Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
মধ্যযুগ ও মুসলিম শাসন (368 টি প্রশ্ন )
- হাবসি শাসন উচ্ছেদ করে বাংলার সিংহাসনে বসেন সৈয়দ হোসেন ।
- সুলতান হয়ে তিনি 'আলাউদ্দিন হুসেন শাহ্‌' উপাধি গ্রহণ করেন ।
- বাংলার স্বাধীন সুলতানদের মহদজে হুসেন শাহি আমল ছিল সবচেয়ে গৌরবময় ।
- সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহ্‌ ছিলেন হুসেন শাহী যুগের শ্রেষ্ঠ সুলতান ।
- তাঁর ২৬ বছরের শাসনকালে বাংলায় জ্ঞান -বিজ্ঞান ও শিল্পকলার অভাবিত উন্নতি সাধিত হয়েছিল।
- এজন্য তাঁর শাসনকালকে বাংলায় মুসলমান শাসনের ইতিহাসের স্বর্ণযুগ বলা হয় ।
- শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ্‌ ১৩৪২ থেকে ১৪১২ পর্যন্ত সমগ্র বাংলায় প্রথম স্বাধীন সুলতান ছিলেন ।
- গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ্‌ ১৩৯৩ থেকে ১৪১১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলা শাসন করেন ।
- নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহ্‌ ১৪৩৫ থেকে ১৪৫৯ পর্যন্ত বাংলায় ইলিয়াস শাহী বংশের সুলতান ছিলেন ।
শাহজাহান (১৬২৮-১৬৫৮)
- শাহজাহানের বাল্য নাম খুররম
- সম্রাট শাজাহান ক্ষমতায় আসেন ১৬২৭ খ্রি.।
- শাহজাহান ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছেন তার সময়ে নির্মিত বিভিন্ন স্থাপনার জন্য।
- তাকে ইতিহাসবিদরা অভিহিত করে ‘Prince of Builders’ হিসেবে।
- তিনি তার মৃত স্ত্রী মমতাজ মহলের স্মরণে নির্মাণ করেন তাজমহল।
- শাহজাহানের মণি-মুক্তা খচিত ময়ূর সিংহাসন জগত বিখ্যাত।

- সম্রাট জাহাঙ্গীর সুরাটে ইংরেজদের কুঠি নির্মানের অনুমতি দেন।
- এটি বাংলায় স্থাপিত ইংরেজদের প্রথম বাণিজ্য কুঠি।
- ১৭৬৫ সালে এলাহবাদ চুক্তির মাধ্যমে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার দেওয়ানি লাভ করে।
- ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে সুলতান কুতুবউদ্দিন আইবেকের নেতৃত্বে ভারতে স্বাধীন সুলতানদের শাসনের সূচনা হয়।
- কুতুবউদ্দিন আইবেক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রাজবংশ ইসলামের ইতিহাসে তথাকথিত 'দাস বংশ' নামে পরিচিত।
- কুতুবউদ্দিন আইবেক দিল্লি সালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা এবং ভারতে দাস বংশের প্রতিষ্ঠাতা
- ভারতীয় উপমহাদেশে স্থায়ী মুসলিম শাসনের সূচনা ঘটে খ্রিস্টাব্দ ত্রয়োদশ শতকে।
- কুতুবউদ্দিন আইবেক দিল্লির প্রথম স্বাধীন সুলতান এবং দিল্লির কুতুব মিনার নির্মাণ করেন।
- দিল্লি সালতানাতের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শামসউদ্দিন ইলতুৎমিশ।
- সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানী ছিল প্রথমে সোনারগাঁও (১৩৩৮-১৩৫২) খ্রিষ্টাব্দ । তারপর রাজধানী স্থানান্তর হয় গৌড়ে (১৪৫০-১৫৬৫) খ্রিস্টাব্দ
- মুঘল আমলের মধ্যেভাগে ঢাকা শহরের গোড়াপত্তন শুরু হয়। 
- ১৫৭৬ সালে সম্রাট আকবর বাংলা জয় করে এর নাম দেন সুবা বাংলা। এই সময় বাংলায় বারো ভূঁইয়াদের আগমন ঘটে। 
- সম্রাট জাহাঙ্গীরের সেনাপতি সুবেদার ইসলাম খান চিশতি চূড়ান্ত ভাবে বারো ভূঁইয়াদের দমন করে ১৬১০ সালে ঢাকাকে বাংলার রাজধানী ঘোষণা করেন এবং এর নাম দেন জাহাঙ্গীরনগর। 
- এর পরে ১৬৬০ সালে মীর জুমলা পুনরায় বাংলার রাজধানী করে ঢাকা।
- কলকাতা শহরের গোড়াপত্তন হয় ১৬৯০ সালে।

- তরাইনের ২য় যুদ্ধ ১১৯২ সালে বর্তমান হরিয়ানার থানেশ্বরের কাছাকাছি তরাইন শহরের নিকটে সংঘটিত হয়।
