- FAO এর পূর্ণরূপ Food and Agricultural Organization বা খাদ্য ও কৃষি সংস্থা।জাতিসংঘের অন্যতম মূলসংস্থা ECOSOC - এর তত্ত্বাবধানে ১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫ সালে কানাডার কুইবেকে এক সম্মেলনের মাধ্যমে এটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
- ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ সালে জাতিসংঘের বিশেষ মর্যাদা লাভ করে।
- নবগঠিত জাতিসংঘের বিশেষ তত্ত্বাবধানে এই সংস্থা গঠনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ক্ষুধা নির্মুল করা এবং সবাইকে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা।
- সদস্য সংখ্যা - ১৯৪টি দেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন সহ ১৯৫টি সদস্য নিয়ে গঠিত।
এইডস(HIV/AIDS) (ইংরেজি: AIDS পূর্ণ রূপ: Acquired Immuno Deficiency Syndrome) হচ্ছে এইচ.আই.ভি. (HIV) human immunodeficiency virus)নামক ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট একটি ব্যাধি, যা মানুষের শরীরের রোগ-প্রতিরোধের ক্ষমতা হ্রাস করে দেয়।
- বিখ্যাত চিত্রশিল্পী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষে ধারাবাহিকভাবে একাধিক চিত্র স্কেচ করেন। এ দুর্ভিক্ষে হাজার হাজার মানুষ পরান হারায় । - দুর্ভিক্ষের রেখাচিত্র নামে পরিচিত তার এর চিত্রকর্মে ফুটে উঠেছে শব - সদাগরদের নিষ্ঠুরতা ও নৈতিক কলুষতা , সে সাথে নিপীড়িতদের অমানবিক দুর্দশা , চিত্রকর্মগুলো জয়নুল আবেদিনকে ভারতব্যাপী খ্যাতি এনে দেয় ।
- 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো' একটি বাংলা গান, যে গানের কথায় ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি ২১ তারিখে সংঘটিত বাংলা ভাষা আন্দোলনের করুণ ইতিহাস ফুটে উঠেছে। - সাংবাদিক ও লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরী ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে গানটি রচনা করেন। - প্রথমে আবদুল লতিফ গানটি সুরারোপ করেন। তবে আলতাফ মাহমুদের করা সুরটিই অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে, ১৯৫৪ সালের প্রভাত ফেরীতে প্রথম গাওয়া হয় আলতাফ মাহমুদের সুরে 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো' গানটি এবং এটিই এখন গানটির প্রাতিষ্ঠানিক সুর। - ১৯৬৯ সালে জহির রায়হান তাঁর 'জীবন থেকে নেওয়া' চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহার করেন।
- ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম শহিদ মিনার স্থাপিত হয়। এর নকশাকার ছিলেন বদরুল আলম। - এটি উদ্বোধন করেন শহিদ শফিউরের পিতা মাহবুবুর রহমান। - বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর বহি প্রাঙ্গণে অবস্থিত। - ১৯৫৬ সালে এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় এবং ১৯৫৭ সালে শিল্পী হামিদুর রহমান এটি নির্মাণ করেন। এর উচ্চতা ৪৬ ফুট। - ১৯৬৩ সালে শহিদ আবুল বরকতের মাতা হাসিনা বেগম উদ্বোধন করেন। - ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় এটি ধ্বংস হয়ে গেলে ১৯৭২ সালে পুনর্নির্মাণ করা হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- কমনওয়েলথ অব নেশন্স বা কমনওয়েলথ এর সদস্য রাষ্ট্রসমূহ (Commonwealth of Nations) অতীতে ইংরেজ সাম্রাজ্যভুক্ত ছিল এমন স্বাধীন জাতিসমূহ নিয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা। এই সংস্থার সচিবালয় লন্ডনে অবস্থিত। ব্রিটেনই এর নেতৃত্ব দিয়ে থাকে।
