জাতি ও জাতীয়তা: - উৎপত্তিগত দিক থেকে জাতি ও জাতীয়তা মূলত এক ও অভিন্ন। - এদিক থেকে জাতি ও জাতীয়তা বলতে বোঝায় একই বংশোদ্ভূত জনসমষ্টি। - কিন্তু বর্তমান সময়ের লেখকগণ জাতি ও জাতীয়তার মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করেছেন। - তাদের মতে জনসমাজের' (People) মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার উদ্ভব ঘটলে তা জাতীয়তায়' (Nationality) পরিণত হয়। - জাতীয়তার এই চেতনা দ্বারা উদ্বুদ্ধ জনসমাজ স্বাধীন হলে বা স্বাধীন হতে চাইলে তাকে জাতি' (Nation) বলে। - জাতীয়তা একটি চেতনা, কিন্তু জাতি একটি রাজনৈতিক সংগঠন। - ইতালীয় রাষ্ট্রদার্শনিক নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি জাতি রাষ্ট্রের (Nation State) স্বপ্নদ্রষ্টা। - জাতীয়তাবাদের উন্মেষের রেনেসা' বা নবজাগরণের ভূমিকাও অসামান্য। - ষোড়শ শতকের একচ্ছত্র রাজতন্ত্র বিরোধী আন্দোলন, ১৭৮৯ সালের ফরাসি বিপ্লব ইত্যাদিও জাতীয়তাবাদী চেতনাকে উজ্জীবিত করে তুলেছিল। - উনিশ শতকের শেষাংশ এবং বিংশ শতক হলো জাতীয়তাবাদের স্বর্ণযুগ। - জাতীয়তাবাদী চেতনার বিকাশের ফলেই ইউরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকায় নতুন নতুন জাতি রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে।
- Black Lives Matter হলো বর্ণবাদবিরোধী ও ন্যায্যতা দাবি করে এমন একটি বিকেন্দ্রীকৃত আন্দোলন, যা কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি সহিংসতা ও সিস্টেমগত বৈষম্যের বিরুদ্ধে কাজ করে। - ২০১৩ সালে #BlackLivesMatter হ্যাশট্যাগ হিসেবে এর যাত্রা শুরু করে—এই ধারণাটি তৈরি করেছেন Alicia Garza, Patrisse Cullors এবং Opal Tometi। - আৰম্ভণি Trayvon Martin-এর ঘটনায় George Zimmerman-এর মুক্তি (২০১৩)–এর প্রতিবাদ থেকে হলেও পরের সময়ে Michael Brown (২০১৪) ও George Floyd (২০২০)–র মৃত্যুর মতো উচ্চ প্রোফাইল ঘটনার পর আন্দোলন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। - এটি কেবল অনলাইনভিত্তিক নয়; সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি সড়কপ্রদর্শন, কনসার্ট, নীতিগত সংস্কারের দাবি এবং স্থানীয় সংগঠনগুলোর মাধ্যমে বাস্তব জীবনে সক্রিয় আন্দোলন পরিচালিত হয়। - পুরো আন্দোলনটি কোনো একক NGO নয়; যদিও Black Lives Matter Global Network Foundation-এর মতো সংগঠন আছে, সমগ্র উদ্যোগটি বহু গোষ্ঠী ও স্বতন্ত্র কর্মীর সমন্বয়ে গঠিত একটি বিস্তৃত আন্দোলন।
শব্দটি সঠিকভাবে লিখলে Apartheid। এটি মূলত একটি রাষ্ট্রগত ও সামাজিক নীতি যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট বর্ণ/জাতিকে অন্যান্যদের থেকে আলাদা করে আইন, আচরণ ও নীতিগত ব্যবস্থায় অধিকার ও সুযোগ সীমিত করা হত — অর্থাৎ বর্ণ বৈষম্য।
- Apartheid ছিল দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৯৪৮ থেকে প্রায় ১৯৯০-এর দশকের শুরু পর্যন্ত চলে আসা একটি institutionalized racial segregation এবং racial discrimination-এর ব্যবস্থা। - উদাহরণ: - দক্ষিণ আফ্রিকায় apartheid-এর সময়কালীন নীতির ফলে Black মানুষদেরকে নির্দিষ্ট এলাকায় রাখতো, আলাদা স্কুল-বিশ্ববিদ্যালয় এবং আলাদা জনসাধারণের সুবিধা ব্যবহার করতে হত। - Apartheid ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার জাতিগত উত্তেজনা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মূল কারণগুলোর একটি। - Synonyms (সমার্থক শব্দ): segregation, racial segregation, discrimination. - Antonym (বিপরীত ধারণা): egalitarianism (সমতাবাদ/সাম্য-ভিত্তিক নীতি) বা equality.
