Solution
Correct Answer: Option A
• ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের স্থান ও প্রকৃতি অনুযায়ী তাদের বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। 'ন' ধ্বনিটি উচ্চারণের সময়:
- জিহ্বার ডগা উপরের পাটির দাঁতের গোড়া বা দন্তমূলকে স্পর্শ করে। একারণে এটি একটি দন্ত্য বর্ণ।
- একই সাথে ফুসফুস থেকে আগত বাতাস মুখ দিয়ে বের না হয়ে নাক দিয়ে বের হয়। একারণে এটি একটি নাসিক্য বর্ণ।
- এই দুটি বৈশিষ্ট্য মিলিয়ে 'ন'-কে দন্ত্য-নাসিক্য বর্ণ বলা হয়।
- ত-বর্গের (ত, থ, দ, ধ, ন) পঞ্চম বর্ণ হওয়ায় এটি দন্ত্য এবং নাসিক্য উভয় বৈশিষ্ট্যই ধারণ করে।