ATEO (মুক্তিযোদ্ধা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটা) -২০১৫ (93 টি প্রশ্ন )
- বাংলা সাহিত্যের ছন্দের যাদুকর বলা হয় সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে।

- ছন্দের ঝংকারে সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের কবিতা সমৃদ্ধ হতো বলে তাকে 'ছন্দের রাজা' ও 'ছন্দের জাদুকর "বাস্তববাদী কবি' অভিধায় বিশেষায়িত করা হয়।
- সত্যেন্দনাথ দত্তকে 'ছন্দের জাদুকর' উপাধি প্রদান করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ-
- সবিতা (১৯০০)
- সন্ধিক্ষণ (১৯০৫)
- বেণু ও বীণা (১৯০৬)
- হোমশিখা (১৯০৭)
- ফুলের ফসল (১৯১১)
- কুহু ও কেকা (১৯১২)
- তুলির লিখন (১৯১৪)
- মনিমঞ্জুষা (১৯১৫) ইত্যাদি।

• প্যারীচাঁদ মিত্র কর্তৃক রচিত সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস 'আলালের ঘরের দুলাল' (১৮৫৮)।

• উপন্যাসটি ইংরেজিতে Spoiled Child নামে অনূদিত।
• এটি বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস, যা তিনি টেকচাঁদ ঠাকুর নামে ১৮৫৪ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে 'মাসিক পত্রিকায় লিখতেন।
• এটি কথ্য ভাষায় লিখিত, যা 'আলালি ভাষা' নামে পরিচিত।
• ধনাঢ্য বাবুরামের পুত্র মতিলাল কুসঙ্গে মিশে এবং শিক্ষার প্রতি পিতার অবহেলার কারণে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। পিতার মৃত্যুর পর সব সম্পত্তির বিনাশ সাধন করার পর তার বোধোদয় ঘটে। ফলে হৃদয়-মন পরিবর্তিত হওয়ায় সে সৎ ও ধর্মনিষ্ঠ হয়।
•  চরিত্র: মতিলাল, মোকাজান মিঞা বা ঠক চাচা, পূর্ত উকিল বটলর, অর্থলোভী বাঞ্ছারাম, তোষামোদকারী বক্রেশ্বর। 

• তাঁর রচিত অন্যান্য গ্রন্থঃ
- 'মদ খাওয়া বড় দায়,
- জাত থাকার কি উপায়' (১৮৫৯),
- 'রামারঞ্জিকা' (১৮৬০),
- 'গীতাঙ্কুর (১৮৬১),
- 'যকিঞ্চিৎ' (১৮৬৫),
- 'অভেদী' (১৮৭১),
- 'ডেভিড হেয়ারের জীবনচরিত (১৮৭৮),
- 'আধ্যাত্মিকা (১৮৮০),
-'বামাতোষিণী' (১৮৮১),
- 'কৃষিপাঠ' (১৮৬১),
- The Zamindar and Royats.


- 'মেঘনাদবধ কাব্য ' মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা একটি মহাকাব্য।
- এটি ১৮৬১ সালে দুই খণ্ডে বই আকারে প্রকাশিত হয়।
- কাব্যটি মোট নয়টি সর্গে বিভক্ত।
- মেঘনাদবধ কাব্য হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অবলম্বনে রচিত, যদিও এর মধ্যে নানা বিদেশী মহাকাব্যের ছাপও সুস্পষ্ট।

- বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি ও নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
- তিনিই বাংলায় প্রথম সনেট রচনা করেন এবং তার নাম দেন ‘চতুর্দশপদী’।
- বাংলা সনেটের আদি গ্রন্থ ‘চতুর্দশপদী কবিতা’ (১৮৬৬)।
- তাঁর ছদ্মনাম টিমোথি পেনপোয়েম।

• তাঁর রচিত নাটক ও প্রহসন
- শর্মিষ্ঠা নাটক (১৮৫৯)
- কৃষ্ণকুমারী নাটক (১৮৬১)
- মায়া-কানন (১৮৭৪)
- একেই কি বলে সভ্যতা? (১৮৬০)
- বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০)
- পদ্মাবতী নাটক (১৮৬০)

