যে কবিতায় কবির একান্ত ব্যক্তিগত কামনা-বাসনা ও আনন্দবেদনা প্রাণের অন্তঃস্থল থেকে আবেগকম্পিত সুরে অখণ্ড ভাবমূর্তিতে আত্মপ্রকাশ করে তাকে ‘গীতিকবিতা’ বলে। বিহারীলালই প্রথম বাংলায় ব্যক্তির আত্মলীনতা, ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভূতি ও গীতোচ্ছ্বাস সহযোগে কবিতা রচনা করে নতুন এক ধারা সৃষ্টি করেন বলেই তাকে ‘ভোরের পাখি” বলা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিহারীলালকে ‘ভোরের পাখি' হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
তার কাব্যগ্রন্থ:
- সারদামঙ্গল
- বন্ধুবিয়োগ
- বঙ্গসুন্দরী
- প্রেম প্রবাহিনী ইত্যাদি