আমরা জানি, p/q আকারের কোনাে সংখ্যাকে মূলদ সংখ্যা বলা হয়, যখন p ও q পূর্ণসংখ্যা এবং q ≠ 0।
যে কোনাে মূলদ সংখ্যাকে দুইটি সহমৌলিক সংখ্যার অনুপাত হিসাবেও লেখা যায়। সকল পূর্ণসংখ্যা ও ভগ্নাংশই মূলদ সংখ্যা। এখানে, √27/√48 = √(3 × 9)/√(3 × 16) = 3√3/4√3 = 3/4, যা একটি মূলদ সংখ্যা।
∴ √27/√48 একটি মূলদ সংখ্যা।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
২ টি মেশিন ১ ঘণ্টায় তৈরী করে = ৪ টি খেলনা ১ টি মেশিন ১ ঘণ্টায় তৈরী করে = ৪/২টি খেলনা ৬ টি মেশিন ১ ঘণ্টায় তৈরী করে = (৪ × ৬)/২ টি খেলনা ৬ টি মেশিন ২ ঘণ্টায় তৈরী করে = (৪ × ৬ × ২)/২ টি খেলনা = ২৪ টি খেলনা
Example: -The warring tribes made a covenant in which they agreed not to fight each other anymore (যুদ্ধরত গোত্রগুলো একটি আইনসম্মত চুক্তিপত্র সম্পাদন করল যেখানে তারা একে অপরের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত না হওয়ার ব্যাপারে একমত হল )
-We signed a covenant in which we promised never to drive Harry's father's car into the Murphy's living room again (আমাড়া একটি লিখিত চুক্তিপত্রে সই করলাম যেখানে আমরা আর কখনো হ্যারির বাবার গাড়ি মারফির বসার ঘরে চালিয়ে না যাওয়ার ব্যাপারে প্রতিজ্ঞা করলাম )
Synonyms: -a solemn agreement -a pledge -pact -bond -treaty -promise
- বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে। - বাচ্য প্রধানত তিন প্রকার। - যথা: কর্তৃবাচ্য, কর্মবাচ্য ও ভাববাচ্য। - যে বাক্যে কর্মের সাথে ক্রিয়ার সম্বন্ধ প্রধানভাবে প্রকাশিত হয়, তাকে কর্মবাচ্য বলে। - যেমন: বিদ্বান সকলের দ্বারা সমাদৃত হন। আমার ভাত খাওয়া হয়েছে। শিকারী কর্তৃক ব্যাঘ্র নিহত হয়েছে।
- পুরুষ, স্ত্রী, জড় পদার্থ ও উভয় সম্প্রদায়ভুক্ত জাতি বোঝাতে যে চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে লিঙ্গ বলে। - তৎসম পুরুষবাচক বিশেষ্য শব্দের সঙ্গে পুরুষবাচক বিশেষণ ব্যবহৃত হয় এবং স্ত্রীবাচক বিশেষ্য শব্দের সঙ্গে স্ত্রীবাচক বিশেষণ ব্যবহৃত হয়। - তৎসম পুরুষবাচক শব্দের পরে আ, ঈ, আনী, নী, ইকা প্রভৃতি প্রত্যয়যোগে স্ত্রীবাচক শব্দ গঠিত হয়। - কিছু কিছু লিঙ্গান্তরের ফলে অর্থের পার্থক্য ঘটে। - যেমন: বন- বনানী (বৃহৎ বন); অরণ্য- অরণ্যানী (বৃহৎ অরণ্য); হিম- হিমানী (জমানো বরফ)।
- যে সকল অব্যয় রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, তাকে অনুকার অব্যয় বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে। - এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুবার প্রয়োগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি। ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব বা আধিক্য ইত্যাদি বোঝায়। - যেমন: বাতাসের গতি → শন শন; মেঘের গর্জন → গুড় গুড়; কোকিলের রব → কুহু কুহু ।
- যে সমাসে প্রত্যেকটি সমস্যমান পদের অর্থের প্রাধান্য থাকে তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। - এ সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ একই অর্থ বহন করলে তাকে সমার্থক দ্বন্দ্ব বলে। - যেমন: হাট ও বাজার = হাট-বাজার।
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। -বাংলা ভাষার কয়েকটি অনুসর্গহলো- -প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে, -পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, -সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, -দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, -পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি। এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, -কর্তৃক (তৃতীয়া বিভক্তি), হইতে, হতে, চেয়ে (পঞ্চমী বিভক্তি), -অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়।
- যে ক্রিয়া দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না, বক্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে। - যেমন: যত্ন করলে রত্ন মেলে। প্রদত্ত উদাহরণে ‘করলে’ অসমাপিকা ক্রিয়া; কারণ, ‘করলে’ ক্রিয়ার পরও বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না, ‘মিলে' সমাপিকা ক্রিয়ার মাধ্যমে বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- যে পদ দ্বারা কোনো এক জাতীয় প্রাণী বা পদার্থের সাধারণ নাম বোঝায়, তাকে জাতিবাচক বিশেষ্য বলে। - যেমন: মানুষ, গরু, ছাগল, পাখি, ফুল, ফল, গাছ, নদী, সাগর, পর্বত, ইংরেজ ইত্যাদি। - ‘সমাজ’ ও ‘মিছিল' সমষ্টিবাচক বিশেষ্য; - ‘পানি' বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য ।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।