পিটিআই এর সুপারিনটেনডেন্ট, পিটিআই এর সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট- ২০.১২.২০০৫ (100 টি প্রশ্ন )
ধরি,
একক স্থানীয় অঙ্ক ক এবং দশক স্থানীয় অঙ্ক খ

∴ সংখ্যাটি = ( ১০খ + ক)
প্রথম শর্তমতে,
(১০খ + ক) /কখ = ৩ ................ (১)

দ্বিতীয় শর্তমতে,
১০খ + ক + ১৮ = ১০ক + খ
বা, ৯ক = ৯খ + ১৮
∴ ক = খ + ২ .................. (২)

ক এর মান (১) নং সমীকরনে বসিয়ে পাই,
(১০খ + খ + ২)/{খ(খ + ২)} = ৩
বা, (১১খ + ২)/(খ + ২খ) = ৩ 
বা, ৩খ + ৬খ = ১১খ + ২
বা, ৩খ - ৫খ - ২ = ০
বা, ৩খ - ৬খ + খ - ২ = ০
বা, ৩খ(খ - ২) + ১ (খ - ২) = ০
বা, (খ - ২) (৩খ + ১) = ০

হয়,
খ - ২ = ০
বা, খ = ২

অথবা,
৩খ + ১ = ০
বা, খ = - ১/৩  [ - ১/৩ গ্রহণযোগ্য নয় ]

খ = ২ হলে,
ক = ২ + ২ = ৪

নির্ণয়ে সংখ্যাটি = (১০ × ২) + ৪
                   = ২৪
১ টন = ১০০০ কেজি। 
১ টন = ২২০৪.৬২ পাউন্ড (U.K হিসাব অনুযায়ী)
১ টন = ২০০০ পাউন্ড (U.S হিসাব অনুযায়ী)
ধরি, প্রথমে যাত্রী ছিল x জন

প্রশ্নমতে,
(২৪০০/x - ১০) - (২৪০০/x) = ৮
⇒ (১/x - ১০) - (১/x) = ৮/২৪০০
⇒  (১/x - ১০) - (১/x) = ১/৩০০
⇒ x - x + ১০/x (x - ১০) = ১/৩০০
⇒ x (x - ১০) = ৩০০০
⇒ x- ১০x - ৩০০০ = ০
⇒ x2 - ৬০x + ৫০x - ৩০০০ = ০
⇒ x (x - ৬০) + ৫০ (x - ৬০) = ০
∴ x = - ৫০; যা গ্রহণযোগ্য নয়
x = ৬০ জন

বাসে যাত্রী গিয়েছিল = ৬০ - ১০ = ৫০ জন

মাথাপিছু ভাড়া = ২৪০০/৫০ = ৪৮ টাকা
ধরি,
দৈর্ঘ্য = x 
প্রস্থ = y

সুতরাং, ক্ষেত্রফল = xy

১ম শর্তমতে, (x - 5)(y + 3) = xy
বা, xy + 3x - 5y - 15 = xy
বা, 3x - 5y - 15 = 0 …........(i)

২য় শর্তমতে,
(x + 5)(y - 2) = xy
বা, xy - 2x + 5y - 10 = xy
বা, 2x - 5y + 10 = 0 ..............(ii)

(i) - (ii) ⇒
x - 25 = 0
x = 25

∴ আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য = 25 মিটার।
এবং প্রস্থ = 12 মিটার।
ধরি,
বেঞ্চ সংখ্যা = ক টি

একটি শ্রেণির প্রতি বেঞ্চে ৪ জন করে ছাত্র বসলে ৩ টি বেঞ্চ খালি থাকে
∴ ছাত্রসংখ্যা = (ক - ৩) × ৪ জন

প্রতি বেঞ্চে ৩ জন করে ছাত্র বসালে ৬ জন ছাত্রকে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়
∴ ছাত্রসংখ্যা = ৩ক + ৬ জন

