ষ্ণ (অ) প্রত্যয় যোগে গঠিত শব্দ অপত্য ,উপাসক ভাব অর্থে ও সম্পর্ক বোঝাতে ব্যবহৃত হয় ।যেমন -ভাব অর্থে ব্যবহৃত ও সাধিত শব্দ কিশোর +ষ্ণ =কৈশোর , শিশু +ষ্ণ =শৈশব ও গুরু +ষ্ণ =গৌরব । ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সাহিত্য+ষ্ণিক= সাহিত্যিক, এখানে 'ষ্ণিক' দক্ষ বা বেত্তা অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। এই অর্থে অন্যান্য উদাহরণ- বেদ+ষ্ণিক= বৈদিক, বিজ্ঞান+ষ্ণিক= বৈদিক। উক্ত উদাহরণে 'ষ্ণিক'- একটি সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়। সংস্কৃত বা তৎসম শব্দের পরে যে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠিত হয় তাকে সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয় বলে। যেমন- অণু+ইক (ষ্ণিক্)= আণবিক, পুষ্প+ইত= পুষ্পিত ইত্যাদি। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
নামসই ও টিপসই শব্দ দুটোর ‘সই’ প্রত্যয় নয়। এটি ‘সহি’(স্বাক্ষর) শব্দ থেকে উৎপন্ন। তাই নামসই শব্দটিতে সই-প্রত্যয় ‘মতো’ অর্থে যুক্ত হয়নি। সূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ (নবম-দশম শ্রেণি)। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কৃদন্ত পদ : কৃৎ প্রত্যয় সাধিত পদটিকে বলা হয় কৃদন্ত পদ। অর্থাৎ যে নাম পদ (বিশেষ্য বা বিশেষণ পদ) ক্রিয়ামূল বা ধাতুর সঙ্গে কৃৎ প্রত্যয় যোগ হয়ে গঠিত, তাকে কৃদন্ত পদ বলে। - সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ক্রিয়ামূল বা ধাতু থেকে গঠিত বিশেষ্য বা বিশেষণ পদকেই কৃদন্ত পদ বলে। - যেমন, উপরের পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা। - বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কৃৎ প্রত্যয় ২ প্রকার- বাংলা কৃৎ প্রত্যয় ও সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়।
√বিদ্+অন+আ = বেদনা সংস্কৃত কৃৎ-প্রত্যয় যোগে গঠিত হয়েছে।
ক্রিয়া প্রকৃতি বা ধাতুর শেষে যে সংস্কৃত প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাকে সংস্কৃত কৃৎপ্রত্যয় বলে। সংস্কৃত কৃত প্রত্যয়গুলো অনেক সময় বাংলায় পরিবর্তিত রূপে ব্যবহৃত হয়।
যেমন:
- সংস্কৃত 'ণক' প্রত্যয়ের বাংলা রূপ 'অক' ,
- সংস্কৃত 'অনট' প্রত্যয়ের বাংলা রূপ 'অন' ।
যেমন- √গৈ+অক (ণক)= গায়ক, √গম্+অন (অনট) = গমন ইত্যাদি।
ক্রিয়া প্রকৃতি বা ধাতুর শেষে যে সংস্কৃত প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাকে সংস্কৃত কৃৎপ্রত্যয় বলে। সংস্কৃত কৃত প্রত্যয়গুলো অনেক সময় বাংলায় পরিবর্তিত রূপে ব্যবহৃত হয়।
যেমন:
- সংস্কৃত 'অনট' প্রত্যয়ের বাংলা রূপ 'অন' - সংস্কৃত 'ণক' প্রত্যয়ের বাংলা রূপ 'অক' ।
যেমন- √গৈ+অক (ণক)= গায়ক, √গম্+অন (অনট) = গমন ইত্যাদি।
প্রকৃতি ২ প্রকার- নাম প্রকৃতি : প্রাতিপদিকের সঙ্গে প্রত্যয় যুক্ত হলে প্রাতিপদিকটিকে নাম প্রকৃতি বলে। যেমন, উপরের লাজ, বড়, ঘর- এগুলো নাম প্রকৃতি। ক্রিয়া প্রকৃতি : ধাতুর সঙ্গে প্রত্যয় যুক্ত হলে ধাতুটিকে ক্রিয়া প্রকৃতি বলে। যেমন, উপরের √পড়, √নাচ, √জিত- এগুলো ক্রিয়া প্রকৃতি। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
• তদ্ধিত প্রত্যয়: শব্দের পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয় তাকে বলে তদ্ধিত প্রত্যয়। যেমন, মধুর+ষ্ণ = মাধুর্য , - এখানে 'ষ্ণ' প্রত্যয় যোগে নতুন শব্দ তৈরি হয়েছে। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি ধাতু বা ক্রিয়ামূল এবং প্রাতিপদিক বা নাম শব্দের পরে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে তাকে প্রত্যয় বলে। নতুন শব্দ গঠনের উদ্দেশ্যে ধাতু বা শব্দের শেষে প্রত্যয় যুক্ত হয়। যেমন: √কর্+আ = করা, √কৃ+অনীয় = করণীয়, ডিঙি+আ = ডিঙা, নীল+ইমন্ = নীলিমা। এখানে √কর এবং √ক হলো ধাতু বা ক্রিয়ামূল আর ‘আ’ এবং ‘অনীয়’ হলো প্রত্যয়। অপরপক্ষে ‘ডিঙি’ এবং ‘নীল’ হলো প্রাতিপদিক বা নাম শব্দ আর ‘আ’ এবং ‘ইমন’ হলো প্রত্যয়। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
শব্দ গঠনের উদ্দেশ্যে নাম প্রকৃতির এবং ক্রিয়া প্রকৃতির পরে যে শব্দাংশ যুক্ত হয় তাকে প্রত্যয় বলে ।প্রত্যয় প্রধানত দুই প্রকার। যেমন : ১় কৃৎ প্রত্যয় ও ২় তদ্ধিত প্রত্যয়। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
শব্দ ও ধাতুর মুলকে প্রকৃতি বলে । প্রকৃত মূলত দুই প্রকার । যথা - নাম প্রকৃতি ও ক্রিয়া প্রকৃতি.
