বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ (85 টি প্রশ্ন )

১৯৭১ সালে পাকিস্তানের আত্মসমর্পণ দলিলটির শিরোনাম হল "Instrument of Surrender"।

- "Instrument of Surrender" হল একটি আনুষ্ঠানিক দলিল যা একটি যুদ্ধের সমাপ্তির ঘোষণা দেয়। এটি বিজয়ী এবং পরাজিত উভয় পক্ষের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়।
- ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রমনা রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী এবং ভারতীয় ও বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা এই দলিলে স্বাক্ষর করেন।
- এই দলিলের মাধ্যমে পাকিস্তান পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড ভারতীয় ও বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে।




-১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একমাত্র বিদেশি ওলন্দাজ-অস্ট্রেলীয় নাগরিক উইলিয়াম এস ওডারল্যান্ড বীরপ্রতীক। 
-তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
-বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নেয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বাংলাদেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব বীর প্রতীক প্রদান করে। 
-তিনিই একমাত্র বিদেশী এই রাষ্ট্রীয় খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। 
-১৯৭০ সালের শেষ দিকে ওডারল্যান্ড ঢাকায় বাটা স্যু কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নেদারল্যান্ডস থেকে প্রথম ঢাকায় আসেন।



 

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একটি বাংলা গান, যে গানের কথায় ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি ২১ তারিখে সংঘটিত বাংলা ভাষা আন্দোলনের করুণ ইতিহাস ফুটে উঠেছে। সাংবাদিক ও লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরী ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে গানটি রচনা করেন। প্রথমে আবদুল লতিফ গানটি সুরারোপ করেন। তবে আলতাফ মাহমুদের করা সুরটিই অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে, ১৯৫৪ সালের প্রভাত ফেরীতে প্রথম গাওয়া হয় আলতাফ মাহমুদের সুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটি এবং এটিই এখন গানটির প্রাতিষ্ঠানিক সুর। ১৯৬৯ সালে জহির রায়হান তাঁর 'জীবন থেকে নেওয়া' চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহার করেন।


 

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।


 

মোহাম্মদ রুহুল আমিন (জন্ম: ১৯৩৫ - মৃত্যু: ডিসেম্বর ১০, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন





 

১০ই এপ্রিল ১৯৭১ সালে অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় এবং ১৭ই এপ্রিল ১৯৭১ শপথ গ্রহণ করা হয়।






ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
• উনিশ শতকের প্রথমার্ধে হাজী শরীয়তউল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলনের সূত্রপাত করেন।

• এই আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ছিলো বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চল।

• ১৮৪০ সালে হাজী শরীয়তউল্লাহর মৃত্যুর পর তার পুত্র মুহাম্মদ মুহসিন উদ্দিন ওরফে দুদু মিয়া এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেনা।

• ফরায়েজি আন্দোলন ছিলো একটি ধর্মীয়-সামাজিক সংস্কারমূলক আন্দোলন।




  96.  জাতির জনক বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের কোথায় বাংলা ভাষায় বক্তৃতা প্রদান করেন?  

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর -২০১২





ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
মুক্তিযুদ্ধ সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের একটি অস্থায়ী সরকার গঠন করেন। ১৩ এপ্রিল আগরতলায় অনুষ্ঠিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের এক সভায় সরকার গঠন অনুমোদন করা হয়। ১৭ এপ্রিল অস্থায়ী সরকারের সদস্যগণ মেহেরপুর বৈদ্যনাথ তলায় শপথ গ্রহণ করেন। সরকারের প্রধান ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আওয়ামী লীগের চীপ হুইপ অধ্যাপক ইউসুফ আলী অস্থায়ী সরকারের (মুজিবনগর সরকার নামে পরিচিত) সদস্যদের শপথ পাঠ করান। শপথ অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ইউসুফ আলী স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন।

ইউসুফ আলী (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: ১৯৯৯) স্বাধীনতার সনদ পাঠক, মুজিবনগর সরকারের ত্রাণ ও পু্নর্বাসন দপ্তরের প্রধান এবং স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী। তিনি দিনাজপুরে জন্মগ্রহন করেন।এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি (১৯৭২-৭৬) ছিলেন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0