সভ্যতা (160 টি প্রশ্ন )
- "An eye for an eye, a tooth for a tooth" (চোখের বদলে চোখ, দাঁতের বদলে দাঁত) নীতিটি প্রাচীন ব্যাবিলনীয় সম্রাট হাম্মুরাবির (খ্রিস্টপূর্ব ১৭৯২-১৭৫০) প্রণীত আইন সংকলনের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল।
- এই আইন 'কোড অফ হাম্মুরাবি' নামে পরিচিত এবং এটি পৃথিবীর প্রথম পূর্ণাঙ্গ লিখিত আইন সংকলনগুলোর একটি।
- এই নীতির মূল উদ্দেশ্য ছিল অপরাধের সাথে শাস্তির সামঞ্জস্য বিধান করা, অর্থাৎ অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করা।
- যদিও এই আইনটি কঠোর ছিল, তৎকালীন সমাজে এটি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং অপরাধ দমনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হতো।
- চাকা আবিষ্কার মেসোপটেমীয় সভ্যতার একটি বিশাল অবদান।
- খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দের দিকে মেসোপটেমিয়ায় কুমোরের কাজে প্রথম চাকার ব্যবহার শুরু হয়।
- এর কিছুকাল পরেই যানবাহনে চাকার ব্যবহার শুরু হয়, যা পরিবহন ও বাণিজ্যে বিপ্লব নিয়ে আসে।
⇒ 'গোবেকলি টেপে' (Göbekli Tepe), যার অর্থ "পেটমোটা পাহাড়", বর্তমান তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় আনাতোলিয়া অঞ্চলের শানলিউরফা শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত।
⇒ এটিকে বিশ্বের প্রাচীনতম উপাসনালয় বা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
⇒ কার্বন ডেটিং পরীক্ষা অনুযায়ী, এটি প্রায় ৯,৫০০ থেকে ৯,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্মিত হয়েছিল, যা স্টোনহেঞ্জের চেয়ে প্রায় ৬,০০০ বছর এবং মিশরের পিরামিডের চেয়েও প্রায় ৭,১০০ বছর পুরনো।
⇒ এই প্রত্নক্ষেত্রটি শিকারী-সংগ্রাহক গোষ্ঠীর তৈরি করা বৃহৎ টি-আকৃতির পাথরের স্তম্ভ দ্বারা নির্মিত, যা প্রমাণ করে যে কৃষিকাজ শুরুর আগেও মানুষের মধ্যে উন্নত সামাজিক এবং ধর্মীয় কাঠামো বিদ্যমান ছিল।
⇒ ১৯৯৪ সালে জার্মান প্রত্নতাত্ত্বিক ক্লাউস শ্মিটের নেতৃত্বে এখানে খননকার্য শুরু হয় এবং ২০১৮ সালে এটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা লাভ করে।
ওলমেক সভ্যতাকে মেসোআমেরিকার (বর্তমান মধ্য আমেরিকা) প্রথম বৃহৎ ও প্রভাবশালী সভ্যতা হিসেবে গণ্য করা হয় এবং একে প্রায়শই "মাদার কালচার" বা "মাতৃস্বরূপ সভ্যতা" বলা হয়
⇒ এই সভ্যতাটি প্রায় ১২০০ থেকে ৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত বর্তমান মেক্সিকোর দক্ষিণ-মধ্য অঞ্চলের গ্রীষ্মমন্ডলীয় নিম্নভূমিতে (ভেরাক্রুজ ও তাবাস্কো রাজ্যে) বিকাশ লাভ করেছিল।
⇒ ওলমেকদের "মাদার কালচার" বলার কারণ হলো, তাদের তৈরি করা অনেক সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় উপাদান পরবর্তী সভ্যতাগুলো, যেমন—মায়া ও অ্যাজটেক সভ্যতা, গ্রহণ করেছিল।
এর মধ্যে রয়েছে:
- বিশালাকার পাথরের মাথা খোদাই শিল্প।
- মেসোআমেরিকান বল-গেমের প্রচলন।
- ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, যেমন—বলিদান, তীর্থযাত্রা এবং পিরামিড নির্মাণ।
