ATEO - ২০১০ (90 টি প্রশ্ন )

 logba2. Logcb2.Logac2

= 2.logba .2.logcb .2.logac

= 8.logba.logcb.logac

= 8.1 [কারণ, logba.logcb.logac = 1]

= 8


সমবাহু ত্রিভুজের পরিসীমা = 6 সে.মি.
∴ একটি বাহুর দৈর্ঘ্য, a = 6 ÷ 3 = 2 সে.মি.

সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = (√3/4)a²
                                  = (√3/4) × 2²
                                  = (√3/4) × 4
                                  = √3 বর্গ সে.মি.

∴ ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √3 বর্গ সে.মি.
বৃৃত্তাকার মাঠের ব্যাস 26 মিটার
বৃৃত্তাকার মাঠের ব্যাসার্ধ = 26/2 মিটার
                            = 13 মিটার

রাস্তাসহ বৃত্তাকার মাঠের ব্যাসার্ধ = 13 + 2 = 15 মিটার
রাস্তাসহ মাঠটির ক্ষেত্রফল = π(15)বর্গমিটার
                                 = 225π বর্গমিটার
- জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪) কবি, শিক্ষাবিদ।
- তিনি ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন।
- তিনি ব্রহ্মবাদী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন।

- ‘ঝরাপালক’ (১৯২৭) জীবনান্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ।
- এই কাব্যগ্রন্থের রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ইসলাম, সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের অনুসরণ যেমন আছে, তেমনই আছে এক নতুন ভাষারীতি ও বাকপ্রতিমা রচনার চেষ্টা ।

• জীবনানন্দের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ -
- ঝরাপালক, [প্রথম কাব্যগ্রন্থ]
- ধূসর পান্ডুলিপি,
- বনলতা সেন,
- সাতটি তারার তিমির,
- রূপসী বাংলা।
- সৈয়দ শামসুল হক একজন বিখ্যাত বাংলাদেশী সাহিত্যিক।
- কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প তথা সাহিত্যের সকল শাখায় সাবলীল পদচারণার জন্য তাঁকে 'সব্যসাচী লেখক' বলা হয়।
- সৈয়দ শামসুল হক মাত্র ২৯ বছর বয়সে বাংলা একাডেমী পুরস্কার পান।
- বাংলা একাডেমী পুরস্কার পাওয়া সাহিত্যিকদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে কম বয়সে এ পুরস্কার লাভ করেছেন।

- শামসুল হকের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কাব্যনাট্য 'পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়' (১৯৭৬)
- এর রচনাকাল ১ মে থেকে ১৩ জুন, ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড শহরে।
- মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষে মুক্তিবাহিনীর গ্রামে প্রবেশের ঘটনা এ নাটকে স্থান পেয়েছে।

তাঁর রচিত অন্যান্য নাটক: 
- নূরলদীনের সারা জীবন (১৯৮২),
- ‘গণনায়ক’ (১৯৭৬),
- ‘এখানে এখন’ (১৯৮৮),
- ‘ঈর্ষা ।
- বেগম সুফিয়া কামাল (২০ শে জুন, ১৯১১ - ২০শে নভেম্বর, ১৯৯৯)  কবি, বুদ্ধিজীবী, সমাজনেত্রী।
- সুফিয়া কামালের জন্ম ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে এক অভিজাত পরিবারে।
- তাঁর পিতা সৈয়দ আবদুল বারি পেশায় ছিলেন উকিল।

• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ- 
- সাঁঝের মায়া (১৯৩৮)
- মায়া কাজল (১৯৫১)
- মৃত্তিকার ঘ্রাণ (১৯৭০)
- মোর জাদুদের সমাধি পরে (১৯৭২)
- মন ও জীবন (১৯৫৭)
- প্রশস্তি ও প্রার্থনা (১৯৫৮)
- উদাত্ত পৃথিবী (১৯৬৪)
- দিওয়ান (১৯৬৬)
- অভিযাত্রিক (১৯৬৯)। 

