বর্তমানে-
বীরপ্রতীক- ৪২৪ জন
বীরবিক্রম- ১৭৪ জন
বীরউত্তম- ৬৭ জন মুক্তিযোদ্ধা ও ১ জন হলেন ব্রিগেডিয়ার জামিল (মোট ৬৮ জন)
বীরশ্রেষ্ঠ- ০৭ জন
মোট খেতাবধারী- ৬৭২ জন মুক্তিযোদ্ধা (মোট ৬৭৩ জন)
খেতাব বাতিল হওয়ারা হলেন- লে. কর্ণেল শরিফুল হক ডালিম (বীর উত্তম গেজেট নং-২৫), লে. কর্ণেল এস এইচ এম এইচ এম বি নুর চৌধুরী (বীর বিক্রম গেজেট নং-৯০), লে. এ এম রাশেদ চৌধুরী (বীর প্রতীক গেজেট নং-২৬৭), নায়েক সুবেদার মোসলেম উদ্দিন খান (বীর প্রতীক গেজেট নং-৩২৯)।
ফাঁদ :
১৯৭৩ সলে এসব খেতাব দেয়া হয়। কিন্তু ব্রিগেডিয়ার জামিল (৬৯ তম) যিনি বঙ্গবন্ধুর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ছিলেন যিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্রের কথা শুনে বঙ্গবন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে রাস্তায় বিপদগামী সেনারা গুলি করে মারে কাই তাকে ২০১০ সালে বীরউত্তম খেতাব দেয়া হয়।১৯৭৩ সলে প্রদত্ত খেতাবটাই মূল খেতাব।মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইটে সেটিই আছে ।
কিন্তু যদি প্রশ্ন করা হয়, এই পর্যন্ত মোট কতজন বীরউত্তম খেতাব পেয়েছে বলে তখন উত্তর হবে = ৬৯ হবে, ব্রিগেডিয়ার জামিল সহ।