- জ্যোতির্বিদ্যা, গণিত এবং ক্যালেন্ডার তৈরির প্রাথমিক ধারণা।

⇒ তাদের প্রধান নগর কেন্দ্রগুলোর মধ্যে সান লরেঞ্জো এবং লা ভেন্তা অন্যতম।ওলমেক সভ্যতার প্রভাব এতটাই গভীর ছিল যে, তাদের পতন হলেও তাদের উদ্ভাবিত সংস্কৃতি হাজার হাজার বছর ধরে মেসোআমেরিকান সভ্যতাগুলোকে প্রভাবিত করেছে।
ইসলামী সভ্যতা
⇒ ইসলামী সভ্যতার আবির্ভাব ঘটে- পৃথিবী সৃষ্টির শুরুতেই।
⇒ আরব জাতির মূল আবাস ছিল- দক্ষিণ আরবের ইয়েমেন অঞ্চলে।
⇒ আরব জাতির নামকরণ করা হয়- কাহতানের পুত্র ইয়ারেবের নামানুসারে।
⇒ আরব শব্দের উৎপত্তি হয়- আরাবাত থেকে।
⇒ 'আরাবাত' শব্দের অর্থ- বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি।
⇒ ইসলামের ইতিহাসে আনসার নামে পরিচিত- মদিনার স্বার্থত্যাগী মুসলিম ভাইয়েরা।
ইসলামের সর্বপ্রথম শিক্ষাকেন্দ্র- দারুল আরকাম, মক্কা।
⇒ সর্বপ্রথম ইসলামী মুদ্রা চালু করেন- হযরত উমর ফারুক (রা.)।
মিশরীয় সভ্যতা
⇒ মিশরীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল- নীল নদের তীরে।
⇒ মিশরীয় সভ্যতার প্রধান অবদান - কৃষি কাজ (নীল নদে বাঁধ দিয়ে কৃষি কাজ করত)।
⇒ সভ্যতায় মিশরীয়দের অবদান ছিল- পিরামিড, লিখন পদ্ধতি, জ্যোতির্বিদ্যা।
⇒ ফারাওদের মৃতদেহকে পঁচনের হাত থেকে রক্ষার জন্য মিশরীয়রা তৈরি করে- মমি (পিরামিড)।
'মিশরকে নীল নদের দান' বলে অভিহিত করেছেন- হেরোডোটাস
⇒ ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হতো- মিশরীয়দেরকে।
⇒ ৩৬৫ দিনে বছর গণনা শুরু করে- মিশরীয়রা।
⇒ নগর সভ্যতার সূচনা ঘটে- মিশরে।
⇒ পালতোলা জাহাজ আবিষ্কার করে- মিশরীয়রা (৩৫০০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে)।
⇒ প্রথম পর্যায়ে মিশরীয়দের যে ধরনের লিপি ছিল- চিত্রভিত্তিক।
⇒ অক্ষরভিত্তিক মিশরীয় চিত্রলিপি যা দিয়ে প্রাচীন মিশরীয়রা তাদের ভাব প্রকাশ করতো- হায়ারোগ্লিফিক।
⇒ ১২ মাসে বছর ও ৩০ দিনে মাস এ গণনারীতি আবিষ্কার- মিশরীয়দের।
- খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে গ্রিকরাই প্রথম সংগঠিতভাবে বিজ্ঞান চর্চা শুরু করেন।
- পৃথিবীর প্রথম মানচিত্র অঙ্কনের কৃতিত্ব গ্রিক বিজ্ঞানীদের।
- গ্রিক বিজ্ঞানীরাই প্রথম প্রমাণ করেন যে পৃথিবী একটি গ্রহ এবং এটি নিজ কক্ষপথে আবর্তিত হয়।
- গ্রিক জ্যোতির্বিদরা সূর্য ও চন্দ্রগ্রহণের প্রকৃত কারণ নির্ণয় করতে সক্ষম হন।
- তারা প্রমাণ করেন যে চাঁদের নিজস্ব আলো নেই এবং বজ্র ও বিদ্যুৎ জিউসের (গ্রিক দেবতা) ক্রোধের ফল নয়, বরং এগুলো প্রকৃতিজনিত ঘটনা।
- সিন্ধু নদের অববাহিকা অঞ্চলে গড়ে ওঠা সভ্যতার নাম সিন্ধু সভ্যতা।
- মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা অঞ্চল এ সভ্যতার অর্ন্তগত।
- খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দ থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ অব্দ পর্যন্ত এ সভ্যতার উত্থান-পতনের কাল।
- আর সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীরা দ্রব্যের ওজন ও পরিমাপ পদ্ধতির উদ্ভাবক।
