অনুসর্গ (94 টি প্রশ্ন )
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়।
-বাংলা ভাষার কয়েকটি অনুসর্গহলো-
-প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে,
-পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা,
-সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে,
-দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে,
-পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি। এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া, দিয়ে,
-কর্তৃক (তৃতীয়া বিভক্তি), হইতে, হতে, চেয়ে (পঞ্চমী বিভক্তি),
-অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সংস্কৃত উপসর্গ - প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দূর, বি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অভি, উপ, অধি, আ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-ব্যাকরণে বর্ণিত অব্যয় পদের একটি বিভাগ বিশেষ।
-এই জাতীয় অব্যয় অন্য পদের পরে পৃথকভাবে বসে পদটিকে বাক্যের অন্যান্য অংশের সাথে সম্পর্কিত করে বা বিভক্তির ন্যায় আচরণ করে।
-এদের অন্যান্য নাম পরসর্গ, কর্মপ্রবচনীয় (post position)। 
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকেই অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়।
-বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কয়েকটি অনুসর্গ-
-প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু,
-মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য,
-পর্যন্ত, অপেক্ষা, সহকারে, তরে, পানে, নামে,
-মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে,
-কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অনুসর্গ প্রধানত দুই প্রকার।
১) নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গ
২) ক্রিয়া অনুসর্গ

- নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গকে আবার তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১) সংস্কৃত অনুসর্গ: অপেক্ষা, অভিমুখ, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি।
২) বিবর্তিত অনুসর্গ: আগে, কাছে, ছাড়া, তরে, পানে, পাশে, বই, ভেতর, মাঝে, সাথে, সামনে ইত্যাদি।
৩) ফারসি অনুসর্গ: দরুন, বদলে, বনাম,বাদে, বাবদ, বরাবর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সময়কাল শব্দটি বাহুল্যজনিত কারণে অশুদ্ধ। বাক্যে শব্দটির শুদ্ধ প্রয়োগ হবে- সময়/কাল।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

বিভক্তিযুক্ত অনুসর্গের সাথে বিভক্তি যুক্ত থাকে। দ্বারা, দিয়া, থেকে, চেয়ে, এর,  কর্তৃক, হতে- এইগুলো বিভক্তিসূচক অনুসর্গের উদাহরণ


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অনুসর্গের প্রকারভেদ অনুসর্গদু'প্রকার হতে পারে । 
যেমন- ১. বিভক্তিসূচক অনুসর্গ ও ২. অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় ।
বিভক্তিসূচক অনুসর্গঃ হতে, থেকে, চেয়ে, সাথে, চাইতে, দ্বারা, দিয়া, কর্তৃক, কারণে, জন্যে প্রভৃতি বিভক্তিসূচক অনুসর্গ । 
যেমন-
ক. আমা হতে এ কাজ হবে না সাধন ।
খ. নকলের চেয়ে আসল ভাল । 
গ. কি কারণে এখানে আসলে । 
ঘ. তোমার জন্যে আমার খুবই মায়া লাগে ।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ক্রিয়াপদ থেকে যে অনুসর্গ গঠন করা হয়েছে তাকে 'ক্রিয়াজাত অনুসর্গ' বলে। যেমন- দিয়ে, হতে, থেকে, চেয়ে, করে, ধরে ইত্যাদি। 
উদাহণঃ 
- ভালো করে পড়াশোনা কর, 
- মন দিয়ে লেখাপড়া করো ইত্যাদি।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বাংলা ব্যাকরণের একটি পদ। বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকেই অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। অনুসর্গের বৈশিষ্ট্য-

