|
|
- সরকার কর্তৃক গৃহীত আইন ও অধ্যাদেশ,যার প্রেক্ষিতে জনসংখ্যা সংক্রান্ত বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা করা হয়, তাকে জনসংখ্যা নীতি বলে। - জনসংখ্যার আধিক্য রোধকল্পে বাংলাদেশে জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণীত হয় ১৯৭৬ সালে, এটি ২০০৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। - সর্বশেষ জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণীত হয় ২০১২ সালে। যার মাধ্যমে ২০৭০ সালের মধ্যে দেশের জনসংখ্যার স্থিতিশীলতা অর্জন করা সম্ভব বলে করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- ডেমোগ্রাফিক ট্রানজিশন তত্ত্ব (Demographic Transition Theory) জনসংখ্যা বৃদ্ধির আধুনিক রূপ হিসেবে পরিচিত। - এই তত্ত্বটি প্রথম ১৯২৯ সালে ওয়ারেন থম্পসন (Warren Thompson) প্রবর্তন করেন। - এটি মূলত একটি মডেল যা সময়ের সাথে সাথে জনসংখ্যার জন্মহার ও মৃত্যুহারের পরিবর্তন এবং এর সঙ্গে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে। - এই তত্ত্বটি আধুনিক জনসংখ্যা তত্ত্ব হিসেবে বিবেচিত হয় কারণ এটি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, শিল্পায়ন, নগরায়ণ এবং জনসংখ্যার পরিবর্তনের মধ্যে সম্পর্ককে বিশ্লেষণ করে।
এই তত্ত্বে চারটি প্রধান পর্যায় রয়েছে:
- প্রথম পর্যায়: উচ্চ জন্মহার ও উচ্চ মৃত্যুহার। - দ্বিতীয় পর্যায়: উচ্চ জন্মহার ও নিম্ন মৃত্যুহার, ফলে জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। - তৃতীয় পর্যায়: নিম্ন জন্মহার ও নিম্ন মৃত্যুহার, ফলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ধীর হয়। - চতুর্থ পর্যায়: জন্মহার ও মৃত্যুহার প্রায় সমান, ফলে জনসংখ্যা স্থিতিশীল থাকে।
|
|
| |
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
|
|
| |
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি • ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ
• গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। • গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। • ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) • জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । • লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) • সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। • প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) • খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ • পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ • বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
|
|
| |
|
|
|
-NIPORT জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। -১৯৭৭ সালে মধ্যম পর্যায়ে প্রোগ্রাম ম্যানেজার বা কর্মসূচি ব্যবস্থাপকদের প্রশিক্ষণদানের জন্য 'ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পপুলেশন ট্রেনিং’ (NIPOT) স্থাপন করা হয়। -পরে এ সংস্থাটিকে আরও সম্প্রসারণ করা হয় এবং এর নতুন নাম করা হয় ‘National Enstitute of Population resarch and Training’ (NIPORT)।
|
|
| |
|
|
|
বাংলাদেশে ১২টি সিটি কর্পোরেশন রয়েছে, এরমধ্যে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন হলো আয়তনের দিক থেকে সবচেয়ে বড় সিটি কর্পোরেশন।
৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা - ২০২২ অনুসারে, - জনসংখ্যায় বৃহত্তম বিভাগ : ঢাকা; ৪,৪২,১৫,১০৭ জন। - জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম বিভাগ : বরিশাল; ৯১,০০,১০২ জন। - জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বেশি : ঢাকা (১.৭৪%) বিভাগ। - জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে : বরিশাল (০.৭৯%) বিভাগে. - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বাধিক ঢাকা; ১০৩.৪০ : ১০০ বিভাগে. - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বনিম্ন চট্টগ্রাম; ৯৩.৩৮ : ১০০ বিভাগে. - জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি : ঢাকা বিভাগে (প্রতি বর্গকিমি ২,১৫৬ জন)। - জনসংখ্যার ঘনত্ব কম : বরিশাল বিভাগে(প্রতি বর্গকিমি ৬৮৮ জন)। - সাক্ষরতার হার সর্বাধিক : ঢাকা; ৭৮.০৯% বিভাগে। - সাক্ষরতার হার সর্বনিম্ন : ময়মনসিংহ; ৬৭.০৯% বিভাগে. - জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা : ঢাকা; ১,৪৭,৩৪,০২৫ জন। - জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম জেলা : বান্দরবান; ৪,৮১,১০৯ জন। - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বাধিক জেলা ঢাকা; ১১৫.৪৫ : ১০০। - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বনিম্ন জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া; ৮৬.৯৯ ঃ ১০০। - জেলায় জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি ঢাকা জেলা(প্রতি বর্গকিমি ১০,০৬৭ জন)। - জনসংখ্যার ঘনত্ব কম রাঙ্গামাটি জেলা (প্রতি বর্গকিমি ১০৬ জন)। - সাক্ষরতার হার সর্বাধিক জেলা : পিরোজপুর; ৮৫.৪১%। - সাক্ষরতার হার সর্বনিম্ন জেলা : জামালপুর; ৬১.৫৩%। - জনসংখ্যায় বৃহত্তম সিটি কর্পোরেশন : ঢাকা উত্তর; ৫৯,৭৯,৫৩৭ জন। - জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম সিটি কর্পোরেশন : বরিশাল; ৪,১৯, ৩৫১ জন। - সিটি কর্পোরেশনে জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি : ঢাকা দক্ষিণ (প্রতি বর্গকিমি ৩৯,৩৫৩ জন)। - কোন সিটি কর্পোরেশনে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম : রংপুর (প্রতি বর্গকিমি ৩,৪৪৪ জন)।
|
|
| |
|
|
|
