Solution
Correct Answer: Option D
- ফসফরাস আবিষ্কৃত মৌলগুলোর মধ্যে ১৫ তম।
- এ কারণে এবং বিস্ফোরক, বিষ ও নার্ভ এজেন্ট তৈরিতে এটি ব্যবহারের কারনে একে প্রায়ই শয়তানের মৌল নামে ডাকা হয়।
- ফসফরাস আবিস্কারের কৃতিত্ব জার্মান আলকেমিস্ট হেনিগ ব্রান্ডকে দেয়া হয় যিনি ১৬৬৯ সালে এটি আবিস্কার করেন, যদিও অন্যান্য কেমিস্টরাও কাছাকাছি সময়ে হয়ত ফসফরাস আবিস্কার করে থাকতে পারেন।
- ব্রান্ড মূত্র নিয়ে পরিক্ষা-নিরীক্ষা করছিলেন যাতে বেশ কিছু পরিমান দ্রবীভুত বিপাকীয় ফসফেট ছিল।
- হামবুর্গে কাজ করার সময়, ব্রান্ড মুত্রকে পাতন করে কিছু লবন তৈরির মাধ্যমে পৌরানিক কাহিনীর ফিলসফার স্টোন তৈরির চেষ্টা করছিলেন, কিন্তু পরিবর্তে এমন একটি পদার্থ পেলেন যা অন্ধকারে জ্বলে আর চমৎকার ভাবে পোড়ে। এই পদার্থের নাম দেয়া হল ফসফরাস মিরাবিলিস বা অলৌকিক আলোর ধারক।