ণ-ত্ব ষ-ত্ব বিধান (94 টি প্রশ্ন )
'দোষ' শব্দটিতে স্বভাবতই মূর্ধন্য-ষ হয়েছে।
এরূপ আরো কিছু শব্দ হলোঃ 'ভাষা', কলুষ, পাষাণ, কোষ, ঊষা, পৌষ, ভূষণ, ষড়ঋতু, ঔষধ, মানুষ, আষাঢ়, দ্বেষ, রোষ, ষড়যন্ত্র ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কতগুলো শব্দে স্বভাবতই 'ষ' হয়। যেমনঃ
- আষাঢ়, ষড়ঋতু, রোষ, কোষ, ভাষণ,
- ভাষা, ঊষা, পৌষ, কলুষ, পাষাণ,
- মানুষ, ঔষধ, ষড়যন্ত্র, ভূষণ, দ্বেষ ইত্যাদি ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- স্বভাবতই 'ষ' হয় আষাঢ়, বাষ্প, মহিষ, ঊষা, অভিলাষ,
- মানুষ, সরিষা, ঔষধ, ষোড়শ, পৌষ, ভূষণ, রোষ ইত্যাদি
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
স্বভাবতই 'ষ' হয় আষাঢ়, বাষ্প, মহিষ, ঊষা, অভিলাষ, মানুষ, সরিষা, ঔষধ, ষোড়শ, পৌষ, ভূষণ, রোষ ইত্যাদি
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সমাসবদ্ধ শব্দে সাধারণত ণত্ব বিধান খাটেনা।এক্ষেত্রে 'ন' হয়।যেমন-ত্রিনয়ন,সর্বনাম,দুর্নীতি,দুর্নাম,দুর্নিবার,পরনিন্দা,অগ্রনায়ক।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ট-বর্গীয় ধ্বনির সঙ্গে 'ষ' হয়। উদাহরণ- কষ্ট, স্পষ্ট, নষ্ট, কাষ্ঠ, ওষ্ঠ। 'ষ'-এর ব্যবহারের অন্যান্য উদাহরণ- বিষম, নিষ্পাপ, পাষান, মানুষ, ষড়যন্ত্র, কলুষ, পৌষ, ভূষণ ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধণ্য-ষ ধ্বনির ব্যবহার নেই । তাই দেশি তদ্ভব ও বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধণ্য-ষ লেখার প্রয়োজন হয় না। কেবল কিছু তৎসম শব্দে ষ-এর প্রয়োগ রয়েছে ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
• প্র, পরা, পরি, নির উপসর্গের পরে স্বরবর্ণ থাকলে কৃৎ প্রত্যয়ে মূর্ধন্য-ণ ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ: প্রণাম, পরিণত।

• কতগুলো শব্দে স্বভাবতই মূর্ধন্য-ণ হয়।
যেমন: চাণক্য, মাণিক্য, গণ, বাণিজ্য, লবণ, মণ, বেণু, বীণা, কঙ্কণ, কণিকা, কল্যাণ, শোণিত, মণি, স্থাণু, গুণ, পুণ্য ও বেণী।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
চানক্য মানিক্য গন বানিজ্য লবন মন বেনু বীনা কঙ্গন কনিকা কল্যান শোনিত মনি স্থান গ্যন পূর্ন- বেনী ফনি অনু বিপান গুনিকা আপন লাব্ন্য বানী নিপুন ভনিতা পানি গৌ কোন ভান পন শান ঢিক্কন নিক্কন তৃন কফোনি বনিক গুন গননা পিনাক পন্য বান- এ শব্দগুলোতে স্বভাবতই ণ হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
চানক্য মানিক্য গন বানিজ্য লবন মন বেনু বীনা কঙ্গন কনিকা কল্যান শোনিত মনি স্থান গ্যন পূর্ন- বেনী ফনি অনু বিপান গুনিকা আপন লাব্ন্য বানী নিপুন ভনিতা পানি গৌ কোন ভান পন শান ঢিক্কন নিক্কন তৃন কফোনি বনিক গুন গননা পিনাক পন্য বান- এ শব্দগুলোতে স্বভাবতই ণ হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- তৎসম শব্দের বানানে ষ- এর ব্যবহারের নিয়মকে ষত্ববিধান বলে।তবে কতগুলো শব্দে স্বভাবতই ষ হয়।
- যেমন--ভাষা,ষড়ঋতু,রোষ,কোষ, ভাষণ ইত্যাদি ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
'বণিক' শব্দে- স্বভাবতই মূর্ধন্য 'ণ' হয়েছে।

কতগুলো শব্দে স্বভাবতই মর্ধন্য ণ হয়। যেমন-
- চিক্কণ,
- নিক্বণ,
- তূণ,
- বণিক,
- চাণক্য,
- মাণিক্য,
- গণ,
- বাণিজ্য
- লবণ,
- মণ,
- বেণু,
- বীণা,
- কঙ্কণ,
- কণিকা,
- আপণ,
- লাবণ্য,
- বাণী,
- নিপুণ,
- ভণিতা,
- পাণি,
- গৌণ,
- কোণ,
- বাণ ইত্যাদি।

উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি সংস্করণ ২০১৯।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
তৎসম শব্দের বানানে ষ- এর ব্যবহারের নিয়মকে ষত্ববিধান বলে।তবে কতগুলো শব্দে স্বভাবতই ষ হয়।যেমন-- পৌষ, ভাষা,ষড়ঋতু,রোষ,কোষ, ভাষণ ইত্যাদি ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কোনো কোনো তৎসম শব্দে স্বাভাবিকভাবেই 'ণ' ব্যবহিত হয়।এর জন্য কোন নিয়ম নেই ।এগুলো নিত্য মূর্ধ্যণ-ণ বলে। যেমনঃঅণু,নিপুণ,পণ্য,পাণি ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের বানানে ণ- এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মই ণ-ত্ব বিধান।

- ঋ, র, ষ - এর পরে স্বরধ্বনি; ষ, য়, ব, হ,ং এবং ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয় ধ্বনি থাকলে তার পরবর্তী ন মূর্ধন্য 'ণ' হয়।
- এখানে, ভ্রমণ শব্দটি ণ-ত্ব বিধানের নিয়মানুসারে হয়েছে।
- কল্যাণ, নিক্বণ, বাণিজ্য শব্দগুলোতে স্বভাবতই ণ হয়।

উৎসঃ বাংলা ভাষার ব্যাকর, নবম-দশম শ্রেণি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0