- ব্রিটেনের রাজা হচ্ছেন বিশ্বের ১৫ টি সার্বভৌম রাষ্ট্রের বর্তমান রাজা ও রাষ্ট্রপ্রধান।
- রাষ্ট্রসমূহ হচ্ছে : যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, পাপুয়া নিউগিনি, নিউজিল্যান্ড, জ্যামাইকা, বাহামাস, গ্রানাডা, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, টুভালু, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন, বেলিজ, অ্যান্টিগুয়া ও বারমুডা এবং সেন্ট কিটস ও নেভিস।
স্বামীর মৃত্যু হলে বিধবা স্ত্রী স্বামীর চিতায় ঝাপিয়ে আত্মহুতি দিত অর্থাৎ সহমরণে যেত।এ নিষ্ঠুর ব্যবস্থা্ই সতীদাহ প্রথা নামে পরিচিত।লর্ড বেন্টিক সতীদাহ প্রথা রহিতকণ আইন পাস করেন।
- মীর মশাররফ হোসেনের কর্মজীবননির্ভর আত্মজীবনীমূলক ব্যঙ্গ-রসাত্মক উপন্যাস হলো ‘গাজী মিয়ার বস্তানী' (১৮৯৯)। - এই গ্রন্থে লেখক নিজেকে ভেড়াকান্ত হিসেবে গাজী মিয়ার ছদ্মনামে ত্রুটিবিচ্যুত সমাজকে উপস্থাপন করেছেন। - তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাস হলোঃ - ‘রত্নবতী' (১৮৬৯), - 'উদাসীন পথিকের মনের কথা' (১৮৯০), - ‘রাজিয়া খাতুন' (১৮৯৯)।
মীর মশাররফ হোসেন রচিত আত্মজীবনী: - গাজী মিয়াঁর বস্তানী, - আমার জীবনী, - কুলসুম জীবনী।
প্রবন্ধ: - গো-জীবন - গোকুল নির্মূল আশঙ্কা
গ্রন্থ: - উদাসীন পথিকের মনের কথা - গাজী মিয়াঁর বস্তানী
তাঁর রচিত প্রহসন: - এর উপয় কি, ভাই ভাই এইতো চাই, - ফাঁস কাগজ, - বাঁধা খাতা।
- বাংলা গদ্যের জনক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে গতিশীল করে প্রাণদান করেছেন। - ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারসহ অন্যান্য পণ্ডিতগণ এবং রাজা রামমোহন রায়ের বাংলা গদ্য রচনার প্রয়াস প্রশংসনীয়, কিন্তু তা ছিল অপূর্ণ। - বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে সুললিত শব্দবিন্যাস, পদবিভাগ ও যতি সন্নিবেশে সুবোধ্য ও শিল্প গুণান্বিত করে তোলেন। বাংলা গদ্যের অন্তর্নিহিত ধ্বনিঝংকার ও সুরবিন্যাস তিনিই প্রথম উপলব্ধি করেন, বাংলা গদ্যপ্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি তাঁর গদ্যে ‘উচ্চবচ ধ্বনিতরঙ্গ’ ও ‘অনতিলক্ষ্য ছন্দস্রোত সৃষ্টি করেন এবং বাংলা গদ্যের শ্বাসপর্ব ও অর্থপূর্ব অনুসারে ভাগ করে, সেখানে যতি চিহ্ন প্রয়োগ করে বাংলা গদ্যেকে তিনি সাহিত্যগুণ সম্পন্ন ও সর্বভাব প্রকাশক্ষম করেছিলেন বলেই তাঁকে প্রথম সাহিত্যিক গদ্যের স্রষ্টা বলা হয়। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে বাংলা গদ্যের ‘প্রথম শিল্পী' বলে অভিহিত করেন। - বাংলা উপন্যাসের জনক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
✔ মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যে তিনি 'মধুকবি' নামে পরিচিত। ✔ তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকবি,তাঁর রচিত প্রথম মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য'। ✔ বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। ✔ তাঁকে বলা হয় দত্তকুলোদ্ভব কবি। ✔ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী কবি। ✔ বাংলা নাটকের পথিকৃৎ। ✔ বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক কৃষ্ণকুমারী।