প্রশ্নমতে,
(ক - ৩) × ৪ = ৩ক + ৬
⇒ ৪ক - ১২ = ৩ক + ৬
∴ ক = ১৮

অতএব,
বেঞ্চ আছে ১৮ টি
ছাত্রসংখ্যা = (ক - ৩) × ৪ জন
             = (১৮ - ৩) × ৪ জন
             = ১৫ × ৪ জন
             = ৬০ জন
২০% কমে যাওয়ায় চিনির বর্তমান মূল্য = (১০০ - ২০) = ৮০ টাকা
চিনির ব্যবহার ২০% বৃদ্ধি পাওয়ায়, বর্তমানে চিনি ব্যবহৃত হয় = (১০০ + ২০) = ১২০ টাকা

১০০ টাকার চিনির স্থানে ব্যবহার হয় ১২০ টাকার চিনি
১ টাকার চিনির স্থানে ব্যবহার হয় = ১২০/১০০ টাকার চিনি।
৮০ টাকার চিনির স্থানে ব্যবহার হয় = (১২০× ৮০)/১০০ = ৯৬ টাকা।

চিনি বাবদ শতকরা ব্যয় কমে (১০০ - ৯৬)= ৪ টাকা
∴ ৪% ব্যয় কমলো।
ধরি,
পিতার বর্তমান বয়স = x বছর
পুত্রের বর্তমান বয়স = y বছর

প্রথম অনুপাত থেকে,
x:y = 9:2
⟹ x/y = 9/2
⟹ 2x = 9y ........... (1)

১৫ বছর পর,
(x+15):(y+15) = 12:5
⟹ (x+15)/(y+15) = 12/5
⟹ 5(x+15) = 12(y+15)
⟹ 5x + 75 = 12y + 180
⟹ 5x - 12y = 105 ........ (2)

সমীকরণ (1) থেকে,
2x = 9y
⟹ x = 4.5y

এটি সমীকরণ (2)-তে বসালে,
5(4.5y) - 12y = 105
⟹ 22.5y - 12y = 105
⟹ 10.5y = 105
⟹ y = 10

y এর মান সমীকরণ (1)-এ বসালে,
2x = 9.10
⟹ 2x = 90
⟹ x = 45

সুতরাং,
পিতার বর্তমান বয়স = 45 বছর
পুত্রের বর্তমান বয়স = 10 বছর
গণিতে পাশ = ৮০%
∴ শুধু গণিতে পাশ = (৮০ - ৬০)%
                       = ২০%

বাংলায় পাশ = ৭০%
∴ শুধু বাংলায় পাশ = (৭০ - ৬০)%
                        = ১০%

এক এবং উভয় বিষয়ে পাশ = (২০ + ১০ + ৬০)%
                                  = ৯০%

সুতরাং, উভয় বিষয়ে ফেল = (১০০ - ৯০)%
                                 = ১০%
- ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ট।
- সংখ্যা গুলো হলোঃ (২, ৩, ৫, ৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৯, ২৩, ২৯, ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৪৭, ৫৩, ৫৯, ৬১, ৬৭, ৭১, ৭৩, ৭৯, ৮৩, ৮৯, ৯৭)। 
- ৫০-এর চেয়ে ছোট মৌলিক সংখ্যা আছে ১৫টি। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
১০০৮ = ২ × ২ × ২ × ২ × ৩ × ৩ × ৭
    = ২ × ৩ × ৭

এখানে, ২ এর সূচক ৪, ৩ এর সূচক ২ এবং ৭ এর সূচক ১।
এখন প্রত্যেক সূচকের মানের সাথে ১ যোগ করে তাদের গুণ করলে যে গুণফল পাওয়া যাবে তাই হবে নির্ণেয় ভাজক সংখ্যা।

∴ নির্ণেয় ভাজক সংখ্যা = (৪ + ১) (২ + ১) (১ + ১)
                             = ৫ × ৩ × ২
                             = ৩০
- কচু শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সমূহ।
- প্রতি ১০০ গ্রাম কচুশাকে থাকে- ৬.৮ গ্রাম শর্করা, ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন, ১০ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.২২ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), ০.২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন), ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’, ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ৫৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি।


