ধ্বনি পরিবর্তন (134 টি প্রশ্ন )
মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি : উচ্চারণের সুবিধার জন্য শব্দের মাঝখানে স্বরধ্বনি আসে। একে বলা হয় মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি। যেমন-
- গ্রাম ˃ গেরাম
- রত্ন ˃ রতন 
- ক্লাশ ˃ কিলেশ; 
- গ্লাস ˃ গেলাস, 
-প্রীতি ˃ পিরীতি
- স্নান ˃ সিনান। 
লক্ষ্য করুন, শব্দের মাঝে নতুন করে স্বর এসেছে।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
এক স্বরের প্রভাবে অন্য স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন- দেশি থেকে দিশি, বিলাতি থেকে বিলিতি, বুড়া থেকে বুড়ো।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
মাঝে মাঝে উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জন ধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি এলে তাকে মধ্য স্বরাগম ,বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি বলে ।যেমন ঃগ্রাস>গেরাস [(গ্‌+র্‌+আ +স) >(গ্‌+এ+র্‌+আ +স)
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
উচ্চারণের সুবিধার জন্য শব্দের মাঝখানে স্বরধ্বনি আসে। একে বলা হয় মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি। যেমন-
- গ্রাম ˃ গেরাম
- স্নান ˃ সিনান।
- প্রীতি ˃ পিরীতি
- রত্ন ˃ রতন 
- ক্লাশ ˃ কিলেশ;
- গ্লাস ˃ গেলাস,
লক্ষ্য করুন, শব্দের মাঝে নতুন করে স্বর এসেছে।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ:
- দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অন্ত্য বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ। যেমন-অলাবু ˃ লাবু, আটমেসে ˃ আটাসে, কুটুম্ব ˃ কুটুম, জানালা ˃ জান্লা ইত্যাদি।

- আদিস্বর লোপ: শব্দের শুরুর স্বরধ্বনি লোপ পেলে তাকে আদি স্বরালোপ বলে। যেমন, অলাবু ˃ লাবু ˃ লাউ; উদ্ধার ˃ উধার ˃ ধার ইত্যাদি।
- মধ্যস্বর লোপ: শব্দের মধ্যবর্তী কোন স্বরধ্বনি লোপ পেলে তাকে মধ্য স্বরলোপ বলে। যেমন, গামোছা ˃ গামছা, অগুরু˃ অগ্রু, সুবর্ণ˃ স্বর্ণ।
- অন্ত্যস্বর লোপ: শব্দের শেষের স্বরধ্বনি লোপ পেলে তাকে অন্ত্য স্বরলোপ বলে। যেমন, আশা˃ আশ, আজি˃ আজ, চারি˃ চার, সন্ধ্যা˃ সঞ্ঝ্যা ˃ সাঁঝ, লজ্জা ˃ লাজ, চাকা ˃ চাক ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সমীভবন : (স্বরসঙ্গতির মতো, কিন্তু ব্যঞ্জন ধ্বনির পরিবর্তন হয়) দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির একে অপরের প্রভাবে পরিবর্তিত হয়ে সমতা লাভ করলে তাকে সমীভবন বলে । যেমন, ‘জন্ম’ (জ+অ+ন+ম+অ)-এর ‘ন’, ‘ম’-র প্রভাবে পরিবর্তিত হয়ে হয়েছে ‘জম্ম’।

সমীভবন মূলত ৩ প্রকার-
ক. প্রগত সমীভবন : আগের ব্যঞ্জনধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ব্যঞ্জনধ্বনির পরিবর্তন । যেমন, চক্র চক্ক, পক্ক> পৰ্ব্ব, পদ্ম> পদ্দ, লগ্ন> লগ

খ. পরাগত সমীভবন : পরের ব্যঞ্জনধ্বনির প্রভাবে আগের ব্যঞ্জনধ্বনির পরিবর্তন । যেমন, তৎ+জন্য> তজ্জন, তৎ+হিত> তদ্ধিত, উৎ+মুখ> উন্মুখ

