ধরি, পূর্বের ভাড়া ছিল ১০০ টাকা। তাহলে ৬০% বৃদ্ধিতে বর্তমান ভাড়া= ১৬০টাকা। ভাড়া বৃদ্ধি পেয়েছে= ১৬০-১০০=৬০ টাকা সুতরাং খরচ পূর্বের সমান রাখতে হলে খরচ কমাতে হবে ৬০ টাকা।
১৬০ টাকায় কমাতে হবে = ৬০ ১ টাকায় কমাতে হবে = ৬০/১৬০ ১০০ টাকায় কমাতে হবে= ৬০*১০০/১৬০ =৩৭.৫০%
- 'আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহীমুদ্দীর ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। - 'পল্লীকবি জসীমউদদীনের কবিতার এই আসমানী কোনো কল্পনা ছিল না। - আসমানী অতিসাধারণ এক মেয়ের নাম। - পল্লীকবি জসীমউদদীনের আসমানী কবিতার সেই 'আসমানী' র বাড়ী ফরিদপুরে।
রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন সময়ে লেখা রাজনীতি-সংক্রান্ত প্রবন্ধগুলি সংকলিত হয়েছে কালান্তর (১৯৩৭) সংকলনে। তাঁর আরও কয়েকটি প্রবন্ধ গ্রন্থ হল - বিবিধ প্রসঙ্গ , সভ্যতার সংকট , মানুষের ধর্ম , শব্দতত্ত্ব , শিক্ষা ,সাহিত্য , ইত্যাদি ।
তিরিশের দশকে বাংলা কবিতার নব্যধারার আন্দোলনে প্রধান পাঁচজন কবি ছিলেন। তাদের পঞ্চপান্ডব বলা হত। তাঁরা কাব্যচর্চায় রবীন্দ্র বলয় থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছিলেন।
আধুনিকতাবাদী পঞ্চপান্ডব লেখক হচ্ছেন - - জীবনানন্দ দাশ, - অমিয় চক্রবর্তী, - বুদ্ধদেব বসু, - বিষ্ণু দে, - সুধীন্দ্রনাথ দত্ত। পঞ্চপান্ডবের অন্তর্ভূক্ত কবিরা রবীন্দ্র কাব্য-ধারার বিরোধী ছিলেন।
আরও কিছু তথ্য দেখে নিনঃ - জুবিলীর (Jubilee) অর্থ হলো উত্সব মুখর পরিবেশে জন্মতিথি পালন। আর এটাকে বাংলায় বলা হয় জয়ন্তী। - ১০ বছর পূর্তিকে বলা হয়: দশক জয়ন্তী। - ২৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : রজত জয়ন্তী। - ৪০ বছর পূর্তিকে বলা হয়: রুবি জয়ন্তী। - ৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সুবর্ণ জয়ন্তী / স্বর্ণ জয়ন্তী। - ৬০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : হীরক জয়ন্তী। - ৭০ বছর পূর্তিকে বলা হয়: ডায়মন্ড জয়ন্তী (কখনও কখনও হীরক জয়ন্তী বলা হলেও, এটি সাধারণত ৬০ বছরের জন্য ব্যবহৃত হয়)। - ৭৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : প্লাটিনাম জয়ন্তী। - ৮০ বছর পূর্তিকে বলা হয়: ওক জয়ন্তী। - ৯০ বছর পূর্তিকে বলা হয়: গ্রানাইট জয়ন্তী। - ১০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : শতবর্ষ। - ১২৫ বছর পূর্তিকে বলা হয়: কোয়ার্টার মিলেনিয়াম। - ১৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সার্ধশত। - ২০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : দ্বিশতবর্ষ।
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (ফেব্রুয়ারি ১২, ১৯৪৩ - জানুয়ারি ৪, ১৯৯৭) একজন বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক। - তিনি একজন স্বল্পপ্রজ লেখক ছিলেন। - দুইটি উপন্যাস, গোটা পাঁচেক গল্পগ্রন্থ আর একটি প্রবন্ধ সংকলন এই নিয়ে তাঁর রচনাসম্ভার। - বাস্তবতার নিপুণ চিত্রণ, ইতিহাস ও রাজনৈতিক জ্ঞান, গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও সূক্ষ্ম কৌতুকবোধ তাঁর রচনাকে দিয়েছে ব্যতিক্রমী সুষমা। - বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ'র পরেই তিনি সর্বাধিক প্রশংসিত বাংলাদেশী লেখক। - তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি রচনা হলো: - অন্যঘরে অন্যস্বর (১৯৭৬), - খোঁয়ারি (১৯৮২), - দুধভাতে উৎপাত (১৯৮৫), - চিলেকোঠার সেপাই (১৯৮৭), - দোজখের ওম (১৯৮৯), - খোয়াবনামা ১৯৯৬), - সংস্কৃতির ভাঙা সেতু ইত্যাদি।