বাংলাদেশে ১২টি সিটি কর্পোরেশন রয়েছে, এরমধ্যে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন হলো আয়তনের দিক থেকে সবচেয়ে বড় সিটি কর্পোরেশন
৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা - ২০২২ অনুসারে, - জনসংখ্যায় বৃহত্তম বিভাগ : ঢাকা; ৪,৪২,১৫,১০৭ জন। - জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম বিভাগ : বরিশাল; ৯১,০০,১০২ জন। - জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বেশি : ঢাকা (১.৭৪%) বিভাগ। - জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে : বরিশাল (০.৭৯%) বিভাগে. - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বাধিক ঢাকা; ১০৩.৪০ : ১০০ বিভাগে. - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বনিম্ন চট্টগ্রাম; ৯৩.৩৮ : ১০০ বিভাগে. - জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি : ঢাকা বিভাগে (প্রতি বর্গকিমি ২,১৫৬ জন)। - জনসংখ্যার ঘনত্ব কম : বরিশাল বিভাগে(প্রতি বর্গকিমি ৬৮৮ জন)। - সাক্ষরতার হার সর্বাধিক : ঢাকা; ৭৮.০৯% বিভাগে। - সাক্ষরতার হার সর্বনিম্ন : ময়মনসিংহ; ৬৭.০৯% বিভাগে. - জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা : ঢাকা; ১,৪৭,৩৪,০২৫ জন। - জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম জেলা : বান্দরবান; ৪,৮১,১০৯ জন। - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বাধিক জেলা ঢাকা; ১১৫.৪৫ : ১০০। - পুরুষ-নারীর অনুপাত সর্বনিম্ন জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া; ৮৬.৯৯ ঃ ১০০। - জেলায় জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি ঢাকা জেলা(প্রতি বর্গকিমি ১০,০৬৭ জন)। - জনসংখ্যার ঘনত্ব কম রাঙ্গামাটি জেলা (প্রতি বর্গকিমি ১০৬ জন)। - সাক্ষরতার হার সর্বাধিক জেলা : পিরোজপুর; ৮৫.৪১%। - সাক্ষরতার হার সর্বনিম্ন জেলা : জামালপুর; ৬১.৫৩%। - জনসংখ্যায় বৃহত্তম সিটি কর্পোরেশন : ঢাকা উত্তর; ৫৯,৭৯,৫৩৭ জন। - জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম সিটি কর্পোরেশন : বরিশাল; ৪,১৯, ৩৫১ জন। - সিটি কর্পোরেশনে জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি : ঢাকা দক্ষিণ (প্রতি বর্গকিমি ৩৯,৩৫৩ জন)। - কোন সিটি কর্পোরেশনে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম : রংপুর (প্রতি বর্গকিমি ৩,৪৪৪ জন)।
|
|
| |
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী__
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ
গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ
জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯) জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪) শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%) সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%) শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা (২,১৫৬) সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮) শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩) সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%) জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২) সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
|
|
| |
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী__
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ
গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ
জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯) জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪) শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%) সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%) শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা (২,১৫৬) সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮) শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩) সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%) জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২) সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী__
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ
গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ
জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯) জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪) শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%) সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%) শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা (২,১৫৬) সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮) শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩) সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%) জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২) সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
|
|
| |
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী__
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ
গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ
জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯) জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪) শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%) সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%) শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা (২,১৫৬) সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮) শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩) সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%) জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২) সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
