- বাংলাদেশে প্রথম 'ক্যাসলেস বাংলাদেশ' উদ্যোগ শুরু হয়েছিল রাজধানীর বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিলে। - ২০২৩ সালের ১৮ জানুয়ারি প্রায় ১২০০ মার্চেন্ট নিয়ে মতিঝিলে ক্যাশলেস লেনদেনের যাত্রা শুরু হয়। - এই উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলা কিউআর কোড ব্যবহারের মাধ্যমে নগদ টাকা ছাড়া নিরাপদ ও সহজ অর্থ লেনদেনের সুবিধা দেয়া হয়, যা খুচরা টাকা ব্যবহারে ঝামেলা কমায়। - এটি বাংলাদেশের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে চালু করা হয়েছিল এবং ধীরে ধীরে এটি দেশের অন্যান্য জেলায় বিস্তার করার পরিকল্পনা ছিল। - মতিঝিল এলাকা ক্যাশলেস সেবার প্রথম চালু স্থল হওয়ায় এটি দেশের বাণিজ্যিক লেনদেন ব্যবস্থায় এক গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশ করে।
- বাংলাদেশে 'ব্ল্যাক গোল্ড' বা তেজস্ক্রিয় বালু মূলত পাওয়া যায় কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে।
- কক্সবাজারের দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতে প্রচুর পরিমাণে ব্ল্যাক গোল্ড অর্থাৎ তেজস্ক্রিয় খনিজ পদার্থ যেমন জিরকন, ইলমেনাইট, রুটাইল, গার্নেট, মোনাজাইট ও ম্যাগনেটাইট মিশ্রিত বালু পাওয়া যায়, যা অত্যন্ত মূল্যবান। - এই ব্ল্যাক গোল্ড খনিজগুলো শিল্প ও প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত এবং বিশ্ববাজারে এর চাহিদা রয়েছে। - কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বালুতে ব্ল্যাক গোল্ডের শতাংশ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি, যা তাকে বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ বানিয়েছে।
- বাংলাদেশ শিল্প ও কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬২ সালে। - এটি মূলত পাকিস্তান শিল্প ও কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র নামে ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং স্বাধীনতার পর এর নাম পরিবর্তিত হয়ে বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র বা বিটাক হয়। - এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি সংস্থা এবং গবেষণা কেন্দ্র যা শিল্প উৎপাদন উন্নত করতে প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও সহায়তা প্রদান করে থাকে।
- বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হবে ২০২৬ সালের ১৪ নভেম্বর। - উন্নয়নশীল দেশ হিসেব উন্নীত হলে, বাংলাদেশ ইউরোপী ইউনিয়নের দেশসমূহে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে। - তবে, ২০২৯ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশসমূহে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা পাবে।
- জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিল (ECOSOC) এর উন্নয়ন নীতি বিষয়ক কমিটি বা Committee For development policy (CDP) ২০১৮ সালে বাংলাদেশকে Least Developed Countries (LDC) থেকে উত্তোরণের জন্য প্রথম স্বীকৃতি দেয়। - CDP এর হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ ২০২৪ সালে LDC থেকে পুরোপুরি বের হয়ে যাবার কথা ছিল। - কিন্তু করোনার কারণে ২০২৪ এর পরিবর্তে ২০২৬ সালে বাংলাদেশ LDC থেকে বের হয়ে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি):
• এডিপির আকার: মোট ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা।
• অর্থায়নের উৎস: - সরকারের নিজস্ব তহবিল: ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা। - প্রকল্প ঋণ ও অনুদান (বৈদেশিক উৎস): ৮৬ হাজার কোটি টাকা।
• সর্বোচ্চ বরাদ্দপ্রাপ্ত খাতসমূহ (শীর্ষ ৫টি): - পরিবহন ও যোগাযোগ: ৫৮ হাজার ৯৭৩.৩৯ কোটি টাকা (সর্বোচ্চ)। - বিদ্যুৎ ও জ্বালানি: ৩২ হাজার ৩৯২.২৬ কোটি টাকা (১৪.৮%)। - শিক্ষা: ২৮ হাজার ৫৫৭.৪৩ কোটি টাকা (১২.৪২%)। - গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী: ২২ হাজার ৭৭৬.৪০ কোটি টাকা (৯.৯০%)। - স্বাস্থ্য: ১৮ হাজার ১৪৮.১৪ কোটি টাকা (৭.৮৯%)।