- সেলিম আল দীন (১৮ই আগস্ট, ১৯৪৯-১৪ই জানুয়ারি, ২০০৮) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী নাট্যকার ও গবেষক। - স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
সেলিম আল দীন রচিত নাট্যগ্রন্থ: - সর্প বিষয়ক গল্প ও অন্যান্য, - বাসন, - কেরামতমঙ্গল, - হরগজ, - শকুন্তলা, - মুনতাসীর ফ্যান্টাসি, - কীর্তন খোলা, - হাতহদাই, - জন্ডিস ও বিবিধ বেলুন, - চাকা, - যৈবতী কন্যার মন, - নিমজ্জন ইত্যাদি।
সাধারণ গুণের বা ধর্মের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমানের যে সমাস হয় তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। অন্যান্য উদাহরণঃ - সোনার মতো মুখ- সোনামুখ, - পদ পল্লবের ন্যায়- পদপল্লব, - কুমারী ফুলের ন্যায়- ফুলকুমারী ইত্যাদি।
- বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঐতিহাসিক নাটক দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের 'সাজাহান'। এটি সম্রাট শাহজাহানকে নিয়ে লেখা প্রথম নাটক। - দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত গান 'ধনধান্য পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা' এই নাটকে ব্যবহৃত হয়। - দ্বিজেন্দ্রলাল রায় পঞ্চকবির একজন।
'কাঁদো নদী কাঁদো' উপন্যাসটি কে লিখেছেন- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার। তিনি চট্টগ্রাম শহরের ষোলশহর এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন
তার উপন্যাসগুলো হলো : - লালসালু(- 'লালসালু' (১৯৪৮) উপন্যাসটি Tree without roots নামে অনূদিত হয়) - চাঁদের অমাবস্যা - কাঁদো নদী কাঁদো
তার নাটকগুলো হলো : - বহিপীর - তরঙ্গভঙ্গ - উজানে মৃত্যু - সুড়ঙ্গ
- রক্ত লাল রঙের তরল যোজক কলা / টিস্যু । অজৈব লবণের উপস্থিতির জন্য রক্তের স্বাদ নোনতা । - একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ পুরুষ মানুষের দেহে প্রায় ৫ - ৬ লিটার রক্ত থাকে যা মোট ওজনের ৮ % । - একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মহিলা মানুষের দেহে প্রায় ৪.৫ - ৫.৫ লিটার রক্ত থাকে যা মোট ওজনের ৭ - ৮ % । - রক্ত সামান্য ক্ষারীয় , চটচটে এবং অস্বচ্ছ । মানবদেহে গড়ে রক্তের পরিমাণ ৫ লিটার । - রক্তের pH মাত্রা ৭.৩৫ - ৭.৪৫ এবং তাপমাত্রা 98.4 ডিগ্রী ফারেনহাইট / 36 - 38 C । - রক্তের আপেক্ষিক গুরুত্ব পানির চেয়ে বেশি ( প্রায় - ১.০৬৫ ) । - হেপারিন নামক পদার্থের কারনে মানবদেহে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না । - স্বাভাবিকভাবে দেহে কোথাও কেঁটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে ৪ -৫ মিনিট সময় লাগে ।
চর্মরোগের জন্য দায়ী ভিটামিন সি। এছাড়া ভিটামিন সি - এর অভাবে দাঁতের গোড়া দিয়ে রক্ত পড়ে, মাড়ি ফুলে ওঠে এবং গুরুতর ঘাটতি হলে স্কার্ভি নামক রোগ হয়। ভিটামিন সি মানুষকে রোগ জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্ষতস্থান শুকাতে সাহায্য করে। আমলকি , কমলালেবু ,লেবু আনারস প্রভৃতি ভিটামিন সি - এর উৎস ।
ফড়িংয়ের সম্মুখের পায়ের হাঁটুর পাশে একটু নিচে গোলাকার অংশ দেখা যায়। এই নীচু গোলাকার অংশই ফড়িংয়ের কান। কোনো ফড়িংয়ের কান পায়ের গোড়ায় প্রায় বুকের উপর বসানো থাকে।
যে খাদ্যে মানব দেহের প্রয়োজনীয় সকল খাদ্য উপাদান থাকে এবং দেহের সার্বিক চাহিদা পূরণ করে সেই খাদ্য সমূহকে সুষম খাদ্য বলে। -শর্করা, আমিষ, স্নেহ বা চর্বিজাতীয় খাবার, ভিটামিন, খনিজ লবণ, পানি; এই ছয়টি খাদ্য উপদান মানবদেহের সার্বিক পুষ্টি চাহিদা পূরণের জন্য অতি জরুরী। -এর মাঝে শর্করা, আমিষ ও স্নেহকে খাদ্যের মুখ্য উপাদান হিসাবে ধরা হয়। -সুষম খাদ্যে শর্করা, আমিষ ও স্নেহজাতীয় উপাদানের অনুপাত ৪ : ১ : ১।
