- 'মুক্তবুদ্ধির চির সজাগ প্রহরী' নামে খ্যাত সাহিত্যিক আবুল ফজল। - 'একুশ মানে মাথা নত না করা' এই পঙক্তির মাধ্যমে বাঙালির প্রকৃত বিদ্রোহী মনোভাবই ফুটিয়ে তুলেছেন। - তিনি 'শিখা' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। - শিখা পত্রিকার স্লোগান ছিলো। "জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট মুক্তি সেখানে অসম্ভব'। - 'শিখা' পত্রিকার এ স্লোগানই বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের স্লোগান হিসেবে ব্যবহৃত হতো। - তিনি প্রবন্ধ রচনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। - তাঁর বিখ্যাত প্রবন্ধগুলোর মধ্যে বিচিত্র কথা। - বিদ্রোহী কবি নজরুল, মানবতন্ত্র রবীন্দ্র প্রসঙ্গ, একুশ মানে মাথা নত না করা, শেখ মুজিব: তাঁকে যেমন দেখিছি ইত্যাদি অন্যতম। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ- - জীবনপথের যাত্রী - রাঙ্গা প্রভাত(১৩৬৪) - চৌচির(১৯৩৪) - মাটির পৃথিবী(১৩৪৭) - আয়েশা আবুল - ফজলের শ্রেষ্ঠ গল্প - সাহিত্য সংস্কৃতি ও জীবন - সমাজ সাহিত্য রাষ্ট্র ইত্যাদি।
উপন্যাস - 'রাঙা প্রভাত' (১৩৬৪) , - 'প্রদীপ ও পতঙ্গ' (১৩৪৭), - 'চৌচির' (১৯৩৪)।
- শহীদুল জহির বাংলা সাহিত্যে পরাবাস্তবতা ও জাদু বাস্তবতার প্রথম সফল আর্টিস্ট। - শহীদুল জহির (১৯৫৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর) পুরান ঢাকার নারিন্দার ৩৬ ভূতের গলিতে (ভজ হরি সাহা স্ট্রিট) জন্মগ্রহণ করেন। - তার প্রকৃত নাম মোহাম্মদ শহীদুল হক। - তিনি অমর কিছু সাহিত্যকর্ম রেখে গেছেন। - জয়েসের যেমন ছিল ডাবলিন, শহীদুল জহিরের ঠিক তেমনিই নারিন্দা ভুতের গলি। - তার অন্যতম উপন্যাসগুলো হলো (জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা-১৯৮৮), (সে রাতে পূর্ণিমা ছিল-১৯৯৫), (মুখের দিকে দেখি-২০০৬) ইত্যাদি। - তাঁর উল্লেখযোগ্য গল্পগুলো হল (ভালোবাসা -১৯৭৪), (পারাপার- ১৯৮৫), (আগারগাঁও কলোনিতে কেন নয়নতারা নেই- ১৯৯১), (ডোলু নদীর বাতাস- ২০০৩) ইত্যাদি। - তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। - তিনি ওয়াশিংটন ডিসির আমেরিকান ইউনিভার্সিটি ও বারমিংহাম ইউনিভার্সিটিতেও পড়ালেখা করেন। - তিনি ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে সহকারী সচিব পদে যোগ দেন। - ২০০৮ এ তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে কাজ করে গেছেন। - তিনি ২০০৮ সালের ২৩ মার্চ ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান, তাকে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
'আবুল হাসান' মূলত কবি ও সাংবাদিক। তার প্রকৃত নাম 'আবুল হোসেন মিয়া'। তার সাহিত্যিক নাম 'আমুল হাসান' তিনি 'সৃষ্টিশীল কবি' হিসেবে খ্যাত। আবুল হাসানের কাব্যগ্রন্থ : - আমার প্রেম আমার প্রতিনিধি, - রাজা যায় রাজা আসে, - যে তুমি হরণ করো, - পৃথক পালঙ্ক। - ‘ওরা কয়েকজন’ আবুল হাসানের কাব্যনাটক।
