|
|
| |
|
|
|
- জয়নুল আবেদীন বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত আধুনিক শিল্পী ছিলেন। - তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তার শিল্পকর্মের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। - ১৯৫৬ সালে আঁকা "স্ট্রাগল (সংগ্রাম)" চিত্রকর্মটি জয়নুল আবেদীন এর।
|
|
| |
|
|
|
- সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মোঘল শাসনব্যবস্থার দুর্বলতা প্রকট হতে থাকলে দূরবর্তী অঞ্চলের সুবেদারগণ অনেকটা স্বাধীনভাবে নিজেদের অঞ্চল শাসন করতে শুরু করেন। - এমতাবস্থায়, ১৭০০ সালে শায়েস্তা খানের অধীনে বাংলার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন মুর্শিদকুলী খান। - পরবর্তীতে, দক্ষতাবলে ১৭১৭ সালে বাংলার স্থায়ী সুবেদারে পরিণত হয়ে তিনি বাংলার রাজধানী ঢাকা থেকে মাকসুদাবাদে স্থানান্তর করেন। - পরবর্তীতে মকসুদাবাদের নাম নবাবের নামানুসারে হয় মুর্শিদাবাদ। - দিল্লি সাম্রাজ্যের অধীনে নিযুক্ত সুবেদার হলেও মোঘলদের দুর্বলতার ফাঁকে নিজে স্বাধীনভাবে বাংলা শাসন করেন ১৭২৭ সাল পর্যন্ত এবং লাভ করেন বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব হবার গৌরব। - নবাব মুর্শিদকুলি খাঁর রাজ্য শাসনকালে প্রবর্তিত রাজস্ব ব্যবস্থা 'মাল জমিনী' নামে পরিচিতি পায়।
|
|
| |
|
|
|
- মুক্তিযুদ্ধকালে ইস্টার্ন জোনের ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিংয়ের লেখা বই – ইন্ডিয়াস ওয়ারস সিন্স ইনডিপেনডেন্টস: দ্য লিবারেশন অব বাংলাদেশ (ভলিউম: ওয়ান)। - ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত এটি প্রকাশিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- উস্তাদ শাহ আবদুল করিম (১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯১৬ - ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৯) হচ্ছেন একজন বাংলাদেশী কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার, গীতিকার ও সঙ্গীত শিক্ষক। - তিনি বাউল সঙ্গীতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। কর্মজীবনে তিনি পাঁচশো-এর উপরে সংগীত রচনা করেছেন।বাংলা সঙ্গীতে তাঁকে "বাউল সম্রাট" হিসাবে সম্বোধন করা হয়। - তিনি বাংলা সঙ্গীতে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ২০০১ সালে একুশে পদক পুরস্কারে ভূষিত হন। - তিনি ইব্রাহিম আলী ও নাইওরজানের ঘরে ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন।
|
|
| |
|
|
|
- হাছন রাজা একজন মরমী কবি বা বাউল শিল্পী। - প্রকৃত নাম দেওয়ান হাছন রাজা । - ১৮৫৪ সালে সুনামগঞ্জের তেঘরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । তার পূর্বপুরুষগণ ছিলেন হিন্দু এবং অযোধ্যার অধিবাসী । সিলেটে আসার আগে তারা যশোরের অধিবাসী ছিলেন । - হাছন রাজা প্রথম জীবনে জমিদার ছিলেন পরবর্তীতে সন্ন্যাসজীবন গ্রহণ করেন । ১৯২২ সালে মারা যান ।
|
|
| |
|
|
|
- ১৯৯৪ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। - এই নির্বাচনে মোহাম্মদ হানিফ মেয়র নির্বাচিত হন। - তিনি ২০০২ সালের ৪ এপ্রিল পর্যন্ত মেয়রের দায়িত্ব পালন করেন।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- বিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী Nature তাদের ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে "The Revolutionary Economist" হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। - এই প্রতিবেদনে ড. ইউনুসের ক্ষুদ্রঋণ ধারণা, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা এবং দারিদ্র্য বিমোচনে তার অবদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। - Nature সাময়িকী তাকে ২০২৪ সালের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে এবং তাকে "Nation Builder" বা জাতি গঠনের কারিগর হিসেবেও অভিহিত করে। - ড. ইউনুসের উদ্ভাবনী অর্থনৈতিক মডেল এবং তার নেতৃত্বের দক্ষতা তাকে এই বিশেষ স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। - এটি বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবজনক অর্জন।