বয়স ও পরিশ্রমের ধরণ ভেদে শরীরে ক্যালরির চাহিদার পার্থক্য হয়ে থাকে। -সাধারণত একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ ও নারীর দৈনিক যথাক্রমে ২৫০০-৪০০০ কিলোক্যালরি ও ১৮০০-৩০০০ কিলোক্যালরি চাহিদা থাকে। -দৈনিক ক্যালোরি শর্করা ৬০-৭০%, আমিষ ১০%, স্নেহজাতীয় ৩০- ৪০% খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন।
রক্তে প্রোটিনের হার ৫০% হওয়ার পিছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে:
1. রক্তের গঠন: রক্ত মূলত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত - প্লাজমা এবং রক্ত কোষ। প্লাজমা রক্তের তরল অংশ, যা রক্তের প্রায় ৫৫% গঠন করে।
2. প্লাজমার গঠন: প্লাজমার প্রায় ৯০% জল, আর বাকি ১০% বিভিন্ন পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত। এই ১০%-এর মধ্যে প্রোটিন একটি প্রধান উপাদান।
3. প্রোটিনের গুরুত্ব: রক্তের প্রোটিন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে, যেমন রোগ প্রতিরোধ, রক্ত জমাট বাঁধা, হরমোন ও পুষ্টি পরিবহন ইত্যাদি।
4. প্রোটিনের প্রকারভেদ: অ্যালবুমিন, গ্লোবুলিন, এবং ফাইব্রিনোজেন হল রক্তে পাওয়া যায় এমন প্রধান প্রোটিন।
5. ভারসাম্য: রক্তে প্রোটিনের এই হার (৫০%) শরীরের জন্য একটি স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যকর ভারসাম্য বজায় রাখে।
এই হার পরিবর্তনশীল হতে পারে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা বা অবস্থার কারণে কম বা বেশি হতে পারে। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তে প্রোটিনের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
- প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলোর মধ্যে মিথেন ৮০- ৯০%, ইথেন ১৩%, প্রোপেন ৩%। - এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন ও নাইট্রোজেনে কিছু পরিমাণ মিথেন থাকে। - বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ ৯৫- ৯৯% । - মিথেন গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কারণ এটি পোড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।
- ভিটামিন-সি যার রাসায়নিক নাম অ্যাসকরবিক অ্যাসিড । - এটি একটি জৈব অম্ল, যা শাকসবজি, ফল প্রভৃতিতে পাওয়া যায় যার রাসায়নিক সংকেত C₆H₈O₆ - এটি সাদা দানাদার পদার্থ। - মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের জন্য একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।
- ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত প্রথম নাটক ‘কবর’ (১৯৬৬)। - মুনীর চৌধুরী ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করার কারণে ১৯৫২-৫৪ সাল পর্যন্ত কারাভোগ করেন। - বামপন্থী লেখক রণেশ দাশগুপ্তের অনুরোধে মুনীর চৌধুরী ১৯৫৩ সালের ১৭ জানুয়ারি কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় মার্কিন নাট্যকার Irwin Shaw রচিত Bury The Dead (১৯৩৬) নাটকের অনুসরণে এদেশিয় ঘটনাকে কেন্দ্র করে ‘কবর’ নাটকটি রচনা করেন।
- ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতীকী ভাস্কর্য হলো 'সাবাস বাংলাদেশ' শিল্পী নিতুন কুণ্ডুর তৈরি এই ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। - ১৯৯১ সালে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। - নির্মাণ কাজ শেষ হলে ১৯৯২ সালে এর ফলক উম্মোচন করেন শহীদ জননী জাহানারা ইমাম। নিতুন কুণ্ডের আরো কয়েকটি ভাস্কর্য হলো- সার্ক ফোয়ারা, কদম ফোয়ারা ও সদা জাগ্রত মুক্তিবাহিনী ।