- নাট্যকার সেলিম আল দীন দ্বৈতাদ্বৈতবাদী শিল্পতত্ত্ব, ফিউশন তত্ত্ব’র প্রবক্তা এবং নিউ এথনিক থিয়েটারের উদ্ভাবনকারী ছিলেন। - সেলিম আল দীন (১৯৪৯-২০০৮) বাংলা ভাষার আধুনিককাল পর্বের অন্যতম নাট্যকার। - সেলিম আল দীনের প্রকৃত নাম মঈনউদ্দিন আহমদ, তাঁকে নাট্যাচার্য বলা হয়। - তিনি তাঁর নাটকে 'দ্বৈতাদ্বৈতবাদ' শিল্পতত্ত্ব অনুসরণ করতেন। - পাশ্চাত্য শিল্পের সব বিভাজনকে বাঙালির সহস্র বছরের নন্দনতত্ত্বের আলোকে অস্বীকার করে এক নবতত্ত্ব শিল্পরীতি প্রবর্তন করেন সেলিম আল দীন। যার নাম দেন 'দ্বৈতাদ্বৈত বাদী শিল্পতত্ত্ব'। - দ্বৈতাদ্বৈতবাদী রীতিতে লেখা তার নাটকগুলোতে নিচুতলার মানুষের সামাজিক নৃতাত্ত্বিক পটে তাদের বহুস্তরিক বাস্তবতা উঠে আসে। - ১৯৭৪ সালে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। - দীর্ঘদিন বাংলা বিভাগে শিক্ষকতা করার পর ১৯৮৬ সালে তিনি নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগে যোগদান এবং উক্ত বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। - শিক্ষকতার পাশাপাশি এ দেশের নাট্যশিল্পকে বিশ্বনাট্য ধারার সঙ্গে সমপংক্তিতে সমাসীন করার লক্ষ্যে ১৯৮১-৮২ সালে তিনি এবং নাট্য-নির্দেশক নাসির উদ্দিন ইউসুফ সারাদেশব্যাপী গড়ে তোলেন বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার।
নাগরিক কবি শামসুল রাহমান (১৯২৯-২০০৬) এর উপন্যাস হল - অক্টোপাস , নিয়ত , মন্তাজ , অদ্ভুত আঁধার এক ,এলো সে অবেলায় ।
তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হল- প্রথম গান , দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে , রৌদ্র করোটিতে , বিধ্বস্ত নীলিমা , নিরালোকে দিব্যরথ , নিজ বাসভূমে , দুঃসময়ের মুখোমুখি ,প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে , ইকারুসের আকাশ , বন্দী শিবির থেকে ।
তার শিশুতোষ গ্রন্থ- এলাটিং বেলাটিং ,ধান ভানলে কুঁড়ো দেব ,রংধনু সাঁকো , লাল ফুলকির ছড়া প্রভৃতি ।
- 'ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ' গানটির রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম। - ঈদুল ফিতর নিয়ে বাঙালি কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত একটি কালজয়ী গান। - নজরুলের শিষ্য শিল্পী আব্বাস উদ্দিন আহমদ এর অনুরোধে ১৯৩১ সালে কবি নজরুল এই গান রচনা ও সুরারোপ করেন। - গানটি প্রথম আব্বাসউদ্দীনের কণ্ঠেই রেকর্ড করা হয়। - গ্রামোফোন কোম্পানি (বর্তমান সারেগামা ইন্ডিয়া লিমিটেড নামে পরিচিত) এর রেকর্ড প্রকাশ করে। - গানটি ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশ করা হয়।
তাঁর রচিত আরও কয়েকটি গান— 'তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে' , 'দর্গম গিরি কান্তার' , 'এই শিকল পরা ছল' ।
