|
|
- চিংড়ি চাষ আইনটি "চিংড়ি চাষ অভিকর আইন, ১৯৯২" নামে পরিচিত। - এটি ১৯৯২ সালের ১০ নভেম্বর প্রণীত হয়। এই আইনের উদ্দেশ্য ছিল চিংড়ি চাষ এলাকার উপকৃত জমির উপর অভিকর আরোপ করা এবং চিংড়ি চাষের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা। - আইনটি চিংড়ি চাষের উন্নয়ন এবং চাষিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
|
|
| |
|
|
|
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ - ২০২২
প্রকাশ : মে ২০২৩
● উৎপাদনে শীর্ষ জেলা
● ধান - ময়মনসিংহ ● মাছ - ময়মনসিংহ
● পাট - ফরিদপুর ● পেঁয়াজ - ফরিদপুর
● তুলা - ঝিনাইদহ ● গম - ঠাকুরগাঁও
● আলু - বগুড়া ● চিংড়ি - সাতক্ষীরা
● কাঠাল - গাজীপুর ● তামাক - কুষ্টিয়া
● আম- রাজশাহী ● সয়াবিন- লক্ষ্মীপুর
● লিচু- দিনাজপুর
|
|
| |
|
|
|
-ব্ল্যাকবেঙ্গল ছাগলের একটি জাত ,যা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া ,চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহ অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হয় । -বিশ্ববাজারে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া 'কুষ্টিয়া গ্রেড ' নামে পরিচিত ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশে কৃষি খাতে শাকসবজির মধ্যে আলু সর্বাধিক উৎপাদিত ফসল। - এটি দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য এবং শাকসবজি হিসেবে বিবেচিত। - বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, আলুর উৎপাদন প্রতি বছর উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আলুর জনপ্রিয়তার কারণ:
- এটি সারা বছর চাষ করা যায় এবং সংরক্ষণ করা সহজ। - আলু থেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করা যায়, যা মানুষের খাদ্যাভ্যাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। - এটি রপ্তানিযোগ্য একটি পণ্য, যা দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখে।
- ২০২৫ সালের কৃষি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আলু বাংলাদেশের শাকসবজির মধ্যে সর্বোচ্চ উৎপাদিত ফসল হিসেবে শীর্ষে রয়েছে।
|
|
| |
|
|
|
প্রধান রপ্তানি পণ্য - তৈরি পোশাক: এটি এখনও রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস, যা মোট রপ্তানির প্রায় ৮০%। নিট পোশাক ও ওভেন পোশাকে যথাক্রমে ১৩% এবং ১৮% প্রবৃদ্ধি হয়েছে। (সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন)
- কৃষিপণ্য: কৃষি ও খাদ্য পণ্য রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথমার্ধে কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি ৯.৩১% বৃদ্ধি পেয়ে ৫৯.৫৫ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। (সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন)
- আসবাবপত্র: ২০২৫ সালে আসবাবপত্রকে "বর্ষপণ্য" হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রপ্তানি উন্নয়নে সরকার ৮% নগদ প্রণোদনা দিচ্ছে। (সূত্র: জাগো নিউজ)
|
|
| |
|
|
|
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন দীর্ঘ পাঁচ বছরের গবেষণার মাধ্যমে ফুল থেকে টিস্যু কালচার পদ্ধতি ব্যবহার করে ৫টি উন্নত জাতের কলার চারা উদ্ভাবন করেন। এই উদ্ভাবিত জাতগুলো অধিক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন, উচ্চ ফলনশীল এবং কম সময়ে ফলন দেয়। এটি দেশের কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