- লৌহ হিমোগ্লোবিনের কাজ হল শরীরের অক্সিজেন সরবরাহকে নিশ্চিত করা।
- শরীরে আয়রনের কমতি হলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায়।
- আর হিমোগ্লোবিন কম হওয়া মানেই হল শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহে ব্যঘাত ঘটা।
- যখন প্রয়োজনের তুলনায় কম অক্সিজেন পায় তখন শরীর নিস্তেজ বোধ করে। এই কারণে লৌহ কে মূল্যবান ধরা যায়। 
- গাড়ি থেকে নির্গত কালো ধোঁয়ায় থাকা বিষাক্ত গ্যাসটি ইঞ্জিন চালানোর জন্য প্রয়োজনীয়।
- ফুয়েল পোড়াতে অক্সিজেন অপরিহার্য।
- যদি ফুয়েলের সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন মিশ্রিত না হয়, তবে ফুয়েল সম্পূর্ণভাবে বার্ন হয় না।
- যানবাহন থেকে নির্গত এই কালো ধোঁয়ার গ্যাসটি কার্বন মনোক্সাইড নামে পরিচিত, যা বায়ু দূষণের অন্যতম কারণ।
- যেসব ক্ষতিকারক উপাদান বায়ুমণ্ডলে মিশে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে, সেগুলোকেই দূষক বলা হয়।
- পরিবেশের ভারসাম্য বিঘ্নিত হওয়ার প্রক্রিয়াটিকে দূষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
- কেঁচো ত্বকের সাহায্যে শ্বাসকার্য সম্পন্ন করে।
- এরা মাটির নিচে বাস করে।
- মাটির উর্বরতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কেঁচো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফসলের জমিতে এরা মাটি ওলট-পালট করে, নিচের মাটি উপরে এবং উপরের মাটি নিচে নিয়ে আসে।
- এজন্য কেঁচোকে প্রকৃতির লাঙ্গল বলা হয়ে থাকে।
- কোন বস্তুর একক আয়তনের ভরকে তার ঘনত্ব বলে।
- গাণিতিকভাবে বলা যায়,
V আয়তনের কোন বস্তুর ভর M হলে ঐ বস্তুর ঘনত্ব, (P) = M/V
এখানে, P = ঘনত্ব, V = আয়তন, M = ভর তাপমাত্রার পরিবর্তন হলে একই বস্তুর আয়তন পরিবর্তন হয়, তাই ঘনত্বেরও পরিবর্তন হয়।
- পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয় 4°C তাপমাত্রায়।
- 4°c থেকে তাপমাত্রা বাড়লেও পানির ঘনত্ব কমে যায়, 4°c থেকে তাপমাত্রা কমলেও পানির ঘনত্ব কমে যায়।
- কেবল 4°c তাপমাত্রায় 1 ঘনমিটার পানির ভর 1000 কিলোগ্রাম হয়। তাই পানির ঘনত্ব 1000kgm-3 অথবা 1g/cm-3।
প্লাটিনাম পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান প্রতীক (Pt).

জেনে রাখুনঃ
● তামা + দস্তা : পিতল/ব্রাস
● তামা + টিন : ব্রোঞ্জ/ কাঁসা
● তামা + টিন +দস্তা : গান মেটাল
● লোহা + নিকেল +ক্রোমিয়াম: স্টেইনলেস স্টীল
● কালো সোনা : জিরকন, ম্যাগনেটাইট, ইলমেনাইট, কোরান্ডাম, মোনানজাইট, রুটাইল
● ফিউজ তার : টিন +সীসা
● মুদ্রা ধাতু : তামা, সিলভার, গোল্ড
● নোবেল ধাতু : সোনা, রূপা, প্লাটিনাম। 

- সবচেয়ে বেশি ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ফল হলো আমলকি

- ভিটামিন-সি এর অপর নাম অ্যাসকরবিক এসিড।
- সবুজ শাক-সবজি ও ফল যেমন- বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাক ইত্যাদিতে ভিটামিন-সি পাওয়া যায়।
- সাইট্রাস জাতীয় ফল যেমন- লেবু, কমলালেবু, মাল্টা, জাম্বুরায় প্রচুর ভিটামিন-সি পাওয়া যায়।
- টক জাতীয় ফল যেমন- আমলকি, আনারস, আমড়া।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন

- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা।
- ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
- এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।

প্রশাসনিক কাঠামো:
• আয়তন : ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) বা ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল । 
• বিভাগ : ৮টি  • জেলা : ৬৪টি 
• সিটি কর্পোরেশন : ১২টি
• উপজেলা : ৪৯৫টি  • মেট্রো থানা : ১০৫টি
• পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি]
• সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি  • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি
• ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি  • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি
• গ্রাম : ৯০,০৪৯টি  • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।