গ. অন্যোন্য সমীভবন : পাশাপাশি দুটো ব্যঞ্জনধ্বনি দুইয়ের প্রভাবে দু'টিই পরিবর্তিত হলে তাকে অন্যোন্য সমীভবন বলে । যেমন, সত্য (সংস্কৃত)> সচ্চ (প্রাকৃত), বিদ্যা (সংস্কৃত)> বিজ্জা (প্রাকৃত)
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পরের ‘ই’ বা ‘উ’ স্বরধ্বনি আগে উচ্চারিত হলে কিংবা যুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির আগে ‘ই’ বা ‘উ’ স্বরধ্বনি উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে । যেমনঃ "আজি (আ+জ+ই) শব্দের ‘ই’ আগে উচ্চারিত হয়ে হয়েছে 'আইজ'। (আ+ই+জ) । এরকমঃ
- সাধু>সাউধ,
- রাখিয়া> রাইখ্যা,
- বাক্য>বাইক্য,
- সত্য> সইত্য,
- চারি> চাইর,
- মারি> মাইর
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সময় সময় উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি আসে। একে বলা হয় মধ্যস্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি। যেমন- গ্রাম>গেরাম, প্রেক>পেরেক ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
শব্দের মধ্যে দুটি ব্যঞ্জনের পরস্পর পরিবর্তন ঘটলে তাকে ধ্বনি বিপর্যয় বলে।
যেমনঃ
- ইংরেজি বাক্‌স > বাংলা বাস্‌ক,
- পিশাচ > পিচাশ,
- রিকসা্‌ > রিস্‌কা, 
- জাপানি রিক্‌সা > বাংলা রিস্‌কা,
- লাফ > ফাল।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-শব্দের মধ্যে দুটো ব্যঞ্জনের পরষ্পর পরিবর্তন ঘটলে তাকে ধ্বনি বিপর্যয় বলে ।
-যেমন- জাপানি রিক্সা>বাংলা রিস্কা ,অনুরূপ- পিশাচ>পিচাশ, লাফ>ফাল ,বাক্স > বাসক ইত্যাদি।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সময় সময় উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি আসে।একে বলা হয় মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
মধ্য দ্বরাগম, বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি:
- শব্দের মাঝখানে স্বরধ্বনি আসলে তাকে বলে মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ।
- যেমন, 'রত্ন' (র+অ+ত+ন+অ) শব্দের ‘ত’ ও ‘ন’-র মাঝখানে একটি অ যুক্ত হয়ে হয়েছে ‘রতন’ । এটি মধ্য স্বরাগম । এরকম- ধর্ম> ধরম, স্বপ্ন> স্বপন, হর্ষ> হরষ, প্রীতি> পিরীতি, ক্লিপ> কিলিপ, ফিল্ম> ফিলিম, মুক্তা> মুকুতা, তুর্ক> তুরুক, ভু> ভুরু, গ্রাম> গেরাম, প্রেক> পেরেক, স্রেফ> সেরেফ, শ্লোক> শোলোক, মুরগ> মুরোগ> মোরোগ।

অন্যদিকে,
- স্বরসঙ্গতি : দুটি স্বরধ্বনির মধ্যে সঙ্গতি রক্ষার্থে একটির প্রভাবে আরেকটি পরিবর্তিত হলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন, ‘দেশি’ (দ+এ+শ+ই)> (‘ই’-র প্রভাবে ‘এ’ পরিবর্তিত হয়ে ‘ই’ হয়ে) ‘দিশি’ 
ধ্বনি বিপর্যয় : শব্দের মধ্যবর্তী দুটো ব্যঞ্জনধ্বনি অদলবদল হলে তাকে ধ্বনি বিপর্যয় বলে । যেমন, বাক্স> বাস্ক, রিক্সা> রিস্কা, পিশাচ> পিচাশ, লাফ> ফাল
সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ : শব্দের মধ্যবর্তী কোন স্বরধ্বনি লোপ পেলে তাকে সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ বলে । যেমন, ‘বসতি' (ব+অ+স+অ+ত+ই)-র মাঝের ‘অ’ স্বরধ্বনি লোপ পেয়ে হয়েছে ‘বস্তি’ (ব+অ+স+ত+ই) 

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
মধ্যস্বরাগম এর অপর নাম বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

আদ্যস্বর ও অন্ত্যস্বর অনুযায়ী মধ্যস্বর পরিবর্তিত হলে মধ্যগত স্বরসঙ্গতি হয়।

যেমন- বিলাতি > বিলিতি


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
স্বরসঙ্গতি (Vowel harmony): একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে শব্দে অপর স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে।
যেমন- দেশি > দিশি, বিলাতি > বিলিতি, মুলা > মুলো ইত্যাদি।

প্রগত (Progressive): আদিম্বর অনুযায়ী অন্ত্যস্বর পরিবর্তিত হলে প্রগত স্বরসঙ্গতি হয়।
যেমন- মুলা > মুলো, শিকা > শিকে, তুলা > তুলো।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অন্তস্থ “ব”এর উচ্চারণ অনেকটা “ওঅ” এবং “ওআ” এর মাঝামাঝি হত। যেমন : “স্বস্তি” শব্দটিকে আমরা “শস্তি” হিসেবে উচ্চারণ করলেও এর সঠিক উচ্চারণ ছিল অনেকটা “শোঅস্তি” এবং “শোআস্তি” এর মাঝামাঝি। কিন্তু “শস্তি” এর সাথে উচ্চারণ পার্থক্য খুবই নগন্য। এতই নগন্য যে বলার সময় কিংবা শোনার সময় সেটা বোঝাই যায় না। যে কারণে পরবর্তীতে বাংলা বর্ণমালা থেকে অন্তস্থ “ব” বাদ দেয়া হয়। এখন শুধুমাত্র একটিই “ব” আছে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সমীভবন:
শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে অল্প-বিস্তর সমতা লাভ করে। এ ব্যাপারকে বলা হয় সমীভবন।
যেমন: জন্ম > জম্ম, কাঁদনা > কান্না।

