|
|
অনুসর্গের প্রয়োগ: • বিনা: তুমি বিনা (বিনে) আমার কে আছে? (কর্তৃকারকের সাথে) • বিনি: বিনি সুতায় গাঁথা মালা। (করণ কারকের সাথে) • বিহনে: উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ? • সহ: তিনি পুত্রসহ উপস্থিত হলেন। (সহগামিতা অর্থে) • সহিত: শত্রুর সহিত সন্ধি চাই না। (সমসূত্রে অর্থে) • সনে: 'দংশনক্ষত শ্যেন বিহঙ্গ যুঝে ভুজঙ্গ সনে।' (বিরুদ্ধগামিতা অর্থে) • সঙ্গে: মায়ের সঙ্গে এ মেয়ের তুলনা হয় না। (তুলনায়) • অবধি: সন্ধ্যা অবধি অপেক্ষা করব। (পর্যন্ত অর্থে) • পরে: এ ঘটনার পরে আর এখানে থাকা চলে না। (স্বল্প বিরতি অর্থে) • পর: শরতের পরে আসে বসন্ত। (দীর্ঘ বিরতি অর্থে) • পানে: ঐ তো ঘর পানে ছুটেছেন। (প্রতি/দিকে অর্থে) 'শুধু তোমার পানে চাহি বাহির হনু।' • পক্ষে: রাজার পক্ষে সব কিছু সম্ভব। (সক্ষমতা অর্থে); আসামির পক্ষে উকিল কে? (সহায় অর্থে) • মতে: বেকুবের মত কাজ করো না। (ন্যায় অর্থে) • তরে: এ জন্মের তরে বিদায় নিলাম। (মতো অর্থে) • মাঝে: 'সীমার মাঝে অসীম তুমি'। (মধ্যে অর্থে) এ দেশের মাঝে এক দিন সব ছিল। (একদেশিক অর্থে) নিমেষ মাঝেই সব শেষ। (ক্ষণকাল অর্থে) • কাছে: আমার কাছে আর কে আসবে? (নিকট অর্থে) 'রাখাল শুধায় আসি ব্রাহ্মণের কাছে।' (কর্মকারকে 'কে' বোঝাতে) কার কাছে গেলে জানা যাবে? • প্রতি: মণপ্রতি পাঁচ টাকা লাভ দেব। (প্রত্যেক অর্থে) 'নিদারুণ তিনি অতি, নাহি দয়া তব প্রতি।' (দিকে বা ওপর অর্থে) • হেতু: 'কী হেতু এসেছ তুমি, কহ বিস্তারিয়া।' (নিমিত্ত অর্থে) • জন্যে: 'এ ধন-সম্পদ তোমার জন্যে।' (নিমিত্ত অর্থে) • হারানো ঘড়িটার জন্য অনেক কেঁদেছি। • সহকারে: আগ্রহ সহকারে কহিলেন। (সঙ্গে অর্থে) • বশত: দুর্ভাগ্যবশত সভায় উপস্থিত হতে পারিনি। (কারণে অর্থে) • উপরে: মাথার উপরে নীল আকাশ। • দ্বারা: এমন কাজ তোমার দ্বারা হবে না। • বনাম: আজ বাংলাদেশ বনাম ভারতের খেলা। • করে: ভালো করে খেয়ে নাও। • থেকে: ঢাকা থেকে বরিশাল যেতে পদ্মা নদী পার হতে হয়। • দিয়ে: মন দিয়ে লেখাপড়া করা দরকার। • ধরে: বহুদিন ধরে অপেক্ষা করে বসে আছি। • বলে: সে সঙ্গে যাবে বলে তৈরি হয়ে এসেছে।
|
|
| |
|
|
|
- অনুসর্গগুলো কখনো প্রাতিপদিকের পরে ব্যবহৃত হয়, আবার কখনো বা 'কে' এবং 'র' বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে বসে। যেমন- - বিনা: দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? (প্রাতিপদিকের পরে) - সনে: ময়ূরীর সনে নাচিছে ময়ূর। (ষষ্ঠী বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে) - দিয়ে: তোমাকে দিয়ে আমার চলবে না। (দ্বিতীয়ার 'কে' বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে)। - জন্যে: সে পরীক্ষার জন্য পড়ছে। (ষষ্ঠীর 'র' বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে)।
|
|
| |
|
|
|
-অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বাংলা ব্যাকরণের একটি পদ।
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকেই অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়।
যেমন- প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি
|
|
| |
|
|
|
অনুসর্গ প্রধানত দুই প্রকার। ১) নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গ ২) ক্রিয়া অনুসর্গ
- নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গকে আবার তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১) সংস্কৃত অনুসর্গ: অপেক্ষা, অভিমুখ, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি। ২) বিবর্তিত অনুসর্গ: আগে, কাছে, ছাড়া, তরে, পানে, পাশে, বই, ভেতর, মাঝে, সাথে, সামনে ইত্যাদি। ৩) ফারসি অনুসর্গ: দরুন, বদলে, বনাম,বাদে, বাবদ, বরাবর ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। - বাংলা ভাষার কয়েকটি অনুসর্গহলো- - প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি। - এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক (তৃতীয়া বিভক্তি), হইতে, হতে, চেয়ে (পঞ্চমী বিভক্তি), অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ দেয়, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশ করতে সাহায্য করে, তাকে অনুসর্গ বলে। অনুসর্গ ২ প্রকার: - সাধারণ অনুসর্গ, - ক্রিয়াজাত অনুসর্গ।
অনুসর্গ হিসেবে 'প্রতি': • 'প্রত্যেক' অর্থে- মণপ্রতি পাঁচ টাকা লাভ দেব। • 'দিকে বা ওপর' অর্থে - 'নিদারুণ তিনি অতি অতি, নাহি দয়া তব প্রতি।
উপসর্গ হিসেবে 'প্রতি': • সদৃশ অর্থে - প্রতিমূর্তি, প্রতিধ্বনি। • বিরোধ অর্থে - প্রতিবাদ, প্রতিদ্বন্দ্বী। • পৌনঃপুন অর্থে - প্রতিদিন, প্রতিমাস।
