|
|
কিছু গুরত্বপূর্ণ বাক্য সংকোচন: • চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত - চাক্ষুষ। • জীবিত থেকেও যে মৃত- জীবন্মৃত। • তল স্পর্শ করা যায় না যার- অতলস্পর্শী। • দিনে যে একবার আহার করে - একাহারী। • নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার - নশ্বর। • নদী মেঘলা যে দেশের - নদীমেঘলা • নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে- নাবিক। • পা থেকে মাথা পর্যন্ত- আপাদমস্তক। • ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় - ওষধি।
|
|
| |
|
|
|
যে নিজে সৃষ্টি হয়েছে - স্বয়ম্ভূ
যার মধ্যে সবকিছু বিদ্যমান - স্বয়ংসম্পূর্ণ
যে নারী নিজে বর বরণ করে - স্বয়ংবরা
যা নিজে থেকে কাজ করে - স্বয়ংক্রিয়
|
|
| |
|
|
|
চেটে খাওয়া যায় যা - লেহ্য ।
চুষে খাবার যোগ্য যা - চোষ্য ।
চিবিয়ে খাবার যোগ্য যা - চর্ব্য ।
পচে যায় যা - পচ্য ।
|
|
| |
|
|
|
কিছু গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশঃ - ক্ষুদ্র নদী → সারণি- সব বিষয়ে অল্প জ্ঞান যার → পল্লবগ্রাহী - যিনি স্মৃতি শাস্ত্র জানেন → স্মার্ত
- যা লাভ করা যায় না → অলভ্য
- যা জয় করা কষ্টকর → দুর্জয়
- গাছে উঠতে পটু যে → গেছো
- গম্ভীর ধ্বনি → মন্দ্র
- মুক্তি পেতে ইচ্ছুক → মুমুক্ষু
- সম্মুখে অগ্রসর হয়ে → প্রত্যুদগমন
- রাত্রির শেষভাগ →পররাত্র
- যে ব্যক্তি পূর্বজন্মের কথা স্মরণ করতে পারে → জাতিস্মর
- যে বস্তি থেকে উৎখাত হয়েছে → উদ্বাস্তু
- যা বলার যোগ্য নয় → অকথ্য। - জয় করার ইচ্ছা → জিগীষা
|
|
| |
|
|
|
যা বলা হয়নি - অনুক্ত যা বলা হয়েছে - উক্ত যা প্রকাশ করা হয়নি -অব্যক্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশঃ
যা লাভ করা যায় না → অলভ্য
যা জয় করা কষ্টকর → দুর্জয়
গাছে উঠতে পটু যে → গেছো
গম্ভীর ধ্বনি → মন্দ্র
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক → মুমুক্ষু
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে → প্রত্যুদগমন
রাত্রির শেষভাগ →পররাত্র
যে ব্যক্তি পূর্বজন্মের কথা স্মরণ করতে পারে → জাতিস্মর
যে বস্তি থেকে উৎখাত হয়েছে → উদ্বাস্তু
|
|
| |
|
|
|
• ‘হাতের কনুই থেকে কব্জি পর্যন্ত অংশ’ এক কথায় বলে - প্রকোষ্ঠ।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু এক কথায় প্রকাশ হলো: • হাতের প্রথম আঙুল (বুড়ো আঙুল) - অঙ্গুষ্ঠ। • হাতের তালু - করতল। • হাতের কব্জি - মণিবন্ধ। • হাতের কব্জি থেকে আঙুলের ডগা পর্যন্ত - পাণি। • হাতের পঞ্চম আঙুল - কনিষ্ঠা। • হাতের চতুর্থ আঙুল - অনামিকা। • হাতের তৃতীয় আঙুল - মধ্যমা। • হাতের দ্বিতীয় আঙুল - তর্জনী।
|
|
| |
|
|
|
• 'অনশনে মৃত্যু' এর এক কথায় প্রকাশ - প্রায়। • 'অভ্রান্ত জ্ঞান' এর এক কথায় প্রকাশ - প্রমা। • 'আশীর্বাদ ও অভয়দানসূচক হাতের মুদ্রা' এর এক কথায় প্রকাশ - বরাভয়। • 'অধর-প্রান্তের হাসি' এর এক কথায় প্রকাশ - বক্রোষ্ঠিকা।
|
|
| |
|
|
|