|
|
| |
|
|
|
উন্নতমানের ফসলের জাতঃ » মরিচ - যমুনা। » পুঁইশাক - সবুজ, চিত্রা। » আলু - ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, কুফরী, সিন্দুরী। » বাঁধাকপি - ড্রামহেড, কে ওয়াই ক্রস, অ্যাটনাম- ৭০, গোল্ডেন ক্রস, গ্রীন এক্সপ্রেস। » তরমুজ - পদ্মা, মধুবালা (হলদে জাতের তরমুজ)। » বেগুন - শুকতারা, খটখটিয়া, দোহাজারী, কাজলা, নয়নতারা, উত্তরা, তারাপুরী, শিংনাথ, ইসলামপুরী। » কলা - অগ্নিশ্বর, কানাইবাসী, মোহনবাসী, বীটজবা, অমৃতসাগর,বেহুলা, মন্দিরা, কাপাসি, কাঁঠালী, চিনিচম্পা, মৃতসাগর, সবরী, চাঁপা, কবরী, সিঙ্গাপুরী, এটে বা বিচিকলা, বারি কলা-১, মেহেরসাগর, চোয়ালপাউশ, আনাজী। » আম - ল্যাংড়া, গোপালভোগ, মোহনভোগ, মহানন্দা। » পেয়ারা - বারি-৪, কাজি।
|
|
| |
|
|
|
১।আলুর উন্নত জাত – ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, কুফরী ও সিন্দুরী । ২। কলার উন্নত জাত – অগ্নিশ্বর (৩৬ তম বিসিএস), মোহনবাঁশি, কানাইবাঁশি, সিঙ্গাপুরী, বীজটবা । (১০ম বিসিএস) ৩। ভুট্টার উন্নত জাত - বর্ণালী ও শুভ্র (৩৫তম বিসিএস), উত্তরণ ৪। গমের উন্নত জাত – বলাকা (২৬ তম বিসিএস), দোয়েল (২৬, ৩২ তম বিসিএস), সোনালিকা (৩২ তম বিসিএস), আকবর (৩২ তম বিসিএস), আনন্দ, কাঞ্চন, শতাব্দী । ৫। ধানের উন্নত জাত – ইরাটম (২৬ তম বিসিএস), মুক্তা, আশা, মালা, ময়না, ইরি, প্রগতি, সোনার বাংলা-১, নারিকা-১, আলোক-৬২১০ । ৬। তুলার উন্নত জাত - রুপালী ও ডেলফোজ । ৭। তামাকের উন্নত জাত - সুমাত্রা, ম্যানিলা । ৮। টমেটোর উন্নত জাত - বাহার, মানিক, রতন, মিন্টো, ঝুমকা, সিঁদুর, শ্রাবণী । ৯। বেগুনের উন্নত জাত - শুকতারা, তারাপুরী, ইওরা । ১০। আমের উন্নত জাত - মোহনভোগ, মহানন্দা, গোপালভোগ, ল্যাংড়া, ফজলি, আম্রপলি, ক্ষীরসাপাতি (চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিখ্যাত আমের নাম; যার অপর নাম ‘হিমসাগর’) । ১১। মিষ্টি কুমড়ার উন্নত জাত - ‘হাজী’ ও ‘দানেশ’ । ১২। সরিষার উন্নত জাত - ‘সফল’ ও ‘অগ্রণী’ । ১৩। তরমুজের উন্নত জাতের নাম - ‘মধুবালা’ ও ‘পদ্মা’ ।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
* বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য শস্য/কৃষিজ পণ্য— ধান * বর্তমানে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে— তৃতীয়। * দেশের মোট জমির শতকরা ৭০% জমিতে ধান উৎপাদন হয়। * বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় বোরো ধান। * দেশে সবচেয়ে বেশি ধান উৎপন্ন হয়- রংপুরে। * কিছু উন্নত জাতের ধানের মধ্যে- বাংলামতি, সোনার বাংলা, ব্রিশাইল, ব্রি-৬২, ব্রি-৮১ থেকে ব্রি— ৮৫, ইরাটম— ২৪, ষ্টীয় ময়না, মুক্তা, মোহিনি, আশা, সুফলা, চান্দিনা অন্যতম। * বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI) উদ্ভাবিত প্রথম জিংক সমৃদ্ধ ধান- ‘ব্রি- ৬২। * বাংলাদেশের প্রধান প্রধান ধানের মধ্যে- বোরো, আউশ, আমন, হীরা ইত্যাদি অন্যতম। * আমন ধান কাঁটার সময় কার্তিক-অগ্রহায়ণ। * উত্তরবঙ্গের মঙ্গা এলাকার জন্য উপযোগী- বি-আর৩৩ । * দক্ষিণ বঙ্গের লবণাক্ততা সহিষ্ণু ধান- বিনা-৮। * দেশে