উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার - ২৮.০৫.১৯৯৯ (96 টি প্রশ্ন )
- যে চতুর্ভুজের কেবলমাত্র দুটি বাহু সমান্তরাল তাকে ট্রাপিজিয়াম বলে। 

- যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো পরস্পর সমান ও সমান্তরাল কিন্তু কোণগুলো সমকোণ নয় তাকে সামান্তরিক বলে।
- যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো পরস্পর সমান এবং প্রত্যেকটি কোণ সমকোণ তাকে আয়তক্ষেত্র বলে।
- যে চতুর্ভুজে চারটি বাহু পরস্পর সমান তাকে রম্বস বলে।

6a² +  a - 15

= 6a² + 10a - 9a -15

= 2a(3a + 5) - 3(3a + 5)

= (3a + 5)(2a - 3)


ধারাটির প্রথম পদ a = 1, সাধারণ অন্তর d = 3 - 1 = 2
∴ n সংখ্যক পদের সমষ্টি = n/2{2a + (n - 1)d}
= n/2 {2 + (n - 1)2}
= n/2 (2 + 2n - 2)
= 2n2/2
= n2
- পূর্ণ বর্গ সংখ্যা নয় এরূপ সংখ্যার বর্গমূল অমূলদ সংখ্যা।
- এবং যে সকল সংখ্যাকে দুটি স্বাভাবিক সংখ্যার ভগ্নাংশ আকারে প্রকাশ করা যায় না তা একটি অমূলদ সংখ্যা।
- এখানে 3√2 একটি অমূলদ সংখ্যা।

  2x + 2 = 16 

⇒  2x + 2  = 2

⇒  x + 2 = 4

⇒  x = 2 

 5x − 2  =  52-2 

          = 5

          = 1  


7p² - p - 8

= 7p² - 8p + 7p - 8

= p(7p - 8) + 1(7p - 8)

= (7p - 8)(p + 1)
দেওয়া আছে, 
a + b  + c = 15 
a2+b2+c= 83

আমরা জানি, 
 (a + b + c)2 = a2+b2+c2 + 2(ab + bc + ca)
বা, 152= 83 + 2(ab + bc + ca)
বা, 225 = 83 + 2(ab + bc + ca)
বা, 2(ab + bc + ca) = 225 - 83
বা, 2(ab + bc + ca) = 142
বা, (ab + bc + ca) = 142/2
বা, (ab + bc + ca) = 71
p - (6/p) = 1
বা, (p² - 6)/p = 1
বা, p² - 6 = p
বা, p² - p = 6

∴ 6/(p² - p - 1)
= 6/(6 - 1) [∵p² - p = 6]
= 6/5
ধরি,
বড় সংখ্যাটি ক
∴ ছোট সংখ্যাটি ক - ১০

প্রশ্নমতে,
ক + (ক - ১০) = ৭০
⇒ ২ক - ১০ = ৭০
⇒ ২ক = ৮০
∴ ক = ৪০

∴ বড় সংখ্যাটি ৪০

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

২,৩,৪,৫ এবং ৬ এর ল, সা, গু=৬০

৯৯৯৯৯৯÷৬০ করলে ভাগশেষ ৩৯ থাকে।

সুতরাং (৬০-৩৯)=২১ যোগ করতে হবে।


ক্ষুদ্রতম পূর্ণবর্গসংখ্যাটি নির্ণয় করতে হলে ৯,১৫,২৫ এর লসাগু নির্ণয় করতে হবে।

এখন,

লসাগু=৩✕৫✕৩✕৫=৩²✕৫²

এখানে লসাগু পূর্ণবর্গসংখ্যা।

নির্ণেয় ক্ষুদ্রতম পূর্ণবর্গসংখ্যাটি = ৩² ✕ ৫² = ৯✕২৫=২২৫


- ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি (প্রায়)
- ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার (প্রায়)
- ১ কিঃমিঃ = ০.৬২ মাইল (প্রায়)
- ১ গজ = ০.৯১৪৪ মিটার (প্রায়)
- ১ মাইল = ১.৬১ কিঃমিঃ (প্রায়)
- দুইটি একইজাতীয় রাশির একটির তুলনায় অপরটি কতগুণ বা কত অংশ তা একটি ভগ্নাংশ দ্বারা প্রকাশ করা যায়।
- এই ভগ্নাংশটিকে রাশি দুইটির অনুপাত বলে।
- রাশি দুইটি সমজাতীয় বলে অনুপাতের কোনো একক নেই।
প্রথম ৪টির গড় ৫২
প্রথম ৪টি সংখ্যার সমষ্টি = ৪ × ৫২
= ২০৮