- এই পাঁচটি খাতে মোট বরাদ্দের প্রায় ৭০ শতাংশ বরাদ্দ পেয়েছে। - ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের সামাজিক অবকাঠামো খাতে বরাদ্দের পরিমাণ ২,০৭,৬২৯ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি সরকারি বাজেটের মধ্যে সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য রাখা হয়েছে, যা দেশের দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর কল্যাণে ব্যবহৃত হবে।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪ • মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) । • জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% । • জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন। • গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) । • সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) । • জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) । • জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%] • জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ] • জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ] • মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। [সর্বশেষ ৬২তম তফসিলি ব্যাংক হলো নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি।] • ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি • জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন মোট তিনটি শাখায় বিভক্ত। এই শাখাগুলো হলো:
- বাণিজ্য নীতিমালা শাখা - বাণিজ্য প্রতিকার শাখা - আন্তর্জাতিক সহযোগিতা শাখা
- প্রতিটি শাখা একজন সদস্য দ্বারা পরিচালিত হয়। - কমিশনের প্রধান হচ্ছেন সচিব পর্যায়ের মর্যাদাসম্পন্ন একজন চেয়ারম্যান। - বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এ কমিশন দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা ও ব্যবসার নীতি প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শীর্ষ রপ্তানি খাত নীটওয়্যার। - এর মধ্যে নীটওয়্যার: ৪৮.৩৫% বা ১৮,৫৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। - দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তৈরি পোশাক: ৩৭.১০%। - ২০২৩-২৪ অর্থবছরে নীটওয়্যার ও তৈরি পোশাক পণ্যের রপ্তানি আয় ৩২,৮৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা মোট রপ্তানি আয়ের ৮৫.৪৫%। - তৃতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়: পাট ও পাটজাত পণ্য থেকে (১.২৫%)। - পাটজাত পণ্য থেকে আয় আসে ৪৮২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার জন্য ১৯৭৬ সালে সরকার 'চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ' প্রতিষ্ঠা করে। এ উদ্দেশ্যে প্রণীত হয় "চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬", যেখানে স্পষ্টভাবে কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠার বিধান দেয়া হয়। - ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর বন্দর দ্রুত সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নের প্রয়োজন অনুভূত হয়, ফলে আগের চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রাস্টের স্থলে এই পূর্ণদায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়। - এর আগে বিভিন্ন সময়ে পোর্ট ট্রাস্ট ও কমিশনারদের মাধ্যমে বন্দর পরিচালিত হলেও বর্তমানের আধুনিক কর্তৃত্বমূলক গঠন হয় ১৯৭৬ সালেই
জিআইএস হলো একটি তথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি যার সাহায্যে মৌলিক ডাটা অস্থানিক ডাটা ব্যবহার বিশ্লেষণে সংরক্ষণের মাধ্যমে ভূমির ব্যবহার প্রাকৃতিক সম্পদ পরিবেশ যোগাযোগ নগরায়ন এবং প্রশাসনিক বিষয়ে পরিকল্পনা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যায়। জিওগ্রাফির ডেটার উৎস গুলো - - আ্যনালগ মানচিত্র - এরিয়াল ফটোগ্রাফি - স্যাটেলাইট ইমেজ - জিপিএস দ্বারা ভূমি জরিপ - রিপোর্ট এন্ড প্রকাশনা।