অপশনগুলোর অর্থ সংক্ষেপে: - Option 1: লিঙ্গ বৈষম্য — gender discrimination (লিঙ্গের ভিত্তিতে ভেদাভেদ)। - Option 2: ধর্ম বৈষম্য — religious discrimination (ধর্মের ভিত্তিতে ভেদাভেদ)। - Option 3: বর্ণ বৈষম্য — racial discrimination (বর্ণ/জাতির ভিত্তিতে ভেদাভেদ)। - Option 4: শিক্ষা বৈষম্য — educational inequality/ discrimination (শিক্ষার সুযোগ বা মানে অসমতা)।
- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণ কাজ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে শুরু হয়েছিল। - ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে টার্মিনালটি আংশিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছিল। - তৃতীয় টার্মিনাল ভবনের স্থপতি সিঙ্গাপুরের Rohani Baharin।
- বাংলাদেশে বর্তমান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংখ্যা ৩ টি । যথা -হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ,শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ।
- আর দেশে বর্তমানে অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরের সংখ্যা ৫ টি । যথা -রাজশাহী ,যশোর , সৈয়দপুর (নীলফামারী),বরিশাল,কক্সবাজার ।
উল্লেখ্য আন্তর্জাতিক ৩ টি সহ অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর ৮ টি ।
- SAARC (South Asian Association for Regional Cooperation) হচ্ছে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা। - ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। - সার্কের নতুন মহাসচিব ইসালা রুয়ান ওয়েরাকুন। - সার্কের সদর দপ্তর নেপালের কাঠমুন্ডু শহরে অবস্থিত। - সার্কের সদস্য ৮ টি।
- মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত মো. গোলাম সারওয়ারকে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) এর মহাসচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। - তিনি ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই থেকে এই পদে দায়িত্ব পালন করছেন। - এর মধ্যে দিয়ে আঞ্চলিক সংস্থাটির এই পদে তৃতীয় বাংলাদেশি মহাসচিব হলেন তিনি।
বৈশ্বিক জ্ঞান সূচকে শীর্ষ দেশ: সুইজারল্যান্ড - ২০২৫ সালের বৈশ্বিক জ্ঞান সূচক (Global Knowledge Index) অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ড শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। - এটি জ্ঞানভিত্তিক অবকাঠামো, উদ্ভাবন, এবং গবেষণার ক্ষেত্রে অসাধারণ পারফরম্যান্সের জন্য পরিচিত।
কারণসমূহ: - উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণা: সুইজারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, যেমন ETH Zurich এবং EPFL, বিশ্বমানের গবেষণা ও উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দিচ্ছে। - ইনোভেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার: এটি বৈশ্বিক উদ্ভাবন সূচকেও (Global Innovation Index) শীর্ষে রয়েছে, যা গবেষণা ও উন্নয়ন (R&D), পেটেন্ট ফাইলিং, এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে এর শক্তিশালী অবস্থান নির্দেশ করে। - মানব উন্নয়ন সূচক (HDI): সুইজারল্যান্ডের মানব উন্নয়ন সূচক ০.৯৬৭, যা এর উন্নত জীবনমান এবং শিক্ষার উচ্চমানকে প্রতিফলিত করে। - বিশ্বমানের প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ: কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার ক্ষেত্রে সুইজারল্যান্ড শীর্ষস্থানীয়। - ২০২৫ সালের বৈশ্বিক জ্ঞান সূচকের তথ্য: - র্যাঙ্ক: ৩য় (বিশ্বের ১৪১টি দেশের মধ্যে) - স্কোর: ৬৭.৯ (বিশ্ব গড় স্কোর: ৪৭.৮)