সোনালি ধান উদ্ভাবন করে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। * সবচেয়ে বেশি চালকল আছে- নওগাঁ জেলায়। * এক ধানে দুই চাল আবিষ্কারক- মকবুল হোসেন (ঝিনাইদহ)। * সাধারণত সেচ নির্ভর ধান বোরো ধান। [বাংলাদেশের প্রধান ধান] * বোরো ধান বোনা হয় কার্তিক মাসে ও কাটা হয় বৈশাখ-জৈষ্ঠ্য মাসে। * আউশ ধান কাঁটার সময় বর্ষাকাল বলে একে আষাঢ়ী ধানও বলা হয়। [বুনন চৈত্র-বৈশাখ * আমন ধান দুই প্রকার। যথা: ১) রোপা আমন ও ২) বোনা আমন।
|
|
| |
|
|
|
কৃষি উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগসমূহ
- ধান উৎপাদন: রংপুর - গম উৎপাদন: রাজশাহী - ভূট্টা উৎপাদন: রংপুর - আলু উৎপাদন: রংপুর - পাট উৎপাদন: ঢাকা - তুলা উৎপাদন: খুলনা - তামাক উৎপাদন: খুলনা - চা উৎপাদন: সিলেট
(তথ্যসূত্র: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৩)
|
|
| |
|
|
|
কৃষি উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগসমূহ
- ধান উৎপাদন: রংপুর - গম উৎপাদন: রাজশাহী - ভূট্টা উৎপাদন: রংপুর - আলু উৎপাদন: রংপুর - পাট উৎপাদন: ঢাকা - তুলা উৎপাদন: খুলনা - তামাক উৎপাদন: খুলনা - চা উৎপাদন: সিলেট
(তথ্যসূত্র: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৩)
|
|
| |
|
|
|
» কৃষিশুমারি ২০১৯ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে কৃষির উপর নির্ভরশীল পরিবার- ৪৬.৬১% » কৃষিশুমারি ২০১৯ জরিপ মতে বাংলাদেশে মোট খানা- ৩ কোটি ৫৫ লাখ ৩০ হাজার » কোনো ধরনের জমি নাই- ১১.৩৪ শতাংশ খানার » দেশে সবচেয়ে কৃষি নির্ভর পরিবার- বরিশাল বিভাগে » নিজের জমি নেই এমন পরিবার সবচেয়ে বেশি রয়েছে- ঢাকা বিভাগে।
|
|
| |
|
|
|
কৃষিশুমারিতে কৃষি অন্তভুর্ক্ত বিষয় ৩টি যথাঃ শস্য, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ
১৯৭৭ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম কৃষিশুমারী ১৯৮৬ দ্বিতীয় কৃষিশুমারী ১৯৯৭ তৃতীয় কৃষিশুমারী ২০০৮ চর্তুথ দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ কৃষিশুমারী যা শহর ও গ্রাম একযোগে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৯ পঞ্চম কৃষিশুমারি তবে স্বাধীনতার আগে ১৯৬০ কৃষি শুমারি হয়।
|
|
| |
|
|
|
- প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলোর মধ্যে মিথেন ৮০- ৯০%, ইথেন ১৩%, প্রোপেন ৩%। - এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন ও নাইট্রোজেনে কিছু পরিমাণ মিথেন থাকে। - বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ ৯৫- ৯৯% । যা বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান। - মিথেন গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কারণ এটি পোড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।
|
|
| |
|
|
|
প্রতিবছর ২ নভেম্বর থেকে ৩০ জুন জাটকা ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকে।
|
|
| |
|
|
|
ইলিশ মূলত সারা বছরই ডিম দেয়। তবে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর—এই দুই মাসের চারটি অমাবস্যা-পূর্ণিমায় ডিম পাড়ে।
|
|
| |
|
|
|