জনসংখ্যা ঃ

• গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)।
• গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)।
• ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল)
• জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ ।
• লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫)
• সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)।
• প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮)
• খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ 
• পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১
• বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬  

জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ 

• জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯)
• জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪)
• শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%)
• সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%)
• শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা  (২,১৫৬)
• সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮)
• শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ  জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩)
• সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ  জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০)
• সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ  জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ  জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%)
• জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২)
• সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)

- পেনিসিলিন এক ধরনের এনটিবায়োটিক যা পেনিসিলিয়াম ছত্রাক থেকে আবিষ্কৃত হয় ।
- ২৮ সেপ্টেম্বর ,১৯২৮ সালে অণুজীব বিজ্ঞানী আলেকজানডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিস্কার করেন
- মার্চ , ১৯৪২ সালে মানুষের শরীরের উপযোগী হিসেবে পেনিসিলিন তৈরি করেন জার্মান বংশোদ্ভুত ইংরেজ প্রাণরসায়নবিদ ,আরনেস্‌ট চেইন ।
- সূর্য একটি নক্ষত্র। এতে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস থাকে।
- এই গ্যাসগুলোর প্রভাবে তথা গ্যাসগুলোর পরস্পর সংঘর্ষে তাপ ও আলো তৈরি হয়। আর এখান থেকেই পৃথিবীতে আলো আসে।
- সূর্য থেকে পৃথিবী প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
- আর আলো গতি সেকেন্ডে প্রায় ১ লাখ ৮৬ হাজার ২৮২ মাইল।
- এই হিসাবে সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮.৩২ মিনিট।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

• ম্যাক্রো উপাদানঃ
উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য যে সকল উপাদান বেশি পরিমাণে দরকার হয় সেগুলোকে ম্যাক্রো উপাদান বলা হয়। এরূপ উপাদানের সংখ্যা ১০টি।
যথা - নাইট্রোজেন (N), পটাসিয়াম (K), ফসফরাস (P), ক্যালসিয়াম (Ca), ম্যাগনেসিয়াম (Mg), হাইড্রোজেন (H), অক্সিজেন (O), সালফার (S), কার্বন (C) এবং লৌহ (Fe)।

• মাইক্রো উপাদানঃ
উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য যে সব উপাদান সামন্য পরিমাণে প্রয়োজন হয় তাদেরকে মাইক্রো উপাদান বলা হয়। এদের সংখ্যা ৬টি।
যথা- দস্তা বা জিংক (Zn), ম্যাংগানিজ (Mn), কপার বা তামা (Cu) , মলিবডেনাম (Mo), বোরন (B) ও ক্লোরিন (Cl)।

- খান আবদুল গাফ্‌ফার খান কে সীমান্ত গান্ধী বলা হয়।
- তিনি গান্ধী জীর আদর্শে অনুপ্রাণিত ছিলেন বলে তাকে সীমান্ত গান্ধী বলা হয়। 
- ভারতে ব্রিটিশ শাসনবিরোধী অহিংস আন্দোলনের অন্যতম এই নেতা সীমান্ত গান্ধী নামে পরিচিত।
- ফখরে আফগান বা বাদশাহ খান নামেও তিনি পরিচিত।
- তিনি উপলব্ধি করেন, ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে সামাজিক কর্মকাণ্ড এবং সংস্কারই হবে বেশি উপযোগী, যার অংশ হিসেবে পরবর্তীকালে গড়ে ওঠে খোদাই খিদমতগার আন্দোলন। 
- এই আন্দোলনের পুরোভাগে ছিলেন তিনি। ’৪৭-এর দেশভাগের বিরোধী ছিলেন তিনি। 
- দেশভাগের পর পাকিস্তান সরকার তাকে বেশ ক’বার গ্রেফতার করে। 
- ১৯৮৫ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন তিনি। 
- ১৯৮৭ সালে প্রথম অভারতীয় হিসেবে তিনি ভারতের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার ভারতরত্নে ভূষিত হন।