- এই স্থান দিল্লি থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত।
- মুহম্মদ ঘুরির নেতৃত্বাধীন বাহিনী এবং পৃথ্বীরাজ চৌহানের নেতৃত্বাধীন চৌহান রাজপুত বাহিনীর মধ্যে এই যুদ্ধে সংঘর্ষ হয়।
- এই যুদ্ধে মুহম্মদ ঘুরি পৃথ্বীরাজ চৌহানকে পরাজিত করেন, এবং তার বিজয় দিল্লি সুলতানি প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত করে।
- তিনি ভারতে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার ভিত্তি রচনা করেন এবং "মুসলিম শাসনের প্রতিষ্ঠাতা" হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
- সুবেদার ইসলাম খাঁন এর প্রকৃত নাম হলো শেখ আলাউদ্দিন চিশতি। 
- তিনি ছিলেন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার প্রথম গভর্নর, সুবাদার এবং মোঘল সম্রাজের সেনাপতি।
- মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর তাকে ইসলাম খান উপাধী দেন।
- তাকে ১৬০৮ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীর ‘সুবেদার’ হিসেবে নিয়োগ দেয়।
- তিনি বারোভূঁইয়াদের দমন করে সমগ্র বাংলায় সুবাদারি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। 
- ১৬১০ সালে তিনি বিহারের রাজমহল থেকে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর।
- তিনি ঢাকার ‘ধোলাই খাল’ খনন করেন।
- ময়ূর সিংহাসন মুঘল সম্রাট শাহজাহান কর্তৃক নির্মিত একটি অনিন্দ্য সুন্দর সিংহাসন।
- ১৬২৮-১৬৩৫ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে বেবাদল খাঁর তত্ত্বাবধানে তৎকালীন ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মিত হয়।
- ময়ূর সিংহাসন ছিল মূল্যবান স্বর্ণ, হীরা ও দুর্লভ মরকত মনি খচিত।
- ১৭৩৯ সালে দিল্লির সম্রাট মোহাম্মদ শাহের শাসনামলে পারস্য সম্রাট নাদির শাহ ভারতবর্ষে অভিযান কালে এটিকে লুণ্ঠন করে নিয়ে যায়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ছোট কাটরা হলো পুরাতন ঢাকার একটি মুঘল স্থাপত্য নিদর্শন।
- এটি বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুরান ঢাকার চকবাজারের হাকিম হাবিবুর রহমান লেনে অবস্থিত।
- মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খান ১৬৬৪ সালের দিকে এটি নির্মাণ করেন।
- সম্রাট জালালউদ্দিন আকবরের সময়কাল ছিল ১৫৫৬-১৬০৫ খ্রিস্টাব্দ। 
- তাকে মুঘল সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা।
- তিনি ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। 
- পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ মাত্র ১৩ বছর বয়সে সিংহাসনে আরোহণ করেন।
- বাংলায় বার ভূঁইয়াদের অভ্যুত্থান ঘটে আকবরের আমলে।
- সম্রাট আকবরের রাজস্বমন্ত্রী ছিলেন— টোডরমল
- সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু করেন
- আকবরের সমাধি হল সেকেন্দ্রায়।

সুলতানী আমল বাংলার ইতিহাসের একটি বৃহৎ যুগ, যা ১২০৪ থেকে ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই সময়কালে বাংলায় বিভিন্ন মুসলিম শাসক বংশ রাজত্ব করেছিল, যাদের 'সুলতান' উপাধি ছিল। ইলিয়াস শাহী বংশ ছিল এই সুলতানী আমলের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজবংশ। এই বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ, যিনি ১৩৪২-১৩৫৮ খ্রিস্টাব্দে বাংলার সুলতান ছিলেন। ১৩৫২ খ্রিস্টাব্দে সোনারগাঁওয়ের শাসনকর্তা ফখরুদ্দিন মুবারক শাহের পুত্র ইখতিয়ার উদ্দিন গাজি শাহকে পরাজিত করে দুই বাংলা একত্র করে বৃহত্তর বা অখণ্ড বাংলা প্রতিষ্ঠা করেন। তার সময় থেকেই বাংলায় বসবাসকারী জনগোষ্ঠী ‘বাঙালি’ নামে পরিচিত পায়। তিনি `ইলিয়াস শাহী’ বংশের প্রতিষ্ঠাতা। তার উপাধি ছিলো ‘শাহ-ই বাঙালা’ ও ‘শাহ-ই বাঙালিয়ান’। ইলিয়াস শাহী সুলতানগণ বাংলাদেশে প্রায় ১২২ বছর শাসন করেন। তার আমলে সোনারগাঁও বিখ্যাত বাণিজ্যিক কেন্দ্র হয়। 