নাম প্রকৃতি: শব্দের মূলকে নাম-প্রকৃতি বলে। নাম-প্রকৃতির আগে বা পরে কিছু যোগ না করলেও এইগলো শব্দ বলে গণ্য হয়। তাবুও বাক্যে ব্যবহার করতে গেলে এ নাম-প্রকৃতির সাথে বিভক্তি চিহ্ন যোগ করতে হয়। যেমন- ঢাকা, দোকান। অন্যভাবে- প্রাতিপদিকের সঙ্গে প্রত্যয় যুক্ত হলে প্রাতিপদিকটিকে নাম প্রকৃতি বলে। যেমন, উপরের লাজ, বড়, ঘর- এগুলো নাম প্রকৃতি।
ক্রিয়া প্রকৃতি: ধাতুর মূলকে ধাতু-প্রকৃতি বা ক্রিয়া-প্রকৃতি বলে। ধাতু-প্রকৃতি বা ক্রিয়া-প্রকৃতি প্রত্যয় বা বিভক্তিযুক্ত না হয়ে শব্দরূপে ব্যবহৃত হয় না। যে সমস্ত ধাতু শব্দরূপে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়, সে গুলোতে একটি শূন্য প্রত্যয় যুক্ত আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। যেমন- লিখ্, কর্।
-যে শব্দকে বা কোনো শব্দের যে অংশকে আর কোনো ক্ষুদ্রতম অংশে ভাগ করা যায় না, তাকে প্রকৃতি বলে। -প্রকৃতি : শব্দমূল বা শব্দের যে অংশকে আর ভাঙা যায় না, তাকে প্রকৃতি বলে। -প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি মৌলিক শব্দ তথা প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি প্রাতিপদিক ও ধাতুই একেকটি প্রকৃতি। -কিন্তু মৌলিক শব্দকে প্রকৃতি বলা যায় না। -যখনই সেই শব্দের সঙ্গে বা অতিরিক্ত শব্দাংশ বা প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তখনই কেবল নতুন সৃষ্ট শব্দটির মূল শব্দটিকে প্রকৃতি বলা যায়।
ভাববাচক বিশেষ্য গঠনে আই- প্রত্যয় যোগে গঠিত শব্দ চড়াই=চড়া+আই। নিমাই = নিম+আই(আদরার্থে), মিঠাই=মিঠা+আই(সমগুণবাচক বিশেষ্য গঠনে) ও ঢাকাই=ঢাকা+আই(জাত অর্থে)। সূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ (নবম-দশম শ্রেণি)। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অভ্যন্তরীণ শব্দের মূল হল অভ্যন্তর। অভ্যন্তর শব্দের অর্থ হল ভিতরের অংশ। এখানে 'ইন' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে অভ্যন্তরীণ শব্দটি হয়েছে। 'ইন' প্রত্যয়ের অর্থ হল ব্যাপ্তি। সুতরাং, অভ্যন্তরীণ শব্দের অর্থ হল ভিতরে বিস্তৃত। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
✅ অনেকের অনুরোধে ৩০০টাকায়/৬ মাস মেয়াদী Full App Access অফারের মেয়াদ ১০জানুয়ারি, ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আর অফার মেয়াদ বাড়ানো হবে না।
✅ অ্যাপ এর current version -এ আপনাদের বেশিরভাগ মনে করতেছেন 'প্রশ্ন ব্যাংক' বাটনে শুধু বিষয়ভিত্তিক ভাবে প্রশ্ন দেওয়া আছে, যা ভুল। প্রতিটি বিষয়ের প্রশ্নগুলোকে বিষয়, টপিক ও সাব-টপিক ভিত্তিকভাবে সাজানো হয়েছে। টপিক বা সাব-টপিক দেখার জন্য "প্রতি বিষয়ের ডান পাশ [→] দেখতে পারবেন।
✅ প্রতি সপ্তাহের রিসেন্ট জব শুলুশন্স সবার জন্য ফ্রি থাকবে।
✅ ৪৭তম বিসিএস প্রস্তুতির MyExaminer অ্যাপ -এ মেগা আয়োজনে নিচের রুটিনে আলাদা কোর্সে নিয়মিত পরীক্ষা হচ্ছে, - টপিক ভিত্তিক ১২০ দিনের রুটিন (মোট পরীক্ষা ৬০টি) - টপিক ভিত্তিক ২২০ দিনের রুটিন - বাংলা ভাষা ও সাহিত্য - ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য - গণিত ও মানসিক দক্ষতা - প্রতি সপ্তাহে একটি বিষয়ের পুরো সিলেবাসের উপর একটি পরীক্ষা (এটি ফ্রি) - প্রতি সপ্তাহে একটি ফুল মডেল টেস্ট (আপকামিং)
এই আয়োজনে ৬ মাসের Full App Access প্যাকেজ ৫০% ডিসকাউন্টে ৩০০টাকা। অফার চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