|
|
| |
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন - ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ
গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ
জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯) জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪) শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%) সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%) শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা (২,১৫৬) সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮) শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩) সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%) জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২) সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- জনশুমারি পরিচালনা করে সংস্থা : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) । - জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয় : ১০ বছর পর পর। - ৬ষ্ঠ জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয় : ১৫-২১ জুন ২০২২। - গণনাকৃত জনসংখ্যা : ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন। - জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার : ১.২২%। - জনসংখ্যার ঘনত্ব : প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১,১১৯ জন। - পুরুষ ও নারীর অনুপাত : ৯৮ : ১০০। - দেশে সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব) : ৭৪.৬৬%। - খানার সংখ্যা : ৪,১০,১০,০৫১ জন। - খানা প্রতি গড় সদস্য : ৪.০ - প্রতিবন্ধী জনসংখ্যা : ২৩, ৬১, ৬০৪ জন। - শহুরে জনসংখ্যা : ৫,২০,০৯,০৭২ জন। - পল্লী জনসংখ্যা : ১১,৩০,৬৩,৫৮৭ জন। - জনসংখ্যায় বৃহত্তম বিভাগ : ঢাকা; ৪,৪২,১৫,১০৭ জন। - জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম বিভাগ : বরিশাল; ৯১,০০,১০২ জন।
|
|
| |
|
|
|
১৫-২১ জুন, ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী ৬৮.৩৪ শতাংশ লোক গ্রামে বাস করে। আর শহরে বাস করে ৩১.৬৬ শতাংশে।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। সর্বশেষ ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয় ২০২২ সালে ও বিভিন্ন আদমশুমারিতে বাংলাদেশর জনসংখ্যা: - প্রথম আদমশুমারি ১৯৭৪ সালে : ৭.৬৪ কোটি - দ্বিতীয় আদমশুমারি ১৯৮১ সালে : ৮.৭১ কোটি - তৃতীয় আদমশুমারি ১৯৯১ সালে : ১০.৬৩ কোটি - চতুর্থ আদমশুমারি ২০০১ সালে : ১২.৪৩ কোটি - পঞ্চম আদমশুমারি ২০১১ সালে : ১৪.৯৭ কোটি - ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ সালে : ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
১৫-২১ জুন, ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত জনশুমারি ও
গৃহগণনা অনুযায়ী, বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২
শতাংশ।
|
|
| |
|
|
|
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৩ঃ • মোট জনসংখ্যা : ১৬.৯৮ কোটি । • জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার : ১.৩০%। • জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) ঃ ১১৫৩ জন। • পুরুষ ও মহিলার অনুপাত : ৯৮.১ : ১০০ • সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৬.৪% (পুরুষ ৭৮.৬%, মহিলা ৭৪.২%) । • গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল ৭২.৩ বছর (পুরুষ ৭০.৬,নারী - ৭৪.১) • মুদ্রাস্ফীতি : ৯.২৪% • মাথাপিছু আয় :২,৭৬৫ মার্কিন ডলার। • মাথাপিছু জিডিপি :২,৬৫৭ মার্কিন ডলার। • দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% • চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬০% • স্বাক্ষরতার হার : ৭৬.৪% • জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৬.০৩%
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৩ঃ • মোট জনসংখ্যা : ১৬.৯৮ কোটি । • জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার : ১.৩০%। • জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) ঃ ১১৫৩ জন। • পুরুষ ও মহিলার অনুপাত : ৯৮.১ : ১০০ • সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৬.৪% (পুরুষ ৭৮.৬%, মহিলা ৭৪.২%) । • গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল ৭২.৩ বছর (পুরুষ ৭০.৬,নারী - ৭৪.১) • মুদ্রাস্ফীতি : ৯.২৪% • মাথাপিছু আয় :২,৭৬৫ মার্কিন ডলার। • মাথাপিছু জিডিপি :২,৬৫৭ মার্কিন ডলার। • দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% • চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬০% • স্বাক্ষরতার হার : ৭৬.৪% • জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৬.০৩%
|
|
| |