সমাস নিষ্পন্ন যে সকল শব্দ সম্পূর্ণভাবে সমস্যমান পদসমূহের অনুগামী না হয়ে কোনো বিশিষ্ট অর্থ গ্রহণ করে তাদের যোগরূঢ় শব্দ বলে।
যেমনঃ
জলধিঃ 'জল ধারণ করে এমন' অর্থ পরিত্যাগ করে একমাত্র 'সমুদ্র' অর্থেই ব্যবহৃত হয়।

যোগরূঢ় শব্দ সমূহঃ
- পঙ্কজ,
- আদিত্য,
- মহাযাত্রা,
- জলধি,
- জলদ,
- রাজপুত,
- দশানন,
- বহুব্রীহি,
- গোঁফখেজুরে ইত্যাদি।

- যেসব শব্দের মূল পাওয়া গিয়েছে সংস্কৃততে এবং সংস্কৃত থেকে প্রাকৃততে এবং প্রাকৃত থেকে বাংলায় এসেছে সেগুলোকে তদ্ভব শব্দ বলে।
- তদ্ভব শব্দের অপর নাম খাঁটি বাংলা শব্দ। 
- উদাহরণ: দাঁত; হাতি, ঘোড়া, সাপ, পাখি, হাত, পা, কান, নাক, জিভ, কুমির ইত্যাদি।  

বাক্যের শেষে বসে ৩টি যতিচিহ্ন বা বিরাম চিহ্ন। এগুলো হলোঃ দাঁড়ি চিহ্ন, প্রশ্নবোধক চিহ্ন এবং বিস্ময় চিহ্ন। এগুলোকে প্রান্তিক যতিচিহ্ন বলে। (বোর্ড বই অনুসারে)।
কিছু বইতে ৪টি দেওয়া আছে, দাঁড়ি ,দুই দাঁড়ি চিহ্ন মূলত পদ্যে ব্যবহৃত হয়। প্রাচীনকাল পদ্যে প্রথম চরণে এক দাঁড়ি ও দ্বিতীয় চরণে দাঁড়ি ব্যবহৃত হতো ।
বোর্ড বই অনুসারে আমাদের ৩টি দিতে হবে। 

» যতি/ছেদ চিহ্নের প্রবর্তক- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

» যতি চিহ্ন মোট ১২ টি। ব্যাকরণিক চিহ্ন (৪টি)

» ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তাঁর 'বোতল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭) গ্রন্থ প্রথম যতিচিহ্নের ব্যবহার দেখান।

» বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা ভাষার ব্যাকরণ(২য় খণ্ড, পৃঃ২২৭, ২য় সংস্করণ,২০১২) অনুযায়ী যতি বা ছেদ চিহ্ন ১৬ টি।

» দাঁড়ির অপর নাম- পূর্ণচ্ছেদ

» কমার অপর নাম- পাদচ্ছেদ

» সেমিকোলনের অপর নাম- অর্ধচ্ছেদ

» ইলেকের অপর নাম - লোপচিহ্ন

» ড্যাশের অপর নাম- কষি চিহ্ন

» হাইফেনের অপর নাম- শব্দ সংযোগ চিহ্ন

বিরতি কালঃ

» এক বলতে সময় লাগে - ২ টি ( উদ্ধরণ, কমা)

» এক বলার দ্বিগুণ সময় লাগে- ১টি (সেমিকোলন)

» থামার প্রয়োজন নেই- ৩টি (হাইফেন, ইলেক, বন্ধনি)

» এক সেকেন্ড থামতে হয়- ৬টি (দাঁড়ি, প্রশ্নবোধক, বিস্ময়, কোলন, ড্যাশ, কোলনড্যাশ)


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

• সমাহার বা সমষ্টি বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে।
• দ্বিগু সমাসে সমাসনিষ্পন্ন পদটি বিশেষ্য পদ হয়। তবে অনেক ব্যাকরণবিদ দ্বিগু সমাসকে কর্মধার‍য় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন।

