Solution
Correct Answer: Option A
* ‘নীরব’ শব্দটি একটি বিসর্গ সন্ধির উদাহরণ।
* ই কিংবা উ স্বরধ্বনির পরের বিসর্গের (ঃ) সঙ্গে ‘র’-এর সন্ধি হলে বিসর্গের লোপ হয়।
* বিসর্গ লোপ পাওয়ার ফলে বিসর্গের আগের ই-কার বা উ-কার পরিবর্তিত হয়ে দীর্ঘ স্বর (ঈ-কার বা ঊ-কার) হয়।
* এখানে ‘নিঃ’ এর শেষে বিসর্গ আছে এবং তার আগে ‘ই’ ধ্বনি (হ্রস্ব ই) রয়েছে, যার পরে ‘রব’ এর ‘র’ যুক্ত হয়েছে।
* নিয়ম অনুযায়ী, বিসর্গ উঠে গিয়ে আগের ‘নি’ (হ্রস্ব ই) পরিবর্তিত হয়ে ‘নী’ (দীর্ঘ ঈ) হয়েছে, ফলে শব্দটি হয়েছে নিঃ + রব = নীরব।
* একই নিয়মে গঠিত অন্যান্য শব্দ হলো- নিঃ + রস = নীরস, নিঃ + রোগ = নীরোগ ইত্যাদি।