শেষ ৫টির সংখ্যার গড় ৩৮
শেষ ৫টি সংখ্যার সমষ্টি = ৫ × ৩৮
= ১৯০

∴ ৯টি সংখ্যার সমষ্টি = (২০৮ + ১৯০)
= ৩৯৮

∴পঞ্চম সংখ্যাটি = ৪৬২ - ৩৯৮
= ৬৪
১৮০০ টাকায় পাওয়া যায় ৩৬ টি ব্যাগ
অতএব, ৫১০ টাকায় পাওয়া যায় (৩৬ ×৫১০)/১৮০০=১০.২ ≅ ১০ টি ব্যাগ
নির্ণেয় বৃহত্তম সংখ্যাটি হবে ৫৭, ৯৩ এবং ১৮৩ এর গ.সা.গু।
এখানে, ৫৭ = ৩ × ১৯
          ৯৩ = ৩ × ৩১
   এবং ১৮৩ = ৩ × ৬১
∴ ৫৭, ৯৩ এবং ১৮৩ এর গ.সা.গু ৩
∴ নির্ণেয় বৃহত্তম সংখ্যাটি ৩
- ফ্রান্সের বর্তমান রাষ্ট্রপতি হলেন ইমানুয়েল ম্যাক্রো।
- তিনি ১৪ মে ২০১৭ -এ ফ্রাঙ্কোইস ওলান্দের স্থলাভিষিক্ত হন।
- ৭ মে ২০২২-এ দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য রাষ্ট্রপতি হন।
- ক্যালেডীয় সভ্যতা ইতিহাসে 'নতুন ব্যাবিলনীয় সভ্যতা' নামেও পরিচিত।
- ক্যালেডীয়সভ্যতার স্থপতি ছিলেন সম্রাট নেবুচাদনেজার।
- তিনি রানির জন্য এক মনোরম উদ্যান নির্মাণ করেন, যা ইতিহাসে 'ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান' (The Hanging Gardens of Babylon) নামে পরিচিত।
- এটি প্রাচীন পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের একটি। ক্যালডীয়রাই প্রথমে সপ্তাহকে ৭ দিনে ও প্রতিদিনকে ১২ ঘণ্টায বিভক্ত করে।
- ফিনিশীয় সভ্যতা খ্রিস্টপূর্ব প্রায় তিন হাজার বছর পূর্বে বর্তমান লেবাননে গড়ে উঠেছিলো। ভূমধ্যসাগর ও লেবানন পর্বতের মধ্যবর্তী স্থানে ফিনিশীয় সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছিলো।
- টায়ার ও সিডন ফিনিশিয়ার দুটো বিখ্যাত বন্দর। গ্রিকদের দ্বারা ফিনিশীয় সভ্যতার পতন ঘটেছিলো।
- ফিনিশীয় সভ্যতার সবচেয়ে বড় অবদান-বর্ণমালা উদ্ভাবন বা লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার।
- এদের উদ্ভাবিত বর্ণমালার সাথে স্বরবর্ণ যোগ করে বর্ণমালা সম্পুর্ণ করে গ্রিকরা।
- এদের ব্যাঞ্জনবর্ণমালা হল ২২টি
- এদের আরও অবদান ব্যবসা-বাণিজ্য ও নৌকা তৈরি।
- প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের শ্রেষ্ঠ পরিচয় এরা নাবিক ও জাহাজ নির্মাতা হিসেবে।
- ইউরোপীয়রা কাগজ, কলম, কালির ব্যাবহার শিখে এদের কাছ থেকে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর স্মরণে ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়।
১৯৯৮ সালের দীর্ঘস্থায়ী বন্যায় সবচেয়ে বেশি এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সারাদেশের ৭০% এলাকায় বন্যা হয়েছিল। এছাড়াও ১৯৭৪, ১৯৭৮, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ২০০৪ সালের বন্যা ছিল ভয়াবহ।
- সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৮০- এর (৩) নং ধারায় উল্লেখ আছে-

