বিসিএস ৩৮তম (199 টি প্রশ্ন )
- গুয়াম প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিমাংশের মাইক্রোনেশিয়া অঞ্চলের একটি দ্বীপ, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অধীন।
- ৫৪০ বর্গ কিমি আয়তনবিশিষ্ট এ দ্বীপের রাজধানী হাগাটনা।
- গুয়াম-এর বর্তমান গভর্নর লো লিয়ন গুয়েরিরো।
- তার রাজনৈতিক দল: রিপাবলিকান
- জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন COP এর আয়োজন করেঃ জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা United Framework Convention on Climate Change (UNFCCC)।
- UN- Framework Convention on Climate Change (UNFCCC) ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- সংস্থাটির সদর দপ্তর বন, জার্মানি।
- বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গ্রিন হাউস গ্যাসের নিঃসরণ ও প্রশমন এর লক্ষ্যে সংস্থাটি ১৯৯৫ সাল থেকে Conference of the Parties (COP) সম্মেলন আয়োজন করে আসছে।
- ২০২৪ সালে 'COP-29' সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় আজারবাইজানের বাকুতে
- আর ২০২৫ সালে 'COP-30' সম্মেলন ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হবে।
- ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ চতুর্বার্ষিক আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা ফিফা বিশ্বকাপের ২৩তম আসর হবে।
- এতে ৪৮ টি দেশ অংশগ্রহণ করবে।
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো এই তিনটি রাষ্ট্র যৌথভাবে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করবে।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪
• মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) ।
• জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% ।
• জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন।
• গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) ।
• সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) ।
• মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার ।
মুদ্রাস্ফীতি : ৯.৭৪%
• অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর)
• পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার ।
• মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪)
• বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা।
• মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩)
• শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন]
• চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি ।
• বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%]
• আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি]
• মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%)
• মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা ।
• দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে]
• চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬%
• জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) ।
• জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%]
• জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ]
• জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ]
• মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। 
• ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি
• জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
স্লোগান- 'সকলের সাথে সমৃদ্ধির পথে'
সময়কাল- জুলাই, ২০২০- জুন, ২০২৫
বাস্তবায়নে ব্যয়- ৬৪,৯৫,৯৮০ কোটি টাকা
কর্মসংস্থান- ১ কোটি ১৩ লাখ
জিডিপির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা- ৮.৫১%
মূল্যস্ফীতি হবে- ৪.৮%প্রত্যাশিত গড় আয়ু হবে- ৭৪ বছর
বিদ্যুত উৎপাদন- ৩০ হাজার মেগাওয়াট
দারিদ্রের হার- ১৫.৬%
চরম দারিদ্র- ৭.৪%
২৯ ডিসেম্বর, ২০২০ ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার অনুমোদন দেয়া হয়। ১৯২৮ সালে রাশিয়ায় প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণীত হয়। বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণীত হয় ১ জুলাই ১৯৭৩ থেকে ৩০ জুন, ১৯৭৮।।

অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪
• মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) ।
• জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% ।
• জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন।
• গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) ।
• সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) ।
• মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার ।
• অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর)
• পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার ।
• মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪)
• বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা।
• মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩)
শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন]
• চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি ।
• বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%]
• আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি]
• মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%)
• মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা ।
• দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে]
• চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬%
• জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) ।
• জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%]
• জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ]
• জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ]
• মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। 
• ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি
• জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.

মূল্যবোধের অন্যতম উপাদান নীতি ও ঔচিত্যবোধের বিকাশ ভূমি বলা হয় সমাজকে । সমাজে কারো ক্ষতি না করা, কারো মনে কষ্ট না দেয়া, কটুক্তি না করা প্রভৃতি হলো নীতি ও ঔচিত্যবোধ । নীতি ও ঔচিত্যবোধের অনুমোদন ব্যক্তি তার নিজের কাছ থেকেই পেয়ে থাকে । এর ফলে সে ন্যায় ও অন্যায়, ভালো ও মন্দ, নৈতিকতা ও অনৈতিকতার মধ্যে পার্থক্য করতে পারে । 


