বিসিএস ৩৪ তম (100 টি প্রশ্ন )
D-8 ভুক্ত দেশ নয়- ভারত

- D-8 (Developing Eight) একটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থা, যা উন্নয়নশীল মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠিত। 

1. প্রতিষ্ঠা ও উদ্দেশ্য
- প্রতিষ্ঠা: D-8 প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫ জুন, ১৯৯৭ সালে।
- D-8 এর সচিবালয় অবস্থিত ইস্তাম্বুল, তুরস্কে।
- উদ্দেশ্য: সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য সম্প্রসারণ, এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
- প্রতিষ্ঠার স্থান: ইস্তাম্বুল, তুরস্ক।
- প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ: তুরস্কের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নেজমেত্তিন এরবাকান।

2. সদস্য দেশসমূহ
D-8 এর মূল আটটি সদস্য দেশ:
- বাংলাদেশ
- মিশর
- ইন্দোনেশিয়া
- ইরান
- মালয়েশিয়া
- নাইজেরিয়া
- পাকিস্তান
- তুরস্ক

• নতুন সদস্য: ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪-এ আজারবাইজান D-8 এর নবম সদস্য হিসেবে যোগ দেয়। এটি সংস্থার প্রথম সম্প্রসারণ।

3. সদস্য দেশগুলোর বৈশিষ্ট্য
- D-8 সদস্য দেশগুলো বিশ্বের মোট মুসলিম জনসংখ্যার প্রায় ৬০% প্রতিনিধিত্ব করে।
- সদস্য দেশগুলোর সম্মিলিত জনসংখ্যা প্রায় ১.২৮ বিলিয়ন।
২০২৪ সালের একটি তথ্য অনুযায়ী, দেশগুলোর সম্মিলিত জিডিপি প্রায় ৫.১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে.
সংস্থাটির লক্ষ্যমাত্রা হলো ২০৩০ সালের মধ্যে নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য ৫০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা।

- উন্নত দেশ কর্তৃক দরিদ্র দেশগুলিকে সহায়তা করার জন্য ১৯৭৪ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে এইড ক্লাব' গঠন করা হয় ।
- এই 'এইড ক্লাব 'থেকে বৈঠক করে সমন্বিতভাবে দরিদ্র দেশগুলিকে সহায়তা দেওয়া হতো ।
- এই বৈঠকে বিভিন্ন দাতা দেশ ,সংস্থা ও দরিদ্র দেশগুলির অর্থমন্ত্রীসহ সরকারি কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করে থাকে।
- এইড ক্লাব এর বৈঠকটি প্যারিস কনসোর্টিয়াম নামে পরিচিত।
- ২০০১ সালে প্যারিস কনসোর্টিয়াম এর আয়োজক কর্তৃপক্ষ পরবর্তী বছর থেকে বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম নামে ঢাকায় বৈঠক করার পরামর্শ দেয় ।
- এরপর ২০০৩ সাল থেকে ঢাকায় দুই বছর পরপর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে ।
- আর ঢাকায় এই বৈঠক সমন্বয় গঠন করা হয় স্থানীয় পরামর্শক গ্রুপ ।
- এই গ্রুপের বৈঠকটি সমন্বয় করে বিশ্বব্যাংকের আবাসিক মিশন প্রধান ।
- Ecosystem অর্থ বাস্তুতন্ত্র।
- কোনো একটি নির্দিষ্ট পরিবেশে সজীব এবং নির্জীব উপাদানের সম্পর্ক ও পারস্পরিক ক্রিয়াকে বাস্তুতন্ত্র বা Ecosystem বলে।
- পৃথিবী পৃষ্ঠের চার ভাগের প্রায় তিন ভাগই পানি। অধিকাংশ পানি সমুদ্রের পানি দ্বারা পরিপূর্ণ।
- সমুদ্রের পানিতেই সবচেয়ে বেশি জীব প্রজাতি বাস করে।
- তাই সমুদ্রের Marine বা বাস্তুতন্ত্রই সবচেয়ে বড়।
-৭ মার্চ ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
-সে নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২৯৩ আসন পেয়ে জয়লাভ করে।
এক বৃদ্ধ দম্পতি = ২ জন

দুই দম্পতি = ২ × ২ = ৪ জন

প্রত্যেকে দুইজন করে সন্তান
→ দুই দম্পতির প্রত্যেকে ২টি করে সন্তান = ২ × ২ = ৪ জন সন্তান

আমি = ১ জন (কারণ তারা “আমার কক্ষে” প্রবেশ করেছেন)

