স্বাধীনতা (37 টি প্রশ্ন )
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, ১৯৪৫ সালে কোরিয়া জাপানের শাসন থেকে মুক্ত হয়।
- এরপর কোরিয়া উপদ্বীপকে ৩৮তম সমান্তরাল বরাবর ভাগ করে উত্তর অংশ সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং দক্ষিণ অংশ যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে দেওয়া হয়।
- ১৯৪৮ সালে দুই কোরিয়ায় আলাদা সরকার গঠিত হয়।
- দক্ষিণে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে কোরিয়া প্রজাতন্ত্র (দক্ষিণ কোরিয়া) এবং উত্তরে সোভিয়েত ইউনিয়নের সমর্থনে গণতান্ত্রিক কোরীয় প্রজাতন্ত্র (উত্তর কোরিয়া) প্রতিষ্ঠিত হয়।
- এই সময় থেকেই দুই কোরিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে বিভক্ত হয়ে যায়।
কিছু গুরুত্বপূর্ন বিপ্লবের নাম ও স্থান:-
১। জুঁই (জেসমিন ) বিপ্লব সংগঠিত হয় – তিউনিসিয়ায় (২০১১)
২। শ্বেত বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইরানে (১৯৬৩)
৩। ভেলভেট বিপ্লব সংগঠিত হয় –চেকোস্লাভাকিয়া (১৯৮৯)
৪। গোলাপি বিপ্লব সংগঠিত হয় – জর্জিয়া (২০০৩)
৫। কমলা বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইউক্রেন (২০০৪)
৬। টিউলিপ বিপ্লব সংগঠিত হয় – কিরগিজস্তান (২০০৫)
৭। সিডার বিপ্লব সংগঠিত হয় –লেবানন(২০০৫)
৮। নীল বিপ্লব সংগঠিত হয় – কুয়েত (২০০৫)
৯। পারপেল বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইরাক (২০০৫)
১০। সংস্কৃতিক বিপ্লব - চিন (১৯৬৬)
১১। আগস্ট বিপ্লব - ভিয়েতনাম (১৯৪৫) ।
১২। ফরাসি বিপ্লব - ফ্রান্স ((১৭৮৯–১৭৯৯)
১৩। শিল্প বিপ্লব - ইংল্যান্ড (১৭৮০)
১৪। রুশ বিপ্লব - রাশিয়া (১৯১৭)
১৫ । ইসলামিক বিপ্লব - ইরান (১৯৭৯)
১৬ । আমেরিকান বিপ্লব - যুক্তরাষ্ট্র (১৭৭৬)
১৭ । জার্মান বিপ্লব (১৯১৮) - জার্মান
১৮ । হাঙ্গেরিয়ান বিপ্লব - হাঙ্গেরি (১৯১৯)
১৯। চীন বিপ্লব - চীন(১৯৪৯)
২০। কিউবান বিপ্লব - কিউবা (১৯৫৯)
২১। বলিভারিয়ান বিপ্লব - ভেনিজুয়েলা (১৯৯৮)
২২। অক্টোবর বিপ্লব বা বলশেভিক বিপ্লব - রাশিয়া (১৯১৭)


- প্রায় ৪০০ বছরের ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে ৩০ নভেম্বর ,২০২১ সালে বিশ্বের ১৫০ তম প্রজাতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ক্যারিবীয় সাগরের দ্বীপরাষ্ট্র বার্বাডোস আত্মপ্রকাশ করে ।
- উল্লেখ্য ৩০ নভেম্বর ,১৯৬৬ সালে যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করলেও যুক্তরাজ্যের রাজা বা রাণী এ দেশটির প্রতীকী রাষ্ট্র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন ।
- ১৯৫৮ সালে মালয়েশিয়া ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
- মালয়েশিয়ায় ৩ টি ফেডারেল টেরিটরি ও ১৩টি রাজ্য রয়েছে।
- সাংবিধানিক রাজতান্ত্রিক দেশ হিসেবে মালয়েশিয়ায় প্রাচীন ঐতিহ্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্রীয় অভিভাবক হিসেবে রাজা থাকেন।
- চীন , সিঙ্গাপুর ও আমেরিকা দেশটির প্রধান বাণিজ্য সহযোগী দেশ।
- ওশেনিয়া মহাদেশে পরাধীন দেশ বেশি। ওশেনিয়া মহাদেশে মোট ১৪টি দেশ রয়েছে, যার মধ্যে ১১টি দেশই পরাধীন। স্বাধীন দেশ মাত্র ৩টি। 
- ১৯৭৫ সালে পর্তুগিজ উপনিবেশ থেকে পূর্ব তিমুর স্বাধীনতা লাভ করে, কিন্তু এর ৯ দিন পরে ইন্দোনেশিয়া দেশটিকে দখল করে নেয়।
- দেশটিতে ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়, এই প্রেক্ষাপটে ২০০২ সালে দেশটি স্বাধীন হয়। 
 

পাপুয়া নিউগিনি (ইংরেজি: Papua New Guinea) প্রশান্ত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এটি ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত। স্বাধীনতার আগে পাপুয়া নিউগিনি অস্ট্রেলিয়ার অধীনে ছিল।


 

∎Greenland:

Greenland is an autonomous country within the Danish Realm, located between the Arctic and Atlantic Oceans, east of the Canadian Arctic Archipelago. Though physiographically a part of the continent of North America, Greenland has been politically and culturally associated with Europe (specifically Norway and Denmark, the colonial powers, as well as the nearby island of Iceland) for more than a millennium. In 2008, the people of Greenland passed a referendum supporting greater autonomy; 75% of votes cast were in favour. Greenland is the world's largest island (it is smaller than Australia, which is considered a continent). Three-quarters of Greenland is covered by the only permanent ice sheet outside of Antarctica. With a population of about 56,480 (2013), it is the least densely populated country in the world. The over 18-day long Arctic Umiaq Line acts as a lifeline for western Greenland, connecting the various cities and settlements.


