ফোন, এসি, ECG, CT Scan, MRI, প্রিন্টার, ETT, X-Ray, Stethoscope, থার্মোস্ট্যাট, ভিডিও গেমস্, ATM, EVM(Electronic Voting Machine) প্রভৃতিতে এমবেডেড সিস্টেম ব্যবহৃত হয়।
-সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার হল ফ্রন্টিয়ার (Frontier), যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওক রিজ ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে অবস্থিত। এটি ১.১০২ এক্সাফ্লপস (১.১০২ কোয়াড্রিলিয়ন ফ্লপস) পারফরম্যান্সে সক্ষম, যা এটিকে ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার করে তোলে। ফ্রন্টিয়ার সিমুলেশন এবং মডেলিং, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, আবহাওয়া পূর্বাভাস এবং নতুন ওষুধ আবিষ্কারের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হবে।
-ফুগাকু জুন ২০২০ থেকে মে ২০২২ পর্যন্ত বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার ছিল।
ল্যাপটপের ব্যবহারের সুবিধা হলো- - আকারে ছোট, ডেক্সটপ এর তুলনায় কম জায়গা নেয়। - ডেক্সটপ এর তুলনায় কম বিদ্যুৎ খরচ করে। - ডেক্সটপ এর তুলনায় Troubleshooting/Maintenance কম।
-পামটপ এক ধরনের ছোট কম্পিউটার যা হাতের তালুতে নিয়ে কাজ করা যায় ওজন মাত্র ১৭০ গ্রাম। -পাম অর্থাৎ হাটের তালুর মধ্যে রেখে কাজ করা যায় এমন সাইজের কম্পিউটারকে পামটপ কম্পিউটার বা পামপিসি বলা হয় ।একে পকেট পিসি বা Personal Digital Assistance (PDA)-ও বলা হয়।
আকার আয়তন ,কাজ করার ক্ষমতা,স্মৃতি ও সুযোগ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে।যথা-
১।সুপার কম্পিউটার- সুপার কম্পিউটার মানে হলো এমন কম্পিউটার যেটা সাধারণ কম্পিউটার এর তুলনায় সাংঘাতিক বেশি শক্তিশালী। এই ধরণের কম্পিউটার গুলো তাদের highest operational rate এর ব্যবহার করে কাজ করে থাকে যেগুলোকে বর্তমানে fastest high-performance systems এর মধ্যে ধরা হয়।
২।মেইনফ্রেম কম্পিউটার- মেইনফ্রেম কম্পিউটার হল এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সঙ্গে অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডাম্ব টার্মিনাল যুক্ত করে এক সঙ্গে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে। এটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে রাখতে হয়।
৩।মিনি কম্পিউটার-মিনি কম্পিউটার এর কাজ কি? মিনি কম্পিউটার হচ্ছে এক ধরনের ছোট আকারের কম্পিউটার। একে মিনিফ্রেম কম্পিউটারও বলা হয়। মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট আকারের এ কম্পিউটার টার্মিনালের মাধ্যমে একসঙ্গে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে।
৪।মাইক্রো কম্পিউটার- মাইক্রো কম্পিউটার বলতে কম্পিউটারের ছোট বা ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটারগুলোকেই বোঝায়। এই কম্পিউটারগুলো ক্ষুদ্রাকৃতির মাইক্রো প্রসেসর চিপ দিয়ে তৈরি বলে একে মাইক্রো কম্পিউটার বলা হয়। একটি প্রধান মাইক্রো প্রসেসর, প্রধান মেমোরি,সহায়ক মেমোরি, এবং ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ে একটি মাইক্রো কম্পিউটার গঠিত হয়।
অ্যানালগ কম্পিউটার হলো এমন কম্পিউটার যা কোনো কম্পিউটিং সমস্যাকে ভৌত বৈশিষ্ট্য যেমন ইলেকট্রিক, যান্ত্রিক, বা হাইড্রলিক-এর ভৌত এবং চলমান পরিমাপে মডেল হিসেবে রূপ দেয়া হয়। অপরদিকে, ডিজিটাল কম্পিউটার-এ সমস্যাটিকে ধাপবিশিষ্ট সংখ্যামানে মডেল করা হয়।
- গঠন এবং কার্যনীতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়। - এই তিনটি ভাগ হলো: অ্যানালগ কম্পিউটার (Analog Computer), ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) এবং হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)। - অ্যানালগ কম্পিউটার পরিমাপণ নীতির উপর কাজ করে, আর ডিজিটাল কম্পিউটার বাইনারি পদ্ধতিতে কাজ করে। - হাইব্রিড কম্পিউটার হলো অ্যানালগ এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির একটি সমন্বিত রূপ।
