জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI)(ডেসপাচ রাইডার ও অফিস সহায়ক) - ১০.০৯.২০২১ (81 টি প্রশ্ন )
আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল =দৈর্ঘ্য✕ প্রস্থ
মনে করি , O কেন্দ্রবিশিষ্ট ABC একটি বৃত্ত ।যার কেন্দ্র O ব্যাস AB এবং ব্যাসার্ধ OC একটি বদ্ধ বক্ররেখার সীমান্ত বরাবর দৈর্ঘ্যকে তার পরিধি বলে ।বৃত্তের ব্যাসার্ধ যদি r হয় তাহলে বৃত্তের পরিধি 2πr

একটি সমকোণী ত্রিভুজের সর্ববৃহৎ কোণটি ৯০ ডিগ্রী বা এক সমকোণ
কোন বর্গক্ষেত্রের একটি বাহু x হলে ,ক্ষেত্রফল =(x)² =x²
সমবাহু ত্রিভুজের তিনটি কোণ পরস্পর সমান এবং প্রত্যেকটি কোণের পরিমাণ ৬০ ডিগ্রী
a-{a-(a+1)}
=a-{a-a-1}
=a-{-1}
=a+1


দেওয়া আছে,
   a+1/a=3
প্রদত্ত রাশি =a²+1/a²
                 =(a+1/a)².2.a.1/a
                =(3)²-2
                =9-2
                =7
৩×০×০.৩ =০
১ টন =১০০০ কেজি

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
১/৮ অংশ কাজ শেষ হয় ৩ দিনে
১       "         "      "    "  ৩×৮ "
∴২  "            "     "    "৩×৮×২ "
                                   =৪৮ "


১০০ টি পোশাকের শার্ট ৪০ টি
১    টি পোশাকের শার্ট ৪০/১০০ টি
১৫ টি পোশাকের শার্ট (৪০×১৫)/১০০
                           = ৬ টি

১৫ টি পোশাকের মধ্যে শার্ট নয় =(১৫-৬)
                                       =৯ টি


দুটি সংখ্যার ল সা গু ও গ সা গু এর গুণফল উক্ত সংখ্যা দুটির গুণফলের সমান
১৫=৩×৫
২৫=৫×৫

১৫ ও ২৫ এর গ সা গু =৫



∴ নির্ণেয় ল সা গু ২×২×২= ৮
দেওয়া আছে,
       পিতার বয়সঃপুত্রের বয়স =৪ঃ১
মনে করি,
      পিতার বয়স =৪x বছর
এবং পুত্রের বয়স =x "

প্রশ্নমতে,
     x=১০
∴ পিতার বয়স =৪× ১০=৪০ বছর


Central Processing Unit (CPU) computer system এর কেন্দ্রীয় উপাদান। কখনও কখনও একে মাইক্রোপ্রসেসর বা processor হিসাবে ডাকা হয়। CPU হল যে কোনো কম্পিউটার সিস্টেমের মস্তিষ্ক ।  কম্পিউটারের সমস্ত মেজর calculation এবং comparison এই CPU এর মধ্যেই হয়ে থাকে। এছাড়াও CPUর আরো একটি প্রধান কাজ হল কম্পিউটারের বিভিন্ন উপকরণের operation  কে control করা। 

এর তিনটি অনশঃ
- নিয়ন্ত্রণ অংশ বা Control Unit (CU)
- গাণিতিক যুক্তি অংশ বা Arithmetic Logic Unit (ALU)
- রেজিস্টার সমূহ বা Registers

Control Unit (CU) বা নিয়ন্ত্রণ অংশঃ
এটি computer এর logic unit। কন্ট্রোল ইউনিট কোনরকম data processing এর কাজ করে না কিন্তু এটি কম্পিউটারের অন্যান্য component গুলির central nervous system এর মত কাজ করে। control unit এর প্রধান কাজ হল কন্ট্রোল ইউনিট এর প্রধান কাজ হল মেমোরি থেকে ইনস্ট্রাকশন কোড (instruction code) পড়ে তা ডিকোড করা, এরপর মাইক্রোপ্রসেসরের অন্য অংশসমূহ কে কাজে লাগানোর জন্য প্রয়োজনীয় কন্ট্রোল সিগনাল(control signal) তৈরি করা। Control বা নিয়ন্ত্রণ ইউনিটএর কাজ হল কম্পিউটারের সকল অংশকে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা। কম্পিউটারের প্রতি নির্দেশ পরীক্ষা করে এবং তা কার্যকর করার জন্য প্রয়োজনীয় সংকেত তৈরি করা। প্রধান মেমোরিতে কখন তথ্য প্রয়োজন হবে তা নির্ধারণ করে সহায়ক মেমোরি থেকে প্রধান মেমোরিতে তথ্য নিয়ে আসা।