- লালমাই পাহাড় বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার লালমাই উপজেলায় অবস্থিত একটি বিচ্ছিন্ন পর্বতশ্রেণী।
- প্রায় পঁচিশ লক্ষ বছর আগে প্লাইস্টোসিন যুগে এই পাহাড় গঠিত হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। সে হিসেবে এটি বাংলাদেশের বরেন্দ্রভূমি এবং মধুপুর ও ভাওয়াল গড়ের সমকালীন।
- লালমাই পাহাড় এর দৈর্ঘ্য ৮ কিলোমিটার এবং এর সবচেয়ে চওড়া অংশ ৪.৮ কিলোমিটার। এটির সর্বোচ্চ উচ্চতা ৪৬ মিটার।
- পাহাড়টির উত্তর অংশ ময়নামতি পাহাড় এবং দক্ষিণ অংশ লালমাই পাহাড় নামে পরিচিত।
- CIRDAP- এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সমন্বিত পল্লী উন্নয়ন কেন্দ্র (সিআইআরডিএপি)। - CIRDAP-এর পূর্ণরূপঃ- Centre on Integrated Rural Development for Asia and the Pacific. - প্রতিষ্ঠিত হয়ঃ- ৬ জুলাই ১৯৭৯ - (জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) সদস্যদের ৬টি দেশের সমন্বয়ে প্রথম এটি গঠিত হয়। - সদর দপ্তরঃ- ঢাকা, সুপ্রিম কোর্টের সম্মুখে চামেলী ভবন। - প্রতিষ্ঠার উদ্যোক্তাঃ- খাদ্য ও কৃষি সংস্থা।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিবসঃ - বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস : ৭ এপ্রিল - অটিজম সচেতনতা দিবস : ২ এপ্রিল - আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস : ১ মে - বিশ্ব ধাত্রী দিবস : ৫ মে - রেড ক্রস / রেড ক্রিসেন্ট দিবস : ৮ মে - বিশ্ব পরিবেশ দিবস : ৫ জুন - বিশ্ব নারী দিবস : ৮ মার্চ - জাতীয় পাট দিবস : ৬ মার্চ। - জাতীয় গণহত্যা দিবস : ২৫ মার্চ - বিশ্ব বর্ণবৈষম্য দিবস : ২১মার্চ - আন্তর্জাতিক পানি দিবস : ২২ মার্চ - আন্তজার্তিক আবহাওয়া দিবস : ২৩ মার্চ - বিশ্ব ধরিত্রী দিবস : ২২ এপ্রিল - বিশ্ব শরণার্থী দিবস : ২০ জুন - আন্তর্জাতিক ডিম দিবস : অক্টোবর মাসের ২য় শুক্রবার - আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস : ১৮ ডিসেম্বর - আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস : ৯ ডিসেম্বর - জাতীয় সড়ক দুর্ঘটনা দিবস : ২২ অক্টোবর। - আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস : ৯ ডিসেম্বর। - বিশ্ব ধূমপান বর্জন দিবস : ৩১ মে - বিশ্ব মাদক বিরোধী দিবস : ২৬ জুন - বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস : ১১ জুলাই - ন্যাশনাল পাবলিক সার্ভিস ডে : ২৩ জুলাই - বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস : ৮ সেপ্টেম্বর - জাতীয় ইনকাম ট্যাক্স দিবস : ১৫ সেপ্টম্বর - জাতীয় ট্যাক্স দিবস : ৩০ নভেম্বর - জাতীয় তথ্য ও প্রযুক্তি দিবস : ১২ ডিসেম্বর - আন্তজার্তিক গণতন্ত্র দিবস : ১৫ সেপ্ট - আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস : ২১ সেপ্টেম্বর - আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস : ১৩ অক্টোবর - আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস : ২ অক্টোবর - বিশ্ব শিক্ষক দিবস : ৫ অক্টোবর - বিশ্ব প্রাণী দিবস : ৪ অক্টোবর - The International Day of Forests : 21 March - বিশ্ব খাদ্য দিবস : ১৬ অক্টোবর - আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস : ১০ ডিসেম্বর - জাতীয় VAT দিবস : ১০ ডিসেম্বর
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।