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

∎Hawaii(হাওয়াই):

Hawaii, a U.S. state, is an isolated volcanic archipelago in the Central Pacific. Its islands are renowned for their rugged landscapes of cliffs, waterfalls, tropical foliage and beaches with gold, red, black and even green sands. Of the 6 main islands, Oahu has Hawaii’s biggest city and capital, Honolulu, home to crescent Waikiki Beach and Pearl Harbor's WWII memorials.


 

লেবানন ফ্রান্স এর কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে 




 

∎মাকাও:

মাকাও গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের দুইটি বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের একটি। আরেকটি হল হংকং। মাকাও পার্ল ব-দ্বীপের পশ্চিমাংশে হংকঙের পূর্বে অবস্থিত। এর উত্তরে গুয়াংডং প্রদেশ এবং দক্ষিণ ও পূর্বে দক্ষিণ চীন সাগর। মাকাওয়ের অর্থনীতি বহুলাংশে পর্যটন ও জুয়া-ব্যবসার উপর নির্ভরশীল। এছাড়া আয়ের প্রধান উৎস যন্ত্রাংশ উৎপাদন।

ষোড়শ শতকের মাঝামাঝি থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত মাকাও পর্তুগীজ শাসনাধীন ছিল। এটি ছিল চীনে সর্বশেষ ইউরোপীয় কলোনি। পর্তুগীজ ব্যবসায়ীরা ১৫৫০ সালের দিকে মাকাওয়ে প্রথম বসতি স্থাপন করে। ১৫৫৭ সালে চীনের সম্রাট মাকাওকে বাণিজ্য বন্দর হিসেবে পর্তুগালের কাছে ইজারা দেন। ১৮৮৭ সাল পর্যন্ত মাকাও চীনা প্রশাসনের অধীনে পর্তুগাল কর্তৃক শাসিত হয়েছিল। ১৮৮৭ সালে মাকাও পর্তুগীজ কলোনিতে রূপান্তরিত হয়। ১৯৯৯ সালের ২০ ডিমেম্বর মাকাওয়ের সার্বভৌমত্ব ও কর্তৃত্ব চীনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। চীনা-পর্তুগীজ যৌথ ঘোষণা ও মাকাওয়ের মৌলিক নীতি অনুসারে ২০৪৯ সাল পর্যন্ত এটি বিশেষ সার্বভৌম ক্ষমতা ভোগ করবে।


 

জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা লাভ করে ১৮ এপ্রিল, ১৯৮০


 

সিয়েরালিওন স্বাধীনতা পায় ১৯৬১ সালে


 

কঙ্গো স্বাধীনতা লাভ করে বেলজিয়ামের কাছ থেকে




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

 

আফ্রিকা মহাদেশের মানচিত্রে ‘Horns of Africa’তে দেশটি অবস্থিত ইথিওপিয়া






- পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানিকে বিভক্তকারী কুখ্যাত বার্লিন প্রাচীর ১৯৮৯ সালের ৯ই নভেম্বর ভেঙে ফেলা হয়।
- স্নায়ুযুদ্ধের অন্যতম প্রধান প্রতীক এই দেয়ালটি ১৯৬১ সালের ১৩ই আগস্ট পূর্ব জার্মানির সরকার নির্মাণ করেছিল।
- এর মূল উদ্দেশ্য ছিল পূর্ব বার্লিন থেকে পশ্চিম বার্লিনে সাধারণ মানুষের পলায়ন রোধ করা।
- প্রায় তিন দশক ধরে এই দেয়ালটি জার্মানি এবং সমগ্র ইউরোপে বিভাজনের প্রতীক হয়ে ছিল।
- ১৯৮৯ সালে পূর্ব ইউরোপে সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রভাব কমতে শুরু করলে এবং পূর্ব জার্মানিতে ব্যাপক গণ-আন্দোলনের চাপে সরকার দুই জার্মানির মধ্যে যাতায়াতের বিধিনিষেধ তুলে নিতে বাধ্য হয়।
- উল্লসিত জনতা সেদিনই প্রাচীর ভেঙে ফেলতে শুরু করে, যা জার্মানির পুনরেকত্রীকরণ এবং স্নায়ুযুদ্ধের অবসানের পথকে সুগম করে।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- আনুষ্ঠানিকভাবে সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৯১ সালের ২৬শে ডিসেম্বর বিলুপ্ত হয়।
- মিখাইল গর্বাচেভের 'গ্লাসনস্ত' (খোলামেলা আলোচনা) ও 'পেরেস্ত্রৈকা' (অর্থনৈতিক পুনর্গঠন) নীতির ফলে ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলোতে জাতীয়তাবাদী চেতনার বিকাশ ঘটে, যা ভাঙনকে ত্বরান্বিত করে।
- অর্থনৈতিক স্থবিরতা, স্নায়ুযুদ্ধকালীন বিপুল সামরিক ব্যয় এবং সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার ব্যর্থতা এর পতনের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল।
- ১৯৯১ সালের আগস্ট মাসে একটি ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানের পর ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলো একের পর এক স্বাধীনতা ঘোষণা করতে শুরু করে, যা চূড়ান্তভাবে এর বিলুপ্তি ঘটায়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0