- সংসদে গৃহীত বিল সম্মতির জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করার পর রাষ্ট্রপতি তাতে সম্মতি দান অথবা পুনরায় সংসদের বিবেচনার জন্য পাঠাবেন ১৫ দিনের মধ্যে।

- তবে কোনো বিল পুনরায় সংসদের বিবেচনার জন্য পাঠালে ফেরত আসার পর তা পাস করতে হবে ৭ দিনের মধ্যে।

- কট্টরপন্থী সার্বগণ কসোভোতে মুসলিম নিধন করে নগরীটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ খ্রিস্টান অধ্যুষিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে।
- অন্যদিকে মুসলমানরা তাদের ধর্মীয় ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক স্মৃতি রক্ষায় সদা সচেষ্ট।
- ফলে ইউরোপের অন্যতম মুসলিম প্রধান এ নগরীটির সাথে সার্বীয়দের স্পর্শকাতর সম্পর্কের সৃষ্টি হয়।
- অবশেষে ২০০৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি কসোভো বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের সমর্থনে সার্বিয়া থেকে নিজেকে স্বাধীন ঘোষণা করে।
ধরিত্রী সম্মেলন:

- ধরিত্রী সম্মেলন বা রিও সম্মেলন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশ সম্মেলন।
- এই সম্মেলনের লক্ষ্য জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করা।
- ১৯৯২ সালে পরিবেশ ও উন্নয়নের উপর জাতিসংঘের সম্মেলন (UNCED), ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরিওতে অনুষ্ঠিত।
- ধরিত্রী সম্মেলন ছিল ১৯৯২ সাল পর্যন্ত বিশ্ব নেতাদের সবচেয়ে বড় সমাবেশ।
- এই সম্মেলনে ১১৭ জন রাষ্ট্রপ্রধান এবং ১৭৮টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
- সম্মেলনে স্বাক্ষরিত চুক্তি এবং অন্যান্য নথিপত্রের মাধ্যমে, বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ নামমাত্রভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য নিজেদেরকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে এমন উপায়ে যা পৃথিবীর পরিবেশ এবং অ-নবায়নযোগ্য সম্পদ রক্ষা করবে।
নোবেল পুরস্কার ২০২৪

• মোট বিজয়ী : ১১ জন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠান।
• পুরুষ ১০ ও নারী ১।
• পুরস্কার- প্রত্যেক বিভাগের নোবেলজয়ী প্রত্যেকে পাবেন একটি মেডেল, একটি সনদপত্র এবং ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা (বাংলাদেশি টাকায় ১২ কোটি ৮০ লাখ)।
• নোবেলজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় ১০ ডিসম্বর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যু দিবসে। 

বিষয় ও পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম, দেশ, অবদান ও ঘোষণাকারী প্রতিষ্ঠান:

চিকিৎসাবিজ্ঞান বা শরীরতত্ত্ব:
১) ভিক্টর অ্যামব্রোস (যুক্তরাষ্ট্র)
২) গ্যারি রাভকুন (যুক্তরাষ্ট্র)
অবদান: মাইক্রো আরএনএ আবিষ্কার এবং ট্রান্সক্রিপশন পরবর্তী জিন নিয়ন্ত্রণে। 
ঘোষণা: ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট


পদার্থবিজ্ঞান:
১) জন জে হপফিল্ড (যুক্তরাষ্ট্র)
২) জিওফ্রে ই হিন্টন (কানাডা)
অবদান: কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মেশিন লার্নিং সম্ভবপর করে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ও উদ্ভাবনের জন্য। 
ঘোষণা: দ্য রয়েল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স


রসায়ন:
১) ডেভিড বেকার (যুক্তরাষ্ট্র) [অবদান:কম্পিউটেশনাল প্রোটিন ডিজাইনের জন্য] 
২) ডেমিস হাসাবিস (যুক্তরাজ্য)
৩) জন এম জাম্পার (যুক্তরাজ্য)
অবদান(২ ও ৩):  প্রোটিনের গঠনে ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য
ঘোষণা: দ্য রয়েল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স


সাহিত্য:
১) হান ক্যাং (দ. কোরিয়া)
অবদান: তীক্ষ্ম কাব্যিক গদ্যের জন্য যা ঐতিহাসিক আঘাতের মুখোমুখি হয়ে মানবজীবনের ভঙ্গুরতা প্রকাশ করে
ঘোষণা: সুইডিশ একাডেমি