বুর্জোয়া ন্যায়তত্ত্ব উপযোগবাদ বা Utilitarianism তত্ত্বের প্রবক্তা যুক্তরাজ্যের অধিবাসী জেরেমি বেস্থাম (১৭৪৮-১৮৩২) ছিলেন একাধারে দার্শনিক, বিচারক এবং সমাজ সংস্কারক । 


পৃথিবীতে সর্বজনীন সংস্কৃতি বলে কিছু নেই । কেননা এক সমাজ ও রাষ্ট্রে যা সংস্কৃতি অন্য সমাজ ও রাষ্ট্রে তা অপ-সংস্কৃতি । এরপরেও সংস্কৃতির সাধারণ উপাদান আছে, যা সকল দেশে একই । যেমন- ভাষা, প্রতীক, আদর্শ, মূল্যবোধ, বিশ্বাস, প্রথা, শিল্পকলা ইত্যাদি । তবে সংস্কৃতির উপাদান হিসেবে অনেকে সমাজতাত্ত্বিক আইনকে গ্রহণ করেছেন আবার কেউ তা বর্জন করেছেন । 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সুশাসনের মূল আটটি উপাদান রয়েছে । যেখানে নৈতিক শাসন বলে কোনো উপাদান নেই । ঐ আটটি উপাদানের প্রধান প্রধান উপাদান হলো- আইনের শাসন, স্বচ্ছতা, সাড়াদান, দায়িত্বশীলতা ও অংশগ্রহণ । 


বিশ্বব্যাংকের ১৯৮৯ সালে প্রকাশিত প্রতিবেদন 'Sub-Saharan Africa: From Crisis to Sustainable Growth' -এ Good Governance বা সুশাসন প্রত্যয়টির প্রথম ব্যবহার করেন । তবে ১৯৯২ সালে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের গবেষণা পত্র Governance and Development বা শাসন প্রক্রিয়া এবং উন্নয়নের মাধ্যমে সুশাসনের সংজ্ঞা প্রদান করেছেন । 


সুশাসনের অংশগ্রহণের নীতি সংগঠনের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধান করে। কারণ:

- গণতন্ত্র: অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংগঠনে গণতন্ত্র চর্চা সম্ভব নয়। সকল সদস্যের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও নীতি নির্ধারণে সকলের অবদান থাকে।
- স্বাধীনতা: অংশগ্রহণের মাধ্যমে সকল সদস্য সংগঠনের কার্যক্রম, নীতি ও সিদ্ধান্তে অবদান রাখতে পারে।
- জবাবদিহিতা: অংশগ্রহণের মাধ্যমে সংগঠনের কর্মকর্তা ও নেতৃবৃন্দ সকল সদস্যের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে।
- স্বচ্ছতা: অংশগ্রহণের মাধ্যমে সংগঠনের সকল কার্যক্রম ও সিদ্ধান্ত সকল সদস্যের কাছে উন্মুক্ত থাকে।
- সাম্য ও সমতা: অংশগ্রহণের মাধ্যমে সংগঠনের সকল সদস্যের সমান অধিকার ও সুযোগ নিশ্চিত হয়।

সহনশীলতার শিক্ষা ব্যক্তি লাভ করে থাকে মূল্যবোধের শিক্ষা থেকে । এটা সুনাগরিকের অন্যতম গুণ । গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও বিকাশের জন্য সহনশীলতা একান্ত অপরিহার্য । অন্যের মনোভাব ও মতামতকে শ্রদ্ধা করার মত সহিষু থাকা এবং যেকোনো বিষয়ে উত্তেজনা প্রশমিত করে সুখী ও সুন্দর সমাজ গঠনে সাহায্য করে সহনশীলতা । 


বাংলা শূন্যবাদ বা শূন্যতাবাদ ল্যাটিন শব্দ nihil থেকে এসেছে, যার অর্থ nothing বা কিছুই না । অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিকে রাশিয়ায় এ বিপ্লবী মতবাদ বিস্তার লাভ করে । এ মতবাদীরা কোনো ক্ষমতা, নীতি-নিয়ম বা ধর্ম মানতে অস্বীকার করতো এবং ব্যক্তি নিজেকে সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাধীন বলে বিবেচনা করতো । এ মতবাদ আইভান তুর্গেনিকের 'ফাদারস অ্যান্ড সানস' উপন্যাসের মাধ্যমে খ্যাতি লাভ করে । 