- পৃথিবীতে সর্বোচ্চ গড় আয়ু (life expectancy at birth) এর ক্ষেত্রে জাপান দীর্ঘদিন ধরে শীর্ষে রয়েছে। - ২০২৪-২০২৫ সালের সাম্প্রতিক তথ্য অনুসারে, জাপানের গড় আয়ু প্রায় ৮৫ বছর (পুরুষ: ৮২ বছর, মহিলা: ৮৮ বছর)। - এটি যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ (UN) এবং ওয়ার্ল্ড ওমিটারের মতো সূত্র থেকে নেওয়া, যা স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রার মান এবং কম মৃত্যুদরের কারণে সম্ভব হয়েছে। - জাপানের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিশ্বের অন্যতম উন্নত, যেখানে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ভারসাম্যপূর্ণ ডায়েট (যেমন মাছ, সবজি এবং কম চর্বি), এবং সক্রিয় জীবনযাপনের ফলে মানুষ দীর্ঘজীবী হয়। - উদাহরণস্বরূপ, ওকিনাওয়া অঞ্চলে "ব্লু জোন" নামে পরিচিত এলাকায় মানুষের আয়ু ১০০ বছর ছাড়িয়ে যায়।
অন্যান্য অপশনের তুলনায়: - নরওয়ে: গড় আয়ু প্রায় ৮৩.৬ বছর—উন্নত স্বাস্থ্যসেবা থাকলেও জাপানের থেকে কম। - স্পেন: গড় আয়ু প্রায় ৮৪ বছর—মেডিটেরানিয়ান ডায়েটের সুবিধা পেলেও জাপানের পিছনে। - চীন: গড় আয়ু প্রায় ৭৮ বছর—উন্নয়নশীল অঞ্চলে স্বাস্থ্য সমস্যা থাকায় কম।
• এপ্রিল ২০২৪ জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (UNFPA) বিশ্ব জনসংখ্যা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে বিশ্ব__ • জনসংখ্যা : ৮১১.৯০ কোটি। • নারী প্রতি প্রজনন : ২.৩ জন । • গড় আয়ু পুরুষ : ৭১ বছর ও নারী : ৭৬ বছর। • নারী প্রতি প্রজনন হার সর্বাধিক : নাইজার (৬.৬ জন) ও সর্বনিম্ন : হংকং (০.৮ জন)। • জনসংখ্যায় বিশ্বের বৃহত্তম দেশ : ভারত। • জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান : অষ্টম।
শীর্ষ ১০ জনবহুল দেশঃ দেশ ও জনসংখ্যাঃ ১. ভারত - ১৪৪ কোটি ১৭ লাখ। ২. চীন - ১৪২ কোটি ৫২ লাখ। ৩. যুক্তরাষ্ট্র - ৩৪ কোটি ১৮ লাখ। ৪. ইন্দোনেশিয়া - ২৭ কোটি ৯৮ লাখ। ৫. পাকিস্তান - ২৪ কোটি ৫২ লাখ। ৬. নাইজেরিয়া - ২২ কোটি ৯২ লাখ। ৭. ব্রাজিল - ২১ কোটি ৭৬ লাখ। ৮. বাংলাদেশ - ১৭ কোটি ৪৭ লাখ। ৯. রাশিয়া - ১৪ কোটি ৪০ লাখ। ১০. ইথিওপিয়া - ১২ কোটি ৯৭ লাখ।
- দূরবর্তী নক্ষত্র, গ্রহ, উপগ্রহ, গ্যালাক্সি থেকে শুরু করে আমাদের পৃথিবী এবং অতি ক্ষুদ্র অণু-পরমাণু সবকিছু নিয়ে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড গঠিত। - বিগ ব্যাঙ এর ৩০০ থেকে ৫০০ মিলিয়ন বছরের মধ্যে মহাকর্ষের প্রভাবে হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম গ্যাসের পরমাণু সমূহ মহাবিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আলাদাভাবে একত্রিত হতে শুরু করে এবং নিজস্ব মহাকর্ষের প্রভাবে জমাট বাঁধতে থাকে এবং সংকোচিত হয়। - ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং হাইড্রোজেন পরমাণুর মধ্যে নিউক্লিয় বিক্রিয়া শুরু হয় এবং কালক্রমে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সব কিছু সৃষ্টি হয়। - বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বা মহাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় হাইড্রোজেন গ্যাস।
- যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোর ‘লস অ্যালোমস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি'র মতে, মহাবিশ্বে যত গ্যাস আছে, তার মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ হাইড্রোজেন।
অন্যদিকে, - পৃথিবীকে ঘিরে যে বহু স্তর যুক্ত গ্যাসীয় আবরণ বিদ্যমান তাকে বায়ুমণ্ডল বলে। - এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপড়ের দিকে প্রায় ১০,০০০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত। - উচ্চতা যত বৃদ্ধি পায়, বায়ুর চাপ তত কমতে থাকে। - পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ফলে বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের চারদিকে জড়িয়ে থাকে। - বায়ুমণ্ডলে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় নাইট্রোজেন গ্যাস। যার পরিমাণ ৭৮.০২ শতাংশ।
- বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে চীন। - চীন থেকে বাংলাদেশে প্রধানত শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতি, ইলেকট্রনিক পণ্য, এবং বস্ত্র খাতের কাঁচামাল আমদানি করা হয়। - যদিও চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি তুলনামূলক কম, দেশটি বাংলাদেশের আমদানির প্রধান উৎস।
- বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রায় এক-তৃতীয়াংশেরই রপ্তানি গন্তব্য হলো যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি। - যুক্তরাষ্ট্রে ৭ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি হয়েছে। - শীর্ষ এই দুটি বাজারে আগের অর্থবছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছিল। - চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধেও রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় ফেরেনি। - কিন্তু শীর্ষ পাঁচ গন্তব্যের মধ্যে বাকি তিনটিতে তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। - দেশ তিনটি হলো যুক্তরাজ্য, স্পেন ও ফ্রান্স।
- বাংলাদেশে বিদ্যুৎ শক্তির উৎস খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, পাহাড়ী নদী।
- বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
- প্রাকৃতিক গ্যাস: এটি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান উৎস। দেশের বেশিরভাগ বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর নির্ভরশীল। - খনিজ তেল: ডিজেল ও ফার্নেস অয়েলের মতো খনিজ তেল বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - পাহাড়ী নদীর জল: কাপ্তাই হ্রদে স্থাপিত হাইড্রোইলেকট্রিক প্রকল্প জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বর্তমানে বাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণীর নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহৃত হচ্ছে : • বাতাসের গতি • সোলার পিভি ব্যবহার করে সৌর বিদ্যুৎ • পানি বিদ্যুৎ • বায়ু বিদ্যুৎ • পৌর বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ ইত্যাদি।
- পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল। দো-আঁশ মাটি পাট চাষের জন্য বেশি উপযোগী। - বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় বেশি পাট উৎপন্ন হয়।
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ - ২০২৪ প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৫ (BBS)
উৎপাদনে শীর্ষ জেলা ও বিভাগ
- গম: (জেলা- ঠাকুরগাঁও ও বিভাগ- রাজশাহী) - ভুট্টা: (জেলা- দিনাজপুর ও বিভাগ- রংপুর) - সয়াবিন: (জেলা- লক্ষ্মীপুর ও বিভাগ- চট্টগ্রাম) - আলু: (জেলা- রংপুর ও বিভাগ- রংপুর) - পেঁয়াজ: (জেলা- পাবনা ও বিভাগ- ঢাকা) - আম: (জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও বিভাগ- রাজশাহী) - কাঁঠাল: (জেলা- গাজীপুর ও বিভাগ- ঢাকা) - পাট: (জেলা- ফরিদপুর ও বিভাগ- ঢাকা) - তুলা: (জেলা- ঝিনাইদহ ও বিভাগ- খুলনা) - শিমুল তুলা: (জেলা- কুমিল্লা ও বিভাগ- ঢাকা) - তামাক: (জেলা- কুষ্টিয়া ও বিভাগ- খুলনা) - পেয়ারা: (জেলা- চট্টগ্রাম ও বিভাগ- চট্টগ্রাম) - বোরোধান: (জেলা- ময়মনসিংহ ও বিভাগ- রাজশাহী) - ধান (আউশ+আমন+বোরো): (জেলা- ময়মনসিংহ ও বিভাগ- রাজশাহী)