- ফ্রান্সের ভার্সাই নগরী অনেক কিছুর জন্য বিখ্যাত- 

• ১৭৮০ সালে ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে ব্রিটেন ও আমেরিকার মধ্যে এক চুক্তি সম্পাদিত হয়।
- এটিকে প্রথম ভার্সাই চুক্তি বলা হয়।
- ১ম ভার্সাই চুক্তি আমেরিকার স্বাধীনতা অর্জনের একটি ধাপ ছিল মাত্র।
- তিন বছর পর ৩ সেপ্টেম্বর ১৭৮৩ সালে আমেরিকা পূর্ন স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

• প্রথম বিশ্বযুদ্ধের অবসান এবং জার্মানিকে দোষী সাব্যস্ত করে ক্ষতিপূরণ আদায়ের উদ্দেশ্যে ১৯১৯ সালের ২৮ জুন ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তি সাক্ষরিত হয়।
- এই চুক্তি প্রণয়ন করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং ইতালি। 
- ১৮১৫ সালের ১৮ জুন বেলজিয়ামের ওয়াটার লু নামক স্থানে সংঘটিত যুদ্ধের নাম ‘ওয়াটারলু’ যুদ্ধ। 
- ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এই যুদ্ধে দুটি সম্মিলিত শক্তি- ডিউক অব ওয়েলিংটনের অধীন ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এবং গাবার্ড ভন বুচারের অধীন পার্সিয়ান সেনাবাহিনীর নিকট পরাজিত হন। 
- যুদ্ধ প্রান্তরটি বেলজিয়ামের ওয়াটারলু শহর থেকে ২ কিলোমিটার দূরে এবং বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস থেকে ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত।

- ১৯৭৬ সালে উত্তর ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম একত্রিত হয়।

- ১৯৫৪ সালে ফরাসি উপনিবেশের পতনের পর ভিয়েতনামকে উত্তর ও দক্ষিণে ভাগ করা হয়েছিল।
- উত্তর ভিয়েতনাম ছিল সমাজতান্ত্রিক, যেখানে দক্ষিণ ভিয়েতনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে ছিল।
- ১৯৫৫ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত চলা ভিয়েতনাম যুদ্ধের পর ১৯৭৫ সালে উত্তর ভিয়েতনামের বিজয়ের মাধ্যমে দক্ষিণ ভিয়েতনাম দখল করে।
- এর এক বছর পর, ১৯৭৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই অংশ একত্রিত হয়ে সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ভিয়েতনাম গঠিত হয়।
- কমনওয়েলথের দেশ অস্ট্রেলিয়াকানাডা  যুক্তরাজ্যের রাজা ও রানীকে তাদের রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে স্বীকার করে।

- কমনওয়েলথ অব নেশন্স বা কমনওয়েলথ (ইংরেজি: Commonwealth of Nations) অতীতে ইংরেজ সাম্রাজ্যভুক্ত ছিল এমন স্বাধীন জাতিসমূহ নিয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা।
- আধুনিক কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৯ সালে।
- বর্তমানে এই সংস্থার সদস্য সংখ্যা দক্ষিণ এশিয়ার ৩টি দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান সহ সর্বমোট ৫৬।
- এর সদরদপ্তর অবস্থিত মার্লবোরো হাউজ, লন্ডন।
- বৃটিশ উপনিবেশ না হয়েও কমনওয়েলথের সদস্য দেশ চারটি।
  যথা- মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা , গ্যাবন ও টোগো ।
- আবার ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল অথচ কমনওয়েলথের সদস্য নয় এমন দেশ- যুক্তরাষ্ট্র, জিম্বাবুয়ে, মিয়ানমার ও আরব বিশ্বের দেশসমূহ।
- ১৯৭২ সালের ১৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সংস্থাটির ৩২তম সদস্যপদ লাভ করে এবং ১৯৭৩ সালে প্রথম কমনওয়েলথ এর শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করে। 

- সর্বশেষে, ৫৫ তম = গ্যাবন, ৫৬ তম = টোগো, ২৫ জুন ২০২২ এ এ দুটি দেশ কমনওয়েলথ এ অন্তর্ভুক্ত হয়। 



- রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ বার্ধক্যজনিত কারণে ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ সালে স্কটল্যান্ডে মৃত্যুবরণ করেন।
- তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন রাজা তৃতীয় চার্লস।