- বিষ্ণু দে (১৯০৯-১৯৮২) কবি, প্রাবন্ধিক, চিত্রসমালোচক ও শিল্পানুরাগী। - ১৯০৯ সালের ১৮ জুলাই কলকাতার পটলডাঙ্গায় তাঁর জন্ম। - ১৯২৩ সালে কল্লোল পত্রিকা প্রকাশের ফলে যে নতুন সাহিত্য উদ্যম ও ব্যতিক্রমী শিল্প চেতনার সৃষ্টি হয়, বিষ্ণু দে ছিলেন তার অন্যতম উদ্যোক্তা। - কিন্তু ১৯৩০ সালে কল্লোল পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেলে তিনি সুধীন্দ্রনাথ দত্তের পরিচয় (১৯৩১) পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হন এবং ১৯৪৭ পর্যন্ত এর সম্পাদক মন্ডলীর অন্যতম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। - ১৯৪৮ সালে তিনি চঞ্চলকুমার চট্টোপাধ্যায়ের সহযোগিতায় সাহিত্যপত্র প্রকাশ করেন। - তিনি নিজেও নিরুক্ত নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেন। - বিষ্ণু দে কলকাতার বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ প্রকাশের মাধ্যমে তাঁর সাহিত্য জীবন শুরু করেন।
বিষ্ণু দের কয়েকটি গ্রন্থ: - উর্বশী ও আর্টেমিস (১৯৩৩), - চোরাবালি (১৯৩৭), - সাত ভাই চম্পা (১৯৪৪), - রুচি ও প্রগতি (১৯৪৬), - সাহিত্যের ভবিষ্যৎ (১৯৫২), - নাম রেখেছি কোমল গান্ধার (১৯৫৩), - তুমি শুধু পঁচিশে বৈশাখ (১৯৫৮), - স্মৃতি সত্তা ভবিষ্যত (১৯৬৩), - রবীন্দ্রনাথ ও শিল্পসাহিত্যে আধুনিকতার সমস্যা (১৯৬৬), - মাইকেল রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য জিজ্ঞাসা (১৯৬৭), - In the Sun and the Rain (১৯৭২), - উত্তরে থাকো মৌন (১৯৭৭), - সেকাল থেকে একাল (১৯৮০), - আমার হূদয়ে বাঁচো (১৯৮১) ইত্যাদি। - এই জীবন নামে তাঁর একটি স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ আছে। এছাড়াও রয়েছে ১০টি কাব্য সংকলন, ৭টি অনুবাদগ্রন্থ এবং ২টি সম্পাদিত গ্রন্থ। তাঁর একটি সম্পাদিত গ্রন্থ হচ্ছে এ কালের কবিতা।
- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী্র প্রকৃত নাম "শরৎনাথ ভট্টাচার্য"। - শৈশবে হর/শিবের প্রসাদে জটিল রোগ থেকে সেরে উঠায় তার নাম বদলে রাখা হয় হরপ্রসাদ। - তিনি একাধারে পন্ডিত, সাহত্যিক ও শিক্ষাবিদ। - চর্যাপদের আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সুপরিতিত। তাঁর গ্রন্থের মধ্যে তৈল, বাল্মীকির জয়, মেঘদূত ব্যাখ্যা উল্লেখযোগ্য। তার অন্যান্য গ্রন্থঃ - বাঙ্গালা ব্যাকরণ, - মেঘদূত ব্যাখ্যা, - বাল্মীকির জয়, - প্রাচীন বাংলার গৌরব, - সচিত্র রামায়ন ইত্যাদি।
- রঞ্জন চরিত্রটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রক্তকরবী নাটকের। - রক্তকরবী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাংকেতিক নাটক। - নাটকটি বাংলা ১৩৩০ সনের শিলং এর শৈলবাসে রচিত। - তখন এর নামকরণ হয়েছিল যক্ষপুরী। - ১৩৩১ সনের আশ্বিন মাসে যখন প্রবাসীতে প্রকাশিত হয় তখন এর নাম হয় রক্তকরবী। - মানুষের অসীম লোভ কীভাবে জীবনের সব সৌন্দর্য ও স্বাভাবিকতাকে অস্বীকার করে মানুষকে নিছক যন্ত্র ও উৎপাদনের প্রয়োজনীয় উপকরণে পরিণত করেছে এবং এর ফলে তার বিরুদ্ধে মানুষের প্রতিবাদ কীরূপ ধারণ করেছে এরই প্রতিফলন ঘটেছে এ নাটকটিতে।