- মীরজুমলার মৃত্যুর পর শায়েস্তা খান বাংলার সুবাদার নিযুক্ত হন।
- তাঁর সুবাদারী শাসনকাল দুপর্বে বিভক্ত ছিল।
- প্রথম দফায় ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ খ্রি: পর্যন্ত এবং শেষে ১৬৭৯ থেকে ১৬৮৮ খ্রি: পর্যন্ত তিনি বাংলার সুবাদার ছিলেন।
- চট্টগ্রাম জয় করে এর নাম রাখেন ইসলামাবাদ।
- সন্দ্বীপ ও চট্টগ্রাম অধিকার করে আরাকানি জলদস্যুদের সম্পূর্ণরূপে উৎখাত করেন। বাংলা থেকে ইংরেজদের বিতাড়িত করেন।
সম্রাট জালালউদ্দিন আকবরের সময়কাল ছিল ১৫৫৬-১৬০৫ খ্রিস্টাব্দ। তিনি ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। 
 - তাকে মুঘল সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ মাত্র ১৩ বছর বয়সে সিংহাসনে আরোহণ করেন।
 - তিনি ১৫৭৬ সালে বাংলা বিজয় করেন। তাঁর সময়ে সমগ্র বঙ্গ দেশ ‘সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিত ছিল।
 - তিনি বাংলা সনের প্রবর্তক ছিলেন। বাংলা নববর্ষ ‘পহেলা বৈশাখ’ চালু করেন। 
 - তিনি ‘অমৃতসর স্বর্ণমন্দির’, ‘বুলন্দ দরওয়াজ’ নির্মাণ করেন।
 - ‘জিজিয়া কর’ ও ‘তীর্থ কর’ স্থগিত করেন সম্রাট আকবর।
 - তিনি মনসবদারী প্রথার প্রচলন করেন,  ‘মনসবদারি প্রথা’ হলে সেনাবাহিনী সংস্কার পরিকল্পনা
 - তিনি দীন-ই-ইলাহী নামে একেশ্বরবাদ ধর্মমত প্রচলন করেন যার অনুসারী ছিলেন ১৭ (মতান্তরে ১৯ জন) জন।
 - বাংলায় বার ভূঁইয়াদের অভ্যুত্থান ঘটে আকবরের আমলে।
 - সম্রাট আকবরের রাজস্বমন্ত্রী ছিলেন— টোডরমল।
 - সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু করেন।
 - আকবরের সমাধি হল সেকেন্দ্রায়।
সম্রাট জালালউদ্দিন আকবরের সময়কাল ছিল ১৫৫৬-১৬০৫ খ্রিস্টাব্দ। তিনি ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। 
 - তাকে মুঘল সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ মাত্র ১৩ বছর বয়সে সিংহাসনে আরোহণ করেন।
 - তিনি ১৫৭৬ সালে বাংলা বিজয় করেন। তাঁর সময়ে সমগ্র বঙ্গ দেশ ‘সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিত ছিল।
 - তিনি বাংলা সনের প্রবর্তক ছিলেন। বাংলা নববর্ষ ‘পহেলা বৈশাখ’ চালু করেন। 
 - তিনি ‘অমৃতসর স্বর্ণমন্দির’, ‘বুলন্দ দরওয়াজ’ নির্মাণ করেন।
 - ‘জিজিয়া কর’ ও ‘তীর্থ কর’ স্থগিত করেন সম্রাট আকবর।
 - তিনি মনসবদারী প্রথার প্রচলন করেন,  ‘মনসবদারি প্রথা’ হলে সেনাবাহিনী সংস্কার পরিকল্পনা
 - তিনি দীন-ই-ইলাহী নামে একেশ্বরবাদ ধর্মমত প্রচলন করেন যার অনুসারী ছিলেন ১৭ (মতান্তরে ১৯ জন) জন।
 - বাংলায় বার ভূঁইয়াদের অভ্যুত্থান ঘটে আকবরের আমলে।
 - সম্রাট আকবরের রাজস্বমন্ত্রী ছিলেন— টোডরমল
 - সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু করেন
 - আকবরের সমাধি হল সেকেন্দ্রায়।
- সুবেদার ইসলাম খাঁন এর প্রকৃত নাম হলো শেখ আলাউদ্দিন চিশতি। 
- তিনি ছিলেন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার প্রথম গভর্নর, সুবাদার এবং মোঘল সম্রাজের সেনাপতি।
- মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর তাকে ইসলাম খান উপাধী দেন।
- তাকে ১৬০৮ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীর ‘সুবেদার’ হিসেবে নিয়োগ দেয়।
- তিনি বারোভূঁইয়াদের দমন করে সমগ্র বাংলায় সুবাদারি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। 
- ১৬১০ সালে তিনি বিহারের রাজমহল থেকে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর।
- তিনি ঢাকার ‘ধোলাই খাল’ খনন করেন।
- সুবেদার ইসলাম খাঁন এর প্রকৃত নাম হলো শেখ আলাউদ্দিন চিশতি। 
- ছিলেন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার প্রথম গভর্নর, সুবাদার এবং মোঘল সম্রাজের সেনাপতি।
- মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর তাকে ইসলাম খান উপাধী দেন।
- তাকে ১৬০৮ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীর ‘সুবেদার’ হিসেবে নিয়োগ দেয়।
- তিনি বারোভূঁইয়াদের দমন করে সমগ্র বাংলায় সুবাদারি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। 
- ১৬১০ সালে তিনি বিহারের রাজমহল থেকে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর।
- তিনি ঢাকার ‘ধোলাই খাল’ খনন করেন।
''গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড'' এশিয়ার অন্যতম প্রাচীন ও দীর্ঘতম সড়ক পথ যার অস্তিত্ব মৌর্য সাম্রাজ্যের সময় হতে জানা যায়।
- 'শেরশাহ' তার শাসনামলে (১৫৪০-১৫৪৫) এই সড়কটির সংস্কার ও সম্প্রসারণ করে নামকরণ করেন সড়ক-ই-আজম
- শেরশাহ কর্তৃক আধুনিকায়নকৃত মোট ২৫শ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়কটি নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও থেকে শুরু হয়ে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া হয়ে পাকিস্তানের পেশোয়ার মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানের কাবুল পর্যন্ত বিস্তৃত।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন



- নবাব মীর কাসিমের বাংলায় শাসনকাল ছিল ১৭৬০-১৭৬৪।
- মীর কাশিম বক্সারের যুদ্ধের সময় (১৭৬৪) বাংলার নবাব ছিলেন।
- মীর কাসিম ১৭৬০ সালে বাংলার নবাব হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণ করেন এবং ১৭৬৪ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পর তার শাসন শেষ হয়।
- তার শাসনকালে তিনি বাংলার প্রশাসনিক কাঠামোকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করেন এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা রক্ষার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন।

- নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত পলাশীর প্রান্তরে ২৩ জুন, ১৭৫৭ সালে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয় তা পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত।
- নবাবের প্রধান সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটলে উপমহাদেশে ইংরেজ শাসনের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত পলাশীর প্রান্তরে ২৩ জুন, ১৭৫৭ সালে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয় তা পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত।
- নবাবের প্রধান সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটলে উপমহাদেশে ইংরেজ শাসনের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত পলাশীর প্রান্তরে ২৩ জুন, ১৭৫৭ সালে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয় তা পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত।