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯) জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪) শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%) সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%) শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা (২,১৫৬) সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮) শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩) সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%) জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২) সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- কোনো দেশের জনসংখ্যার আনুষ্ঠানিক গণনাই আদমশুমারি। - বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা নির্ধারণে স্বাধীনতার পর প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। - এ পর্যন্ত দেশে ছয়টি আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছে। - ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। (এটাই ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা) - ৭ম আদমশুমারি হবে ২০৩১ সালে।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ হচ্ছে বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিস্তারিত গণনার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত দেশের ষষ্ঠ জাতীয় আদমশুমারি। - এটি বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল আদমশুমারি। - বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তত্ত্বাবধানে ২০২২ সালের ১৫ জুন থেকে ২১ জুন পর্যন্ত এক সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়। - তবে উক্ত আদমশুমারিতে সংগৃহীত তথ্যের মানদণ্ড হিসেবে ১৫ জুন ২০২২ তারিখটি ব্যবহৃত হবে। - ভারত উপমহাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয় ব্রিটিশ আমলে, ১৮৭২ সালে। পরের আদমশুমারি হয় ১৮৮১ সালে। এরপর থেকে এই উপমহাদেশে প্রতি ১০ বছর পরপর আদমশুমারি হয়েছে। - ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও ভারত নিজেদের সীমান্ত এলাকায় আদমশুমারি করে।
বিগত আদমশুমারিসমূহ: - প্রথম আদমশুমারি : ১৯৭৪ সালে (৭.৬৪ কোটি) - দ্বিতীয় আদমশুমারি : ১৯৮১ সালে (৮.৯৯ কোটি) - তৃতীয় আদমশুমারি : ১৯৯১ সালে (১১.১৫ কোটি) - চতুর্থ আদমশুমারি : ২০০১ সালে (১২.৯৩ কোটি) - পঞ্চম আদমশুমারি : ২০১১ সালে (১৫.২৫ কোটি)।
|
|
| |
|
|
|
- ১৫ থেকে ২১ জুন, ২০২২ সালে ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়। - ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি। - এ শুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে স্বাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষ ৭৬.৫৬ ও নারী ৭২.৮২ শতাংশ।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশ আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১০ বছর পর পর। - স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। - সর্বশেষ ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয় ২০২২ সালে । বিভিন্ন আদমশুমারিতে বাংলাদেশর জনসংখ্যা: - প্রথম আদমশুমারি ১৯৭৪ সালে : ৭.৬৪ কোটি - দ্বিতীয় আদমশুমারি ১৯৮১ সালে : ৮.৭১ কোটি - তৃতীয় আদমশুমারি ১৯৯১ সালে : ১০.৬৩ কোটি - চতুর্থ আদমশুমারি ২০০১ সালে : ১২.৪৩ কোটি - পঞ্চম আদমশুমারি ২০১১ সালে : ১৪.৯৭ কোটি - ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ সালে : ১৬,৯৮,২৮,৯১১ জন।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
• ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী: - জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, দেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জনসংখ্যা ১৬ লাখ ৫০ হাজার ১৫৯। - জনশুমারির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ‘ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর’ সংখ্যা ৫০ টি। এর মধ্যে চাকমাদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
শুমারি অনুযায়ী, - ৫০টি জাতিসত্তার মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের জাতিগোষ্ঠী চাকমাদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, ৪ লাখ ৮৩ হাজার ২৯৯। - সংখ্যার দিক দিয়ে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় অবস্থানে আছে পার্বত্য চট্টগ্রামেরই দুই জাতিগোষ্ঠী মারমা ও ত্রিপুরা। - চতুর্থ স্থানে আছে সমতলের জাতিগোষ্ঠী সাঁওতাল।
- জেলার নিরিখে দেশে রাঙামাটিতে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। - এ জেলায় এসব জাতিগোষ্ঠীর মানুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৭২ হাজার ৮৬৪। - এরপরই আছে আরেক পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি। এখানে জাতিগোষ্ঠীর মানুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৩৭৮।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশে প্রতি ১০ বছর পরপর আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিলো ১৯৭৪ সালে এবং সর্বশেষ আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সালে। - ষষ্ঠ আদমশুমারি (জনশুমারি) অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৫-২১ জুন ২০২২ সালে। এই শুমারিতে কারিগরি সহায়তা করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা 'ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা)। এই শুমারিতে ডাটা সংগ্রহের জন্য ট্যাব ব্যাবহার করেছে ।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (modified de facto) পদ্ধতি অনুসারে পরিচালনা করা হয়েছে।
জাতিসংঘের গাইডলাইন অনুযায়ী জনশুমারি মূলত নিম্নবর্ণিত তিন ধরনের গণনা পদ্ধতি অনুসরণ করে পরিচালনা করা হয়:
- ডি-জুরি (de jure) পদ্ধতি: এই পদ্ধতিতে খানার সদস্যগণকে শুধুমাত্র তাদের সচরাচর বাসস্থানে গণনাভুক্ত করা হয়।
- ডি-ফ্যাক্টো (de facto) পদ্ধতি: এই পদ্ধতিতে খানার সদস্যগণকে শুমারি মুহূর্তে তাদের অবস্থানে গণনাভুক্ত করা হয়।
- মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (modified de facto) পদ্ধতি: এই পদ্ধতিতে খানার সদস্যগণকে শুমারি মুহুর্তে তাদের অবস্থানে গণনাভুক্ত করার পাশাপাশি শুমারি মুহুর্তে যারা ভ্রমণরত, হাসপাতাল ও হোটেলে থাকবেন বা কর্মরত থাকবেন তাদেরকে স্ব স্ব খানায় গণনাভুক্ত করা হয়।
|
|
| |
|