এ নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনী- যক্ষপুরীর রাজার রাজধর্ম প্রজাশোষণ; তার অর্থলোভ দুর্দম। তার সে লোভের আগুনে পুড়ে মরে সোনার খনির কুলিরা। রাজার দৃষ্টিতে কুলিরা মানুষ নয় তারা স্বর্ণলাভের যন্ত্রমাত্র, তারা ৪৭ক, ২৬৯ফ মাত্র, তারা যন্ত্রকাঠামোর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অঙ্গ মাত্র, মানুষ হিসেবে তাদের কোনো মূল্য নেই। - এখানে মনুষ্যত্ব, মানবতা এ যন্ত্রবন্ধনে পীড়িত ও অবমানিত। জীবনের প্রকাশ যক্ষপুরীতে নেই। - জীবনের প্রকাশের সম্পূর্ণরূপ- প্রেম ও সৌন্দর্য, নন্দিনী তার প্রতীক। এ নন্দিনীর আনন্দস্পর্শ যক্ষপুরীর রাজা পাননি তাঁর লোভের মোহে, সন্ন্যাসী পাননি তাঁর ধর্মসংস্কারের মোহে, মজুররা পায়নি অত্যাচার ও অবিচারের লোহার শিকলে বাঁধা পড়ে, পন্ডিত পায়নি দাসত্বের মোহে। - যক্ষপুরীর লোহার জালের বাইরে প্রেম ও সৌন্দর্যের প্রতীক নন্দিনী সবাইকে হাতছানি দিয়ে ডাকল; এক মুহূর্তে মুক্ত জীবনানন্দের স্পর্শে সবাই চঞ্চল হয়ে উঠল। - রাজা নন্দিনীকে পেতে চাইলেন যেমন করে তিনি সোনা আহরণ করেন, শক্তির বলে কেড়ে নিয়ে। - কিন্তু প্রেম ও সৌন্দর্যকে এভাবে লাভ করা যায় না। তাই রাজা নন্দিনীকে পেয়েও পাননি। - একইভাবে মোড়ল, পন্ডিত, কিশোর, কেনারাম সবাই প্রাণপ্রাচুর্যের মধ্যে বাঁচার জন্য ব্যাকুল হয়ে জালের বাইরের দিকে হাত বাড়াল। - কিন্তু নন্দিনী রঞ্জনকে ভালোবাসে তাই তার মধ্যে প্রেম জাগিয়ে তুলেছে। - কিন্তু রঞ্জন যন্ত্রের বন্ধনে বাধা। এ যন্ত্র তার প্রেমকে জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিল-এটাই যান্ত্রিকতার ধর্ম এবং কবি তা বিশ্বাস করেন। - নন্দিনীর প্রেমাস্পদ যান্ত্রিকতার যুপকাষ্ঠে নিঃশেষিত হলো এবং আবার যেন প্রেমকে ফিরে পাওয়া যায় সে লক্ষ্যে জীবন জয়ী হলো। আর এই দৃষ্টিভঙ্গী রবীন্দ্রনাথের বহু কবিতায়, গাঁথায়, নাটকে, গল্পে পরিস্ফুট হয়েছে। - কবি নাটকটিতে জড় যান্ত্রিকতা ও জীবনধর্মের মধ্যে একটা সামঞ্জস্য সন্ধান করেছেন।
- তার কয়েকটি নাটকঃ (ডাকঘর, তাসেরদেশ, কালের যাত্রা, বসন্ত, মালিনী, রাজা ইত্যাদি)।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- নীল দর্পণ (১৮৬০) দীনবন্ধু মিত্রের নীলকর সাহেবদের নীল চাষিদের উপর বীভৎস অত্যচার অবলম্বনে রচিত নাটক। - এর ইংরেজি অনুবাদ করেন A Native ছদ্মনামে মাইকেল মধুসূদন দত্ত। - অনুবাদটি ১৮৬১ সালে Nil Darpan or The Indigo Planting Mirror নামে প্রকাশিত হয়। - উল্লেখযোগ্য চরিত্রঃ গোলক বসু, নবীন মাধব, তোরাপ, বাইচরণ, সাবিত্রী। - নাটকটিকে Uncle Tom`s Cabin এর সাথে তুলনা করা হয়।
- বাংলা উপন্যাসের জনক এবং বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। - কমলাকান্তের দপ্তর তার একটি ব্যাঙ্গাত্মক রম্যরচনা। - এর প্রবন্ধগুলো প্রথম বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। - ইংরেজি সাহিত্য সমালোচক ডি কুইনসির confession of an opium Eater এর অনুসরণে এটি লেখা। - তার এই গ্রন্থের অন্যতম চরিত্র ভীষ্মদেব খোশনবীশ।
- স্বর্ণকুমারী দেবী বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক। - স্বর্ণকুমারী দেবী ছিলেন দ্বারকানাথ ঠাকুরের পৌত্রী এবং দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা। - ১৮৬৮ সালে জানকীনাথ ঘোষালের সঙ্গে স্বর্ণকুমারী দেবীর বিবাহ হয়। - ১৮৭৬ সালে স্বর্ণকুমারী দেবীর প্রথম উপন্যাস দীপনির্বাণ প্রকাশিত হয়। - তাঁর রচিত নাটক - নিবেদিতা, দিব্যকমল, কনে বদল, যুগান্তর, রাজকণ্যা উল্লেখযোগ্য।
