দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তির অফিসিয়াল নাম: Treaty of Peace between the Allied and Associated Powers and Germany
স্বাক্ষর: ২৮ জুন, ১৯১৯
স্বাক্ষরস্থল: প্যারিসের ভার্সাই প্যালেসের হল অব মিররে
স্বাক্ষরকারী: ২৮টি দেশ
চুক্তির অছি/ তত্ত্বাবধায়ক: ফরাসি পার্লামেন্ট
চুক্তির অংশ: ১৫টি
চুক্তির ফল: আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তি [অনানুষ্ঠানিক সমাপ্তি: ১১ নভেম্বর, ১৯১৮]
চুক্তি কার্যকর: ১০ জানুয়ারি ১৯২০ জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে
১৯৩৩ সালে হিটলার ক্ষমতায় আসেন এবং ১৯৩৫ সালে ভার্সাই চুক্তি বাতিল করেন।
চুক্তিটির বিষয়বস্তু:
১. জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠা
২. জার্মানিকে শাস্তি দেওয়া, যার ফলে:
ক. ডানজিগ বন্দর পোল্যান্ডের হবে
খ. জার্মানি ৬টির বেশি যুদ্ধজাহাজ রাখতে পারবে না
গ. রাইনল্যান্ড পরবর্তী ১৫ বছর মিত্রশক্তির অধীনে থাকবে
ঘ. জার্মানি ১ লাখের বেশি সৈন্য রাখতে পারবে না
ঙ. ২৩১ অনুচ্ছেদ অনুসারে ১৯২১ সালে সাব্যস্ত হয় যে জার্মানি যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ বাবদ ৬৬০ কোটি পাউন্ড মিত্র পক্ষকে দিবে এবং ১৯৩২ সালের লুজন কনফারেন্সের মাধ্যমে পরিশোধের মেয়াদ শেষ হয়।
চ. জার্মানি এ পর্যন্ত যত ভূখণ্ড দখল করেছে তা ছেড়ে দিবে। যেমন:
- ফ্রান্স পায়: টোগোল্যান্ড ও ক্যামেরুন
- নিউজিল্যান্ড পায়: দক্ষিণ অক্ষাংশে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ও জার্মান সামোয়া
- বেলজিয়াম পায়: রুয়ান্ডা