- ত্রিকাল (তিন কালের সমাহার),
- চৌরাস্তা (চৌরাস্তার সমাহার),
- তেমাথা (তিন মাথার সমাহার),
- শতাব্দী (শত অব্দের সমাহার),
- পঞ্চবটী (পঞ্চবটের সমাহার),
- ষড়ঋতু (ছয় ঋতুর সমাহার),
- ত্রিপদী (ত্রি বা তিন পদের সমাহার),
- ত্রিফলা (ত্রি বা তিন ফলের সমাহার),
- নবরত্ন (নব বা নয় রত্নের সমাহার),
- তেপান্তর (তিন বা তে প্রান্তরের সমাহার),
- এছাড়াও পঞ্চনদ, পঞ্চভূত, , দশ চক্র, অষ্টধাতু, সপ্তর্ষি, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, চতুরঙ্গ, ত্রিমোহিনী, ত্রিভুবন, চতুর্দশপদী, তেরনদী, সাতসমুদ্র ইত্যাদি দ্বিগু সমাসের উদাহরণ। 


কাজী নজরুল ইসলামের জীবনকাল (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রিঃ)। 

- বাংলা সাহিত্যের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ২৪ মে, ১৮৯৯ সালে (বাংলা ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩০৬) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

- তাঁকে বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয় ১৯৭২ সালে।

- ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দের শেষদিকে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।

- করাচি সেনানিবাসে বসে নজরুল যে রচনাগুলো সম্পন্ন করেন তার মধ্যে রয়েছে, বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী (প্রথম গদ্য রচনা), মুক্তি (প্রথম প্রকাশিত কবিতা)।

- ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই আগস্ট নজরুল ধূমকেতু পত্রিকা প্রকাশ করেন।

- পত্রিকার ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯২২ সংখ্যায় নজরুলের কবিতা আনন্দময়ীর আগমনে প্রকাশিত হয়। এই রাজনৈতিক কবিতা প্রকাশিত হওয়ায় ৮ নভেম্বর পত্রিকার উক্ত সংখ্যাটি নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়।

- ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে তারিখে ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে কবি নজরুলকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়।

- তিনি ২৯ আগস্ট, ১৯৭৬ সালে (বাংলা ১২ই ভাদ্র, ১৩৮৩) মাত্র ৭৭ বছর বয়সে ঢাকার পিজি হাসপাতালে ইহলোক ত্যাগ করেন। তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হয়।

তাঁর সাহিত্যকর্ম হলো:

কাব্যগ্রন্থ:
- অগ্নিবীণা,
- বিষের বাঁশি,
- ভাঙার গান,
- সাম্যবাদী,
- সর্বহারা,
- ঝিঙে ফুল,
- ফণি-মনসা,
- দোলনচাঁপা,
- জিঞ্জিরা,
- প্রলয় শিখা ইত্যাদি

উপন্যাস:
- বাঁধন-হারা,
- মৃত্যুক্ষুধা,
- কুহেলিকা।

প্রবন্ধগ্রন্থ:
- রাজবন্দীর জবানবন্দি,
- দুর্দিনের যাত্রী,
- যুগবাণী,
- রুদ্র মঙ্গল,
- মন্দির ও মসজিদ,
- আমি সৈনিক।