শান্তি:
১) নিহন হিদানকিও (জাপান) [প্রতিষ্ঠান] 
অবদান: পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব অর্জনের প্রচেষ্টায়
ঘোষণা: নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি

অর্থনীতি:
১) ড্যারন আসেমোগলু (যুক্তরাষ্ট্র)
২) সাইমন জনসন (যুক্তরাষ্ট্র)
৩) জেমস রবিনসন (যুক্তরাষ্ট্র)
অবদান: বিভিন্ন দেশের মধ্যে সম্পদের বৈষম্য নিয়ে গবেষণার জন্য
ঘোষণা: দ্য রয়‍্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স
- জাতিপুঞ্জ (League of Nations) প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী একটি আন্তর্জাতিক আন্তঃসরকারী সংস্থা। ১৯১৯ সালে প্যারিস শান্তি আলোচনার ফলস্বরূপ এ সংস্থাটির জন্ম।
- জাতিপুঞ্জের আত্নপ্রকাশ-প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জাতিপুঞ্জের (League of Nations) আত্নপ্রকাশ।
- প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ভার্সাই চুক্তির একটি অংশ হিসেবে স্বাক্ষরিত হয় জাতিপুঞ্জের চুক্তিপত্র।
- জাতিপুঞ্জ ১৯২০ সালে আত্মপ্রকাশ করে।
- জাতিপুঞ্জ গঠনের প্রস্তাবক ছিলেন- সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন।
- জাতিপুঞ্জের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ৪২ টি তবে অপশনে যদি ৪২টি না থাকে সেক্ষেত্রে ৪১ টি উত্তর দিতে হবে।
- সদর দপ্তর- জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
- জাতিপুঞ্জ বিলুপ্ত হয় – ১৯ এপ্রিল, ১৯৪৬।
- বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ৮৮.২৯ লক্ষ হেক্টর (২ কোটি ১৮ লক্ষ একর)।
- মোট ফসলি জমি : ১৬০.৫৭ লক্ষ হেক্টর। 
- এক ফসলি জমি : ২১.১০ লক্ষ হেক্টর
- দুই ফসলি জমি : ৪১.২৫ লক্ষ হেক্টর
- তিন ফসলি জমি : ১৮.৬৭ লক্ষ হেক্টর
- চার ফসলি জমি : ০.২৩ লক্ষ হেক্টর
- নিট ফসলি জমি : ৮১.২৬ লক্ষ হেক্টর
- মোট ফসলি জমি : ১৬০.৫৭ লক্ষ হেক্টর

সোর্সঃ সরকারি ওয়েব সাইট (সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩ এপ্রিল ২০২৪) 
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪
• মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) ।
• জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% ।
• জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন।
• গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) ।
• সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) ।
• মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার ।
• অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর)
• পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার ।
• মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪)
• বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা।
• মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩)
• শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন]
• চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি ।
• বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%]
• আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি]
• মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%)
• মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা ।
• দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে]
• চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬%
• জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) ।
• জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%]
• জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ]
• জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ]
• মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। 
• ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি
• জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
- 'লা নিনা' শব্দের অর্থ শিশু কন্যা। প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্ব দিকে পেরু উপকূলে সমুদ্রপৃষ্ঠের জলের স্বাভাবিক উষ্ণতা স্বাভাবিক উষ্ণতা চেয়ে 4° সেলসিয়াস কমে গেলে যে শীতল সমুদ্র স্রোত প্রবাহিত হয় তাকে লা নিনা বলে।

- নিরক্ষীয় প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্ব ও মধ্যাংশের সমুদ্রের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি উষ্ণ হয়ে গেলে এল-নিনো প্রপঞ্চের সৃষ্টি হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- পরিসংখ্যান বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হলো সম্ভাবনা।
- কোনো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা কতখানি, সেটা নির্ণয় করার জন্য পরিসংখ্যান ব্যবহৃত হয়।
- ভবিষ্যতে কোনো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নির্ণয় করার সময়, পরিসংখ্যানবিদরা বিগত তথ্য ও উপাত্তের উপর ভিত্তি করে একটি মডেল তৈরি করেন।
- এই মডেলের সাহায্যে তারা ভবিষ্যতে সেই ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা সম্পর্কে একটি অনুমান করেন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0