Arithmetic Logic Unit (ALU) বা গাণিতিক যুক্তি অংশঃ
Data processing এর সময় সিপিইউ যে সমস্ত instruction execute করে তা সম্পন্ন হয় এই Arithmetic Logic Unit (ALU) বা গাণিতিক যুক্তি অংশ এর মধ্যে। যখন control unit কোনরকম instruction এর সম্মুখীন হয় যার মধ্যে অ্যারিথমেটিক অপারেশন (arithmetic operation) (যেমন add, subtraction, multiply, divide) অথবা লজিক্যাল অপারেশন ( logic operation) ( যেমন less than, grater than) সম্পন্ন করার প্রয়োজন আছে, তখন কন্ট্রোল ইউনিট অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট এর কাছে control transfer করে দেয়

Registers বা রেজিস্টার সমূহঃ
এটি computer processor এর অস্থায়ী স্টোরেজ অঞ্চল। এটি Control Unit (CU) দ্বারা পরিচালিত হয়। কোন program চালানোর সময় প্রয়োজনীয় data, নির্দেশনা এবং address রেজিস্টার এর মধ্যে রাখা হয়।


ক) ৮ বিট = ১ বাইট = ১ অক্ষর।
(খ) ১০২৪ বাইট =১ কিলােবাইট (KB)
(গ) ১০২৪ কিলােবাইট = ১ মেগাবাইট (MB)
(ঘ) ১০২৪ মেগাবাইট = ১ গিগাবাইট (GB)
(ঙ) ১০২৪ গিগাবাইট = ১ টেরাবাইট (TB)
(চ) ১০২৪ টেরাবাইট = ১ পেটাবাইট (PB)
(ছ) ১০২৪ পেটাবাইট = ১ এক্সাবাইট (EB)
(জ) ১০২৪ এক্সাবাইট = ১ জেটাবাইট (ZB)
(ঝ) ১০২৪ জেটাবাইট = ইট্রাবাইট (YB)
Motherboard এর সাথে সরাসরি যুক্ত একাধিক Chip নিয়ে গঠিত যে Memory -তে read এবং write দুটি কাজ সম্পন্ন করা যায় তাকে RAM (Random Access Memory ) বলে। RAM এ তথ্য জমা থাকে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে ।ফলে RAM এর তথ্য অস্থায়ীভাবে সঞ্চিত থাকে ।কম্পিউটারে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ RAM এর সব তথ্য মুছে যায় ।
Computer programmer মার্ক জুকারবার্গ ১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০০৪ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম Facebook প্রতিষ্ঠা করে জনপ্রিয়তা লাভ করেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ব্রিটিশ যন্ত্র প্রকৌশলী ও গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ১৮২২ সালে Difference Engine ও ১৮৩৩ সালে Analytical Engine তৈরি করেন। এ দুটি যন্ত্রে আধুনিক কম্পিটারের বৈশিষ্ট্য ছিল বলে চার্লস ব্যাবেজকে আধুনিক কম্পিটারের জনক বলা হয়। অপশনে জন ভন হিউম্যান থাকলে উত্তর এটি হবে। 
পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় মিত্র আল বদর বাহিনী ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ বাঙ্গালির তৎকালীন শ্রেষ্ঠ সন্তান তথা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে এক কলঙ্কময় ইতিহাস সৃষ্টি করে। জাতীয় জীবনে এ দিনটিকে স্মরণ করে রাখার জন্য ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয় ।
বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ ভুটান (৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)। ভুটানের কিছু সময় পর ভারতও ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। 
চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ৩১ আগস্ট ১৯৭৫। 
নেপাল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৬ জানুয়ারি ১৯৭২। 
সেনেগাল - ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ (প্রথম মুসলিম ও আফ্রিকান)
ইরাক - ৮ জুলাই, ১৯৭২ (প্রথম আরব)
মিশর - ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬
ইরান - ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
সৌদি আরব - ১৬ আগস্ট, ১৯৭৫
 