- নবাবের প্রধান সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটলে উপমহাদেশে ইংরেজ শাসনের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
- অন্ধকূপ হত্যা একটি বহুল প্রচারিত সেনা হত্যাকাণ্ড, যা ব্রিটিশ আমলে কলকাতায় সংঘটিত হয়েছিল বলে উল্লেখ করা আছে।
- সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে ফোর্ট উইলিয়াম হামলায় হত্যার অভিযোগ উঠে ১২৩ জন ইংরেজকে হত্যার।
- ইংরেজ সেনা হলওয়েল এর এ মিথ্যা কাহিনী ইতিহাসে পরিচিত 'অন্ধকূপ হত্যা' নামে। এতে বলা হয়ে থাকে ১৮ ফুট দৈর্ঘ্য ১৪.১০ ফুট প্রয় ছোট একটি ঘরে ১৪৬ জন ইংরেজকে বন্দি করে রাখা হয় এবং তাদের মধ্যে ১২৩ জনের মৃত্যু হয়।
- সিরাজউদ্দৌলার প্রকৃত নাম মির্জা মুহাম্মদ (পুরো নাম- মির্জা মুহাম্মদ আলী)। তার পিতার নাম জয়েনউদ্দিন। নবাব অলীবর্দী খান ছিলেন সিরাজউদ্দৌলার নানা। তিনি বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে স্থানান্তর করেন কোলকাতা (আলী নগর)।
- সিরাজউদ্দৌলা বাংলার নবাব হন ১৭৫৬ সালে (২২বছর বয়সে)। 
- সিরাজউদ্দৌলা ফোর্ট উইলিয়াম দখল করেন ২০ জুন, ১৭৫৬।
- নবাব সিরাজউদ্দৌলার ‘যৌবরাজ্যাভিষেক’ ঘটে ১৭ বছর বয়সে।
- নবাব ও ইংরেজদের মধ্যে সন্ধি হয় ১৭৫৭ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি (ইহা ইতিহাসে ‘আলীনগর সন্ধি’ নামে খ্যাত]
- পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় ২৩ জুন, ১৭৫৭ সালে।
- বক্সারের যুদ্ধ সংঘটিত হয় ১৭৬৪ সালে।
- সিরাজউদ্দৌলার প্রকৃত নাম মির্জা মুহাম্মদ (পুরো নাম- মির্জা মুহাম্মদ আলী)।
- তার পিতার নাম জয়েনউদ্দিন।
- নবাব অলীবর্দী খান ছিলেন সিরাজউদ্দৌলার নানা।তিনি বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে স্থানান্তর করেন কোলকাতা (আলী নগর)।
- সিরাজউদ্দৌলা বাংলার নবাব হন ১৭৫৬ সালে (২২ বছর বয়সে)।
- সিরাজউদ্দৌলা ফোর্ট উইলিয়াম দখল করেন ২০ জুন, ১৭৫৬।
- নবাব সিরাজউদ্দৌলার ‘যৌবরাজ্যাভিষেক’ ঘটে ১৭ বছর বয়সে।
- নবাব ও ইংরেজদের মধ্যে সন্ধি হয় ১৭৫৭ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি (ইহা ইতিহাসে ‘আলীনগর সন্ধি’ নামে খ্যাত]
- পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় ২৩ জুন, ১৭৫৭ সালে।
- বক্সারের যুদ্ধ সংঘটিত হয় ১৭৬৪ সালে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- সিরাজউদ্দৌলার প্রকৃত নাম মির্জা মুহাম্মদ (পুরো নাম- মির্জা মুহাম্মদ আলী)।
- তার পিতার নাম জয়েনউদ্দিন।
- নবাব অলীবর্দী খান ছিলেন সিরাজউদ্দৌলার নানা।তিনি বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে স্থানান্তর করেন কোলকাতা (আলী নগর)।
- সিরাজউদ্দৌলা বাংলার নবাব হন ১৭৫৬ সালে (২২ বছর বয়সে)।
- সিরাজউদ্দৌলা ফোর্ট উইলিয়াম দখল করেন ২০ জুন, ১৭৫৬।
- নবাব সিরাজউদ্দৌলার ‘যৌবরাজ্যাভিষেক’ ঘটে ১৭ বছর বয়সে।
- নবাব ও ইংরেজদের মধ্যে সন্ধি হয় ১৭৫৭ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি (ইহা ইতিহাসে ‘আলীনগর সন্ধি’ নামে খ্যাত]
- পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় ২৩ জুন, ১৭৫৭ সালে।
- বক্সারের যুদ্ধ সংঘটিত হয় ১৭৬৪ সালে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0