• তাঁর রচিত কাব্য
- তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য (১৮৬০)
- মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১)
- চতুর্দশপদী কবিতাবলী (১৮৬৫)
- ব্রজাঙ্গনা কাব্য (১৮৬১)
- বীরাঙ্গনা কাব্য (১৮৬২)। 




• গুবাক শব্দের অর্থ সুপারীগাছ। 

গুরুত্বপূর্ণ কিছু শব্দের অর্থঃ
‘কূজন’ - পাখির ডাক। 
সাক্ষর- অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন
কাদম্বিনী- মেঘমালা
সমাস- সংক্ষেপণ
রুধির- রক্ত
নাভিশ্বাস- মরণাপন্ন অবস্থা
পরিভাষা- সংক্ষেপণার্থ
অনিল- বাতাস
সন্ধি- মিলন। 
- গীতাঞ্জলি হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি কাব্যগ্রন্থ।
- এই বইয়ে মোট ১৫৭টি গীতিকবিতা সংকলিত হয়েছে।
- কবিতাগুলি ব্রাহ্ম-ভাবাপন্ন ভক্তিমূলক রচনা।
- এর বেশিরভাগ কবিতাতেই রবীন্দ্রনাথ নিজে সুরারোপ করেছিলেন।
- ১৯০৮-০৯ সালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এই কবিতাগুলি প্রকাশিত হয়।
- এরপর ১৯১০ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়।

- ১৯১২ সালে রবীন্দ্রনাথের সং অফারিংস (Song Offerings) কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়।
- এতে গীতাঞ্জলি ও সমসাময়িক আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থের কবিতা রবীন্দ্রনাথ নিজে অনুবাদ করে প্রকাশ করেন।
- ইংরেজি কাব্যগ্রন্থটির জন্য রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।


- চতুর্দশপদী (Sonnet) হল এক ধরনের কবিতা যার প্রথম উদ্ভব হয় মধ্যযুগে ইতালিতে।
- এর বৈশিষ্ট হল যে এই কবিতাগুলো ১৪টি চরণে সংগঠিত এবং প্রতিটি চরণে সাধারণভাবে মোট ১৪টি করে অক্ষর থাকবে।
- ট-বর্গীয় বর্ণের ধ্বনির আগে হয়। 
- যেমন, লুণ্ঠন, বণ্টন ইত্যাদি। 

• ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে তৎসম শব্দে 'ণ' ব্যবহারের নিয়ম:
- তৎসম শব্দে ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে সবসময় 'ণ' ব্যবহৃত হয়, কখনোই 'ন' ব্যবহার করা হয় না। যেমন: ঘণ্টা, কাণ্ড ইত্যাদি।

• 'ণ'-ত্ব বিধান:
বাংলা ভাষার তৎসম শব্দে 'ণ' ব্যবহারের সঠিক নিয়মকেই 'ণ'-ত্ব বিধান বলা হয়।

• 'ণ' ব্যবহারের নিয়মাবলি:
১. ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে তৎসম শব্দে 'ণ' ব্যবহৃত হয়। যেমন: ঘণ্টা, কাণ্ড ইত্যাদি।
২. ঋ, র, ষ - এর পরে 'ণ' হয়। যেমন: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যাকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ ইত্যাদি।
৩. কিছু শব্দে স্বাভাবিকভাবেই 'ণ' হয়। যেমন: চাণক্য, মাণিক্য, গণ, বাণিজ্য, লবণ, মণ, বেণু, বীণা, কঙ্কণ, কণিকা, স্থাণু, ফণী, পিণাক ইত্যাদি।

• যেসকল ক্ষেত্রে 'ণ'-ত্ব বিধান প্রযোজ্য নয়:
১. সমাসবদ্ধ শব্দে সাধারণত 'ণ'-ত্ব বিধান প্রযোজ্য নয়; এ ক্ষেত্রে 'ন' ব্যবহৃত হয়। যেমন: ত্রিনয়ন, সর্বনাম, দুর্নীতি, দুর্নাম, দুর্নিবার, পরনিন্দা, অগ্রনায়ক।
২. ত-বর্গীয় বর্ণের সাথে যুক্ত ন কখনো 'ণ' হয় না। যেমন: অন্ত, গ্রন্থ ইত্যাদি।
৩. বাংলা (দেশি), তদ্ভব এবং বিদেশি শব্দের বানানে 'ণ' লেখার প্রয়োজন নেই।



