Solution
Correct Answer: Option A
সাধু রীতি:
- সাধু রীতির উৎপত্তি দাপ্তরিক কাজ, সাহিত্য রচনা, যোগাযোগ এবং জ্ঞানচর্চার প্রয়োজনে। উনিশ শতকের শুরুর দিকে এর বিকাশ ঘটে এবং প্রায় দুই শতাব্দী ধরে এটি বাংলা লেখ্য ভাষার আদর্শ রীতি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য-
ক্রিয়ারূপ দীর্ঘ:
সাধু রীতিতে ক্রিয়ার রূপ দীর্ঘতর হয়।
উদাহরণ: করা → করিতেছে, করিয়াছে, করিল, করিলে, করিলাম, করিত, করিতেছিল, করিয়াছিল, করিব, করিবে, করিতে, করিয়া, করিলাম।
বহু সর্বনামে ‘হ’-বর্ণের সংযুক্তি:
সাধু রীতিতে বহু সর্বনামে ‘হ’ বর্ণ যুক্ত থাকে।
উদাহরণ: তাহারা, ইহাদের, যাহা, তাহা, উহা, কেহ।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি, ২০২১ সংস্করণ।