গল্পগ্রন্থ:
- ব্যথার দান,
- রিক্তের বেদন,
- শিউলিমালা।

নাটক:
- ঝিলিমিলি,
- আলেয়া। 


- ছিন্নপত্র রচনাটি আত্মকথন শ্রেণির। 

- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৮৭-১৮৯৫ সময়কালে ভ্রাতুষ্পুত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা দেবী চৌধুরাণীকে যে সকল চিঠি লিখেছিলেন ‘ছিন্নপত্র’ প্রধানত তারই সংকলন।
- বহু চিঠিই রবীন্দ্রনাথ ‘ছিন্নপত্র’–এ অন্তর্ভুক্ত করেননি।
- ইন্দিরা দেবী (১৮৭৯ - ১৯২২) (Indira Debi) একজন বাঙালি ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার এবং কবি। তিনি কলকাতার নিবাসী ছিলেন।
- তাঁর পিতার নাম মুকুন্দদেব মুখোপাধ্যায় এবং পিতামহ ভূদেব মুখোপাধ্যায়।
- তাঁর স্বামীর নাম ললিতমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়। ঔপন্যাসিক অনুরূপা দেবী ছিলেন তাঁর বোন।
- নাট্যশালার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা নাট্যকার নগেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন তাঁর মাতামহ।
- ইন্দিরা দেবীর প্রকৃত নাম ছিল সুরূপা। তিনি লেখালেখি করার জন্য ইন্দিরা দেবী নাম ব্যবহার করতেন।
- ইন্দিরা দেবী ছোটবেলায় ঠাকুরদা ভূদেব মুখোপাধ্যায়ের যত্নে শিক্ষিতা হয়েছিলেন ।
- তিনি ছোটবেলাতেই সংস্কৃত কাব্যের অনুবাদ করেছিলেন। স্বর্ণকুমারী দেবীর উৎসাহে তিনি রচনা প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছিলেন।
- কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকা ধূমকেতু (১৯২২), দৈনিক নবযুগ (১৯২০), লাঙ্গল (১৯২৫) ।

অন্যদিকে, 
- জন ক্লার্ক মার্শম্যান সম্পাদিত পত্রিকা - দিগদর্শন, সমাচার দর্পণ, ফ্রেন্ড অব ইন্ডিয়া ও গভর্নমেন্ট গেজেট।
- রামানন্দ চট্টোপাধায় প্রবাসী(১৯০১) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। 
কালিকলম সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন প্রেমেন্দ্র মিত্র।
- বাংলা উপন্যাসের জনক এবং বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- কমলাকান্তের দপ্তর তার একটি ব্যাঙ্গাত্মক রম্যরচনা।
- এর প্রবন্ধগুলো প্রথম বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
- ইংরেজি সাহিত্য সমালোচক ডি কুইনসির confession of an opium Eater এর অনুসরণে এটি লেখা।
- তার এই গ্রন্থের অন্যতম চরিত্র ভীষ্মদেব খোশনবীশ।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ
- দুর্গেশনন্দিনী
- কপালকুণ্ডলা
- মৃণালিনী
- বিষবৃক্ষ
- ইন্দিরা
- যুগলাঙ্গুরীয়
- রাজসিংহ
- আনন্দমঠ
- দেবী চৌধুরানী,
- চন্দ্রশেখর
- রাধারানী
- রজনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
- গৌড়ীয় ব্যাকরণ বাংলায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ।
- রাজা রামমোহন রায় প্রথম বাঙালি হিসেবে 'গৌড়ীয় ব্যাকরণ' (১৮৩৩) রচনা করেন। এটি তাঁর সর্বশেষ গ্রন্থ।
- এর আগে তিনি ইংরেজিতে Bengali Grammar in the English Language নামের একটি ব্যাকরণ গ্রন্থ রচনা করেন ।

• তার অন্যান্য রচনা হচ্ছে- 
- 'বেদান্তসার' (১৮১৫),
- 'ভট্টাচার্যের সহিত বিচার' (১৮১৭),
- 'সহমরণ বিষয়ক প্রবর্তক ও
- নিবর্তকের সম্বাদ' (১৮১৮) ইত্যাদি।
- আরাকান বা রোসাঙ্গ রাজসভার অন্যতম প্রধান সভাকবি ছিলেন মহাকবি আলাওল। 
- তিনি আনুমানিক ১৬০৭ সালে চট্টগ্রামের হাটহাজারি থানার জোবরা গ্রামে মতান্তরে ফরিদপুরের ফতেহাবাদ পরগনায় জন্মগ্রহণ করেন। 
- মাগন ঠাকুরের প্রেরণায় তিনি কাব্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। 

