- গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (Representation of the People Order - RPO) অনুযায়ী, বাংলাদেশের নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য তাদের সকল স্তরের কমিটিতে ন্যূনতম ৩৩ শতাংশ নারী সদস্যপদ রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। - যদিও এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সময়সীমা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা ও পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে, তবে মূল আইন অনুযায়ী এই ৩৩ শতাংশের বিধানটি এখনও বহাল রয়েছে। - এই বিধানের উদ্দেশ্য হলো রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।
রাষ্ট্র গঠনের অন্যতম প্রধান উপাদান হলো সরকার। সরকার রাষ্ট্রের চালিকা শক্তি। সরকারের তিনটি বিভাগ রয়েছে। যথাঃ - আইন বিভাগ, - শাসন বিভাগ ও - বিচার বিভাগ। আইন বিভাগঃ ক) আইন প্রণয়ন, পরিবর্ধন, সংশোধন করে। [সংবিধানের ৬৫(১) অনুচ্ছেদ অনুসারে আইন প্রণয়ন ক্ষমতা সংসদের উপর ন্যস্ত] খ) সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় শাসন বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করে। [ #অনুচ্ছেদ ৫৫(৩) অনুসারে মন্ত্রিসভা যৌথ ভাবে সংসদের নিকট দায়ী থাকবে] গ) কিছু কিছু নির্বাচনমূলক কাজ। [ #অনুচ্ছেদ ৪৮(১) অনুসারে রাষ্ট্রপতি, #অনুচ্ছেদ ৭৪(১) অনুসারে স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার নির্বাচন ইত্যাদি ]
১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ (Muslim Family Laws Ordinance, 1961) তৎকালীন পাকিস্তানে (যা বর্তমানে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান) মুসলিমদের পারিবারিক জীবন নিয়ন্ত্রণকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন।
• যার এখতিয়ারভুক্ত: বাংলাদেশ সরকার • সদর দপ্তর: সচিবালয়, ঢাকা • কাজ: পরিসংখ্যান ব্যবস্থাপনা, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের নীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের রুপরেখা তৈরি করা।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি), ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড, বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট এন্ড সার্ভিসেস লিঃ (বোয়েসেল) এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। এর মধ্যে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড প্রবাসী কর্মী ও তাদের পরিবার-পরিজনকে সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান এবং উদ্ভূত সমস্যার সমাধানসহ সার্বিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। সরকার Emigration Ordinance-1982 এর ১৯(১) ধারার ক্ষমতাবলে ১৯৯০ সালে “ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিল” গঠন করে। পরবর্তীতে “ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড আইন, ২০১৮” এর মাধ্যমে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
- জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (জারাবো) রাজস্ব প্রশাসনের শীর্ষ সংস্থা। - এটি ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতি আদেশ নং - ৭৬ দ্বারা গঠিত হয়েছে। - প্রশাসনিকভাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অর্থ মন্ত্রনালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অধীন একটি পরিচালিত হয়। - জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR) বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা, যা দেশের কর প্রশাসনের শীর্ষ সংস্থা হিসেবে কাজ করে। - এর প্রধান কাজ হলো কর আদায় এবং দেশের রাজস্ব ব্যবস্থাপনা। - এনবিআর ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ বিলুপ্ত করে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ নামে দুটি বিভাগ করে ১২ মে অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। - এনবিআর এখন রাজস্ব নীতি প্রণয়ন এবং আদায়—দুটি কাজ করে থাকে।