মোট:
= ২ (বৃদ্ধ দম্পতি)
৪ (দুই দম্পতি)
৪ (সন্তান)
১ (আমি)
= ১১ জন

- হিমোগ্লোবিন একটি অক্সিজেনবাহী লৌহসমৃদ্ধ মেটালোপ্রোটিন যা মেরুদণ্ডী প্রাণিদের লোহিত কণিকা এবং কিছু অমেরুদণ্ডী প্রাণির কলায় পাওয়া যায়।
- স্তন্যপায়ী প্রাণিদের ক্ষেত্রে লোহিত কণিকার শুষ্ক ওজনের ৯৬-৯৭%ই হয় হিমোগ্লোবিনের প্রোটিন অংশ, এবং পানিসহ মোট ওজনের তা ৩৫%।
- হিমোগ্লোবিন ফুসফুস হতে অক্সিজেন দেহের বাকি অংশে নিয়ে যায় এবং কোষীয় ব্যবহারের জন্য অবমুক্ত করে।
- এটি অন্যান্য গ্যাস পরিবহনেও অবদান রাখে, যেমন এটি কোষকলা হতে CO2 পরিবহন করে ফুসফুসে নিয়ে যায়।
- প্রতি গ্রাম হিমোগ্লোবিন ১.৩৬ হতে ১.৩৭ মিলিলিটার অক্সিজেন ধারণ করতে পারে, যা রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা ৭০গুণ বাড়িয়ে দেয়।


- শ্বসন একটি বিপাকীয় ক্রিয়া।
- এ প্রক্রিয়া চলাকালে প্রতিটি জীব পরিবেশ থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে ও কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে।
- শারীরবৃত্তীয় শ্বসন হল বাতাস হতে জীবের কলাতন্ত্রে অক্সিজেনের সরবরাহের এবং বিপরীত প্রক্রিয়ায় কার্বন-ডাই-অক্সাইডের নির্গমন প্রক্রিয়া।
- যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ সহজে চলাচল করতে পারে তাকে বিদ্যুৎ সুপরিবাহী বলে।
- বিদ্যুৎ পরিবহনের এ ধর্মকে বিদ্যুৎ পরিবাহিতা বলে।
- তামা, সোনা, রূপা ইত্যাদি বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
- তবে যার রোধ যত কম তার বিদ্যুৎ পরিবাহিতা তত বেশি।
- এক্ষেত্রে রূপার রোধ সবচেয়ে কম বলে এর বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি।
ঘণ্টার কাঁটা ও মিনিটের কাঁটার মধ্যবর্তী কোণ
= {(11 x মিনিট - 60 x ঘণ্টা) / 2}°
= (- 480 / 2)°
= 240°

অতএব, মধ্যবর্তী কোণ = 360° - 240° = 120°
[কোণের মান 180° থেকে বড় হওয়ায় 360° থেকে বিয়োগ করতে হবে]

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- Photosynthesis বা সালোকসংশ্লেষণ একটি জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া।
- এ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের সবুজ অঙ্গ (বিশেষ করে পাতা) সূর্যালোক হতে শক্তি সংগ্রহ করে এবং ঐ শক্তি কাজে লাগিয়ে পানি ও এর রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করে।
- এ প্রক্রিয়ায় আলোক শক্তি রাসায়নিক শক্তিতে পরিণত হয়।
- সুতরাং সবুজ অঙ্গের মাধ্যমেই সালোকসংশ্লেষণ বা Photosynthesis সংঘটিত হয়।

- ইউরিয়া (Urea) বা কার্ব্যামাইড (Carbamide) একটি জৈব যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত (NH2)2CO।
- ইউরিয়ার অণুতে দুইটি অ্যামাইন (-NH2) অবশেষ একটি কার্বনিল (-CO-) ফাংশনাল গ্রুপ দ্বারা সংযুক্ত হয়েছে।
- পশুসমূহের দেহে নাইট্রোজেন বিশিষ্ট যৌগসমূহের বিপাক প্রক্রিয়াতে ইউরিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মূত্রে নাইট্রোজেনধারী যৌগের মধ্যে ইউরিয়া প্রধান।
- ইউরিয়া কঠিন, বর্ণহীন, গন্ধহীন, ক্ষারধর্মী নয়, অম্লধর্মী নয়, পানিতে অতি সহজে দ্রাব্য এবং তুলনামূলকভাবে অবিষাক্ত।
- এ কারণে নাইট্রোজেনের উৎস হিসেবে এটিকে ব্যাপকভাবে সারে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া রাসায়নিক শিল্পে ইউরিয়াকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিডস্টক (feedstock) হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
- জার্মান রসায়নবিদ ফ্রিডরিশ ভোলার ১৮২৮ সালে প্রথম অজৈব পদার্থ থেকে জৈব পদার্থ ইউরিয়া সংশ্লেষণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তাঁর এই আবিষ্কার গোটা রসায়নের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে গণ্য করা হয়।