- বাংলা সাহিত্যের ছন্দের যাদুকর বলা হয় সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে। - সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের হাতে বাংলা গীতি কবিতার পূর্ণবিকাশ ঘটে
- ছন্দের ঝংকারে সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের কবিতা সমৃদ্ধ হতো বলে তাকে 'ছন্দের রাজা' ও 'ছন্দের জাদুকর "বাস্তববাদী কবি' অভিধায় বিশেষায়িত করা হয়। - সত্যেন্দনাথ দত্তকে 'ছন্দের জাদুকর' উপাধি প্রদান করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ- - সবিতা (১৯০০) - সন্ধিক্ষণ (১৯০৫) - বেণু ও বীণা (১৯০৬) - হোমশিখা (১৯০৭) - ফুলের ফসল (১৯১১) - কুহু ও কেকা (১৯১২) - তুলির লিখন (১৯১৪) - মনিমঞ্জুষা (১৯১৫) ইত্যাদি।
কায়কোবাদ, মহাকবি কায়কোবাদ বা মুন্সী কায়কোবাদ বাংলা ভাষার উল্লেখযোগ্য কবি যাকে মহাকবিও বলা হয়। তিনি বাঙালি মুসলিম কবিদের মধ্যে প্রথম মহাকাব্য ও সনেট রচয়িতা। তাঁর রচিত গ্রন্থঃ - বিরহ বিলাপ (১৮৭০) , - কুসুম কানন (১৮৭৩), - অশ্রুমালা (১৮৯৬), - মহাশ্মশান (১৯০৪), - শিব-মন্দির বা জীবন্ত সমাধি (১৯২১), - অমিয় ধারা (১৯২৩), - শ্মশানভষ্ম (১৯২৪), - মহররম শরীফ (১৯৩৩), - ‘মহররম শরীফ', - শ্মশান ভসন (১৯৩৮), - প্রেমের বাণী (১৯৭০), - প্রেম পারিজাত (১৯৭০)।
- বুদ্ধদেব বসু ৩০ নভেম্বর, ১৯০৮ সালে কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- মুন্সীগঞ্জের মালখানগর । - ঢাকার পুরানা পল্টন থেকে তাঁর ও অজিত দত্তের যৌথ সম্পাদনায় সচিত্র মাসিক পত্রিকা 'প্রগতি' (১৯২৭-২৯) ও কলকাতা থেকে তাঁর ও প্রেমেন্দ্র মিত্রের যৌথ সম্পাদনায় ত্রৈমাসিক 'কবিতা' (১৯৩৫) এবং হুমায়ুন কবিরের সাথে ত্রৈমাসিক 'চতুরঙ্গ' (১৯৩৪) পত্রিকা সম্পাদনা করেন। - জগন্নাথ হলের ছাত্র থাকা অবস্থায় তিনি ‘বাসন্তিকা’ পত্রিকা প্রকাশের সাথে যুক্ত ছিলেন। - ১৯৪২ সালে ফ্যাসীবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘের আন্দোলনে যোগদান করেন।
তার রচিত উল্লেখযোগ্য রচনাবলীঃ গল্পগ্রন্থ: - ‘অভিনয়, - অভিনয় নয়' (১৯৩০), - ‘রেখাচিত্র’ (১৯৩১), ' - হাওয়া বদল' (১৯৪৩), - 'হৃদয়ের জাগরণ (১৯৬১), - ‘ভালো আমার ভেলা’ (১৯৬৩), - ‘প্রেমপত্র’ (১৯৭২)।
- বাংলা সাহিত্যের স্বভাব কবি ছিলেন গোবিন্দচন্দ্র দাস। তিনি ছিলেন বৈষ্ণব পদাবলি রচয়িতা। - বিদ্যাপতির মতো ব্রজবুলি ভাষায় অলঙ্কার সমৃদ্ধ পদ রচনা করায় তাকে 'বিদ্যাপতির ভাবশিষ্য' বলা হয়ে থাকে। - উল্লেখযোগ্য বৈষ্ণব পদাবলি রচয়িতা - বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, জ্ঞানদাস।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত বাংলা একাডেমি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলা ভাষার প্রথম আঞ্চলিক অভিধান ‘বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' (১৯৬৫)। - এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের উপভাষার একটি সংকলন গ্রন্থ। - তাঁর রচিত ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক অন্যান্য গ্রন্থঃ ‘বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত' (১৯৬৫), ‘ভাষা ও সাহিত্য' (১৯৩১), 'বাংলা সাহিত্যের কথা' (১৯৫৩, ১৯৬৫), ‘বাংলা ব্যাকরণ' (১৯৫৮)।
- মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম ভাষা। - মানুষের মুখে উচ্চারিত অর্থবোধক ও মনোভাব প্রকাশক ধ্বনিসমষ্টিকে ভাষা বলে। - ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কারের নামই ব্যাকরণ । - সুতরাং, আগে ভাষা সৃষ্টি হয়েছে; তারপর ভাষাকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করার জন্য ব্যাকরণ সৃষ্টি হয়েছে।