- তারা বিভিন্ন দ্রব্য ওজনের জন্য নানা মাপের ভিন্ন ভিন্ন আকৃতির বাটখারা ব্যবহার করত।
- দাগ কাটা স্কেল দিয়ে দৈর্ঘ্য মাপার পদ্ধতিও তাদের জানা ছিল।
- পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতা হলো মেসোপটেমীয় সভ্যতা। গ্রিক ভাষায় ‘মেসোপটেমীয়’ অর্থ দুই নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল।
- খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০ অব্দে ইরাকের টাইগ্রিস (দজলা) ও ইউফ্রেটিস (ফোরাত) নদীর উর্বর তীরাঞ্চলে এ সভ্যতার বিকাশ ঘটে।
- একই ভূ-খণ্ডে গড়ে ওঠা অনেকগুলো (সুমেরীয়, অ্যাসেরীয়, ব্যাবিলনীয় ও ক্যালডীয়) সভ্যতাকে একত্রিতভাবে মেসোপটেমীয় সভ্যতা নামে অভিহিত করা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- প্রাচীন রোমের অর্থনীতির মূল ভিত্তি ছিল কৃষি।
- রোমান সাম্রাজ্যের বিস্তৃত অঞ্চলে ল্যাটিফান্ডিয়া নামে পরিচিত বিশাল কৃষি খামারগুলোতে খাদ্যশস্য, অলিভ তেল, এবং আঙুর উৎপাদন করা হতো।
- এই কৃষি উৎপাদন শুধু অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতো না, বরং রপ্তানির মাধ্যমেও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত।
- তবে, কৃষিকাজের জন্য রোমানরা ব্যাপকভাবে দাসশ্রমের ওপর নির্ভর করত।
- যুদ্ধবন্দি এবং বিজিত অঞ্চল থেকে আনা দাসদের ল্যাটিফান্ডিয়াগুলোতে শ্রমিক হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
- যদিও দাসশ্রম অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল, এটি কৃষিকাজের সহায়ক উপাদান হিসেবে কাজ করত।
- চৈনিক সভ্যতা বিশ্বের প্রাচীনতম এবং অবিচ্ছিন্ন সভ্যতাগুলির মধ্যে অন্যতম।
- প্রায় ৪০০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এর ধারাবাহিকতা রয়েছে। যদিও এর শাসনব্যবস্থা, প্রযুক্তি এবং সংস্কৃতিতে সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন এসেছে, তবে এর মূল ভাষা, ঐতিহ্য, দর্শন এবং সামাজিক কাঠামো আজও চীনা জনগণের মধ্যে বিদ্যমান এবং বিকশিত হচ্ছে।
- আধুনিক চীন রাষ্ট্র এই প্রাচীন সভ্যতারই একটি ধারাবাহিক রূপ।
- প্রাচীন মিশরের শাসকদের সাধারণত ফারাও উপাধি দিয়ে অভিহিত করা হতো।
- এই শব্দটি মিশরীয় শব্দ 'পের-আআ' থেকে এসেছে, যার অর্থ "মহান গৃহ" বা "রাজকীয় প্রাসাদ"।
- প্রাথমিকভাবে এটি রাজার প্রাসাদকে বোঝাতো, কিন্তু নতুন রাজ্যের সময় (প্রায় ১৫৩৯-১০৭৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) থেকে এটি স্বয়ং রাজাকে বোঝাতে শুরু করে।
- ফারাওরা কেবল রাজনৈতিক নেতাই ছিলেন না, তাদের ঐশ্বরিক মর্যাদাও ছিল।
- মিশরের বিশ্বাস অনুযায়ী, ফারাওরা ছিলেন হোরাস দেবের মূর্ত প্রতীক এবং মৃত্যুর পর তারা ওসিরিস দেবের সাথে মিলিত হতেন।
- তারা মিশরীয়দের কাছে দেবতা হিসেবে পূজিত হতেন এবং তাদের শাসনকে ঐশ্বরিক শাসন হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
