বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ (13 টি প্রশ্ন )
বর্তমানে বাংলাদেশে ২৮টি প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র রয়েছে।
- প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছিলো ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে এবং সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছিলো ২০২১ সালে সিলেটের জকিগঞ্জে।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র হলো তিতাস গ্যাসক্ষেত্র। এটি ১৯৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি কর্তৃক আবিস্কৃত হয়।
- প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভূ-পৃষ্ঠে অথবা অন্তর্ভূ-পৃষ্ঠে (subsurface) চীনামাটির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে।
-নেত্রকোনা জেলার বিজয়পুর ও গোপালপুরে,
-শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায়,
-চট্টগ্রাম জেলার হাইটগাঁও ও
-সাতকানিয়া উপজেলার বাইতুল ইজ্জতে চীনামাটির মজুত রয়েছে।
-এ ছাড়া দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়া, বড়পুকুরিয়া ও দীঘিপাড়া এবং নওগাঁ জেলার পত্নীতলাতে ভূ-পৃষ্ঠের নিকটে চীনামাটি মজুতের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। 
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বর্তমানে বাংলাদেশে ২৮টি প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র রয়েছে।
- প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছিলো ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে এবং সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছিলো ২০২১ সালে সিলেটের জকিগঞ্জে।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র হলো তিতাস গ্যাসক্ষেত্র। এটি ১৯৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি কর্তৃক আবিস্কৃত হয়।
- প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
 

বাংলাদেশে পিটের মোট মজুতের পরিমাণ ১৭ কোটি টনের বেশী। তন্মধ্যে শুধু চলনবিলেই মজুতের পরিমান প্রায় ৬.২ কোটি টন। চলনবিলের মজুতের গভীরতা ০.৫ - ৪.৭৫ মিটার, পুরুত্ব ৩.৩৫ - ৭.৬৫ মিটার, কার্বন ১৪.৮০%, ভস্ম ৪৬.১৩%, আর্দ্রতা ৮.৫৩%, উদ্বায়ী বস্ত্ত ৫৪.১৩%। তবে এই মজুত থেকে পিট উত্তোলন এখনও শুরু হয়নি। গার্হস্থ্য কাজে, ইটের ভাটায় এবং বয়লারের জ্বালানী হিসাবে পিট ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে বিকল্প জ্বালানী হিসাবে পিটের সম্ভাবনা অতি উজ্জ্বল।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0