ইলিশ মূলত সারা বছরই ডিম দেয়। তবে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর—এই দুই মাসের চারটি অমাবস্যা-পূর্ণিমায় ডিম পাড়ে। এ সময় ইলিশ ধরা থেকে বিরত থাকার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে মা ইলিশ রক্ষা করা, যাতে তারা নিরাপদে নদীতে ডিম ছাড়তে পারে। এই ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পর প্রতিবছর ২ নভেম্বর থেকে ৩০ জুন জাটকা ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকে।
|
|
| |
|
|
|
ইলিশ মাছ মূলত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বেশি ডিম পাড়ে। এই সময়টি বাংলাদেশে ইলিশের প্রজনন মৌসুম হিসেবে পরিচিত। এই সময়ে ইলিশ মাছ নদীর মোহনা থেকে উজানে যাত্রা করে এবং নদীর উপরের অংশে ডিম পাড়ে। এই কারণে, এই সময়কালে ইলিশ মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে, যাতে তারা নিরাপদে প্রজনন করতে পারে এবং মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ করা যায়।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকাই জলাবদ্ধপ্রবন। - এই ধরনের এলাকায় সাধারণত কোনো ধরনের ফসল ফলানো যায় না। - এমন এলাকার জন্য সবচেয়ে ভাল হল ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি চাষ। - ভাসমান এ পদ্ধতিকে তারা স্থানীয় ভাষায় বলে ধাপ পদ্ধতি বা বেড় পদ্ধতি। - পানিতে ভাসমান বলে ভাসমান পদ্ধতি। আর কচুরিপানা টেপাপানা দিয়ে ধাপে ধাপে এ কাজটি সাজানো হয় বলে ধাপ পদ্ধতিও।
|
|
| |
|
|
|
- ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। - আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। - নরম শাঁস ও মিষ্ট গন্ধ যুক্ত গোলাপি বর্ণের এই ফল খেতে অনেক সুস্বাদু আর তার সাথে এই ফল ভিটামিন সি, মিনারেল পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং ফাইবারের উৎকৃষ্ট উৎস।
|
|
| |
|
|
|
মুখী কচু বাংলাদশে গুড়া কচু, কুড়ি কচু, ছড়া কচু, দুলি কচু, বন্নি কচু, ইত্যাদি নামে ও পরচিতি। - এতে প্রচুর পরিমাণ শ্বেতসার, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস এবং ভিটামিন এ ও সি আছে । - এ উদ্দেশে ̈বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান “বিলাসী” নামে মুখীকচুর একটি উচ্চ ফলনশীলজাত উদ্ভাবন করেছে।
|
|
| |
|
|
|
দেশে মোট মৎস্য উৎপাদনের ১২ শতাংশ ইলিশ। এ ছাড়া বর্তমানে দেশের জিডিপিতে প্রায় ১ শতাংশ অবদান রাখছে ইলিশ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- বর্তমানে বাংলাদেশ স্বাদু পানির মাছ উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয়।মাছ উৎপাদনে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে দেশ।এ মাছ দেশের মানুষের প্রাণীজ আমিষের চাহিদার শতভাগ ৬০ ভাগ পূরন করছে।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- জি আই হল ভৌগলিক নির্দেশক চিহ্ন যা কোন পণ্যের একটি নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থলের কারণে এর খ্যাতি বা গুণাবলী নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। - একটি GI তে সাধারণত উৎপত্তিস্থলের নাম (শহর, অঞ্চল বা দেশ) অন্তর্ভুক্ত থাকে। - GI এর পূর্ণরুপ হল Geographical indication ভৌগলিক নির্দেশক। - জি আই পণ্যের স্বীকৃতি দানকারী প্রতিষ্ঠান হলো WIPO (world intellectual property organization)।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|