- বাংলাদেশে জিআইএস প্রযুক্তি প্রথম আনা হয় ১৯৯১ সালে, যখন সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে ভূ-তথ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনায় এর ব্যবহার শুরু হয়। - পরবর্তীতে এই প্রযুক্তি বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন নগর পরিকল্পনা, কৃষি, পরিবেশ, ভূমি জরিপ, এবং গবেষণায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে থাকে। - বর্তমানে বাংলাদেশে জিআইএস প্রযুক্তি অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয় এবং সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা এই প্রযুক্তির ওপর কাজ করছে
- বাণিজ্যিক ব্যাংক বলতে বোঝায় এমন আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা আমানত গ্রহণ ও ঋণ প্রদানের মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করে। - ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায় বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। - বাংলাদেশে বর্তমানে ৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত, ৪৩টি বেসরকারি এবং ৯টি বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক রয়েছে। - 'বিহিত মুদ্রার প্রচলন' বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাজ নয়।
• বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান কার্যাবলী:
- আমানত গ্রহণ: বিভিন্ন ধরণের হিসাব যেমন बचत खाता, चालू खाता, মেয়াদী আমানত ইত্যাদি গ্রহণ করে। - ঋণ প্রদান: ব্যক্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সরকারকে বিভিন্ন শর্তে ঋণ প্রদান করে। - বিনিয়োগ: আমানতের অর্থ বিনিয়োগ করে লাভ অর্জন করে। - বিনিময়ের মাধ্যম সৃষ্টি: চেক, ড্রাফট, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদির মাধ্যমে লেনদেনের মাধ্যম সরবরাহ করে। - মূলধন গঠন: बचत ও ঋণের মাধ্যমে অর্থনীতিতে মূলধন গঠনে সহায়তা করে। - বিল বাট্টাকরণ: ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ট্রেড বিল ক্রয় করে তাদের তরলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। - কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সহায়তা: সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি বাস্তবায়নে সহায়তা করে। - অর্থ স্থানান্তর: দেশের ভেতর ও বাইরে অর্থ স্থানান্তরের সুযোগ করে দেয়। - তথ্য সরবরাহ ও পরামর্শ প্রদান: গ্রাহকদের অর্থনৈতিক বিষয়ে তথ্য ও পরামর্শ প্রদান করে। - আধুনিক প্রযুক্তিগত সেবা প্রদান: এটিএম, মোবাইল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং ইত্যাদি আধুনিক সেবা প্রদান করে। - আর্থিক সচ্ছলতার সনদ প্রদান: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে আর্থিক সচ্ছলতার সনদ প্রদান করে। - অর্থ ও সম্পদের নিরাপত্তা: গ্রাহকদের অর্থ ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। - অর্থ আদায় ও পরিশোধ: বিভিন্ন ধরণের বিল, চেক, ক্রেডিট কার্ডের বিল আদায় ও পরিশোধের সুযোগ করে দেয়। - বৈদেশিক বাণিজ্যে সহায়তা: আমদানি-নির্याতের লেনদেনে সহায়তা প্রদান করে। - সিকিউরিটিজ ক্রয়-বিক্রয়: সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার, ডিবেঞ্চার ক্রয়-বিক্রয় করে। - অবলেখক হিসেবে কাজ: ব্যবসায়িক লেনদেনে অবলেখক হিসেবে কাজ করে। - অছি হিসেবে কাজ: আন্তর্জাতিক লেনদেনে অছি হিসেবে কাজ করে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি):
• এডিপির আকার: মোট ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা।
• অর্থায়নের উৎস: - সরকারের নিজস্ব তহবিল: ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা। - প্রকল্প ঋণ ও অনুদান (বৈদেশিক উৎস): ৮৬ হাজার কোটি টাকা।