|
|
| |
|
|
|
সংস্কৃত অনুসর্গ- অপেক্ষা, অভিমুখে, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি। যেমন- গ্রীষ্ম অপেক্ষা শীত ভাল, মাথার উপরে সুনীল আকাশ, বাড়ির অভিমুখে যাত্রা শুরু করলাম ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
অনুসর্গ প্রধানত দুই প্রকার। ১) নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গ ২) ক্রিয়া অনুসর্গ
- নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গকে আবার তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১) সংস্কৃত অনুসর্গ: অপেক্ষা, অভিমুখ, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি। ২) বিবর্তিত অনুসর্গ: আগে, কাছে, ছাড়া, তরে, পানে, পাশে, বই, ভেতর, মাঝে, সাথে, সামনে ইত্যাদি। ৩) ফারসি অনুসর্গ: দরুন, বদলে, বনাম, বাদে, বাবদ, বরাবর ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
ক্রিয়াজাত অনুসর্গ: - যেসব অনুসর্গ ক্রিয়াপদ থেকে তৈরি হয়েছে, সেগুলোকে ক্রিয়াজাত অনুসর্গ বলে। যেমন: • করে: ভালো করে খেয়ে নাও। • ধরে: বহুদিন ধরে অপেক্ষা করে আছি। • দিয়ে: মন দিয়ে লেখাপড়া করা দরকার। • থেকে: ঢাকা থেকে বরিশাল যেতে পদ্মা নদী পার হতে হয়। • বলে: তুমি আসবে বলে আমি দাঁড়িয়ে আছি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
অনুসর্গ প্রধানত দুই প্রকার। ১) নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গ ২) ক্রিয়া অনুসর্গ
- নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গকে আবার তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১) সংস্কৃত অনুসর্গ: অপেক্ষা, অভিমুখ, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি। ২) বিবর্তিত অনুসর্গ: আগে, কাছে, ছাড়া, তরে, পানে, পাশে, বই, ভেতর, মাঝে, সাথে, সামনে ইত্যাদি। ৩) ফারসি অনুসর্গ: দরুন, বদলে, বনাম,বাদে, বাবদ, বরাবর ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ দেয়, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশ করতে সাহায্য করে, তাকে অনুসর্গ বলে। অনুসর্গ ২ প্রকার: - সাধারণ অনুসর্গ, - ক্রিয়াজাত অনুসর্গ।
ক্রিয়াজাত অনুসর্গ: - যেসব অনুসর্গ ক্রিয়াপদ থেকে তৈরি হয়েছে, সেগুলোকে ক্রিয়াজাত অনুসর্গ বলে।
- "মন দিয়ে লেখাপড়া করা দরকার।" এখানে 'দিয়ে' শব্দটি 'দেওয়া' ক্রিয়াপদ থেকে উদ্ভূত হয়েছে এবং এটি বাক্যে অনুসর্গ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। যেহেতু এটি একটি ক্রিয়াপদ থেকে তৈরি হয়েছে, তাই এটি ক্রিয়াজাত অনুসর্গ হিসেবে বিবেচিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- রাজার পক্ষে সবকিছুই সম্ভব > সক্ষমতা অর্থে
- দংশঙ্কখত শ্যেন বিহঙ্গ যুঝে ভুজঙ্গ সনে > বিরুদ্ধগামিতা অর্থে
- শত্রুর সহিত সন্ধি চাই না > সমসূত্র অর্থে,
- এ ঘটনার পরে আর এখানে থাকা চলে না > স্বল্পবিরতি অর্থে।
|
|
| |
|
|
|
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। -বাংলা ভাষার কয়েকটি অনুসর্গহলো- -প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে, -পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, -সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, -দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, -পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি। এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, -কর্তৃক (তৃতীয়া বিভক্তি), হইতে, হতে, চেয়ে (পঞ্চমী বিভক্তি), -অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- অনুসর্গের প্রয়োগ -
- নিমিত্তে অর্থে - কী হেতু এসছ তুমি, কহ বিস্তারিয়া
- কারণ অর্থে - দুর্ভাগ্যবশত সভায় উপস্থিত হতে পারিনি
- সঙ্গে অর্থে - আগ্রহ সহকারে কহিলেন
- সক্ষমতা অর্থে - রাজার পক্ষে সবকিছুই সম্ভব
|
|
| |
|
|
|
- রাজার পক্ষে সবকিছুই সম্ভব > সক্ষমতা অর্থে
- দংশঙ্কখত শ্যেন বিহঙ্গ যুঝে ভুজঙ্গ সনে > বিরুদ্ধগামিতা অর্থে
- শত্রুর সহিত সন্ধি চাই না > সমসূত্র অর্থে, - এ ঘটনার পরে আর এখানে থাকা চলে না > স্বল্পবিরতি অর্থে।
|
|
| |
|
|
|
বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে । বাংলা ভাষায় বহু অনুসর্গ আছে। যেমনঃ অপেক্ষা, চেয়ে, জন্য, জন্যে, প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মধ্যে, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, পর্যন্ত, সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