- তাদের মূল দায়িত্ব ছিল 'মা'আত' (Ma'at) বা মহাজাগতিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা, যা ছিল সত্য, ন্যায়বিচার এবং বিশ্বজনীন ভারসাম্যের প্রতীক।
- দক্ষিণ আমেরিকার পেরুর আন্দিজ পর্বতমালায় ১৫ শতকে যে সাম্রাজ্য গড়ে ওঠে তা ইনকা সাম্রাজ্য নামে পরিচিত।
- আমেরিকার স্থানীয় অধিবাসীদের গড়া সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য হচ্ছে ইনকা।
- কোস্কো এলাকা কেন্দ্রিক গড়ে উঠলেও ইনকা সাম্রাজ্য পরবর্তীকালে সমগ্র পেরু, বলিভিয়া, দক্ষিণ ইকুয়েডর, উত্তর আর্জেন্টিনা ও উত্তর চিলির একটি বড় অংশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।

- মায়া সভ্যতা বিরাজমান ছিল বর্তমান যুগের মধ্য আমেরিকার এক বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে ।
- খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ অব্দে মেক্সিকোর জুকাটান উপদ্বীপ থেকে মায়া সভ্যতার যাত্রা শুরু যা বর্তমানের গুয়েতেমালা, বেলিজ, এলসালভাদর এবং হন্ডুরাস জুড়ে প্রসারিত হয়েছিল । 


- ইসলাম ও সুফিমতের আগমন ভারতীয় চিন্তাধারায় এক যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসে। পুরনো ধ্যান-ধারণার বেড়াজাল ভেঙে নতুন চিন্তা-ভাবনার জগত উন্মোচিত হয়।
- এরপর বহু মুক্তবুদ্ধি ও আধুনিক চিন্তা-চেতনার মনীষীকে এই চর্চা অব্যহত রাখতে এবং সমাজ সংস্কারেও এর প্রভাব দেখা যায়।
- মানবতার সেবার উপর গুরুত্বারোপ করে সমাজের নিচু তলার মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পায়।
- ইসলাম ও সুফিমত ভারতে তত্ত্বচিন্তা ও দর্শনের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নতুন ধারার সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে।
- সামাজিক কুসংস্কার দূরীকরণ ও সমাজ সংস্কারের আন্দোলন শুরু হয়।
- ধর্মীয় সহিষ্ণুতার বার্তা প্রচারিত হয়।
- ইসলামের যুক্তিবাদ ও সুফি ভক্তিবাদের প্রভাবে রামমোহন রায় সমাজ সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, দ্বারকানাথ ঠাকুর, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, নবীনচন্দ্র সেন প্রমুখ চিন্তাবিদও সুফিমতের প্রভাবে অনুপ্রাণিত ছিলেন।
- ইসলাম ও সুফিমতের প্রভাবে ভারতীয় চিন্তাধারার বিপ্লব ভারতীয় ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিপ্লবের ফলে সমাজে নবজাগরণের সূচনা হয় এবং আধুনিক ভারতের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
মেসোপটেমিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা গড়ে তুলেছিল সুমেরীয়গণ। বর্তমান ইরাকের ইউফ্রেতিস ও টাইগ্রিস নদীর (দাজলা নদী) মধ্যবর্তী অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে উঠে । আনুমানিক ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি সময়ে এলামীয় সম্প্রদায়ের মানুষের আক্রমণে সুমেরীয় সভ্যতার পতনের সূচনা হয়।
- এদের সবচেয়ে বড় অবদান ‘চাকা’ (Wheel) আবিষ্কার, এদের আদিবাস ছিল এলামের পাহাড়ি অঞ্চলে। তাদের আয়ের মূল উৎস ছিল কৃষি। উন্নত সেচ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল।