উল্লেখ্য, বাংলাদেশকে এ পর্যন্ত ১৫০ টি দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনকাহিনী ভিত্তিক রচনা 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' । ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা চারটি খাতা আকস্মিকভাবে তাঁর কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার হস্তগত হয় ।মূল্যবান এ খাতাগুলিই পরবর্তীতে 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' নামে জুন,২০১২ সালে প্রকাশিত হয়.১৯৬৬-১৯৬৯ সময়কালীন ১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরিণ থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধু তাঁর জন্ম ,শৈশব ও কৈশোর থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত রাজনৈতিক ঘটনাবলি লিখেছেন । এটি The unfinished Memoirs নামে ইংরেজিতে অনুবাদ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড.ফক্রুল আলম । গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছে শেখ হাসিনা এবং প্রচ্ছদ তৈরি করেছেন সমর মজুমদার ।
১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার যুদ্ধ পরিচালনা করার জন্য বাংলাদেশকে ৪টি সামরিক জোনে ভাগ করে ৪ জন সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত করেন। পরবর্তীতে ১১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এর নির্দেশে কর্নেল (অব.) এম.এ.জি ওসমানী ৪টি সেক্টরকে পুনর্গঠিত করে পুরো দেশকে ১১টি সেক্টরে ও ৬৪টি সাব সেক্টরে ভাগ করে।
২৩ ফেব্রুযারী , ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত 'আমাদের বাঁচার দাবি' খ্যাত এই ছয় দফা দাবিগুলো হলো:
- শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতি।
- কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা।
- মুদ্রা বা অর্থ সম্বন্ধনীয় ক্ষমতা।
- রাজস্ব কর/শুল্ক সম্বন্ধনীয় ক্ষমতা।
- বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক ক্ষমতা।
- আঞ্চলিক সেনাবাহিনী গঠনের ক্ষমতা।
বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত ছয়দফা দাবি সংক্রান্ত পুস্তিকাটির নাম 'ছয়দফা : আমাদের বাঁচার দাবি।'
মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। প্রসিদ্ধ এই নগরী ইতিহাসে পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত ছিল। এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। ২০১৬ সালে এটিকে সার্কের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এটি বর্তমানে বগুড়া জেলায় অবস্থিত।
প্রাচীন বাংলার জনপদ সমূহ:
- পুণ্ড্র
- বঙ্গ
- হরিকেল
- রাঢ়
- চন্দ্রদ্বীপ
- বরেন্দ্র
- গৌড় 
- সমতট
- তাম্রলিপ্ত
- গঙ্গারিডাই প্রভৃতি।

∎ আইন-ই-আকবরি খ্রিষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দীতে রচিত সম্রাট আকবরের প্রশাসনের বিস্তারিত বর্ণনাসমৃদ্ধ একটি নথি। এই গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন আকবরের প্রধানমন্ত্রী আবুল ফজল।

∎ আইন-ই-আকবরি পাঁচটি ভাগে বিভক্তঃ 
 -প্রথম ভাগে রয়েছে সম্রাটের গৃহস্থালীর বিবরণী;
 -দ্বিতীয় ভাগে রয়েছে সম্রাটের সেবক, সেনাবাহিনী ও রাজকর্মচারীদের কথা;
 -তৃতীয় ভাগে রয়েছে সাম্রাজ্যের প্রশাসন, বিচারবিভাগীয় নির্দেশিকা ও কার্যনির্বাহী দপ্তরগুলির বর্ণনা;
 -চতুর্থ ভাগে রয়েছে হিন্দু দর্শন, বিজ্ঞান, সামাজিক রীতিনীতি ও সাহিত্য সংক্রান্ত তথ্যাবলি;
 -পঞ্চম ভাগে রয়েছে আকবরের বচনাবলি এবং লেখকের সংক্ষিপ্ত বংশাবলি তথ্য ও জীবনী। এই গ্রন্থের নাম 'আকবরনামা' এইখানে দেশবাচক শব্দ হিসাবে প্রথম 'বঙ্গ' শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়।



ময়মনসিংহ অষ্টম প্রশাসনিক বিভাগ। ১৮২৯ সালে ঢাকা বিভাগ প্রতিষ্ঠার সময় থেকে ২০১৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে ঢাকা বিভাগ ভেঙ্গে নতুন ময়মনসিংহ বিভাগ গঠনের ঘোষণা দেন। পরবর্তীতৈ ২০১৫ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা জেলা নিয়ে ময়মনসিংহ বিভাগ গঠিত হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
'স্ফুলিঙ্গ' ছবিটি ১৯ মার্চ, ২০২০ সালে সারাদেশে মুক্তি পায়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0