• তার রচিত কাব্যগ্রন্থগুলি হলো: 
- ‘পদ্মাবতী’,
- ‘সয়ফুলমুলুক-বদিউজ্জামাল’, 
- ‘সিকান্দারনামা’, 
- ‘হপ্তপয়কর’, 
- ‘তোহফা বা তত্ত্বোপদেশ’, 
- ‘রাগতালমালা’ এবং দৌলত কাজীর অসমাপ্ত 
- ‘সতীময়না-লোর-চন্দ্রানী’।

-  ‘পদ্মাবতী’ তার প্রথম ও শ্রেষ্ঠ রচনা। এটি হিন্দি কবি মালিক মুহম্মদ জায়সীর হিন্দিকাব্য ‘পদুমাবৎ’ অবলম্বনে রচিত।

- ১৮০০ সালের ৪ মে ভারতে কর্মরত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মীদের শিক্ষাদানের জন্য ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
- ১৮০১ সালে কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হলে উইলিয়াম কেরি, দুইজন পন্ডিত ও ছয়জন সহকারী শিক্ষকের সাথে যোগদান করেন।
- চন্ডীচরণ মুন্সী ছিলেন এই সহকারী শিক্ষকদের একজন।
- তার রচিত গ্রন্থের নাম "তোতা ইতিহাস"।
- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ছিল ব্রিটিশ ভারতের প্রথম উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
- কলেজটি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মীদের ভারতের ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়া।
- বাংলা বিভাগ ছিল কলেজের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিভাগগুলির মধ্যে একটি।
- চন্ডীচরণ মুন্সী ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখক ও শিক্ষাবিদ।
- "তোতা ইতিহাস" ছিল বাংলা ভাষায় লেখা প্রথম ইতিহাস বই।
- ১৭৬০ সালে ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের তিরোধানের মাধ্যমে মধ্যযুগের সমাপ্তি ঘটে এবং ১৮৬০ সালে মাইকেলের সদর্প আগমনের মাধ্যমে আধুনিক যুগের সূচনা ঘটে ।
- এ ১০০ বছর সাহিত্য জগতে চলছিল বন্ধ্যাকাল, ফলে এ সময়টুকুকে বলে ‘অবক্ষয় যুগত বা ‘যুগ সন্ধিক্ষণ।
- এ যুগের খ্যাতিমান কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত

- এ সময়কালে বাংলা কাব্যে আধুনিকতায় পৌঁছার প্রচেষ্টা চলেছে মাত্র।
- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত মধ্যযুগের দেব-দেবীর কাহিনী বর্জন করে ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে ছোট ছোট কবিতা লেখা শুরু করেন।
- তাঁর কবিতায় সমাজচেতনা থেকে শুরু করে দেশাত্মবোধ পর্যন্ত স্পষ্ট হয়ে উঠে।
- আবার তাঁর কবিতায় কবিয়াল ও শায়েরদের রচনার ঢং, পয়ার ও ত্রিপদীর ব্যবহারও লক্ষণীয়।
- তাঁর মধ্যে মধ্যযুগের কাব্য-বৈশিষ্ট্য ও আধুনিক যুগের সূচনা-বৈশিষ্ট্য সমানভাবে লক্ষ করা যায় বলে তাকে যুগ সন্ধিক্ষণের কবি বা অবক্ষয়ের কবি বলা হয়।


- আবদুল হাকিম আনুমানিক ১৬২০ খ্রিস্টাব্দে নোয়াখালী জেলার বাবুপুর মতান্তরে চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপের সুধারামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- নূরনামা তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ।
- বাংলা ভাষার প্রতি অবজ্ঞার জবাবে তিনি তাঁর নূরনামা কাব্যে লিখেছিলেন। 

"যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী,

সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।" 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- মঙ্গলকাব্য মধ্যযুগের অন্যতম প্রধান সাহিত্যধারা। এর প্রধান শাখা ৩ টি- মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল ও অন্নদামঙ্গল।
- এছাড়া ধর্মমঙ্গল, কালিকামঙ্গল সহ আরও কিছু মঙ্গলকাব্য পাওয়া যায়।
- কানাহরি দত্ত মনসামঙ্গল কাব্যের আদিকবি।
- চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের আদিকবি মানিক দত্ত এবং প্রধান কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
- ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর অন্নদামঙ্গল কাব্যের প্রধান কবি।
- ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদিকবি ময়ূরভট্ট এবং কালিকামঙ্গল কাব্যের আদিকবি কবি কঙ্ক।
- দাশরথি রায় বা দাশু রায় পাঁচালী গানের খ্যাতিমান কবি ছিলেন।

কিছু আদি/প্রধান/শ্রেষ্ঠ/প্রথম, মনে রাখবেন- 

» আদি মঙ্গলকাব্য হল মনসামঙ্গল যার অপর নাম পদ্মপুরাণ।
» মঙ্গলকাব্য / মনসামঙ্গল এর আদি কবি - কানা হরিদত্ত।
» মনসামঙ্গল কাব্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি - বিজয়গুপ্ত।
» ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি - ময়ূরভট্ট।
» ধর্মমঙ্গল কাব্যের প্রণেতা - রুপরাম চক্রবর্তী।
» ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার শ্রেষ্ঠ কবি - ঘনরাম চক্রবর্তী।
» চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা - মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
» চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি - মানিক দত্ত।
» চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান/শ্রেষ্ঠ কবি - মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
» অন্নদামঙ্গল ধারার প্রধান কবি - ভারতচন্দ্র রায়গুণাধর।
» কালিকামঙ্গল কাব্যের আদি কবি - কবি কঙ্ক।
» শিবমঙ্গল কাব্যের প্রথম কবি রামকৃষ্ণ রায়।
» কবিগানের প্রথম কবি - গুঁজলা পুট (গুঁই)।
» বাংলা টপ্পাগানের জনক - নিধু বাবু বা রামনীধি গুপ্ত।
» নাথ সাহিত্যের আদি/প্রধান কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ।
» মার্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ।
» মর্সিয়া সাহিত্যের প্রথম কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ।
» পুথি সাহিত্যের প্রথম স্বার্থক কবি - ফকির গরীবুল্লাহ।
» দোভাষী পুঁথি সাহিত্যের প্রথম ও স্বার্থক কবি - ফকির গরীবুল্লাহ।


- মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন বড়ু চণ্ডীদাস রচিত শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।
- পশ্চিম বঙ্গের বাকুড়া জেলার কাকিলা গ্রামের এক গৃহস্থ বাড়ীর গোয়ালঘর থেকে আবিষ্কার করা হয়।
- ১৯০৯ সালে বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' আবিষ্কার করেন। 
- এ কাব্যের প্রধান চরিত্র তিনটি- কৃষ্ণ, রাধা ও বড়াই। 
- কাব্যগ্রন্থটি ১৩ খণ্ড ও ৪১৮ টি পদে বিন্যস্ত।

● বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন ‘চর্যাপদ' গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন। এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে 'চর্যাপদ’ আবিষ্কার করেন।

● এতে পদসংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন।

● চর্যাপদের পদকর্তা: লুইপা, কাহ্নপা, আর্যদেবপা, কঙ্কণপা, কম্বলাম্বরপা, কুক্কুরীপা, গুণ্ডরীপা, চাটিলপা, জয়নন্দীপা, ঢেগুণপা, ডোম্বীপা, তান্তীপা, তাড়কপা, দারিকপা, ধর্ম্মপা, বিরূপা, বীণাপা, ভাদেপা, ভুসুকুপা, মহীণ্ডাপা, লাড়িডোম্বীপা, শবরপা, শান্তিপা, সরহপা।