- সুমেরীয়গণ ‘কিউনিফর্ম’ (Cuneiform) নামে একটি নতুন লিপির উদ্ভাবন করে। কিউনিফর্ম হলো অক্ষরভিত্তিক বর্ণলিপি। কিউনিফর্ম দেখতে কোন কোনটা ইংরেজি ‘V’ (ভি) অক্ষরের মতো মনে হতো।
- সুমেরীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভূস্বামীদের বলা হতো "লুগাস"।
- সুমেরীয় সভ্যতায় প্রচলিত কিউনিফর্ম লিপির পাঠোদ্ধার করেন স্যার হেনরি ক্রেসউইক রোলিনসন (১৮২৭ খ্রিস্টাব্দে) ।
- এরা সর্বপ্রথম চাকা ব্যবহার করে গাড়ি ও রথের প্রচলন।
- সর্বপ্রথম লিখন পদ্ধতি (চিত্রলিপি ও কিউনিফর্ম লিপি) আবিষ্কার।
- বর্গমূল ও ঘনমূল এর গাণিতিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
- চাঁদের আবর্তনের ভিত্তিতে চান্দ্রমাসের প্রচলন
চৈনিক সভ্যতা
» চীনে নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল – প্রায় চার হাজার বছর আগে।
» প্রাচীন চীন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল – হোয়াংহো, ইয়াংসিকিয়াং, এবং দক্ষিণ চীনে ।
» চৌ রাজাদের আধিপত্য চীনে টিকে ছিল – ৮৭৩ বছর।
» চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী দার্শনিক— কনফুসিয়াস।
» কনফুসিয়াসের দর্শন ধর্মে পরিণত হয়— খ্রিস্টপূর্ব ২০৬ অব্দে।
» শাং যুগে যে ধাতুর জিনিস ব্যবহৃত হতো – ব্রোঞ্জের।
» চীনা জনগোষ্ঠী মূলত যে বংশোদ্ভূত – মঙ্গোলীয় ।
» চীনের প্রথম রাজবংশের নাম – শিয়া। দ্বিতীয়-শিং বংশ।
» চীনের রাজাদের বলা হতো – Son of God.
দক্ষিণ আমেরিকার পেরুর আন্দিজ পর্বতমালায় ১৫ শতকে যে সাম্রাজ্য গড়ে ওঠে তা ইনকা সাম্রাজ্য নামে পরিচিত। আমেরিকার স্থানীয় অধিবাসীদের গড়া সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য হচ্ছে ইনকা। কোস্কো এলাকা কেন্দ্রিক গড়ে উঠলেও ইনকা সাম্রাজ্য পরবর্তীকালে সমগ্র পেরু, বলিভিয়া, দক্ষিণ ইকুয়েডর, উত্তর আর্জেন্টিনা ও উত্তর চিলির একটি বড় অংশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতা হল মেসোপটেমীয় সভ্যতা ।গ্রিক ভাষায় 'মেসোপটেমীয় অর্থ দুই নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল।
খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দে ইরাকের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর উর্বর তীরাঞ্চলে এ সভ্যতার বিকাশ ঘটে ।আধুনিক তুরস্ক,সিরিয়া ,ইরান,ইরাক ও কুয়েত এ সভ্যতার অংশ ছিল ।তবে এ সভ্যতার বেশিরভাগ অনশ ইরাকে অবস্থিত ।
- মেসোপটেমিয়ায় গড়ে উঠা প্রথম সভ্যতা হলো সুমেরীয় সভ্যতা। আনুমানিক প্রায় ছয় হাজার বছর পূর্বে বর্তমান ইরাকে সুমেরীয় সভ্যতার বিকাশ লাভ করেছিলো।
- সুমেরীয় সভ্যতার পর পর্যায়ক্রমে মেসোপটেমিয়ায় ব্যাবিলনীয়, অ্যাসেরীয় এবং ক্যালডীয় সভ্যতা বিকশিত হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- সামন্তবাদ চালু হয় রোমান সভ্যতায়। আর রোমান সভ্যতার পীঠস্থান বর্তমান ইতালি।
- রোমান ও জার্মান দুটি বিশেষ পথা ও অনুষ্ঠান নির্ভর ইউরোপীয় দেশ ইতালিতে প্রথম সামন্ত প্রথার সূত্রপাত হয়।