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী প্রধানত জাতীয় সংসদের কাছে জবাবদিহি (accountable) হন। কারণ প্রধানমন্ত্রী সংসদে নির্বাচিত হন এবং তার সরকার গঠন হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা জোটের ভোটের মাধ্যমে। সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী তাদের নীতি-নির্ধারণ ও কর্মপন্থার জন্য জাতীয় সংসদের অনুমতি ও আস্থার জন্য দায়বদ্ধ থাকেন। মন্ত্রীপরিষদসহ প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন সরকার জাতীয় সংসদের প্রতি দায়বদ্ধ থাকেন এবং তাদের কার্যক্রম সংসদে উপস্থাপন করে সংসদের সম্মতি নেওয়া হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮: - ২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন। - সরকারি চাকুরি আইন, ২০১৮ (৫৭ নং আইন) এর ধারা ১ এর উপ-ধারা (৫) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার এই আইন প্রণয়ন করেন। - আইনটা এস.আর.ও নং ৩০৫ সংশ্লিষ্টট আইন যা ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দ দ্বারা জারি করা হয়। - ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর সরকারি চাকরি আইনের গেজেট জারি হয়।
- তোপধ্বনি হলো তৎপরাত্বপূর্ণ এবং রাষ্ট্রের গুরুত্ব প্রদর্শনের জন্য সামরিক বাহিনী দ্বারা প্রদত্ত সম্মানসূচক গুলি চালানো। - স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে তোপধ্বনি সাধারণত ৩১ বার দেওয়া হয়। বিশেষ করে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের সকালে ৩১ বার তোপধ্বনি দিয়ে দিবসের সূচনা করা হয়ে থাকে। - এটি জাতীয় উদ্বোধনী ও সম্মানের একটি প্রতীকী অনুষ্ঠান হিসেবে গৃহীত হয়, যা দেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও দেশের বিজয়কে স্বীকৃতি দেয়।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন অধ্যাদেশ ১৯৮৩- এর দ্বারা ঢাকা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনকে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত করা হয়। ঢাকা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনকে 'ঢাকা সিটি কর্পোরেশন' করা হয় ১৯৯০ সালে।
- অর্থনৈতিক সঙ্কটময় সময়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা শাসন বিভাগ-এর থাকে । - একটি দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও নীতি নির্ধারণের দায়িত্ব শাসন বিভাগের উপরই বর্তায়।
অর্থনৈতিক সংকটকালে শাসন বিভাগ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। যেমন: - ব্যয় সংকোচন নীতি অবলম্বন - বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয় - বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা - মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ
- সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (Proportional Representation) পদ্ধতির অন্যতম প্রধান সুবিধা হলো, এতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল—বিশেষ করে ছোট দলগুলিও—তাদের প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে সংসদে আসন পায়। ফলে, সংসদে বৃহৎ দলের পাশাপাশি ছোট দলগুলোরও ন্যায্য প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়।
পিআর পদ্ধতির আরও যেসব সুবিধা রয়েছে: - ভোটের অনুপাতে আসন বণ্টন: PR পদ্ধতিতে, একটি দল যত শতাংশ ভোট পায়, প্রায় সেই অনুপাতে তারা সংসদে আসন পায়। ফলে, কেবল বড় দল নয়, ছোট দলগুলোও তাদের ভোটের অনুপাতে সংসদে প্রবেশের সুযোগ পায়। - রাজনৈতিক বৈচিত্র্য বৃদ্ধি: এই পদ্ধতিতে ছোট দল, সংখ্যালঘু গোষ্ঠী, বা বিশেষ স্বার্থসম্পন্ন দলগুলোও সংসদে তাদের কণ্ঠ তুলে ধরতে পারে। এতে সংসদে নানামুখী মতামত ও রাজনৈতিক বৈচিত্র্য সৃষ্টি হয়। - প্রতিটি ভোটের মূল্য: PR পদ্ধতিতে প্রতিটি ভোটের মূল্য থাকে, কারণ ভোট নষ্ট হয় না; এমনকি ছোট দলকে দেওয়া ভোটও আসন পাওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। - বৃহৎ দলের একচেটিয়া আধিপত্য কমে: Winner-takes-all বা সংখ্যাগরিষ্ঠ ভিত্তিক ব্যবস্থায় ছোট দল প্রায়ই উপেক্ষিত হয়, কিন্তু PR পদ্ধতিতে তাদেরও সমান সুযোগ থাকে।
- সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব PR(Proportional Representation) এমন একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা যেখানে একটি রাজনৈতিক দল যে পরিমাণ ভোট পায়, তার প্রায় সমান অনুপাতে সংসদে আসন লাভ করে। অর্থাৎ, যদি কোনো দল মোট ভোটের ৩০% পায়, তাহলে তারা সংসদে মোট আসনেরও প্রায় ৩০% পাবে। এই পদ্ধতিতে ভোটের অনুপাত অনুযায়ী আসন বণ্টন হয়, ফলে প্রতিটি দলের জনপ্রিয়তার যথাযথ প্রতিফলন সংসদে দেখা যায়।