- হুমায়ূন আহমেদ (১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ — ১৯ জুলাই, ২০১২) বিংশ শতাব্দীর বাঙালি জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম।
- তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়।
- তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার।

- কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস 'নন্দিত নরকে'।

• তাঁর রচিত আরও কয়েকটি উপন্যাস:
- শঙ্খনীল কারাগার,
- মাতাল হাওয়া,
- দারুচিনি দ্বীপ,
- জোছনা ও জননীর গল্প,
- সৌরভ, দেয়াল,
- অনিল বাগচীর একদিন,
- আগুনের পরশমণি।

- শ্রীকান্ত চরিত্রটি ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সৃষ্টি।

- শরৎচন্দ্র বাংলা সাহিত্যের একজন অমর কথাশিল্পী। তাঁর উপন্যাসের মূল বিষয় পল্লীর জীবন ও সমাজ। 
- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর হুগলি জেলার দেবানন্দপুরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
- তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক পান। এছাড়াও, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে 'ডি-লিট' উপাধি পান ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দে।
- বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত। 
- শরৎচন্দ্রের প্রথম উপন্যাস বড়দিদি (১৯০৭) ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাহিত্যজগতে তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে।

- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস শ্রীকান্ত ।

• শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় রচিত উপন্যাসঃ
- বড়দিদি,
- পল্লী সমাজ,
- পরিণীতা,
- বিরাজ বৌ,
- পণ্ডিত মশায়,
- দেবদাস,
- চরিত্রহীন,
- শ্রীকান্ত,
- নিষ্কৃতি,
- দত্তা,
- গৃহদাহ,
- বামুনের মেয়ে ইত্যাদি।




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

 Log(1/27)

= Log(1/33)

= Log3-3

= -3 Log3 3

= -3 

 


বৃত্তস্থ চতুর্ভুজের একটি কোণ এবং বিপরীত কোণের সমষ্টি ১৮০

সুতরাং একটি কোণ ৯০ হলে উহার বিপরীত কোণের পরিমাপ ৯০


- অধিকাংশ পদার্থের ক্ষেত্রে, তাপমাত্রা কমলে ঘনত্ব বাড়ে। কিন্তু পানির ক্ষেত্রে এটি একটু ভিন্ন।
- পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয় 4°C (সেলসিয়াস) বা 39.2°F (ফারেনহাইট) তাপমাত্রায়।
- 4°C-এ পানির অণুগুলি এমনভাবে সাজানো থাকে যে তারা সবচেয়ে কাছাকাছি আসে।
- এই তাপমাত্রায় পানির মধ্যে সবচেয়ে কম ফাঁকা জায়গা থাকে।
- যে চতুর্ভুজের দুইটি বাহু সমান্তরাল এবং অপর দু'টি বাহু তীর্যক, তাকে সমলম্ব চতুর্ভুজ বা ট্র্যাপিজিয়াম বলা হয়।

- একে সমলম্ব চতুর্ভুজও বলা হয়।

- সমলম্ব চতুর্ভুজ হল এমন একটি চতুর্ভুজ যার অন্তত একজোড়া বাহু পরস্পর সমান্তরাল।

- ট্র্যাপিজিয়ামের দুইটি বাহু সমান্তরাল থাকে, এদেরকে ভিত্তি বলা হয়।

- অপর দুইটি বাহু সমান্তরাল নয়, এদেরকে পার্শ্ববাহু বা তীর্যক বাহু বলা হয়।

- সমান্তরাল বাহু দুটি সাধারণত সমান দৈর্ঘ্যের হয় না।
- "Would you mind" এর পরে সাধারণত gerund (ক্রিয়ার -ing রূপ) ব্যবহৃত হয়।