- পঞ্চম শতাব্দিতে যখন রোমান সাম্রাজের পতন ঘটে, তখন প্রদেশগুলো শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থ এবং এগুলো দস্যু কবলিত হয়ে পরে।
- জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য এ প্রথার উৎপত্তি হয়।
চৈনিক সভ্যতা
» চীনে নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল – প্রায় চার হাজার বছর আগে।
» প্রাচীন চীন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল – হোয়াংহো, ইয়াংসিকিয়াং, এবং দক্ষিণ চীনে ।
» চৌ রাজাদের আধিপত্য চীনে টিকে ছিল – ৮৭৩ বছর।
» চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী দার্শনিক— কনফুসিয়াস।
» কনফুসিয়াসের দর্শন ধর্মে পরিণত হয়— খ্রিস্টপূর্ব ২০৬ অব্দে।
» শাং যুগে যে ধাতুর জিনিস ব্যবহৃত হতো – ব্রোঞ্জের।
» চীনা জনগোষ্ঠী মূলত যে বংশোদ্ভূত – মঙ্গোলীয় ।
» চীনের প্রথম রাজবংশের নাম – শিয়া। দ্বিতীয়-শিং বংশ।
» চীনের রাজাদের বলা হতো – Son of God.
মেসোপটেমীয়া সভ্যতাঃ
» পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা – মেসোপটেমীর সভ্যতা।
» ‘মেসোপটেমিয়া’ অর্থ— দু'নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল । 
» মেসোপটেমিয়া বর্তমান সময়ের যে অঞ্চল – ইরাক ও সিরিয়া।
» মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে উঠে ইউফ্রেটিস ও টাইগ্রিস (দজলা ও ফোরাত) নদীর তীরে।
» মেসোপটেমীয় সভ্যতার পর্যায় ছিল – ৪টি (সুমেরীয়, ব্যাবিলনীয়, অ্যাশিরীয় ও ক্যালডীয় সভ্যতা)।
- পারস্যের বর্তমান নাম - ইরান। 
- পারস্যের নামকরণ 'ইরান' করা হয় ২১ মার্চ, ১৯৩৫ সালে।
- পারস্য সভ্যতার ধর্ম ছিলো জরথুস্ত্র।
- জরথুস্ত্রের আর্বিভাব ঘটে খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতকে।
- পারস্যের সাসানীয় রাজবংশের সম্রাট আরদাশিরের সময় জরথুস্ত্র ধর্ম রাজকীয় মর্যাদা লাভ করে।

অন্যদিকে,
শ্যামদেশের বর্তমান নাম - থাইল্যান্ড ।
তুরস্ক এর নতুন নাম - তুর্কিয়ে । 
মেসোপটেমিয়া এর বর্তমান নাম - ইরাক । 
মেসোপটেমিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা গড়ে তুলেছিল সুমেরীয়গণ। বর্তমান ইরাকের ইউফ্রেতিস ও টাইগ্রিস নদীর (দাজলা নদী) মধ্যবর্তী অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে উঠে । আনুমানিক ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি সময়ে এলামীয় সম্প্রদায়ের মানুষের আক্রমণে সুমেরীয় সভ্যতার পতনের সূচনা হয়। 
- এদের সবচেয়ে বড় অবদান ‘চাকা’ (Wheel) আবিষ্কার, এদের আদিবাস ছিল এলামের পাহাড়ি অঞ্চলে। তাদের আয়ের মূল উৎস ছিল কৃষি। উন্নত সেচ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। 
- সুমেরীয়গণ ‘কিউনিফর্ম’ (Cuneiform) নামে একটি নতুন লিপির উদ্ভাবন করে। কিউনিফর্ম হলো অক্ষরভিত্তিক বর্ণলিপি। কিউনিফর্ম দেখতে কোন কোনটা ইংরেজি ‘V’ (ভি) অক্ষরের মতো মনে হতো।
- সুমেরীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভূস্বামীদের বলা হতো "লুগাস"।