তাঁর রচিত উপন্যাসঃ - দীপনির্বাণ (১৮৭৬), - মিবাররাজ (১৮৮৭), - ছিন্নমুকুল (১৮৭৯), - মালতী (১৮৭৯), - হুগলীর ইমামবাড়ি (১৮৮৮), - বিদ্রোহ (১৮৯০), - স্নেহলতা বা পালিতা (১৮৯২,১৮৯৩), - কাহাকে (১৮৯৮), - ফুলের মালা (১৮৯৫) ইত্যাদি।
- রত্নপরীক্ষা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিতর্কমূলক গ্রন্থ। - এটি ১৮৮৬ সাল প্রকাশিত হয়। - "কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপো-সহচরস্য" ছদ্মনামে তিনি এটি রচনা করেন। - এতে বিধবা বিবাহের বিপক্ষে সংস্কৃত কলেজের ৩ জন অধ্যাপক ভুবনমোহন বিদ্যারত্ন, প্রশান্তচন্দ্র ন্যায়রত্ন এবং মধুসূদন স্মৃতিরত্নের যুক্তি খন্ডন করেন।
- ১৮০০ সালের ৪ মে ভারতে কর্মরত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মীদের শিক্ষাদানের জন্য ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। - ১৮০১ সালে কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হলে উইলিয়াম কেরি, দুইজন পন্ডিত ও ছয়জন সহকারী শিক্ষকের সাথে যোগদান করেন। - চন্ডীচরণ মুন্সী ছিলেন এই সহকারী শিক্ষকদের একজন। - তার রচিত গ্রন্থের নাম "তোতা ইতিহাস"। - ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ছিল ব্রিটিশ ভারতের প্রথম উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। - কলেজটি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মীদের ভারতের ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়া। - বাংলা বিভাগ ছিল কলেজের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিভাগগুলির মধ্যে একটি। - চন্ডীচরণ মুন্সী ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখক ও শিক্ষাবিদ। - "তোতা ইতিহাস" ছিল বাংলা ভাষায় লেখা প্রথম ইতিহাস বই।
- বাউল গান বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকায়ত সংগীতের একটি অনন্য ধারা। - এটি বাউল সম্প্রদায়ের নিজস্ব সাধন সংগীত। - বাউল গানে আবহমান বাংলার প্রকৃতি, মাটি, মানুষ, জীবন জিজ্ঞাসা, সাম্য ও মানবতার বাণী ফুটে ওঠে। - এ গানের স্রষ্টা লালন শাহ। - মানবতার ইতিহাসে বাউল সংগীতের অপরিসীম সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যগত গুরুত্ব বিবেচনায় জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা UNESCO ২৭ নভেম্বর, ২০০৫ সালে বাউল গানকে A masterpieces of the Oral and Intangible Heritage of Humanity হিসেবে ঘোষণা করে। - পরবর্তীতে ২০০৮ সালে ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত Intergovernmental Committee এর তৃতীয় অধিবেশনে বাংলাদেশের বাউল সংগীতকে Intangible Cultural Heritage of Humanity হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
বর্তমানে ইউনেস্কো ঘোষিত বাংলাদেশের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সংখ্যা ৫টি। এগুলো হলোঃ - বাউল গান (২০০৮), - জামদানি বুনন শিল্প (২০১৩), - পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা (২০১৬) এবং - সিলেটের শীতল পাটি বুনন শিল্প (০৬ ডিসেম্বর, ২০১৭)। - ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র ৬ ডিসেম্বর ২০২৩