অন্যদিকে, ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট, মেজরিটি সিস্টেম, প্লুরালিটি সিস্টেম—এই ব্যবস্থাগুলোতে সাধারণত যে প্রার্থী বা দল সর্বাধিক ভোট পায়, সে-ই নির্দিষ্ট আসনটি পায়, কিন্তু মোট ভোটের অনুপাতে আসন বণ্টন হয় না। তাই এগুলো সংখ্যানুপাতিক নয়
- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। - বাংলাদেশের সংবিধান লিখিত, যা ১১টি ভাগে বিভক্ত এবং এর অনুচ্ছেদ ১৫৩। - এ সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। - ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে খসড়া সংবিধান উত্থাপন করা হয়। - ৪ নভেম্বর, ১৯৭২ (বাংলা: ১৮ কার্তিক, ১৩৭৯ বঙ্গাব্দ) গণপরিষদ কর্তৃক এ সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সাল থেকে কার্যকর হয়।
- প্রধানমন্ত্রী যাদের শপথ পড়ানঃ ১। সিটি কর্পোরেশনের মেয়র। ২। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।
- স্পিকার শপথ পড়ান যাদেরঃ ১। রাষ্ট্রপতি ২। সকল সংসদ সদস্যদের কে।
- প্রধান বিচারপতি শপথ পড়ান যাদেরঃ ১। সুপ্রীম কোর্টের কোন বিভাগের কোন বিচারককে। ২। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার ৩। মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রন ৪। সরকারী কর্মকমিশনের সদস্যদেরকে
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- 'অপারেশন থান্ডারবোল্ট' ২০১৬ সালের ১লা জুলাই ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে চালানো হয়। - এটি ছিল একটি কমান্ডো অভিযান, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, পুলিশ এবং র্যাবের সমন্বয়ে পরিচালিত হয়। - জঙ্গিরা হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালিয়ে দেশি-বিদেশি নাগরিকদের জিম্মি করার পর এই অভিযান চালানো হয়েছিল।
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনা ও বিনিয়োগের মূলভিত্তি। এ পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ করে। উন্নয়ন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার প্রবর্তক সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট জোসেফ স্ট্যালিন। -বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ৮টি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। -এর মধ্যে ৭টি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পন্ন হয়েছে এবং ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চলমান রয়েছে। -২৯ ডিসেম্বর, ২০২০ সালে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ২০২১-২০২৫ মেয়াদে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। -তবে এটির কার্যকাল ধরা হয়েছে জুন, ২০২০ থেকে জুলাই, ২০২৫ পর্যন্ত।
-উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় ১৯৭৩ সালে, যার মেয়াদ ১৯৭৩-১৯৭৮ সাল পর্যন্ত।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য চীনে তৈরি নতুন দুইটি যুদ্ধজাহাজ 'সংগ্রাম' ও 'প্রত্যাশা'। ৯০ মিটার লম্বা ও ১১ মিটার প্রস্থের জাহাজ দুইটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৫ নটিক্যাল মাইল বেগে চলতে পারে।বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য জাহাজ দুইটি (করভেট) নির্মাণের লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর চীনের শিপ বিল্ডিং অ্যান্ড অফশোর কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি হয়। ২০১৬ সালের ৯ আগস্ট জাহাজ দুইটির স্টিল কাটিংয়ের মাধ্যমে নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।
- ১৯৯৪ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। - এই নির্বাচনে মোহাম্মদ হানিফ মেয়র নির্বাচিত হন। - তিনি ২০০২ সালের ৪ এপ্রিল পর্যন্ত মেয়রের দায়িত্ব পালন করেন।
- বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর স্লোগান হলো "বাংলার আকাশ রাখিব মুক্ত"। - এই স্লোগানটি বাংলাদেশের আকাশসীমা রক্ষার প্রতিশ্রুতি এবং দায়িত্বকে প্রতিফলিত করে। - এটি বিমানবাহিনীর মূল লক্ষ্য এবং দায়িত্বের প্রতীক, যা দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং আকাশসীমাকে বহিঃশত্রুর হাত থেকে সুরক্ষিত রাখার অঙ্গীকারকে নির্দেশ করে।