|
|
| |
|
|
|
- রাজা রামমোহন রায়কে "পুনর্জাগরণের জনক" বা "ভারতীয় রেনেসাঁর জনক" হিসেবে অভিহিত করা হয়। - তিনি উনবিংশ শতাব্দীর ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী সমাজ সংস্কারক এবং আধুনিক ভারতের ভিত্তি স্থাপনকারী ছিলেন। - তার কাজ এবং চিন্তাধারা ভারতীয় সমাজে নবজাগরণের সূচনা করে। - রাজা রামমোহন রায় ভারতীয় সমাজে আধুনিক চিন্তাধারার সূচনা করেন। - তিনি ধর্ম, সমাজ, শিক্ষা এবং নারীর অধিকার নিয়ে কাজ করে ভারতীয় সমাজকে মধ্যযুগীয় কুসংস্কার থেকে মুক্ত করার চেষ্টা করেন। - তার কাজ ইউরোপীয় রেনেসাঁর মতোই ভারতীয় সমাজে নতুন আলোড়ন সৃষ্টি করে।
|
|
| |
|
|
|
- "আজাদ হিন্দ ফৌজ" (Indian National Army বা INA) প্রতিষ্ঠার মূল কৃতিত্ব সুভাষ চন্দ্র বসু-এর। - তিনি ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম প্রধান নেতা এবং "নেতাজি" নামে পরিচিত। - আজাদ হিন্দ ফৌজের লক্ষ্য ছিল ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতকে মুক্ত করা। - আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রথম উদ্যোগটি ১৯৪২ সালে রাসবিহারী বসু এবং মোহন সিং-এর নেতৃত্বে শুরু হয়। - এটি মূলত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় জাপানের হাতে বন্দি ভারতীয় সৈন্যদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল। - ১৯৪৩ সালে সুভাষ চন্দ্র বসু জাপানে পৌঁছান এবং আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। - তিনি এই বাহিনীকে পুনর্গঠন করেন এবং এর কার্যক্রমকে আরও সংগঠিত ও শক্তিশালী করেন। - সুভাষ চন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ ফৌজের মাধ্যমে "দিল্লি চলো" স্লোগান দেন এবং ভারতের স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামের আহ্বান জানান। - ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর সুভাষ চন্দ্র বসু "আজাদ হিন্দ সরকার" নামে একটি অস্থায়ী সরকার গঠন করেন। - এই সরকারকে জাপান, জার্মানি, এবং ইতালির মতো দেশগুলো স্বীকৃতি দেয়।
|
|
| |
|
|
|
- বিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী Nature তাদের ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে "The Revolutionary Economist" হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। - এই প্রতিবেদনে ড. ইউনুসের ক্ষুদ্রঋণ ধারণা, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা এবং দারিদ্র্য বিমোচনে তার অবদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। - Nature সাময়িকী তাকে ২০২৪ সালের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে এবং তাকে "Nation Builder" বা জাতি গঠনের কারিগর হিসেবেও অভিহিত করে। - ড. ইউনুসের উদ্ভাবনী অর্থনৈতিক মডেল এবং তার নেতৃত্বের দক্ষতা তাকে এই বিশেষ স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। - এটি বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবজনক অর্জন।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- শহীদ আবু সাঈদ ছিলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (রংপুর) ইংরেজি বিভাগের ছাত্র। - তিনি ২০২০ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। - আবু সাঈদ ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী ও রংপুর অঞ্চলের সমন্বয়ক ছিলেন। - ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় রংপুরে পুলিশের গুলিতে তিনি শহীদ হন। - তার সাহসিকতা এবং আত্মত্যাগ তাকে আন্দোলনের প্রথম শহীদ হিসেবে পরিচিতি এনে দেয়।
|
|
| |
|
|
|
- বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ ৮ মে, ১৯৪৩ সালে ফরিদপুর জেলার বোয়ালখালী উপজেলার সালামতপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - তিনি ১৯৬৩ সালে ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) যোগদান করেন। - ২৫ মার্চ, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় ইপিআর-এ কর্মরত থাকা অবস্থায় পক্ষ ত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন। - ৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার বুড়িঘাট এলাকায় চিংড়ি খালের পাড়ে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে শহিদ হন। - এরপর তাঁকে রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার বুড়িঘাটের একটি টিলার উপরে সমাহিত করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- বারী সিদ্দিকী বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান সংগীত শিল্পী, গীতিকার ও বংশী বাদক। - তিনি লোক ও মরমী ধারার গায়ক। - ১৯৫৪ সালের ১৫ নভেম্বর নেত্রকোনায় তার জন্ম। - বাবা প্রয়াত মহরম আলী ও মা প্রয়াত জহুর-উন-নিসা।
|
|
| |
|
|
|
- ১৯৪৪ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে জন্মগ্রহণ করেন আকবর আলি খান। - তিনি ছিলেন অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং শিক্ষাবিদ। - ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন হবিগঞ্জের মহুকুমা প্রশাসক বা এসডিও। - ২০০১ সালে তিনি মন্ত্রিপরিষদ সচিব হন এবং ২০০২ সালে এ পদ থেকে অবসরে যান। - ২০০৬ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ইয়াজউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন সরকারের অর্থ, পরিকল্পনা, বাণিজ্য, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হন আকবর আলি খান। - ১৯৮৭ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ইকোনমিক মিনিস্টার পদে দায়িত্ব পালন করেন এই অর্থনীতিবিদ। - তিনি ১৪টিরও বেশি বই রচনা করেছেন, লিখেছেন অসংখ্য প্রবন্ধ-নিবন্ধ। - ড. আকবর আলী খান আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ছিলেন এবং আজীবন সদস্য ছিলেন এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের। - ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
মাস্টারদা সূর্য সেন (১৮৯৪-১৯৩৪): - মাস্টারদা সূর্য সেন ভারতের ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের এক কিংবদন্তি বিপ্লবী নেতা। - তিনি ১৯৩০ সালে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের পরিকল্পনা ও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। - তাঁর নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ লুঠ করেন, যা ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। - ১৯৩৩ সালে তাঁকে গ্রেফতার করা হয় এবং ১৯৩৪ সালে ফাঁসি দেওয়া হয়।
|
|
| |
|
|
|
- ড. মুহাম্মদ ইউনূস (জন্ম: ১৯৪০) একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ, সমাজ সংস্কারক, ক্ষুদ্রঋণ আন্দোলনের প্রবর্তক এবং বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। তিনি ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন, যা বাংলাদেশের জন্য প্রথম নোবেল জয়।
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসের থ্রি জিরো তত্ত্ব বিশ্বকে সমতাভিত্তিক এবং টেকসই করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। এই তত্ত্বের তিনটি লক্ষ্য হলো: 1. জিরো পভার্টি (Zero Poverty): দারিদ্র্য নির্মূল করা। ক্ষুদ্রঋণ এবং সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে দরিদ্র মানুষকে স্বাবলম্বী করার প্রচেষ্টা। 2. জিরো আনএমপ্লয়মেন্ট (Zero Unemployment): বেকারত্ব দূর করা। প্রত্যেক ব্যক্তিকে উদ্যোক্তা বানানোর লক্ষ্যে সামাজিক ব্যবসা মডেলের প্রচার, যাতে মানুষ নিজেই কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে। 3. জিরো নেট কার্বন এমিশন (Zero Net Carbon Emission): পরিবেশ সুরক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই। টেকসই উন্নয়ন ও নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহারকে উৎসাহিত করা।
|
|
| |
|
|
|