রাজা তৃতীয় চার্লসের অভিষেক:
- ৬ মে, ২০২৩ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটেনের রাজা হিসেবে রাজা তৃতীয় চার্লসের অভিষেক সম্পন্ন হয়।
- তিনি রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর সিংহাসনে আরোহণ করেন।
- একই সঙ্গে, তাঁর স্ত্রী ক্যামিলা কুইন কনসর্ট হিসেবে অভিষিক্ত হন।
- লন্ডনের ঐতিহাসিক ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে এই অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
- ১০৬৬ সালের পর থেকে ৪০তম ব্রিটিশ সিংহাসন আরোহী হিসেবে রাজা চার্লসের অভিষেক হয়।
- এটি ছিল প্রায় ৭০ বছরের মধ্যে প্রথম রাজ্যাভিষেক।

আরও উল্লেখযোগ্য:
- সর্বশেষ ১৯৫৩ সালে চার্লসের মা, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের রাজ্যাভিষেক হয়েছিল।
- ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে, ৯৬ বছর বয়সে রানী এলিজাবেথ মৃত্যুবরণ করার পর চার্লস স্বয়ংক্রিয়ভাবে রাজা হিসেবে সিংহাসনে বসেন।


- অম্লধর্মী সার হচ্ছে সেই সারগুলো, যা মাটিতে অম্লতার মাত্রা বাড়ায়।
- নিচে উল্লেখিত সারগুলোর অম্লধর্মী গুণাবলি তুলে ধরা হলো:

১. ইউরিয়া: এটি একটি নাইট্রোজেন সার, যা মাটিতে অ্যামোনিয়াম আকারে পরিবর্তিত হয় এবং এর কারণে অম্লতা বাড়তে পারে।

২. অ্যামোনিয়াম সালফেট: এটি একটি অম্লধর্মী সার, যা মাটিতে অ্যামোনিয়াম আকারে নাইট্রোজেন সরবরাহ করে। এর ফলে মাটির অম্লতা বৃদ্ধি পায়।

৩. অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট: এটি উচ্চ নাইট্রোজেন সার, যা মাটিতে অম্লতা বাড়াতে সহায়ক। এটি দ্রবীভূত হলে মাটিতে এনজাইমের মাধ্যমে অ্যামোনিয়াম আকারে পরিবর্তিত হয়, যা অম্লধর্মী প্রভাব ফেলে।

সুতরাং, উপরোক্ত সব সারই অম্লধর্মী সার হিসেবে বিবেচিত হয়।
- বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেটের দশম সদস্য হিসেবে টেস্ট খেলার মর্যাদা পায় ২৬ জুন, ২০০০।
- প্রথম টেস্ট ক্রিকেট খেলে ভারতের সাথে।
- বাংলাদেশ ১৫ জুন, ১৯৯৭ ওয়ানডে ক্রিকেট খেলার মর্যাদা লাভ করে।
- বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সপ্তম বিশ্বকাপে ১৯৯৯ সালের ১৭ মে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক ঘটে বাংলাদেশ দলের।
- ১৯৪৯ সালে প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে তুর্কিয়ে (তুরস্ক) ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়।
- আর প্রথম আরব দেশ হিসেবে মিশর ১৯৭৯ সালে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়।
- এরপর পর্যাক্রমে ৩য়, ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ মুসলিম দেশ হিসাবে বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরক্কো ও সুদান ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়।
- ইসরাইলকে প্রথম স্বীকৃতি দেয় যুক্তরাষ্ট্র। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG) ভারতে ব্ল্যাক ক্যাট নামে পরিচিত।
- এটি ভারতের বিশেষ কমান্ডো বাহিনী ।
- ১৯৮৪ সালে এটি গঠন করা হয়।
- এদের মূলমন্ত্র হলো- সর্বত্র সর্বোত্তম সুরক্ষা।
- এর সদর দপ্তর নয়াদিল্লিতে অবস্থিত।

আরো কিছু কমান্ডো বাহিনীঃ
- রেড আর্মি : জাপানের কমিউনিস্ট গেরিলা সংগঠন
- লর্ডস রেসিস্টেন্স আর্মি : উগান্ডার বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
- গেস্টাপো : হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনী
- সাভাক : ইরানের শাহের গোপন গোয়েন্দা ও ‍পুলিশ বাহিনী। 
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0