ক. প্রগত (Progressive) সমীভবন : পূর্ব ধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ধ্বনির পরিবর্তন ঘটে। অর্থাৎ পরবর্তী ধ্বনি পূর্ববর্তী ধ্বনির মতো হয়, একে বলে প্রগত সমীভবন। যেমন- চক্র > চক্ক, পক্ব > পক্ক, পদ্ম > পদ্দ, লগ্ন > লগ ইত্যাদি ।

খ. পরাগত (Regressive) সমীভবন : পরবর্তী ধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ধ্বনির পরিবর্তন হয়, একে বলে পরাগত সমীভবন। যেমন- তৎ + জন্য > তজ্জন্য, তৎ + হিত > তদ্ধিত, উৎ + মুখ > উন্মুখ ইত্যাদি।

গ. অন্যোন্য (Mutual) সমীভবন : যখন পরস্পরের প্রভাবে দুটো ধ্বনিই পরিবর্তিত হয় তখন তাকে বলে অন্যোন্য সমীভবন। যেমন- সংস্কৃত-সত্য > প্রাকৃত-সচ্চ । সংস্কৃত-বিদ্যা > প্রাকত-বিজ্জা ইত্যাদি।

অভিশ্রুতি:
- অপিনিহিতির প্রভাবজাত ই কিংবা উ-ধ্বনি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সঙ্গে মিলে শব্দের পরিবর্তন ঘটালে তাকে অভিশ্রুতি বলে।
যেমন:
- করিয়া > কইর‍্যা > করে
- বাছিয়া > বাইছ্যা > বেছে

উৎসঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ - নবম দশম শ্রেণী
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পরের ই-কার আগে উচ্চারিত হলে কিংবা যুক্ত ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে ই-কার বা উ-কার উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে। যেমন- রাখিয়া > রাইখ্যা, বাক্য > বাইক্য, আজি > আইজ, সাধু > সাউধ, সত্য > সইত্য, মারি > মাইর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পরাগত (Regressive) সমীভবন : পরবর্তী ধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ধ্বনির পরিবর্তন হয়, একে বলে পরাগত সমীভবন।
যেমন- তৎ + জন্য > তজ্জন্য, তৎ + হিত > তদ্ধিত, উৎ + মুখ > উন্মুখ ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পরের ই-কার ও উ-কার আগে উচ্চারিত হলে এবং যুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির আগে ই-কার বা উ-কার উচ্চারিত হলে অপিনিহিতি হয়।
যেমন : আজি - আইজ, ভাগ্য - ভাইগ্য, সাধু - সাউধ। অথবা কন্যা - কইন্যা, কাব্য - কাইব্য ইত্যাদি। 
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সমীভবন:
শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে অল্প-বিস্তর সমতা লাভ করে। এ ব্যাপারকে বলা হয় সমীভবন।
যেমন: জন্ম > জম্ম, কাঁদনা > কান্না।

ক. প্রগত (Progressive) সমীভবন : পূর্ব ধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ধ্বনির পরিবর্তন ঘটে। অর্থাৎ পরবর্তী ধ্বনি পূর্ববর্তী ধ্বনির মতো হয়, একে বলে প্রগত সমীভবন। যেমন- চক্র > চক্ক, পক্ব > পক্ক, পদ্ম > পদ্দ, লগ্ন > লগ ইত্যাদি ।

খ. পরাগত (Regressive) সমীভবন : পরবর্তী ধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ধ্বনির পরিবর্তন হয়, একে বলে পরাগত সমীভবন। যেমন- তৎ + জন্য > তজ্জন্য, তৎ + হিত > তদ্ধিত, উৎ + মুখ > উন্মুখ ইত্যাদি।

গ. অন্যোন্য (Mutual) সমীভবন : যখন পরস্পরের প্রভাবে দুটো ধ্বনিই পরিবর্তিত হয় তখন তাকে বলে অন্যোন্য সমীভবন। যেমন- সংস্কৃত-সত্য > প্রাকৃত-সচ্চ । সংস্কৃত-বিদ্যা > প্রাকত-বিজ্জা ইত্যাদি।

অভিশ্রুতি:
- অপিনিহিতির প্রভাবজাত ই কিংবা উ-ধ্বনি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সঙ্গে মিলে শব্দের পরিবর্তন ঘটালে তাকে অভিশ্রুতি বলে।
যেমন:
- করিয়া > কইর‍্যা > করে
- বাছিয়া > বাইছ্যা > বেছে

উৎসঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ - নবম দশম শ্রেণী
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0