অনুসর্গ: - বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ দেয়, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশ করতে সাহায্য করে, তাকে অনুসর্গ বলে। অনুসর্গ ২ প্রকার: - সাধারণ অনুসর্গ - ক্রিয়াজাত অনুসর্গ
সাধারণ অনুসর্গ: - যেসব অনুসর্গ ক্রিয়া ছাড়া অন্য শব্দ থেকে তৈরি হয়, সেগুলোকে সাধারণ অনুসর্গ বলে। যেমন: • উপরে: মাথার উপরে নিল আকাশ। • কাছে: কার কাছে গেলে জানা যাবে? • দ্বারা: এমন কাজ তোমার দ্বারা হবে না।
ক্রিয়াজাত অনুসর্গ: - যেসব অনুসর্গ ক্রিয়াপদ থেকে তৈরি হয়েছে, সেগুলোকে ক্রিয়াজাত অনুসর্গ বলে। যেমন: • করে: ভালো করে খেয়ে নাও। • ধরে: বহুদিন ধরে অপেক্ষা করে আছি। • দিয়ে: মন দিয়ে লেখাপড়া করা দরকার। • বলে: তুমি আসবে বলে আমি দাঁড়িয়ে আছি।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। - এগুলো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে কিন্তু শব্দ-বিভক্তি নয়। - এগুলো ধাতুর পূর্বে বসে না। উৎসঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম ও দশম শ্রেণী।
|
|
| |
|
|
|
বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ
রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে
বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা
কর্মপ্রবচনীয় বলে। অসমাপিকা ক্রিয়ার 'ইতে' > 'তে'
বিভক্তি যুক্ত করে অনুসর্গরূপে ব্যবহার কোন দেশেতে
তরুলতা সকল দেশের চাইতে শ্যামল।'
|
|
| |
|
|
|
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। -বাংলা ভাষার কয়েকটি অনুসর্গহলো- -প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে, -পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, -সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, -দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, -পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি। এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, -কর্তৃক (তৃতীয়া বিভক্তি), হইতে, হতে, চেয়ে (পঞ্চমী বিভক্তি), -অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
-বাংলা ভাষায় কতগুলো অব্যয় কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির মতো বাক্যে ব্যবহ্নত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, এগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে। -যেমন আসামির পক্ষে উকিল কে? এ বাক্যে 'পক্ষে' একটি অনুসর্গ, যেটি 'সহায়' অর্থে ব্যবহ্নত হয়েছে।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলে কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ কর্মপ্রবচনীয় বলে। - বাংলা ভাষায় অসংখ্য অনুসর্গসমূহঃ অধিক, অবধি, অপেক্ষা, অভিমুখে, ওপর, কর্তৃক, করে, কাছে, কারণে, চেয়ে, ছাড়া, জন্যে, জন্য, তরে, থেকে, দরুন, দিকে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, ধরে, নাগাদ, নিচে, নামে, নিট পর্যন্ত, পরে, প্রতি, পাশে, পাছে, পিছনে, গানে, পক্ষে, বদলে বনাম বরাবর, বাইরে বাদে বাবদ, বিনা, বিহনে, বই, বাড়ীত, ভিতর, ভেতর, ভিন্ন, মাঝে মতো, মধ্যে, সহ সম্মুখে, সহকারে, হইতে, হতে, হেতু ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
-বিনা/বিনেঃ কর্তৃকারকের সঙ্গে - তুমি বিনা (বিনে)' আমার কে আছে? -এখানে ‘বিনে’ কর্মপ্রবচনীয় পদটি দ্বারা মূলত আবশ্যিকতা বুঝানো হচ্ছে।
|
|
| |
|
|
|
সংস্কৃত অনুসর্গ- অপেক্ষা, অভিমুখে, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি। যেমন-
-গ্রীষ্ম অপেক্ষা শীত ভাল,
-মাথার উপরে সুনীল আকাশ ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কয়েকটি অনুসর্গ- -প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, -ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে, -পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, -জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, -সহকারে, তরে, পানে, নামে, -মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, -দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, -সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, -চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
-অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বাংলা ব্যাকরণের একটি পদ।
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকেই অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়।
যেমন- প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি
|
|
| |
|