- আলাওল সপ্তদশ শতকের( ১৬০৭-১৬৮০)কবি। - তিনি মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি। - মহাকবি আলাওলের সমসাময়িক আরাকানের রাজা ছিলেন রাজা সুধর্মা। - আলাওল মধ্যযুগের সর্বাধিক গ্রন্থপ্রণেতা। তাঁর মোট কাব্যসংখ্যা সাত।
-আরাকানের প্রধান অমাত্য মাগন ঠাকুর তাকে কাব্যরচনায় উৎসাহিত করেছেন।
সেগুলির মধ্যে আখ্যানকাব্য হচ্ছে - পদ্মাবতী (১৬৪৮), - সতীময়না-লোর-চন্দ্রানী (১৬৫৯), - সপ্তপয়কর (১৬৬৫), - সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামাল (১৬৬৯) ও - সিকান্দরনামা (১৬৭৩);
- ফারসি নীতিকাব্য 'নূরনামাহ' অবলম্বনে আবদুল হাকিম রচিত কাব্য 'নূরনামা'। এ কাব্যের কবিতা ‘বঙ্গবাণী'। - বাংলা ভাষার প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ ভাবসমৃদ্ধ বক্তব্যের জন্য কবিতাটি ব্যাপক প্রশংশিত। এ কবিতার বিখ্যাত পক্তি- 'যেসব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী। / সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।
• আব্দুল হাকিম: - নোয়াখালী জেলার বাবুপুর (মতান্তরে সন্দ্বীপের সুধারাম) ছিল কবির আবাসভূমি। - কবি আবদুল হাকিম ১৬২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। - আব্দুল হাকিমের ৫টি কাব্য পাওয়া যায়।
• তাঁর রচিত কাব্যগুলো হলো: - নূরনামা, - দুররে মজলিশ, - ইউসুফ জোলেখা, - লালমোতি সয়ফুলমুলুক, - হানিফার লড়াই।
- মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন/ প্রথম কাব্য- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন। - শ্রীকৃষ্ণকীর্তন হল বড়ু চণ্ডীদাস রচিত একটি মধ্যযুগীয় বাংলা কাব্য।
- এটি আদি মধ্যযুগীয় তথা প্রাক্-চৈতন্য যুগে বাংলা ভাষায় লেখা একমাত্র আখ্যানকাব্য।
- ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের একটি গোয়ালঘর থেকে এই কাব্যের খণ্ডিত পুথিটি আবিষ্কার করেন।
- ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁরই সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে পুথিটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের মূল উপজীব্য রাধা ও কৃষ্ণের প্রণয়কাহিনি।
- কাব্যের প্রধান তিন চরিত্র রাধা, কৃষ্ণ ও বড়ায়ি।
- উল্লেখ্য, মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন/শ্রেষ্ঠ ফসল- বৈষ্ণব পদাবলি। - বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন / আদি নিদর্শন / আদি গ্রন্থ / প্রাচীনতম পদ সংকলন / বাংলা ভাষার প্রাচীনতম সাহিত্য / বাংলা সাহিত্যের প্রথম গ্রন্থ - চর্যাপদ।