রাষ্ট্র গঠনের অন্যতম প্রধান উপাদান হলো সরকার। সরকার রাষ্ট্রের চালিকা শক্তি। সরকারের তিনটি বিভাগ রয়েছে। যথাঃ - আইন বিভাগ, - শাসন বিভাগ ও - বিচার বিভাগ। আইন বিভাগঃ ক) আইন প্রণয়ন, পরিবর্ধন, সংশোধন করে। [সংবিধানের ৬৫(১) অনুচ্ছেদ অনুসারে আইন প্রণয়ন ক্ষমতা সংসদের উপর ন্যস্ত] খ) সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় শাসন বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করে। [ #অনুচ্ছেদ ৫৫(৩) অনুসারে মন্ত্রিসভা যৌথ ভাবে সংসদের নিকট দায়ী থাকবে] গ) কিছু কিছু নির্বাচনমূলক কাজ। [ #অনুচ্ছেদ ৪৮(১) অনুসারে রাষ্ট্রপতি, #অনুচ্ছেদ ৭৪(১) অনুসারে স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার নির্বাচন ইত্যাদি ]
∎ নিচের তথ্যগুলো জেনে রাখুনঃ
• আইন ও অধ্যাদেশের মধ্যে পার্থক্যঃ
আইন- সংসদে বিল আকারে যে প্রস্তাব পাশ হয় তা-ই হল আইন।
অধ্যাদেশ- দেশে যখন কোন জরুরি অবস্থা চলতে থাকে এবং আইন পাশ করার দরকার পরে কিন্তু সংসদের কোনো অধিবেশন থাকে না তখন প্রেসিডেন্টের মুখ নি:সৃত বাণীকেই অধ্যাদেশ বলে।কিন্তু পরবর্তী সংসদ অধিবেশন শুরু হবার ৩০ দিনের মধ্যে অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করতে হয় নতুবা তা বাতিল হয়ে যায়।
• পরিচালক ও মহাপরিচালকের মধ্যে পার্থক্যঃ
পরিচালক - পরিচালক একজন উপসচিব সমমর্যাদা সম্পন্ন সরকারি কর্মকর্তা।
মহাপরিচালক - মহাপরিচালক একজন অতিরিক্ত সচিব অথবা যুগ্ম সচিবেরর সমমর্যাদা সম্পন্ন সরকারি কর্মকর্তা। মহাপরিচালক সাধারণত অধিদপ্তরের প্রধানের দায়িত্ব থাকেন।যেমন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ইত্যাদি।
জাতীয় সংসদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা। - এককক্ষ বিশিষ্ট এ আইনসভার সদস্য সংখ্যা ৩৫০; - যার মধ্যে ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন এবং - অবশিষ্ট ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। - সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যগণ নির্বাচিত ৩০০ সংসদ সদস্যের ভোটে (পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে) নির্বাচিত হন। - সংসদের মেয়াদকাল পাঁচ বছর।
নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন- - ১৯৭২ এর মূল সংবিধান আসন সংখ্যান ১৫ ও মেয়াদ ১০ বছর ছিল। - ৫ম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৩০ -এ উন্নতি করা হয় ও মেয়াদ ১৫ বছর। - ১০ম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৩০ ও মেয়াদ ১০ বছর। - ১৪তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৪৫ -এ উন্নতি করা হয় ও মেয়াদ ১০ বছর। - ১৫তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৫০ -এ উন্নতি করা হয় ও মেয়াদ ১০ বছর। - ১৭তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৫০ ও মেয়াদ ২৫ বছর করা হয়।
- বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলসমূহের নিবন্ধন প্রদান করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। - সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১১৮ এবং ১১৯ অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে এবং এটি রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধন, নির্বাচন পরিচালনা, এবং ভোটার তালিকা প্রস্তুত করার দায়িত্ব পালন করে। - ২০০৮ সালে রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করার পর, নির্বাচন কমিশন নিবন্ধন প্রক্রিয়া পরিচালনা করে আসছে। নিবন্ধনের জন্য দলগুলোকে নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হয়, যেমন: - দলের গঠনতন্ত্র ও কেন্দ্রীয় কমিটি থাকতে হবে। - দেশের এক-তৃতীয়াংশ জেলায় কার্যকর কমিটি থাকতে হবে। - ১০০টি উপজেলা বা থানায় কমপক্ষে ২০০ জন ভোটারের সমর্থন থাকতে হবে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- বিচার বিভাগকে নাগরিক স্বাধীনতার রক্ষাকবচ বলা হয় কারণ এটি নাগরিকদের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - বিচার বিভাগ আইন ও সংবিধানের ভিত্তিতে কাজ করে এবং শাসন ও আইন বিভাগের যেকোনো অন্যায় বা স্বেচ্ছাচারী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে নাগরিকদের সুরক্ষা দেয়। - বিচার বিভাগ শাসন ও আইন বিভাগের প্রভাবমুক্ত থেকে নিরপেক্ষভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করে। - বিচার বিভাগ নিশ্চিত করে যে রাষ্ট্রের সকল নাগরিক, এমনকি রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরাও আইনের অধীন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।