- সুমেরীয় সভ্যতায় প্রচলিত কিউনিফর্ম লিপির পাঠোদ্ধার করেন স্যার হেনরি ক্রেসউইক রোলিনসন (১৮২৭ খ্রিস্টাব্দে) ।
- এরা সর্বপ্রথম চাকা ব্যবহার করে গাড়ি ও রথের প্রচলন।
- সর্বপ্রথম লিখন পদ্ধতি (চিত্রলিপি ও কিউনিফর্ম লিপি) আবিষ্কার। 
- বর্গমূল ও ঘনমূল এর গাণিতিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন
- চাঁদের আবর্তনের ভিত্তিতে চান্দ্রমাসের প্রচলন।

- রোমান সভ্যতা খ্রীস্টপূর্ব ৫৫০ থেকে ৪৬৫ খ্রীস্টাব্দ সময়কালে ইউরোপে লাতিনি নামের এক গ্রামে গড়ে উঠেছিল। যা এখন রোম নামে পরিচিত।
- প্রাচীন সভ্যতা গুলোর মধ্যে রোমান সভ্যতা ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী।
- এই সভ্যতার গোড়াপত্তনে রয়েছে কিংবদন্তী ও পৌরাণিক গল্প।
- উন্নতির চরম শিখরে রোমান সভ্যতা বিশাল এলাকায় আধিপত্ত করে।
- রোমান সভ্যতা গড়ে উঠেছিল টাইবার নদীর তীরে।
সূত্রঃ বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা-- ৯ম- ১০ম শ্রেণি
মেসোপটেমিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা গড়ে তুলেছিল সুমেরীয়গণ। বর্তমান ইরাকের ইউফ্রেতিস ও টাইগ্রিস নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে উঠে । আনুমানিক ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি সময়ে এলামীয় সম্প্রদায়ের মানুষের আক্রমণে সুমেরীয় সভ্যতার পতনের সূচনা হয়। 
- এদের সবচেয়ে বড় অবদান ‘চাকা’ (Wheel) আবিষ্কার, এদের আদিবাস ছিল এলামের পাহাড়ি অঞ্চলে। তাদের আয়ের মূল উৎস ছিল কৃষি। উন্নত সেচ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। 
- সুমেরীয়গণ ‘কিউনিফর্ম’ (Cuneiform) নামে একটি নতুন লিপির উদ্ভাবন করে। কিউনিফর্ম হলো অক্ষরভিত্তিক বর্ণলিপি। কিউনিফর্ম দেখতে কোন কোনটা ইংরেজি ‘V’ (ভি) অক্ষরের মতো মনে হতো।
- সুমেরীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভূস্বামীদের বলা হতো "লুগাস"।
- সুমেরীয় সভ্যতায় প্রচলিত কিউনিফর্ম লিপির পাঠোদ্ধার করেন স্যার হেনরি ক্রেসউইক রোলিনসন (১৮২৭ খ্রিস্টাব্দে) ।
- এরা সর্বপ্রথম চাকা ব্যবহার করে গাড়ি ও রথের প্রচলন।
- সর্বপ্রথম লিখন পদ্ধতি (চিত্রলিপি ও কিউনিফর্ম লিপি) আবিষ্কার। 
- বর্গমূল ও ঘনমূল এর গাণিতিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
- চাঁদের আবর্তনের ভিত্তিতে চান্দ্রমাসের প্রচলন।

মেসোপটেমিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা গড়ে তুলেছিল সুমেরীয়গণ। বর্তমান ইরাকের ইউফ্রেতিস ও টাইগ্রিস নদীর (দাজলা নদী) মধ্যবর্তী অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে উঠে । আনুমানিক ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি সময়ে এলামীয় সম্প্রদায়ের মানুষের আক্রমণে সুমেরীয় সভ্যতার পতনের সূচনা হয়। 
- এদের সবচেয়ে বড় অবদান ‘চাকা’ (Wheel) আবিষ্কার, এদের আদিবাস ছিল এলামের পাহাড়ি অঞ্চলে। তাদের আয়ের মূল উৎস ছিল কৃষি। উন্নত সেচ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। 