'যা ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে' এর এক কথায় প্রকাশ - অপসৃয়মাণ।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এক কথায় প্রকাশ: • 'যা বহন করা হচ্ছে' এর এক কথায় প্রকাশ - নীয়মান। • 'যা বলা হচ্ছে' এর এক কথায় প্রকাশ - বক্ষ্যমাণ। • যা উপলদ্ধি করা হচ্ছে' এর এক কথায় প্রকাশ - উপলভ্যমান। • যা সহজে অতিক্রম করা যায় না - দুরতিক্রম্য। • যা নিবারণ করা কষ্টকর - দুর্নিবার। • পাওয়ার ইচ্ছা - ঈপ্সা • বিশ্বজনের হিতকর - বিশ্বজনীন • যা প্রমান করা যায় না - অপ্রমেয় • একই সময়ে বর্তমণ - সমসাময়িক • যা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না - অলঙ্ঘ্য। • যা অতিক্রম করা যায় না - অনতিক্রম্য। • যা বহু কষ্টে লাভ করা যায় - দুর্লভ।
|
|
| |
|
|
|
• ‘যা পান করার যোগ্য' এর বাক্য সংকোচন - ক্রেয়।
• কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশ হলো: - যা উপলব্ধি করা যাচ্ছে = উপলভ্যমান, - যা ক্রমশ বিস্তীর্ণ হচ্ছে = ক্রমবিস্তার্যমান, - যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে = বর্ধিষ্ণু, - যা বিক্রয় করার যোগ্য = বিক্রেয়, - যা জল দেয় = জলদ (মেঘ), - যা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে = ক্ষীয়মাণ, - যা মুছে ফেলা যায় না = দুর্মোচ্য,
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
• ‘যা চিবিয়ে খাবার যোগ্য' এর বাক্য সংকোচন - চর্ব্য।
• অন্যদিকে: - যা চুষে খাবার যোগ্য = চোষ্য, - যা পান করার যোগ্য = পেয় , - যা চেটে খাবার যোগ্য = লেহ্য।
|
|
| |
|
|
|
গুরুত্বপূর্ণ কিছু এক কথায় প্রকাশঃ - নিজেকে হত্যা করে যে = আত্মঘাতী - দমন করা যায় না যাকে = অদম্য - নিবারন করা যায় না যা = অনিবার্য - নিন্দার যোগ্য নয় যা = অনিন্দনীয়, অনিন্দ্য
|
|
| |
|
|
|
'নীল বর্ণ পদ্ম' এককথায় বলে ইন্দিবর ।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এক কথায় প্রকাশ: • যা সহজে অতিক্রম করা যায় না - দুরতিক্রম্য। • যা নিবারণ করা কষ্টকর - দুর্নিবার। • পাওয়ার ইচ্ছা - ঈপ্সা • বিশ্বজনের হিতকর - বিশ্বজনীন • যা প্রমান করা যায় না - অপ্রমেয় • একই সময়ে বর্তমণ - সমসাময়িক • যা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না - অলঙ্ঘ্য। • যা অতিক্রম করা যায় না - অনতিক্রম্য। • যা বহু কষ্টে লাভ করা যায় - দুর্লভ।
|
|
| |
|
|
|
• যা গলে যায় না - অদ্রব
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা: • যা নষ্ট হয় না - অবিনশ্বর • যা সহজে মরে না - দুর্মর • যা সহেজে পোড়ানো যায় - দাহ্য • যা সহজে অতিক্রম করা যায় না - দুরতিক্রম্য। • যা নিবারণ করা কষ্টকর - দুর্নিবার। • পাওয়ার ইচ্ছা - ঈপ্সা • বিশ্বজনের হিতকর - বিশ্বজনীন • যা প্রমান করা যায় না - অপ্রমেয় • একই সময়ে বর্তমণ - সমসাময়িক • যা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না - অলঙ্ঘ্য। • যা অতিক্রম করা যায় না - অনতিক্রম্য। • যা বহু কষ্টে লাভ করা যায় - দুর্লভ।
|
|
| |
|
|
|
• কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বাক্য সংকোচন: - হরিণের চামড়ার আসন: অজিনাসন - হরিণের চামড়া: অজিন। - বাঘের চামড়া: কৃত্তি। - সাপের চামড়া: নির্মোক। - হাতির শাবক: করভ।
|
|
| |
|
|
|
• গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বাক্য সংকোচন: কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথি - অমাবস্যা ঘোর অন্ধকার রাত্রি - তমিস্রা অন্ধকার রাত্রি - তামসী কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ - অধঃকায় কর্ম করার শক্তি যার নেই - অকর্মণ্য ক্ষমার যোগ্য - ক্ষমার্হ
|
|
| |
|
|
|
অন্যের মনোরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ - উপচার
কিছু গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশঃ • ভোজন করার ইচ্ছা- বুভুক্ষা • যুদ্ধ থেকে যে বীর পালায় না- সংশপ্তক • দিনে একবার আহার করে যে- একাহারী • উপকারীর অপকার করে যে- কৃতঘ্ন • যে নারী বীর- বীরাঙ্গনা। • যে বেশি কথা বলে - বাচাল। • যিনি বিদ্যালাভ করেছেন -কৃতবিদ্যা।
|
|
| |
|
|
|
'হাতির শাবক' এর এককথায় - করভ।
কিছু এক কথায় প্রকাশ: বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনি- ঝংকার হাতির ডাক - বৃংহতি পাখির কলতান - কূজন ঘোড়ার ডাক - হ্রেষা বাঘের ডাক - হুংকার হস্তী রাখার স্থান - বারী/পিলখানা।
|
|
| |
|
|
|
- যে গাভী প্রসবও করে না, দুধও দেয় না --- গোবশা।
বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্তপুর্ণ এক কথায় প্রকাশঃ
♦ যে বহু বিষয় জানে--- বহুজ্ঞ
♦ দ্বারে থাকে যে--- দৌবারিক
♦ কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ -- কর্মঠ
♦ যে অননরত কাঁদছে -- রোরুদ্যমান
♦ আটপৌরে--- যা সব সময় পরার উপযোগী
♦ জয় সূচনা করে এরুপ তিথি -- শুভ তিথি
♦ যা সাধারনের মধ্যে দেখা যায়না -- অনন্যসাধারন
♦ শত্রুকে পীড়া দেয় যে --- পরন্তপ
♦ ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি -- ঋত্বিক
♦ চোখের কোন -- অপাঙ্গ
|
|
| |
|
|
|
- স্মৃতিময়: যে স্মৃতির সাথে জড়িত বা স্মৃতিতে ভরপুর। - বিস্মৃতপ্রায়: যাহা লোকে প্রায় ভুলিয়া গিয়াছে। - স্মৃতিভ্রষ্ট: যে স্মৃতি ভুলে গিয়েছে । - স্মরণীয়: যে কিছু মনে রাখার মতো।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা গুরুত্তপুর্ণ বাক্য সংকোচনঃ
♦ ঋষির ন্যায় -- ঋষিকল্প
♦ শোনা যায় এমন - শ্রুতিগ্রাহ্য
♦ অবক্ষ জলে নেমে স্নান- অবগাহন
♦ ভোজন করার ইচ্ছা --বুভুক্ষা
♦ আপনাকে পন্ডিত মনে করে যে-পন্ডিতন্মন্য
♦ যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় -মাধুকরী
♦ কর দান করে যে--করদ
|
|
| |
|
|
|
বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্তপুর্ণ এক কথায় প্রকাশঃ
♦ যে বহু বিষয় জানে--- বহুজ্ঞ
♦ দ্বারে থাকে যে--- দৌবারিক
♦ কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ -- কর্মঠ
♦ যে অননরত কাঁদছে -- রোরুদ্যমান
♦ আটপৌরে--- যা সব সময় পরার উপযোগী
♦ জয় সূচনা করে এরুপ তিথি -- শুভ তিথি