- ডায়াবেটিস মেলিটাস(Diabetes mellitus) একটি হরমোন সংশ্লিষ্ট রোগ।
- দেহযন্ত্র অগ্ন্যাশয় যদি যথেষ্ট ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীর যদি উৎপন্ন ইনসুলিন ব্যবহারে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে রোগ হয় তা হলো 'ডায়াবেটিস' বা 'বহুমূত্র রোগ'।
- তখন রক্তে চিনি বা শকর্রার উপস্থিতিজনিত অসামঞ্জস্য দেখা দেয়। ইনসুলিনের ঘাটতিই হল এ রোগের মূল কথা।
- অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিন, যার সহায়তায় দেহের কোষগুলো রক্ত থেকে গ্লুকোজকে নিতে সমর্থ হয় এবং একে শক্তির জন্য ব্যবহার করতে পারে।
- ইনসুলিন উৎপাদন বা ইনসুলিনের কাজ করার ক্ষমতা-এর যেকোনো একটি বা দুটোই যদি না হয়, তাহলে রক্তে বাড়তে থাকে গ্লুকোজ।
- আর একে নিয়ন্ত্রণ না করা গেলে ঘটে নানা রকম জটিলতা, দেহের টিস্যু ও যন্ত্র বিকল হতে থাকে।
-‘ডেঙ্গু’ ভাইরাসজনিত একটি মারাত্মক রোগ।
-এডিস মশার কামড়ে বিশেষ করে ‘এডিস এজিপটাই’ প্রজাতির মশার মাধ্যমে এটা ছড়িয়ে পড়ে।
- যে খাদ্যে ছয়টি উপাদানই গুণাগুণ অনুসারে উপযুক্ত পরিমাণে থাকে এবং যে খাদ্য গ্রহণ করলে দেহে স্বাভাবিক কাজ কর্মের জন্য উপযুক্ত পরিমাণ ক্যালরি পাওয়া যায়, তাকে সুষম খাদ্য বলে।
- সুষম খাদ্যের উপাদান ৬টি।
- যথা: শর্করা বা শ্বেতসার, আমিষ বা প্রোটিন, ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ, খনিজ লবণ, ফ্যাট বা চর্বি ও পানি।
- সুনামি আক্ষরিক অর্থে 'পোতাশ্রয় ঢেউ' বা 'harbor wave' এক প্রকার জলোচ্ছ্বাস, বস্ত‌ুত সুনামিতে পোতাশ্রয়েই সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়।
- সুনামি সাগর বা নদী বা অন্য কোনো জলক্ষেত্রে ভূমিকম্পের, ভূমিধ্বসের কিংবা আগ্নেয়গিরির উদ্‌গীরণের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাস বা ঢেউ।
- বৃষ্টি একধরনের তরল, যা আকাশ থেকে মাধ্যাকর্ষণের টানে ভূপৃষ্ঠের দিকে পড়ে।
- পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে মেঘের সৃষ্টি করে।
- এই ফোঁটাগুলি যথেষ্ট পরিমাণে ভারি হলে তা পৃথিবীর বুকে ঝরে পড়ে  একেই বলে বৃষ্টি।
- বিশ্বের অধিকাংশ অঞ্চলে বৃষ্টি সুপেয় জলের বড় উৎস।
- বিচিত্র জৈবব্যবস্থাকে বাঁচিয়ে রাখতে, জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলি সচল রাখতে ও কৃষি সেচব্যবস্থা সচল রাখতে বৃষ্টির প্রয়োজন হয়।