রাজা রামমোহন রায়ঃ - আধুনিক ভারতের রেনেসাঁর জনক। - পরিচয়: ভারতীয় ধর্মীয়-সামাজিক পুনর্গঠন আন্দোলনের প্রবক্তা এবং বাঙ্গালি দার্শনিক। - জন্মস্থান: হুগলির রাধানগর গ্রাম, পশ্চিমবঙ্গ। - ভাষাজ্ঞান: আরবি, ফার্সি, উর্দু, ল্যাটিন ও গ্রিক ভাষায় দক। - প্রতিষ্ঠা করেন: কলকাতায় অ্যাংলো হিন্দু স্কুল (১৮২৩), ব্রাহ্ম-সমাজ। (১৮২৮) [দ্বারকানাথ ঠাকুরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে] - ব্রাহ্ম-সমাজের পূর্বনাম: আত্মীয়সভা। - সম্পাদিত পত্রিকা:ব্রাহ্মণ সেবধি, সম্বাদ কৌমুদী, মিরাৎ-উল-আখবার। - রচিত গ্রন্থসমূহ: • বেদান্ত গ্রন্থ (১৮১৫): সাধু ভাষায় রচিত; বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ। • গোস্বামীর সহিত বিচার এবং প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ (১৮১৮): সতীদাহ প্রথার অসারতা প্রসঙ্গে। • গৌড়ীয় ব্যাকরণ (১৮৩৩): বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থ। • তুহফাউল মুয়াহিদ্দীন: একেশ্বরবাদের উপর রচিত। • বেদান্তসার (১৮১৫), ভট্টাচার্যের সহিত বিচার (১৮১৭) ইত্যাদি।
- অবদান: • সতীদাহ প্রথা রোধে প্রধান ভূমিকা পালন। • গঙ্গায় সন্তান বিসর্জন ও কন্যাশিশু হত্যা রোধ। • বাল্য বিবাহ্ ও কৌলিণ্য প্রথার বিরুদ্ধে ভূমিকা পালন। • একশ্বরবাদী ব্রাহ্মসমাজ ও ব্রাহ্মধর্ম প্রতিষ্ঠা। • ভারতবর্ষে ইংরেজি শিক্ষার অগ্রদূত। ইংরেজি শিক্ষা চালুর জন্য তিনি লর্ড আর্মহাস্টকে চিঠি লেখেন। অবশেষে তাঁর মৃত্যুর ২ বছর পর ১৮৩৫ সালে উপমহাদেশে ইংরেজি শিক্ষা চালু হয়।
- রাজা রামমোহন রায়কে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনে সহায়তা করেন: বৃটিশ লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক। - রাজা উপাধি দেন: দিল্লি সম্রাট দ্বিতীয় আকবর (১৮৩০) - সমাধি: ব্রিস্টলের আর্নস ভ্যাল, যুক্তরাজ্যের তরুণ শিক্ষক এবং ভারতে ইয়াং বেঙ্গল' আন্দোলনের প্রবক্তা।
|
|
| |
|
|
|
- ফজলুর রহমান খান (এফ আর খান) বাংলাদেশের নেত্রকোনায় ১৯২৯ সালে জন্ম নেওয়া একজন স্থপতি যিনি আমেরিকার শিকাগো শহরে অবস্থিত বিখ্যাত সিয়াস টাওয়ারের স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। - ১১০ তলা বিশিষ্ট ভবনটি ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চতম ভবন ছিল। - ভবনটির বর্তমান নাম ‘উইলিস টাওয়ার'। - ১৯৮৩ সালে এ স্থাপত্য শিল্পের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ‘আগা খান’ সম্মানে ভূষিত হন। -মারা যান ১৯৮২ সালে জেদ্দা, সৌদি আরবে।
তার আরো কিছু উল্লেখযোগ্য অবদান হলো
- জন হ্যানকক সেন্টারের নকশা - জেদ্দা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর -হজ্ব টার্মিনালের ছাদ কাঠামো - বাদশাহ আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য নকশা।
- তাকে বিংশ শতকের শ্রেষ্ঠ প্রকৌশলী বলা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- ফজলুর রহমান খান (এফ আর খান) বাংলাদেশের নেত্রকোনায় ১৯২৯ সালে জন্ম নেওয়া একজন স্থপতি যিনি আমেরিকার শিকাগো শহরে অবস্থিত বিখ্যাত সিয়াস টাওয়ারের স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। - ১১০ তলা বিশিষ্ট ভবনটি ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চতম ভবন ছিল। - ভবনটির বর্তমান নাম ‘উইলিস টাওয়ার'। - ১৯৮৩ সালে এ স্থাপত্য শিল্পের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ‘আগা খান’ সম্মানে ভূষিত হন। -মারা যান ১৯৮২ সালে জেদ্দা, সৌদি আরবে।
তার আরো কিছু উল্লেখযোগ্য অবদান হলো
- জন হ্যানকক সেন্টারের নকশা - জেদ্দা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর -হজ্ব টার্মিনালের ছাদ কাঠামো - বাদশাহ আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য নকশা।
- তাকে বিংশ শতকের শ্রেষ্ঠ প্রকৌশলী বলা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- সুভাষ চন্দ্র বসু (১৮৯৭-১৯৪৫): ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। - তিনি "নেতাজি" উপাধিতে পরিচিত। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি (১৯৩৮-১৯৩৯)। আজাদ হিন্দ ফৌজ (আইএনএ) গঠন করেন। "দিল্লি চলো" স্লোগান দেন। - "ইন্ডিয়ান স্ট্রাগল" তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ। জার্মানি ও জাপানের সহায়তায় ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম পরিচালনা করেন। ১৯৪৫ সালে একটি বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|