- শূন্যপুরাণ বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগের একটি সাহিত্যকর্ম। এর রচয়িতা রামাই পন্ডিত। - এটি একটি চম্পুকাব্য, যাতে পদ্য ও গদ্য উভয়ই মিশ্রিত রয়েছে। - শূন্যপুরাণের রচনাকাল ১৪শ শতাব্দীর মধ্যভাগে ধারণা করা হয়। - এটি হিন্দু দেবতা শিবের জীবন ও কর্মকীর্তি নিয়ে রচিত একটি ধর্মীয় মহাকাব্য। - শূন্যপুরাণ বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রচনা। এই যুগে বাংলা সাহিত্যে হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রভাব ব্যাপকভাবে দেখা যায়। - শূন্যপুরাণে রামাই পন্ডিত শিবের জীবন ও কর্মকীর্তিকে বর্ণনা করেছেন একটি কল্পিত দ্বীপ শূন্যপুরের পটভূমিতে। - কাব্যটিতে পদ্য ও গদ্য উভয়ই ব্যবহার করা হয়েছে। পদ্যগুলি মূলত শিবের গুণগান ও বীরত্বের বর্ণনা করে, যখন গদ্য অংশগুলি কাহিনী বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। - এর বিষয়বস্তু হলো বৌদ্ধ ধর্মমতের সাধন ভজনের তত্ত্বপ্রকাশ। - এর কবিরা ছিলেন সহজঘানী বৌদ্ধ। - প্রাচীন বাংলা ভাষার চর্যাপদের মোট ৫০ টি পদের ২৩ জন কবির নাম পাওয়া যায়। - চর্যাপদে আরও একজন পদকর্তার নাম আছে, কিন্তু তার পদটি নেই। সেটি ধরলে চর্যার পদ সংখ্যা ৫১ এবং কবি ২৪ জন। - তবে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্পাদিত চর্যাপদ বিষয়ক গ্রন্থ 'Buddhist Mystic Songs' গ্রন্থে ২৩ জন কবির নাম আছে। - আর সুকুমার সেনের 'বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস' গ্রন্থে ২৪ জন কবির কথা বলা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেনঃ » কাহ্নপা - ১৩টি » ধর্মপা - ১টি » ঢেণ্ডণপা - ১টি » ডোম্বিপা - ১টি » জয়নন্দীপা - ১টি » কঙ্কণপা - ১টি » কম্বলাম্বরপ - ১টি » তাড়কপা - ১টি » তন্ত্রীপা - ১টি » বীণাপা - ১টি » বুরুপা - ১টি » কুক্কুরীপা - ৩টি » মহীধরপা - ১টি » শবরপা - ২টি » শান্তিপা - ২টি » আর্যদেবপা ১টি » ভুসুকুপা - ৮টি » ভাদেপা - ১টি » লুইপা- ২ টি » দারিকাপা - ১টি » শরহপা - ৪টি
- বাংলা একাডেমী ১৯৯২ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলা বানানকে নিয়মিত, অভিন্ন ও প্রমিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করে একটি নিয়ম দাঁড় করায় যা 'বাংলা একাডেমি প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম' নামে ছাপিয়ে প্রকাশ করে। - যার ‘পরিমার্জিত ও সংশোধিত’ সংস্করণ তাঁরা ১৯৯৪-এর জানুয়ারিতে প্রকাশ করেন।
• Co-education- সহশিক্ষা। • Woman education- নারীশিক্ষা। • Pedagogy- শিক্ষাতত্ত্ব, শিখন বিজ্ঞান/শিক্ষানীতি। • তবে প্রয়োগিক দিক থেকে Pedagogy শব্দটি শিক্ষাতত্ত্বের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
- বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের অন্বয় সাধনের জন্য শব্দের সঙ্গে যে সকল বর্ণ যুক্ত হয় তাদেরকে বিভক্তি বলে। - বাংলা শব্দ বিভক্তিগুলো হলো: শূন্য (০) বিভক্তি, এ, তে, কে, রে, র। - সরোবরে শব্দটিতে 'এ' বিভক্তি যুক্ত থাকায় এটিই বিভক্তিযুক্ত শব্দ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- উপসর্গ হলো সেই শব্দাংশ যা শব্দের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে। - দ্রোহী একটি শব্দ যার অর্থ অনিষ্টাচারী। - এর পূর্বে 'বি' উপসর্গ বসে গঠিত হয়েছে বিদ্রোহী শব্দটি।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।