- সুমেরীয়গণ ‘কিউনিফর্ম’ (Cuneiform) নামে একটি নতুন লিপির উদ্ভাবন করে। কিউনিফর্ম হলো অক্ষরভিত্তিক বর্ণলিপি। কিউনিফর্ম দেখতে কোন কোনটা ইংরেজি ‘V’ (ভি) অক্ষরের মতো মনে হতো।
- সুমেরীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভূস্বামীদের বলা হতো "লুগাস"।
- সুমেরীয় সভ্যতায় প্রচলিত কিউনিফর্ম লিপির পাঠোদ্ধার করেন স্যার হেনরি ক্রেসউইক রোলিনসন (১৮২৭ খ্রিস্টাব্দে) ।
- এরা সর্বপ্রথম চাকা ব্যবহার করে গাড়ি ও রথের প্রচলন।
- সর্বপ্রথম লিখন পদ্ধতি (চিত্রলিপি ও কিউনিফর্ম লিপি) আবিষ্কার। 
- বর্গমূল ও ঘনমূল এর গাণিতিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
- চাঁদের আবর্তনের ভিত্তিতে চান্দ্রমাসের প্রচলন।

• ফিনিশীয় সভ্যতার সবচেয়ে বড় অবদান-বর্ণমালা উদ্ভাবন বা লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার।
- এদের উদ্ভাবিট বর্ণমালার সাথে স্বরবর্ণ যোগ করে বর্ণমালা সম্পুর্ণ করে গ্রিকরা।
- এদের ব্যাঞ্জনবর্ণমালা হল ২২টি
- এদের আরও অবদান ব্যবসা-বাণিজ্য ও নৌকা তৈরি।
- প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের শ্রেষ্ঠ পরিচয় এরা নাবিক ও জাহাজ নির্মাতা হিসেবে।
- ইউরোপীয়রা কাগজ, কলম, কালির ব্যাবহার শিখে এদের কাছ থেকে।
• ফিনিশীয় সভ্যতার সবচেয়ে বড় অবদান-বর্ণমালা উদ্ভাবন বা লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার।
- এদের উদ্ভাবিট বর্ণমালার সাথে স্বরবর্ণ যোগ করে বর্ণমালা সম্পুর্ণ করে গ্রিকরা।
- এদের ব্যাঞ্জনবর্ণমালা হল ২২টি
- এদের আরও অবদান ব্যবসা-বাণিজ্য ও নৌকা তৈরি।
- প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের শ্রেষ্ঠ পরিচয় এরা নাবিক ও জাহাজ নির্মাতা হিসেবে।
- ইউরোপীয়রা কাগজ, কলম, কালির ব্যাবহার শিখে এদের কাছ থেকে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
» গ্রিকদের অবদান ছিল সভ্যতার ক্ষেত্রে।
» গ্রিক সভ্যতায় যুক্তিবাদী দার্শনিকদের বলা হয় – সোফিস্ট
» গ্রিক সভ্যতার অন্যতম অবদান – গণতন্ত্র ।
» গ্রিকদের প্রধান দেবতার নাম- জিউস
» প্রথম নগর রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে যে সভ্যতায় – গ্রিক সভ্যতায়
» প্রথম নগর রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে – গ্রিসের এথেন্স ও স্পার্টা।
» সভ্যতা ছাড়া গ্রিকদের আর অবদান ছিল জ্যামিতি (উপপাদ্য), গণিত ও চিকিৎসা।
» যে সভ্যতা নদীর তীরে গড়ে ওঠেনি – গ্রিক সভ্যতা।
» হেলেনিস্টিক সংস্কৃতি – গ্রিক ও অগ্রিক সংস্কৃতির মিশ্রণে সৃষ্ট সভ্যতা।
» ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে স্বরবর্ণ যুক্ত করে – গ্রীক । ইতিহাসের জনক বলা হয়— গ্রীক ইতিহাসবেত্তা হেরোডোটাসকে
» বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের জনক – থুকিডাইডিস।
» অলিম্পিক খেলা শুরু হয় – ৭৭৬ খ্রিস্ট-পূর্বাব্দে।
» পৃথিবীর মানচিত্র প্রথম অংকন করে – গ্রিক বিজ্ঞানীরা ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0