জাতিসংঘের উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষায়িত সংস্থা UNDP ১৯৯৭ সালে সুশাসনের যে সংজ্ঞা প্রদান করেছেন, সেখানে 'টেকসই মানব উন্নয়নের জন্য শাসন' উপ শিরোনামে যে পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানে বলা হয়েছে দেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের সকল পর্যায়ের কাজের মধ্যে শাসন প্রক্রিয়া প্রতীয়মান হবে । 


গোল্ডেন মিন (Golden Mean) বা সুবর্ণ মধ্যক একটি দার্শনিক পরিশব্দ, যার মাধ্যমে গ্রিক দার্শনিক এরিষ্টটল দুটি চরমপন্থার মধ্যবর্তী অবস্থাকে বুঝিয়েছেন । যেমনঃ একদিকে সম্পদের প্রাচুর্য এবং অন্যদিকে খুবই অভাব, এ দুটি অবস্থার মাঝামাঝি অবস্থাই হলো গোল্ডেন মিন । 


পিতল একটি সংকর ধাতু যা তামা ও দস্তার সমন্বয়ে গঠিত । অপরদিকে তামা, লোহা ও টিন মৌলিক ধাতু । 

সুতরাং চারটির মধ্যে পিতল ভিন্ন । 


অপটিক্যাল ফাইবারের কোরের ভিতর দিয়ে আলো যাবার সময় তা বার বার প্রতিফলিত হয়ে আলোর বেগে চলতে থাকে । এভাবে বরাবরই সব জায়গায় প্রতিফলিত হয়ে এর ভিতর দিয়ে আলোর সিগনাল (ডেটা) স্থানান্তরিত হয় । 


বাইনারি পদ্ধতিতে প্রকাশিত সংখ্যার 0 ও 1 ডিজিট দুটিকে যথাক্রমে  1 ও 0 দ্বারা swap (বদল) করা হলে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে 1 এর পরিপূরক (1's complement) বলে । তাই 10101111 সংখ্যাটিতে 1' এর পরিপূরক 01010000 । 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

যেসব শক্তির উৎস অফুরন্ত এবং বারবার ব্যবহার করা যায় তাদেরকে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বলা হয় । সূর্য, পানি, বায়ু, পারমাণবিক শক্তি, সমুদ্রের ঢেউ ইত্যাদি হলো নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের উদাহরণ । 


প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলো হলো মিথেন ৮০% - ৯০%, ইথেন ১৩%, প্রোপেন ৩% । এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন ও নাটট্রোজেনও কিছু পরিমাণ থাকে । আমাদের বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাস মিথেনের পরিমাণ ৯৫% - ৯৯% । 


ষ্টিফেন হকিং একজন বিশিষ্ট ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ । ৮ জানুয়ারি ১৯৪২ তিনি ব্রিটেনে জন্মগ্রহণ করেন । মটর নিউরন ডিজিজে আক্রান্ত ষ্টিফেন হকিং 'ব্ল্যাক হোল থিওরি' প্রদান করেন । ষ্টিফেন হকিং রচিত বিখ্যাত বই 'A Brief History of Time' । ১৪ মার্চ ২০১৮ তিনি মৃত্যুবরণ করেন ।   


মেসোবিরতির উপরে প্রায় ৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত বায়ুস্তরকে তাপমণ্ডল বলে । এই মণ্ডলের বায়ুস্তর অত্যন্ত হালকা ও চাপ ক্ষীণ । তাপমণ্ডলের নিম্ন অংশকে আয়োনিস্ফিয়ার (Ionosphere) বা আয়নমণ্ডল বলে । তীব্র সৌর বিকিরণে রঞ্জন রশ্মি ও অতিবেগুনি রশ্মির সংঘাতে এই অংশের বায়ু আয়নযুক্ত হয় । ভৃপৃষ্ঠ থেকে পাঠানো বিভিন্ন বেতারতরঙ্গ আয়নমণ্ডলের বিভিন্ন আয়নে বাধা পেয়ে পুনরায় ফিরে আসে অর্থাৎ প্রতিফলিত হয় । 