-নিজস্ব অর্থ আছে,
-স্বতন্ত্র প্রয়োগ আছে,
-সম্পর্কিত শব্দের ডানদিকে তফাতে বসে,
-অনুসর্গ সাধারণত শব্দের পরে বসলেও কখনো কখনো পূর্বেও বসে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়।
-বাংলা ভাষার কয়েকটি অনুসর্গহলো-
-প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে,
-পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা,
-সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে,
-দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে,
-পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি। এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া, দিয়ে,
-কর্তৃক (তৃতীয়া বিভক্তি), হইতে, হতে, চেয়ে (পঞ্চমী বিভক্তি),
-অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে । বাংলা ভাষায় বহু অনুসর্গ আছে। যেমনঃ অপেক্ষা, চেয়ে, জন্য, জন্যে, প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মধ্যে, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, পর্যন্ত, সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে । বাংলা ভাষায় বহু অনুসর্গ আছে। যেমনঃ অপেক্ষা, চেয়ে, জন্য, জন্যে, প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মধ্যে, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, পর্যন্ত, সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অজ অনুসর্গ নয়। এটি খাঁটি বাংলা উপসর্গ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
তিনি পুত্রসহ উপস্থিত হলেন > সহগামিতা অর্থে,
শত্রুর সহিত সন্ধি চাই না > সমসূত্র অর্থে,
তুমি বিনে আমার কে আছে? > কর্তৃকারক এর সঙ্গ হিসেবে,
মায়ের সঙ্গে এ মেয়ের তুলনা হয় না > তুলনা অর্থে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
দ্বারা, দিয়া (দিয়ে), কর্তৃক, হইতে (হতে), চেয়ে, অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি অনুসর্গগুলো বিভক্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
দ্বারা, দিয়ে, হতে, থেকে, চেয়ে- এগুলো বিভক্তি হিসেবে চিনি। এগুলো মূলত অনুসর্গ। - কিন্তু এগুলো বিভক্তি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। প্রশ্নে বিভক্তি ও অনুসর্গ দুইটাই থাকলে অনুসর্গ উত্তর করাই উত্তম।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকেই অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি অনুসর্গ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
গঠন অনুসারে অনুসর্গ দুই প্রকার। যথা-
- বিভক্তিহীন অনুসর্গ, যেমন- বনাম, বাবদ, বরাবর, দরুন ইত্যাদি।
- বিভক্তিযুক্ত অনুসর্গ, যেমন- ভেতরে, মাঝে, সামনে, থেকে, চেয়ে ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ক্রিয়াজাত অনুসর্গ:
- যেসব অনুসর্গ ক্রিয়াপদ থেকে তৈরি হয়েছে, সেগুলোকে ক্রিয়াজাত অনুসর্গ বলে।
যেমন:
• করে: ভালো করে খেয়ে নাও।
• ধরে: বহুদিন ধরে অপেক্ষা করে আছি।
• দিয়ে: মন দিয়ে লেখাপড়া করা দরকার।
• থেকে: ঢাকা থেকে বরিশাল যেতে পদ্মা নদী পার হতে হয়।
• বলে: তুমি আসবে বলে আমি দাঁড়িয়ে আছি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সংস্কৃত অনুসর্গ- অপেক্ষা, অভিমুখে, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি। যেমন- গ্রীষ্ম অপেক্ষা শীত ভাল, মাথার উপরে সুনীল আকাশ ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অনুসর্গ প্রধানত দুই প্রকার।
১) নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গ
২) ক্রিয়া অনুসর্গ

- নাম বা বিশেষ্য অনুসর্গকে আবার তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১) সংস্কৃত অনুসর্গ: অপেক্ষা, অভিমুখ, উপরে, কর্তৃক, জন্য, দিকে ইত্যাদি।
২) বিবর্তিত অনুসর্গ: আগে, কাছে, ছাড়া, তরে, পানে, পাশে, বই, ভেতর, মাঝে, সাথে, সামনে ইত্যাদি।
৩) ফারসি অনুসর্গ: দরুন, বদলে, বনাম, বাদে, বাবদ, বরাবর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বিভক্তিহীন অনুসর্গ- অপেক্ষা, অব্ধি, ছাড়া, দ্বারা, নাগাদ, পর্যন্ত, প্রতি, বিনা, ব্যতীত, মতো ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ফারসি অনুসর্গ- বনাম, বাবদ, বরাবর, দরুন ইত্যাদি। অধিকাংশ ফারসি অনুসর্গ বিভক্তিহীন হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
তারে, পানে, পরে, মাঝে, ছাড়া, সাথে, সামনে, পাশে, ভেতরে, আগে, কাছে ইত্যাদি তদ্ভব বা বিবর্তিত অনুসর্গ। যেমন- সবার আগে সে এসেছে, সে মাকে ছাড়া থাকতে পারে না ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অনুসর্গ:
- বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ দেয়, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশ করতে সাহায্য করে, তাকে অনুসর্গ বলে।
অনুসর্গ ২ প্রকার:
- সাধারণ অনুসর্গ
- ক্রিয়াজাত অনুসর্গ

সাধারণ অনুসর্গ:
- যেসব অনুসর্গ ক্রিয়া ছাড়া অন্য শব্দ থেকে তৈরি হয়, সেগুলোকে সাধারণ অনুসর্গ বলে।
যেমন:
• উপরে: মাথার উপরে নিল আকাশ।
• কাছে: কার কাছে গেলে জানা যাবে?
• দ্বারা: এমন কাজ তোমার দ্বারা হবে না।

ক্রিয়াজাত অনুসর্গ:
- যেসব অনুসর্গ ক্রিয়াপদ থেকে তৈরি হয়েছে, সেগুলোকে ক্রিয়াজাত অনুসর্গ বলে।
যেমন:
• করে: ভালো করে খেয়ে নাও।
• ধরে: বহুদিন ধরে অপেক্ষা করে আছি।
• দিয়ে: মন দিয়ে লেখাপড়া করা দরকার।
বলে: তুমি আসবে বলে আমি দাঁড়িয়ে আছি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কয়েকটি অনুসর্গ-
-প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ,
-ওপর, অবধি, হেতু, মাঝে,
-পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত,
-জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা,
-সহকারে, তরে, পানে, নামে,
-মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে,
-দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক,
-সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে,
-চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0