• সর্বোচ্চ বরাদ্দপ্রাপ্ত খাতসমূহ (শীর্ষ ৫টি): - পরিবহন ও যোগাযোগ: ৫৮ হাজার ৯৭৩.৩৯ কোটি টাকা (সর্বোচ্চ)। - বিদ্যুৎ ও জ্বালানি: ৩২ হাজার ৩৯২.২৬ কোটি টাকা (১৪.৮%)। - শিক্ষা: ২৮ হাজার ৫৫৭.৪৩ কোটি টাকা (১২.৪২%)। - গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী: ২২ হাজার ৭৭৬.৪০ কোটি টাকা (৯.৯০%)। - স্বাস্থ্য: ১৮ হাজার ১৪৮.১৪ কোটি টাকা (৭.৮৯%)।
- এই পাঁচটি খাতে মোট বরাদ্দের প্রায় ৭০ শতাংশ বরাদ্দ পেয়েছে।
- ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫’ এর আয়োজক হলো বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। - এই সামিটটি ৭ থেকে ১০ এপ্রিল ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে বিডা এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) যৌথভাবে বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং দেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরার লক্ষ্যে কাজ করে। - সামিটে ৫০টি দেশের ৫৫০ জনেরও বেশি বিদেশি বিনিয়োগকারী অংশগ্রহণ করেন এবং এটি বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) আকর্ষণের একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হয়।
- গাজীপুরের তাসনিয়া ফেব্রিকস লিড সনদে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি অর্জন করেছে। - কারখানাটির প্রশাসনিক ভবন ১১০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছে ১০৭। - যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে ৮ মে এই পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন। - একই দিন তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা ভবনও পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। - এই স্থাপনার প্রাপ্ত নম্বর ১০৬।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- গাজীপুরের টঙ্গীতে ১০ হাজার বর্গফুটের ছোট্ট একটি কারখানায় জুতা তৈরি শুরু করেছিল দেশীয় প্রতিষ্ঠান এক্সপ্রেস লেদার প্রোডাক্টস। - যেটি লোটো বাংলাদেশ নামেই বেশি পরিচিত। - সে সময় পুঁজি ছিল ১৫ লাখ টাকা ও কর্মী মাত্র ৩৫ জন। সেই প্রতিষ্ঠান ধীরে ধীরে বড় হয়েছে। - এখন ৯০ হাজার বর্গফুট জায়গায় পণ্য তৈরি করছে প্রতিষ্ঠানটি; আর সেখানে কাজ করছেন দুই হাজার মানুষ। - সম্প্রতি গাজীপুরের কাপাসিয়ায় প্রায় ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে নিজস্ব কারখানা নির্মাণ শুরু করেছে তারা। - প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বর্তমানে পণ্য বিক্রি করে বছরে সব মিলিয়ে ৩০০ কোটি টাকার বেশি আয় করছে লোটো। - নতুন কারখানা চালু হলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতিষ্ঠানের আয় ৮০০ কোটি টাকা ছাড়াবে।
- ভারত সরকার বাংলাদেশ থেকে ছয় ধরণের পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে এই জন্যে রপ্তানি কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। - এ পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীরা রপ্তানি বাণিজ্য রক্ষায় দ্রুত কূটনৈতিক সমাধানের দাবি জানিয়েছেন। - নিষিদ্ধ ঘোষিত পণ্যের মধ্যে রয়েছে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, ফল ও ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য, প্লাস্টিক সামগ্রী, সুতা ও সুতার উপজাত, এবং আসবাবপত্র। এর মধ্যে তৈরি পোশাক ও কাঠের আসবাব ব্যতীত বাকি সব পণ্যই নিয়মিতভাবে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানি হতো। - আখাউড়া স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এ বন্দর দিয়ে প্রায় ৪২৮ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। - ২০২৪-২৫ অর্থবছরের (চলতি) প্রথমার্ধে রপ্তানি হয়েছে ৪৫৩ কোটি টাকার পণ্য। একই সময়ে আমদানি ছিল তুলনামূলক কম, চলতি অর্থবছরে মাত্র ১০৬ টন পণ্য আমদানি হয়েছে।