● রামায়ণের প্রথম ও শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কৃত্তিবাস ওঝা।
● বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী।

● মহাভারতের শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কাশীরাম দাস। মনসামঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি বিজয়গুপ্ত। ‘ভাগবত’ বাংলায় ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ (১৪৮০) নামে অনুবাদ করেন মালাধর বসু।
● চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের ‘স্বভাব কবি' দ্বিজ মাধব।
● বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলির আদি কবি চণ্ডীদাস।
● মৈথিল কোকিল নামে পরিচিত মিথিলার রাজসভার কবি বিদ্যাপতি।
● চৈতন্যোত্তর বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি জ্ঞানদাস।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহবান করেন - মহামান্য রাষ্ট্রপতি।

৪৮ (১) ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশের একজন রাষ্ট্রপতি থাকবেন, যিনি আইন অনুযায়ী সংসদ-সদস্যগণ কর্তৃক নির্বাচিত হবেন।
৭২(১) ধারা অনুযায়ী সরকারী বিজ্ঞপ্তি- দ্বারা রাষ্ট্রপতি সংসদ আহ্বান, স্থগিত ও ভঙ্গ করবেন এবং সংসদ আহ্বানকালে রাষ্ট্রপতি প্রথম বৈঠকের সময় ও স্থান নির্ধারণ করবেন।
- আফ্রিকা তথা বিশ্বের দীর্ঘতম নদী নীলনদ।
- এর দৈর্ঘ্য ৬৬৯০ কি.মি.।
- নদীটি ভিক্টোরিয়া হ্রদ থেকে উৎপত্তি হয়ে ভূমধ্যসাগরে পতিত হয়েছে।
- এটি আফ্রিকার ১১টি দেশের মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।

- পৃথিবীর প্রশস্ততম নদী- আমাজন।
- এটি আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।

- পৃথিবীর গভীরতম নদী- কঙ্গো নদী।

- আব্রাহাম লিংকন ১৮৬৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দাস প্রথার অবসান ঘটান এবং মুক্তি ঘোষণা (Emancipation Proclamation) এর মাধ্যমে দাসদের মুক্ত করে দেন।
- দাস প্রথাকে কেন্দ্র করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধের সময় তিনি উত্তরাঞ্চলীয় ইউনিয়ন বাহিনীর নেতৃত্ব দেন, এবং দক্ষিণের কনফেডারেট জোটকে পরাজিত করেন।
- তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম প্রেসিডেন্ট। 
- ১৯৬৫ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধ বন্ধ করেন।
- একই বছরে ওয়াশিংটনের এক নাট্যশালায় নাটক দেখার সময় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন।


নোবেল পুরস্কার ২০২৩

• মোট বিজয়ী : ১১ জন, পুরুষ ৭ ও নারী ৪।
• পুরস্কার- প্রত্যেক বিভাগের নোবেলজয়ী প্রত্যেকে পাবেন একটি মেডেল, একটি সনদপত্র এবং ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা।

চিকিৎসা বিজ্ঞানঃ
১. ক্যাতালিন ক্যারিকো(হাঙ্গেরি)
২. ডু ওয়াইজম্যান(যুক্তরাষ্ট্র)
করোনা ভাইরাসরোধী কার্যকর mRNA ভ্যাকসিন গবেষণার জন্য।

রসায়নঃ
১. অ্যালেক্সি ইয়াকিমভ(সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন)
২. মুঙ্গি বাওয়েন্ডি(ফ্রান্স)
৩. লুই ব্রুস(যুক্তরাষ্ট্র)
কোয়ান্টাম ডটের আবিষ্কার ও সংশ্লেষণের জন্য ।

অর্থনীতিঃ
১. অধ্যাপক ক্লডিয়া গোলডিন(যুক্তরাষ্ট্র)
শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ নিয়ে গবেষণার স্বীকৃতি হিসেবে ।