♦ যা সাধারনের মধ্যে দেখা যায়না -- অনন্যসাধারন
♦ শত্রুকে পীড়া দেয় যে --- পরন্তপ
♦ ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি -- ঋত্বিক
♦ চোখের কোন -- অপাঙ্গ
|
|
| |
|
|
|
বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা বাক্য সংকোচনঃ যাকে ভাষায় প্রকাশ করা যায়না -- অনির্বচনীয় এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত -- একাদিক্রমে যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে -- অবিমৃষ্যকারী যা লাফিয়ে চলে -- প্লবগ যার কিছু নেই-- অকিঞ্চন সম্পূর্নরুপে বিবেচনা করা হয় নাই এমন -- অসমীক্ষিত বৃষ্টির জল --- শীকর গোপন করার ইচ্ছা -- জুগুপ্সা আজীবন সধবা যে নারী -- চিরায়ুস্মতী যা দীপ্তি পাচ্ছে -- দেদীপ্যমান
|
|
| |
|
|
|
♦ শত্রুকে দমন করে যে - অরিন্দম ♦ শত্রুকে বধ করে যে - শত্রুঘ্ন ♦ পাখির ডাক - কূজন ♦ ভয় নাই যার - নির্ভীক ♦ আপনাকে পন্ডিত মনে করে যে- পন্ডিতম্মন্য। ♦ যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে - প্রত্যুৎপন্নমতি৷ ♦ শত্রুকে হত্যা করেন যিনি- শত্রুহন্তা ♦ উপকারির অপকার করে যে- কৃতঘ্ন
|
|
| |
|
|
|
※ যে নারী প্রিয় কথা বলে = প্রিয়ংবদা।
※ যে নারী প্রিয় বাক্য বলে = প্রিয়ভাষী।
※ যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয় = স্বয়ংবরা।
※ যে নারী (মেয়ের) বিয়ে হয়নি = কুমারী।
※ যে নারীর বিয়ে হয় না = অনূঢ়া।
※ যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে = নবোঢ়া।
※ যে নারীর কোন সন্তান হয় না = বন্ধ্যা।
※ যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে = কাকবন্ধ্যা।
※ যে নারীর সন্তান বাঁচে না = মৃতবৎসা।
※ যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত = অবীরা।
※ যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত = বীরা বা পুরন্ধ্রী।
※ যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে = বীরপ্রসূ।
※ যে নারী বীর = বীরাঙ্গনা।
※ যে নারী পূর্বে অন্যের স্ত্রী ছিল = অন্য পূর্বা।
※ যে নারী অন্য কারও প্রতি আসক্ত হয়না = অনন্যা।
※ যে নারী কখনো সূর্যকে দেখে নাই = অসূর্যম্পশ্যা।
※ নারীর অসূয়া (হিংসা) নেই = অনসূয়া।
※ যে নারীর হাসি সুন্দর = সুস্মিতা।
※ যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত = শুচিস্মিতা।
※ যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে = প্রোষিতভর্তৃকা।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
বাক্য সংকোচন/এককথায় প্রকাশ:
- বাস করার ইচ্ছা - বিবৎসা - প্রবেশ করার ইচ্ছা - বিবিক্ষা - বলার ইচ্ছা - বিবক্ষা, - বমন করার ইচ্ছা - বিবমিষা - পাওয়ার ইচ্ছা - ঈপ্সা, - জয় করার ইচ্ছা - জিগীষা, - ভোজন করার ইচ্ছা - বুভুক্ষা, - লাভ করার ইচ্ছা - লিপ্সা, - দেখবার ইচ্ছা - দিদৃক্ষা, - মুক্তি লাভে/পেতে - মুমুক্ষা।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
রাত্রির শেষ ভাগ এক কথায় পররাত্র বা পররাত
|
|
| |
|