- দারিদ্র্য বিমোচন সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও সর্বাধিক অগ্রাধিকার প্রাপ্ত একটি কার্যক্রম। - এই কার্যক্রমকে সফলভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ১৯৯৯ সালের নভেম্বর মাসে জাতীয় সংসদে গৃহীত আইনের মাধ্যমে “পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ)” প্রতিষ্ঠা করা হয়। - পিডিবিএফ একটি সংবিদিবদ্ধ, স্ব-শাসিত, অমুনাফাকাঙ্ক্ষী, আত্মনির্ভরশীল, নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান। - পিডিবিএফ ক্ষুদ্র ঋন এর পাশাপাশি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ঋন (SELP) পরিচালনা করে যাতে করে গ্রামীন বঞ্চিত মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি হয়।
দেশের উন্নয়নকে গতিশীল এবং উন্নয়নের চালেঞ্জসমুহ মোকাবিলা করতে সরকার ১০০ বছরের দীর্ঘ মেয়াদী একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এই মহাপরিকল্পনার নাম হচ্ছে বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০। - নেদারল্যান্ডসের ডেল্টা ব্যবস্থাপনার আলোকে সেই দেশের সহায়তায় বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি ) এটি প্রণয়ন করেছে। - বাংলাদেশ ব দ্বীপ পরিকল্পনা -২০২১ এর হটস্পট ছয়টি । যথা: - উপকূলীয় অঞ্চল, - বরেন্দ্র ও খরাপ্রবণ অঞ্চল, - হাওড় ও আকস্মিক বন্যাপ্রবণ অঞ্চল, - পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল, - - নদী অঞ্চল ও মোহনা এবং - নগর এলাকা সমুহ ।
- 'PRSP' এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Poverty Reduction Strategy Papers (দারিদ্র বিমোচন কৌশলপত্র). - IMF নির্দেশনায় বাংলাদেশ সরকার কতৃক গৃহিত দারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্র হচ্ছে PRSP. - বাংলাদেশ সরকার ২০০৫ থেকে ২০০৮ সালে প্রথম এবং ২০০৯ থেকে ২০১১ সালে দ্বিতীয় দারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্র গ্রহণ করে, এটি প্রণয়ন করে পরিকল্পনা কমিশন।
জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি (NAPD) - পূর্ণরূপ: National Academy for Planning and Development - পরিচয়: বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি জাতীয় প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান - যাত্রা শুরু: ১৯৮০ সালে - অবস্থান: নীলক্ষেত, ঢাকা।
NEC - পূর্ণরূপ: National Economic Council (NEC) বা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ। - পরিচয়: দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে নিয়োজিত সর্বোচ্চ রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষ। - সভাপতি: প্রধানমন্ত্রী - সদস্য: মন্ত্রিসভার সকল সদস্য - সহায়তাদানকারী কর্মকর্তা: মন্ত্রিপরিষদ সচিব, গভর্নর, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যগণ (৬ জন) ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগের সচিব (মোট ৯ জন) - সাচিবিক সহায়তা প্রদানকারী বিভাগ: পরিকল্পনা বিভাগ - বৈঠকের নিয়ম: NEC এর সভা প্রতি মাসে অনুষ্ঠিত হয়। পরিকল্পনা বিভাগ NEC-কে সচিবালয় সরবরাহ করে।
বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্য হিসেবে সনদপ্রাপ্ত হয় ২০২২ সালের ২৪ এপ্রিল। এটি বাংলাদেশের দশম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়। পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) এই সনদ প্রদান করে। বাগদা চিংড়ি বাংলাদেশের একটি বিশেষায়িত পণ্য, যা এর গুণমান, স্বাদ এবং আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদার জন্য পরিচিত।
বাংলা বন্ড হচ্ছে বিশ্বের প্রথম বাংলাদেশি টাকা ডিনমিনেটেড বন্ড। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে বিনিয়োগে উৎসাহ দিতে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সহযোগী বেসরকারি খাতসংক্রান্ত সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের (আইএফসি) সহায়তায় ১১ নভেম্বর, ২০১৯ তারিখে এ বন্ড চালু হয়। IFC এ বন্ড ইস্যু করবে। বাংলা বন্ডের আকার হবে ১০০ কোটি ডলার।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।