- Gerund হল ক্রিয়াপদের এমন একটি রূপ যা বিশেষ্য হিসেবে কাজ করে।

- এক্ষেত্রে "sing" এর gerund রূপ হবে "singing"।
- ইন্টারনেট এক বিশেষ ধরনের যোগাযোগ প্রযুক্তি যা বিশ্বব্যাপী যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
- কম্পিউটার সংযোগের মাধ্যমে কম্পিউটারে তথ্য আদান প্রদান করার প্রক্রিয়াই হল ইন্টারনেট সিস্টেম।
- ইন্টারনেট ব্যবস্থায় ই-মেইল এর মাধ্যমে চিঠি আদান প্রদান করা যায়।
- ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেস্ব কম্পিউটারকে হোষ্ট কম্পিউটারে পরিণত করা যায়। এফটিপি -এর মাধ্যমে ডাটা ,প্রোগ্রাম, গ্রাফিক্স আদান প্রদান করা যায়।
- UCnet ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন নিউজপেপার পড়া যায়।
- সুতরাং আধুনিক যোগাযোগের এক অনিবার্য ব্যবস্থা ইন্টারনেট।

(22)x+3 = 256

⇒ 22x+6 = 28

⇒ 2x+6 = 8

⇒ 2x= 2

⇒ x = 1


- চীনের মহাপ্রাচীর পাথর ও মাটি দিয়ে তৈরি দীর্ঘ প্রাচীর সারি।
- এগুলি খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতক থেকে খ্রিস্টীয় ১৬শ শতক পর্যন্ত চীনের উত্তর সীমান্ত রক্ষা করার জন্য তৈরি ও রক্ষাণাবেক্ষণ করা হয়।
- বর্তমান প্রাচীরটি মিং রাজবংশের শাসনামলে নির্মিত হয়।
- চীনের মহাপ্রাচীর মানুষের হাতে তৈরি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্থাপত্য।
- এই প্রাচীরের উচ্চতা প্রায় ৫ থেকে ৮ মিটার এবং দৈর্ঘ্য ২১,১৯৬ কিলোমিটার।
- এটি শুরু হয়েছে সাংহাই পাস এবং শেষ হয়েছে লোপনুর নামক স্থানে।

[2 - (3-1)-1]-1 

= [2 - 3]-1

= (-1)-1

= -1


a - (- b) – (- c) – (- d)

= 1 - 1 + 2 - 2

= 0


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
দেওয়া আছে, x/y = ¾

সুতরাং x=3, y=4

এবার, (x+y)/(x-y)

= (3+4)/(3-4)

= 7/-1

= -7


√০.০৪ = ০.২

যদি দুইটি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ হয় তবে ঐ কোণ দুইটিকে পরস্পরের পূরক কোণ বলে।

∴ ৬০° কোণের পূরক কোণের পরিমাণ (৯০-৬০)° = ৩০°
                                              


পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য একটি দেশের মোট ভূমির ২৫% বনাঞ্চল থাকা প্রয়োজন।
- ১° দ্রাঘিমার পার্থক্যের জন্যে সময়ের পার্থক্য ৪ মিনিট।

- কোনো স্থানের পূর্ব দিকে অবস্থিত স্থানের সময় পেতে ঐ স্থানের সাথে দ্রাঘিমার পার্থক্য অনুযায়ী সময় যোগ ও পশ্চিমে অবস্থানের ক্ষেত্রে সময় বিয়োগ করতে হয়।

ধরি, x যোগ করতে হবে

প্রশ্নমতে,

(3+x)/(5+x) = 4/5

⇒ 15+5x=20+4x

⇒ x=5


দেওয়া আছে,

x + 1/x = 5

=> (x2 + 1) / x = 5

=> (x2 + 1) = 5x

সুতরাং x/(x2 + x+1)

= x/(5x+ x)

= x/6x

= 1/6


এক বর্গমাইল = ৬৪০ একর
ধরি, সংখ্যাটি = x

প্রশ্নমতে,

(৩৭x/১০০) - ৩৭ = ৩৭

=> ৩৭x = ১০০×৭৪

=> x=২০০

সুতরাং সংখ্যাটি = ২০০


√০.২ = .৪৫ 

√০.৩ = .৫৫ (সবচেয়ে বড় সংখ্যা)

 

 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
√৮ = ৮(১/৩) = ২
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0