বিশেষ তথ্য: - চিংড়ি মাছ উৎপাদনে শীর্ষ জেলা সাতক্ষীরা, বিভাগ খুলনা। - নদীর মাছ উৎপাদনে শীর্ষ জেলা ভোলা, বিভাগ বরিশাল। - পুকুরের মাছ উৎপাদনে শীর্ষ জেলা ময়মনসিংহ এবং বিভাগ চট্টগ্রাম।
- জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) অনুযায়ী, ধান উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। - এই তালিকার প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে চীন ও ভারত। - ধান বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য এবং দেশের অর্থনীতিতে এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। - বাংলাদেশে প্রধানত আউশ, আমন ও বোরো—এই তিন ধরনের ধান চাষ করা হয়।
- জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে সৈন্য প্রেরণে ২০২৫ সালের তথ্য অনুযায়ী, শীর্ষ দেশ নেপাল। - দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত, এবং বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। - শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সদস্য হয়ঃ ১৯৭৯ সালে। - প্রথম অংশগ্রহণ করে ১৯৮৮ সালে ; জাতিসংঘের ইরাক-ইরান সামরিক পর্যবেক্ষক গ্রুপ (UNIIMOG) এ ১৫ জন সেনা। - প্রথম মিশনে যায়- সেনাবাহিনী(১৯৮৮), পুলিশ (১৯৮৯, নামিবিয়া), নৌ ও বিমানবাহিনী (১৯৯৩), নারী পুলিশ(১৯৯৯, পূর্ব তিমুর) - জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের স্মরণে নির্মিত স্তম্ভ- শান্তিস্তম্ভ (জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে) - বাংলাদেশ নারীরা প্রথম পূর্ণাঙ্গ মিশন নিয়ে শান্তিরক্ষী মিশনে যায়- ২০১০ সালে (কঙ্গোতে, ৮১ জন) ; নাম ছিলোঃ ফর্মেড পুলিশ ইউনিট। - জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের এশীয় কার্যালয় - ঢাকা - BIPSOT- বাংলাদেশ ইনিস্টিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং প্রতিষ্ঠা - ১৯৯৯ সালে গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে।
- বর্তমানে বাংলদেশের ৬০ টি দেশে ৮১ টি মিশন রয়েছে। - ২০২৪ সালের হিসাবে, বাংলাদেশের বিদেশে মোট কূটনৈতিক মিশনের সংখ্যা ৮১টি। - এর মধ্যে ৫৯টি দূতাবাস বা হাইকমিশন, ২০টি কনস্যুলার মিশন (যেমন কনস্যুলেট জেনারেল) এবং ২টি জাতিসংঘের স্থায়ী মিশন (নিউইয়র্ক এবং জেনেভায়) অন্তর্ভুক্ত।
- ২০২৪ সালের হিসাবে, বাংলাদেশে মোট থানার সংখ্যা ৬৫২টি। - এর মধ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (DMP)-এর অধীনে ৪৯টি থানা, - চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (CMP)-এর অধীনে ১৬টি - খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (KMP)-এর অধীনে ৮টি - রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (RMP)-এর অধীনে ৪টি - সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ (SMP)-এর অধীনে ৪টি - বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ (BMP)-এর অধীনে ৪টি - এবং রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (RpMP)-এর অধীনে ৬টি থানা অন্তর্ভুক্ত। - বাকি থানাগুলো জেলা পুলিশের অধীনে।
- দৈর্ঘ্য মাপার এককগুলোর ক্রমানুসারে বড় থেকে ছোট হলো — কিলোমিটার > হেক্টোমিটার > ডেকামিটার > মিটার > ডেসিমিটার > সেন্টিমিটার > মিলিমিটার। অর্থাৎ, 1 মিটার = 10 ডেসিমিটার = 100 সেন্টিমিটার = 1000 মিলিমিটার তাই মিলিমিটার (mm) হলো সবচেয়ে ছোট একক। - উদাহরণ: একটি পেন্সিলের মাথার পুরুত্ব প্রায় ৫–৭ মিলিমিটার হয়। অতএব, ক্ষুদ্রতম একক হলো — মিলিমিটার।
- প্রথম ১০ কেজির জন্য প্রতি কেজিতে ৫ টাকা ধরে ৫০ টাকা দিতে হয়। - বাকি ১৭ কেজির জন্য প্রতি কেজিতে ৪ টাকা ধরে ৬৮ টাকা হয়। - দুই অংশ যোগ করলে মোট ফি হয় ১১৮ টাকা।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।