- ডিজিটাল কম্পিউটারকে আকার, আকৃতি এবং প্রক্রিয়াকরণের ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে চারটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। - এই চারটি ভাগ হলো: সুপার কম্পিউটার (Super Computer), মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer), মিনি কম্পিউটার (Mini Computer) এবং মাইক্রো কম্পিউটার (Micro Computer)। - মাইক্রো কম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি (PC) নামেও অভিহিত করা হয়। - এই শ্রেণিবিভাগ মূলত কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা, গতি এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যার উপর নির্ভর করে তৈরি।
কম্পিউটারের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো - গতি, নির্ভুলতা, স্মৃতি, বহুমুখিতা এবং ক্লান্তিহীনতা।
গতি (Speed): কম্পিউটার অত্যন্ত দ্রুত গতিতে যেকোনো কাজ করতে পারে, যা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। নির্ভুলতা (Accuracy): কম্পিউটার সাধারণত কোনো ভুল করে না; সঠিক ইনপুট দিলে এটি সর্বদা সঠিক ফলাফল প্রদান করে। স্মৃতি (Storage): কম্পিউটার বিপুল পরিমাণ তথ্য তার মেমোরিতে সংরক্ষণ করতে পারে এবং প্রয়োজনে তা দ্রুত সরবরাহ করতে পারে। বহুমুখিতা (Versatility): কম্পিউটার একই সাথে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারে, যেমন লেখালেখি, গণনা, বিনোদন ইত্যাদি। ক্লান্তিহীনতা (Diligence): কম্পিউটার একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করতে পারে কোনো ক্লান্তি বা মনোযোগের ঘাটতি ছাড়াই।
- চীন বর্তমানে বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার তৈরি করতে যাচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান দ্রুততম কম্পিউটার 'ফ্রন্টিয়ার'-কে ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। - চীনের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ ডিফেন্স টেকনোলজি (NUDT) এই নতুন প্রজন্মের সুপার কম্পিউটারটি তৈরি করছে, যার নাম হতে পারে 'তিয়ানহে-৩' (Tianhe-3)। - এই কম্পিউটারটি এক্সাস্কেল (Exascale) প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি, যা প্রতি সেকেন্ডে কুইন্টিলিয়ন (a billion billion) গণনা সম্পাদন করতে সক্ষম। - যদিও জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নও সুপার কম্পিউটারের দৌড়ে রয়েছে, তবে সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী চীন এই প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে এগিয়ে আছে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
বর্তমানে বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার হলো El Capitan কী কারণে এটি দ্রুততম? - এটি যুক্তরাষ্ট্রের Lawrence Livermore National Laboratory (LLNL)-তে অবস্থিত। - এটি হাই পারফরমেন্স লিনপ্যাক (HPL) বেন্চমার্কে ১.৭৪২ এক্সাফ্লপ/সে (exaFLOPS) রেজাল্ট - রীতিমতো রেকর্ড পিক পারফরম্যান্স হিসেবে প্রায় ২.৭৪৬ এক্সাফ্লপ/সে (R_peak) ডিজাইন করা হয়েছে। - U.S. Department of Energy-র একটি গুরুত্বপূর্ণ উচ্চ-ক্ষমতার কম্পিউটিং (HPC) প্রকল্পের অংশ।
কম্পিউটিং ক্ষমতা ও প্রাসঙ্গিক তথ্য - ‘এক্সাফ্লপ’ মানে হলো ১০^১৮ (এক কুইন্টিলিয়ন) গাণিতিক অপারেশন প্রতি সেকেন্ডে। - El Capitan-এর HPL রেজাল্ট ১.৭৪২ exaflops-এর বেশি। - এটি বর্তমানে TOP500 তালিকার শীর্ষে রয়েছে। - যেমনটা উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৫ সালের জুনের প্রতিবেদনে এটি শীর্ষে রয়েছে।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।