দৌলত কাজী (কাজী দৌলত নামেও পরিচিত), ছিলেন মধ্যযুগের একজন বাঙালি কবি। তিনি আরাকান রাজসভার কবি ছিলেন, যদিও তার লেখার ভাষা ছিলো বাংলা। আরাকান রাজসভার আশরাফ খানের আগ্রহে তিনি “সতী ময়না ও লোর চন্দ্রানী" কাব্য রচনা করেন। আরাকান রাজসভার অন্যান্য কবিগণ হলেনঃ - দৌলত কাজী, - আবদুল করিম খন্দকার, - শমসের আলী, - কোরেশী মাগন ঠাকুর, - মরদন প্রমুখ।
- "চর্যাপদ" বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের আদি নিদর্শন। - ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপাল রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে এর পুথি আবিষ্কার করেন। - তাঁরই সম্পাদনায় ৪৭টি পদবিশিষ্ট পুথিখানি হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা (১৯১৬) নামে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক প্রকাশিত হয়।
- ভিটামিন-কে এর রাসায়নিক নাম ফাইলোকুইনোন। - এটি প্রোথ্রোম্বিন নামক প্রোটিন তৈরি করে, যা রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে। - এছাড়াও ইলেকট্রন ট্রান্সপোর্ট সিস্টেমেও ভিটামিন কে ব্যবহার করা হয়। - ভিটামিন-কে রক্ত তঞ্চন (Blood Clotting) করার প্রয়োজনীয় প্রোটিন ফিব্রিনোজেন তৈরি করে। - এর অভাবে শরীরে রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ হয়। - ভিটামিন কে এসেনশিয়াল ফ্যাটসলিউবল ভিটামিন। - এটি হাড় ও হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। - ক্ষতস্থান হতে রক্তপড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। - সবুজ রঙের শাকসবজি, লেটুসপাতা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ডিমের কুসুম প্রভৃতি ভিটামিন কে এর উৎস। - ভিটামিন- ডি এর অভাবে রিকেটস ও অস্টিওম্যালাসিয়া রোগ হতে পারে। - ভিটামিন- এ এর অভাবে রাতকানা রোগ হতে পারে।
- এইডস রোগের সংক্রমণ করে থাকে এক ধরণের ভাইরাস, যার নাম Human Immunodeficiency Virus - একে সংক্ষেপে HIV বলা হয়। - HIV দেহের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। এইডস রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তের শ্বেতকনিকা ধ্বংস হয়। ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা লোপ পায়।
- কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম ক্লোরোপিক্রিন। - অশ্রু উৎপাদক বলে একে কাঁদুনে গ্যাস বলা হয়। - এর রাসায়নিক নাম হলো নাইট্রোক্লোরোফরম। - ক্লোরোফর্মের সাথে গাঢ় নাইট্রিক এসিডের বিক্রিয়ায় ক্লোরোপিক্রিন উৎপন্ন হয়।
- আমাদের ত্বক থেকে ঘাম বাষ্পীভূত হয় যখন ফ্যানের বাতাস শরীরের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এই প্রক্রিয়ায় শরীর থেকে তাপ শোষণ করে নেয়, যা আমাদের ঠান্ডা অনুভব করায়। - সুতরাং শরীর থেকে বাষ্পীভবনের হার বাড়িয়ে দেয়া ঠান্ডা অনুভব করার কারণ।
-অগ্র মস্তিষ্কের একটি বৃহৎ অংশ হল সেরিব্রাম । -স্নায়ু উদ্দীপনা প্রেরণ এবং চিন্তার সঙ্গে এই মস্তিষ্কের সম্পর্ক থাকে । -অপরপক্ষে সেরিবেলামকে লঘু মস্তিষ্ক বলে। -এটি দেহের ভারসাম্য ও পেশিটান নিয়ন্ত্রণ করে। -মেডুলা হল - মস্তিষ্কের পেছনের অংশ । -স্পাইনাল মস্তিষ্কের একটি অংশ ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।