পদার্থবিজ্ঞানঃ
১. পিয়ের আগোস্তিনি(যুক্তরাষ্ট্র)
২. ফেরেন্স ক্রাউজ(হাঙ্গেরি)
৩. অ্যান লিয়ের(ফ্রান্স)
পদার্থের ইলেকট্রন ডাইনামিকস গবেষণায় আলোর অ্যাটোসেকেন্ড স্পন্দন তৈরির পরীক্ষণ লব্ধ প্রক্রিয়া নিয়ে গবেষণার জন্য ।

শান্তিঃ
১. নার্গিস মোহাম্মদি(ইরান)
নিপীড়িত নারীদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম এবং সকলের জন্য মানবাধিকার ও স্বাধীনতার প্রচারে অবদানের জন্য ।

সাহিত্যঃ
১. জন ফসে(নরওয়ে)
উদ্ভাবনী নাটক এবং ভাষাহীনের মুখে ভাষা দেওয়া গদ্যের জন্য।
- William Shakespeare এর বিখ্যাত Tragedy নাটকগুলোর মধ্যে Hamlet অন্যতম।
- নাটকের Hamlet হলো Denmark এর রাজকুমার।
- নাটকটির মূল উপজীব্য বিষয় হচ্ছে ডেনমার্কের রাজহত্যা এবং তার পুত্রের প্রলম্বিত প্রতিশোধ।
- এটিই Shakespeare এর সর্ববৃহৎ Tragedy নাটক।
- 'কবর' জসীমউদদীনের বিখ্যাত ও বহুল আলােচিত কবিতা ।
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কবিতটিকে প্রবেশিকা পাঠ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে ।
- পরবর্তীকালে কবিতাটি কবির রাখালী কাব্যগ্রন্থে সংকলিত হয় ।
- রাখালী কাব্যগ্রন্থে মোট ১৯টি কবিতা আছে এর মধ্য কবর কবিতাটি বেশ জনপ্রিয় হয়।
কবিতাগুলো হলো-
১) রাখালী
২) সিঁদুরে বেসাতি (মেয়েলি গানের সুর)
৩) কিশোরী
৪) বৈদেশী বন্ধু (গান বারমাসি)
৫) রাখাল ছেলে
৬) কবর
৭) মা
৮) সুজন বন্ধুরে (গান)
৯) বৈরাগী আর বোস্টমী যায়
১০) জেলে গাঙে মাছ ধরিতে যায়
১১) মনই যদি নিবি
১২) পল্লি জননী
১৩) পাহাড়িয়া
১৪) শাক তুলুনী
১৫) কৃষান-দুলালি
১৬) গহীন গাঙের নায়া
১৭) তরুণ কিশোর
১৮) মনা শেখ
১৯) বোশেখ শেষের মাঠ। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ,অর্থনৈতিক , সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহযোগিতা করার লক্ষ্যে ৮ ডিসেম্বর ,১৯৮৫ সালে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় ।
- এর বর্তমান সদস্য ৮ টি ।যথা - বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ ও আফগানিস্তান।
- এর সদর দপ্তর কাঠমুণ্ডু ,নেপাল ।
 
- সার্ক (SAARC) এর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র পূর্বে ভারতের দিল্লিতে ছিল কিন্ত বর্তমানে গুজরাটের গান্ধীনগরে অবস্থিত ।

সার্কের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসমূহের অবস্থান -
সার্ক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র----------------কলম্বো ,শ্রীলংকা
সার্ক কৃষি কেন্দ্র ------------------ধাকা,বাংলাদেশ
সার্ক শক্তি কেন্দ্র ----------------ইসলামাবাদ ,পাকিস্তান
সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র ------গুজরাট,ভারত
সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র -ঢাকা, বাংলাদেশ
সার্ক যক্ষ্মা ও এইডস কেন্দ্র --------কাঠমুন্ডু ,নেপাল ।

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0