✅ চাকরির জন্য ৮০০ টাকা বিনিয়োগ তেমন কিছুই নয়। মাত্র ৮০০ টাকায়( ডিসকাউন্টেড প্রাইস, রেগুলার প্রাইস ১৪০০টাকা) দুই বছর মেয়াদী প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করে নিশ্চিন্তে নিয়মিত পরীক্ষা দিন। প্যাকেজ সাবস্ক্রাইভ করতে 'পেমেন্ট' বাটনে ক্লিক করুন, আমাদের আরও আছে ১, ৩, ৬ মাস বা ১ বছরের প্যাকেজ। মাত্র ৩ মাস পরে নিজেকে চিনতে পারবেন, আপনার প্রস্তুতি অনেক এগিয়েছে। প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করতে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন? আরও কয়েকটি অ্যাপ দেখে তারপর সাবস্ক্রাইব করবেন? এতে আপনার ক্ষতি, সময় নষ্ট করে আপনাকে এখানেই আসতে হবে। কারণ:
- আমরা পরীক্ষায় কমন আসা প্রশ্ন নিয়ে সেট তৈরি করি। - বাজারে প্রচলিত সব ভালো বই থেকে প্রতিটি ছোট ছোট টপিক থেকে প্রশ্ন করা হয়। - প্রশ্ন ব্যাংকে ডুপ্লিকেট প্রশ্ন পাবেন না। - প্রতিটি প্রশ্নের বিস্তারিত ব্যাখ্যা রয়েছে। - অ্যাপের পরবর্তী আপডেটে জব সলিউশনস প্রশ্ন বিষয়ভিত্তিক, টপিকভিত্তিক ও সাব-টপিকভিত্তিক পাবেন। - এত বেশি পরিমাণ জব সলিউশনস সেট আছে যা শেষ করতে পারলে আপনি সেরা হবেন। - প্রয়োজনীয় সকল লেকচার শীট পর্যায়ক্রমে আপলোড করা হচ্ছে। - আমরা ২০১৮ সাল থেকে নিয়মিত সেবা দিয়ে আসছি। - অ্যাপে অনেক ফিচার রয়েছে যা আপনার প্রস্তুতিকে দ্রুত, কার্যকর এবং গতিশীল করে তুলবে।
☮ ৪৬তম বিসিএস -এ MyExaminer অ্যাপ থেকেঃ - সরাসরি কমনঃ ৮৮টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৫৩টি - নিয়মের মধ্যেঃ ৩১টি - কমন পড়েনিঃ ২৮টি ☮বিষয়ভিত্তিক পর্যালোচনা-------------- ● বাংলা সাহিত্যঃ - সরাসরি কমনঃ ১৩টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৪টি - কমন পড়েনিঃ ৩টি ● বাংলা ভাষাঃ - সরাসরি কমনঃ ২টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১১টি - কমন পড়েনিঃ ২টি ● ইংরেজি সাহিত্যঃ - সরাসরি কমনঃ ৯টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১টি - কমন পড়েনিঃ ০টি ● ইংরেজি গ্রামারঃ - সরাসরি কমনঃ ৪টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১১টি - নিয়মের মধ্যেঃ ৭টি - কমন পড়েনিঃ ২টি ● বাংলাদেশ বিষয়াবলিঃ - সরাসরি কমনঃ ১৯টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৮টি - কমন পড়েনিঃ ৩টি ● আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিঃ - সরাসরি কমনঃ ১৯টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১টি - কমন পড়েনিঃ ৭টি ● সাধারণ বিজ্ঞানঃ - সরাসরি কমনঃ ৭টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৩টি - কমন পড়েনিঃ ৫টি ● কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তিঃ - সরাসরি কমনঃ ৭টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৬টি - কমন পড়েনিঃ ২টি ● গাণিতিক যুক্তিঃ - সরাসরি কমনঃ ০টি - নিয়মের মধ্যেঃ ১৪টি - কমন পড়েনিঃ ১টি ● মানসিক দক্ষতাঃ - সরাসরি কমনঃ ২টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ২টি - নিয়মের মধ্যেঃ ১০টি - কমন পড়েনিঃ ১টি ● নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনঃ - সরাসরি কমনঃ ৬টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ২টি - কমন পড়েনিঃ ২টি