'ডেঙ্গু' ভাইরাসজনিত মশাবাহিত একটি মারাত্মক রোগ । এডিস মশার কামড়ে বিশেষ করে Aedes aegypti (এডিস এজিপটাই) প্রজাতির মশার মাধ্যমে এটা ছড়িয়ে পড়ে । এছাড়া এডিস এলবোপিকটাস মশার কামড়েও ডেঙ্গু রোগ ছড়াতে পারে । Anopheles মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া রোগ হয় । 


যদি কোনো মা হেপাটাইটিস-বি দ্বারা আক্রান্ত থাকেন তবে তার গর্ভজাত সন্তানকে জন্মের ১২ ঘন্টার মধ্যে ভ্যাক্সিন দিতে হবে । তবে এর সাথে এইচবিয়আইজি (HBIG) -এর শটও দিতে হবে এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য । মায়ের শরীরের হেপাটাইটিস-B -এর জীবাণুর উপস্থিতি সনাক্ত না হলে শিশুর জন্মের পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করলেও চলে । 


বাণিজ্যিকভাবে মৌমাছি পালনকে বলা হয় এপিকালচার (Apiculture), অপরদিকে মৎস্যচাষ বিষয়ক বিদ্যা ও রেশম চাষ বিষয়ক বিদ্যাকে যথাক্রমে পিসিকালচার (Pisciculture) ও সেরিকালচার (Sericulture) বলা হয় । 


জল বিভাগের নাম পরিমাণ শতকরা হার%
সমুদ্র  ৩৭০          ৯৭.২৫%
হিমাবাহ ২৯           ২.০৫
ভূগর্ভস্থ  ৯.৫  ০.৬৮
হ্রদ    ০.১২৫ ০.০১
মাটির আদ্রতা    ০.০৬৫ ০.০০৫
বায়ুমণ্ডল   ০.০১৩  ০.০০১
নদী     ০.০০১৭  ০.০০০১
জীবমণ্ডল   ০.০০০৬  ০.০০০০৪

ট্রপোমণ্ডল (Troposphere) স্তরটি বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তর, ভৃপৃষ্ঠের সঙ্গে লেগে আছে । মেঘ, বৃষ্টিপাত, বজ্রপাত, বায়ুপ্রবাহ, ঝড়, তুষারপাত, শিশির, কুয়াশা সবকিছুই এই স্তরে সৃষ্টি হয় । ট্রপোমণ্ডলের শেষ প্রান্তের অংশের নাম ট্রপোবিরতি । এই স্তর ভৃপৃষ্ঠ থেকে নিরক্ষীয় অঞ্চলে প্রায় ১৬-১৯ কিমি. এবং মেরু অঞ্চলে প্রায় ৮ কিমি. পর্যন্ত বিস্তৃত । 


Nipa fruticans সাধারণভাবে Nipa palm নামে পরিচিত । বাংলায় একে গোলপাতা বলে । গোলপাতা ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের একটি অন্যতম প্রধান উদ্ভিদ । এছাড়াও ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে আরো যে উদ্ভিদগুলো পাওয়া যায় তাদের মধ্যে রয়েছে গেওয়া, কেওড়া, গরান, আমুর, বাইন, পশুর ইত্যাদি । 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

পারকিনসন রোগ মস্তিস্কের এমন এক অবস্থা যাতে হাতে ও পায়ে কাঁপুনি হয় এবং আক্রান্ত রোগী চলাফেরায় অপারগ হয় । স্নায়ু কোষে ডোপামিন নামক এক প্রকার নির্যাস তৈরি হয় যা চলাফেরায় সহায়তা করে । পারকিনসন রোগে ডোপামিন তৈরির কোষগুলো ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায় । ডোপামিন ছাড়া ঐ স্নায়ুকোষগুলো পেশিকোষগুলোকে সংবেদন পাঠাতে পারে না । ফলে পেশিকোষ কার্যকারিতা হারায় । 


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0