- যদিও সকল প্রকার বৃষ্টি ভূপৃষ্ঠ অবধি পৌঁছায় না। শুকনো বাতাসের মধ্য দিয়ে পড়ার সময় কিছু বৃষ্টির বিন্দু শুকিয়ে যায়।
- ভারগা নামে পরিচিত এই বৈশিষ্ট্যটি শুষ্ক মরুভূমি অঞ্চলে দেখা যায়। বৃষ্টির এমইটিএআর কোড হল আরএ।
- PC হল Personal Computer (পার্সোনাল কম্পিউটার) এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
- এটি একটি সাধারণ-ব্যবহারের কম্পিউটার যা একজন ব্যক্তি দ্বারা ঘরে, অফিসে, বা স্কুলে ব্যবহার করা হয়।
- পার্সোনাল কম্পিউটার বিভিন্ন আকারে পাওয়া যায়, যার মধ্যে রয়েছে ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ।
- এগুলি বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন ওয়েব ব্রাউজিং, লেখালেখি, গেম খেলা, সিনেমা দেখা এবং আরও অনেক কিছু।
অগ্ন্যাশয়:
-  অগ্ন্যাশয় (Pancreas) মেরুদণ্ডী প্রাণীদের পরিপাক ও অন্তঃক্ষরা তন্ত্রের অন্তর্গত একটি মিশ্র গ্রন্থি, অর্থাৎ এর মধ্যে অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা দুইরকম গ্রন্থিই আছে।
- এর বহিঃক্ষরা অংশ পরিপাক তন্ত্রের একটি গ্রন্থি, যেটি থেকে নির্গত অগ্ন্যাশয় নালী পিত্তনালীর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্ষুদ্রান্ত্রের ডুওডেনামের মধ্য অংশে উন্মুক্ত হয়।
- এর অন্তঃক্ষরা অংশের নাম ল্যাঙ্গারহান্স কোষপুঞ্জ (Islet of Langerhans আইলেট অফ ল্যাঙ্গারহান্স; আইলেট = ছোট দ্বীপ, অর্থাৎ বহিঃক্ষরা অংশগুলির মধ্যে মধ্যে বিক্ষিপ্ত অন্তঃক্ষরা কোষগুচ্ছগুলি) যার বিটা কোষ ইনসুলিন, আলফা কোষ গ্লুকাগন, ডেল্টা কোষ সোমাটোস্টাটিন হরমোন নিঃসরণ করে।
- মানবদেহের অগ্ন্যাশয়ের দৈর্ঘ্য ১৫-২৫ সেন্টিমিটার এবং ওজন ৬৫ থেকে ৭৫ গ্রাম।
- এর শীর্ষাংশ ডুওডেনামের অর্ধবৃত্তাকার বাঁকের মধ্যে অবস্থিত ও বাকী অংশ উদরগহ্বরের পেছনে প্রসারিত। ফলে এটা দেখতে অনেকটা লাতিন J বর্ণের মত।
- অগ্ন্যাশয়ের অন্তঃক্ষরা গ্রন্থগুলি যে হরমোনগুলি নিঃসরণ করে, সেগুলি রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাই অগ্ন্যাশয়ের কোন রোগে এই সব কোষ কার্যকারিতা হারিয়ে ফেললে ডায়াবেটিস রোগ দেখা দেয়।
 হাড় ও দাঁত মজবুত করার জন্য ভিটামিন-ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর কারণ হলো:

- ভিটামিন-ডি ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণে সহায়তা করে:

- ভিটামিন-ডি শরীরে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে।

- এই দুটি খনিজ পদার্থ হাড় ও দাঁতের গঠনের জন্য অপরিহার্য।

- ভিটামিন-ডি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকলে হাড়ে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণ করতে পারে যার ফলে হাড় ও দাঁত অধিক শক্তিশালী হয়।

ভিটামিন-ডি এর উৎস:
- সূর্যের আলো
- ডিমের কুসুম
- চর্বিযুক্ত মাছ
- দুগ্ধজাত খাবার


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
গ্লাইকোজেন: 
- গ্লাইকোজেন হল একটি পুষ্টিজাত পলিস্যাকারাইড।
- এটি প্রাণীদেহের প্রধান সঞ্চিত খাদ্য উপাদান হলেও নীলাভ সবুজ শৈবাল (সায়ানোব্যাক্টেরিয়া) ও কতিপয় ছত্রাক (যেমন-ইস্ট)-এর খাদ্য উপাদান হিসেবে বিরাজ করে।
- গ্লাইকোজেনের মূল গাঠনিক একক হলো α-D-গ্লুকোজ।
- অ্যামাইলোপেকটিন এর মত এর অণু শৃঙ্খল ও শাখান্বিত।
- প্রতি শাখায় ১০-২০ টি গ্লুকোজ একক থাকে।
- হাইড্রোলাইসিস শেষে গ্লাইকোজেন হতে কেবল আলফা - D গ্লুকোজ অণু পাওয়া যায়।
- এর আণবিক সংকেত (C₆H₁₀O5)n ।
- প্রাণিদেহে লিভার ও পেশিতে বেশি করে গ্লাইকোজেন জমা থাকে যা প্রয়োজনে গ্লুকোজ এ পরিণত হয়ে কার্বন ও শক্তি সরবরাহ করে।
- জিন ও জীবের বংশগতিধারা সম্বন্ধীয় আলোচনা হয় জেনেটিক্স বা বংশগতিবিদ্যায়।
- ইভোলিউশন এর অর্থ অভিব্যাক্তি বা বিবর্তন, এই শাখায় বিভিন্ন প্রানীর ধারাবাহিক বিকাশ, বিবর্তন সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়।
- প্রতি ১০০ গ্রাম মসুর ডালে প্রোটিনের পরিমান ২৫.১ গ্রাম এবং গরুর মাংসে ২২.৬ গ্রাম। 
- মসুর ডাল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য।
- এর ইংরেজি নাম Red lentil।
- এই ডাল উচ্চ আমিষসমৃদ্ধ ; ফলে মানব দেহে আমিষের অভাব পূরণ করার জন্য যথেষ্ট।
- ল্যাথারাইজম রোগ খেসারী ডাল খাওয়ার সাথে সম্পর্কিত।
- খেসারী ডালে L-canavanine নামক একটি বিষাক্ত অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে যা স্নায়ুতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং ল্যাথারাইজমের লক্ষণগুলির দিকে নিয়ে যেতে পারে।
- ল্যাথারাইজমের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে পেশী দুর্বলতা, স্থায়ী পঙ্গুত্ব, এবং এমনকি মৃত্যুও।
✔যেসব পদার্থ একটিমাত্র উপাদান দিয়ে তৈরি তাদেরকে মৌলিক পদার্থ বলে।
যেমনঃ তামা, লোহা, হাইড্রোজেন ,অক্সিজেন ইত্যাদি।
✔যে পদার্থকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করলে ওই পদার্থ ছাড়া অন্য কোনো পদার্থ পাওয়া যায় না, তা-ই মৌলিক পদার্থ।
✔যেসব পদার্থ বা যৌগ একের অধিক ভিন্ন ধরনের মৌলের পরমাণু দ্বারা গঠিত সেসব পদার্থকে যৌগিক পদার্থ বলে। উদাহরণ : পানি  একটি যৌগিক পদার্থ।
- জমির লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণ করে পানি সেচ।
- জমিতে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক প্রয়োগ এবং অন্যান্য কারণে লবণাক্ততা সৃষ্টি হয় যা পানি সেচের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়।
- যেসব জ্বালানি নানা প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায়, সেগুলোর মজুদ ভবিষ্যতে কখনো শেষ হবে না অর্থাৎ বারবার ব্যবহার করা যায় তাদেরকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বলে।
- সৌরশক্তি, বৃষ্টি, বাতাস, নদী বা সমুদ্রের পানি, পরমাণু শক্তি প্রভৃতি হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস।
- শুশুক, ডলফিন ও তিমি সামুদ্রিক প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী।
- শুশুক শ্বাস-প্রশ্বাসে সরাসরি পানির উপরের বাতাস ব্যবহার করে।
- ফুলকার সাহায্যে পানি থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে না।
- তাই এটি পানিতে ভেসে বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে।
- এই সব প্রানীগুলো সাগরে লাফ দিয় উপরে উঠে, আসলে এরা অক্সিজেন গ্রহণ করে।
- পূর্ণিমার তিথিতে চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্য একই সরলরেখায় এলে সূর্যের আলো পৃথিবীর বাঁধার জন্য চাঁদের উপর পড়তে না পারলে সাময়িকভাবে চাঁদকে দেখা যায় না, একে চন্দ্রগ্রহণ বলে।
- সুতরাং চন্দ্রগ্রহণ হয় সাধারণত পূর্ণিমা তিথিতে বা in a full moon day .
- সালফিউরিক এসিড  একটি রাসায়নিক যৌগ; যা একটি শক্তিশালী খনিজ এসিড বা অম্ল।
- কাঠামোগতভাবে এই রাসায়নিক যৌগটির নাম “হাইড্রোজেন সালফেট”।
- এটির সংকেত H2SO4
- সালফিউরিক এসিড পানিতে দ্রবণীয়।
- সালফিউরিক এসিড পূর্বে ‘অয়েল অফ ভিট্রিয়ল’ নামে অভিহিত ছিল।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- মালয়েশিয়ার জাতীয় খেলা ব্যাডমিন্টন (Badminton)।
- ১৮৭০ সালের দিকে এটি ইংল্যান্ডে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
- ডিউক অব বোফর্ট-এর আবাসস্থলের (Great Badminton) নামানুসারে ‘ব্যাডমিন্টন’ শব্দটিই এ খেলার নাম হিসেবে প্রচলিত হয়ে যায়।
- এছাড়া চীনের জাতীয় খেলা টেবিল টেনিস স্কটল্যান্ডের জাতীয় খেলা রাগবি ও ফুটবল এবং নেপালের জাতীয় খেলা Dandi Biyo (ডাংগুলি)।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0