Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
উপসর্গ (328 টি প্রশ্ন )
- উপসর্গ হলো সেই শব্দাংশ যা শব্দের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে।
- দ্রোহী একটি শব্দ যার অর্থ অনিষ্টাচারী।
- এর পূর্বে 'বি' উপসর্গ বসে গঠিত হয়েছে বিদ্রোহী শব্দটি।
বিদেশী উপসর্গ:
- আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি- এসব ভাষার বহু শব্দ দীর্ঘকাল ধরে বাংলা ভাষায় প্রচলিত রয়েছে।
- এর কতগুলো খাঁটি উচ্চারণে আবার কতগুলো বিকৃত উচ্চারণে বাংলায় ব্যবহৃত হয়।
- এদের সাথে কতগুলো বিদেশি উপসর্গ বাংলায় চালু রয়েছে।
- দীর্ঘ কাল ব্যবহারে এগুলো বাংলা ভাষায় বেমালুম মিশে গিয়েছে।
- বেমালুম শব্দটিতে 'মালুম' আরবি শব্দ আর 'বে' ফারসি উপসর্গ।
- এরূপ: বেহায়া, বেনজির, বেশরম, বেকার ইত্যাদি।
বিদেশী উপসর্গ:
- আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি- এসব ভাষার বহু শব্দ দীর্ঘকাল ধরে বাংলা ভাষায় প্রচলিত রয়েছে।
- এর কতগুলো খাঁটি উচ্চারণে আবার কতগুলো বিকৃত উচ্চারণে বাংলায় ব্যবহৃত হয়।
- এদের সাথে কতগুলো বিদেশি উপসর্গ বাংলায় চালু রয়েছে।
- দীর্ঘ কাল ব্যবহারে এগুলো বাংলা ভাষায় বেমালুম মিশে গিয়েছে।
- বেমালুম শব্দটিতে 'মালুম' আরবি শব্দ আর 'বে' ফারসি উপসর্গ।
- এরূপ: বেহায়া, বেনজির, বেশরম, বেকার ইত্যাদি।
- যেসব অব্যয় ধাতু বা শব্দের পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দের সৃষ্টি করে, তাদের উপসর্গ বলে।

- বাংলা ভাষায় তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ ২০টি।
- যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অণু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ।

- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি।
- যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
- যেসব অব্যয় ধাতু বা শব্দের পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দের সৃষ্টি করে, তাদের উপসর্গ বলে।

- বাংলা ভাষায় তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ ২০টি।
- যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অণু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ।

- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি।
- যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
'অপরিণামদর্শী' শব্দের উপসর্গ বিশ্লেষণ:
অপরিণামদর্শী = অ + পরি।
এখানে,
অ, পরি- ২টি উপসর্গ।
- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ইংরেজি উপসর্গগুলো হলো-
ফুল (ফুল-হাতা),(ফুল-বাবু), (ফুল-প্যান্ট) 
হাফ (হাফ-টিকেট),
হেড (হেড-অফিস),
সাব (সাব-জজ)।
- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ফারসি উপসর্গ: কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম।
- ফারসি 'বে' উপসর্গটির এখানে অতিরিক্ত অর্থে ব্যবহৃত শব্দ- বে+হিসাবি = বেহিসাবি।
ফারসি উপসর্গ- কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর ইত্যাদি।
আরবি উপসর্গ- আম, খাস, লা, গর্‌, বাজে, খয়ের।
ইংরেজি উপসর্গ- ফুল, হাফ, হেড, সাব।
হিন্দি/ উর্দু উপসর্গ- হর, হরেক।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাক্যটিতে ২টি খাঁটি বাংলা উপসর্গ 'অঘা' ও 'অজ' ব্যবহৃত হয়েছে। 
- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা বা দেশি উপসর্গ ২১টি।
- যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি।
- যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
- বাংলা উপসর্গ মোট ২১ টি।
- তন্মধ্যে "অ" উপসর্গটি একটি।
- " অ" উপসর্গটি নিন্দিত, অভাব, ক্রমাগত ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন:যেমন:
- নিন্দিত অর্থে - অকেজো, অচেনা।
- অভাব অর্থে - অচিন, অজানা, অপিচ।
- ক্রমাগত অর্থে - অঝোর, অঝোরে।
- বাংলা ভাষায় আগত আরবি উপসর্গ: আম, খাস, গর, লা।
- আরবি ‘লা’ উপসর্গযোগে ‘না’ অর্থে লাপাত্তা, লাজওয়াব, লাখেরাজ, লাওয়ারিশ প্রভৃতি শব্দ গঠিত হয়েছে।
- বাংলা ভাষায় আগত আরবি উপসর্গ: আম, খাস, গর, লা।
- আরবি ‘লা’ উপসর্গযোগে ‘না’ অর্থে লাপাত্তা, লাজওয়াব, লাখেরাজ, লাওয়ারিশ প্রভৃতি শব্দ গঠিত হয়েছে।
- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত সংস্কৃত উপসর্গ ২০টি; যথা- প্র, প্ররা, অপ, সম্‌, নি, অব, অনু, নির্‌, দুর্‌, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অভি, অতি, অপি, উপ, আ। 
বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা বা দেশি উপসর্গ একুশটি। যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা। বাংলা উপসর্গ সাধারণত বাংলা শব্দের পূর্বেই বসে।
- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি। যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
- বাংলা ভাষায় তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ ২০টি। যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অণু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ।
- তৎসম উপসর্গ তৎসম শব্দের পূর্বে বসে। যেমন: উপ (তৎসম উপসর্গ) + গ্রহ (তৎসম শব্দ) = উপগ্রহ।
- উল্লেখ্য, খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি।
- উপ উপসর্গটির ব্যবহারঃ

- সামীপ্য অর্থে- উপকূল, উপকন্ঠ।

- সদৃশ অর্থে- উপদ্বীপ, উপবন।

- ক্ষুদ্র অর্থে- উপগ্রহ, উপনেতা,উপসাগর।

- বিশেষ অর্থে- উপনয়ন,উপভোগ। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
যেসব অব্যয় ধাতু বা শব্দের পূর্বে বসে নতুন নতুন অর্থের সৃষ্টি করে ,তাদের উপসর্গ বলে ।
- খাঁটি বাংলা বা দেশি উপসর্গ একুশটি ।
- তৎসম উপসর্গ বিশটি ।
- বাংলা ভাষায় বিদেশি উপসর্গের নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা নেই ।আরবি,ফারসি ,ইংরেজি ,হিন্দি -এসব ভাষার বহু শব্দ দীর্ঘকাল ধরে বাংলা ভাষায় প্রচলিত রয়েছে ।এদের সাথে কতগুলো বিদেশি উপসর্গ বাংলায় চালু রয়েছে ।দীর্ঘকাল ব্যবহারে এগুলো বাংলা ভাষায় বেমালুম মিশে গিয়েছে ।বেমালুম শব্দটিতে 'মালুম' আরবি শব্দ আর 'বে' ফারসি উপসর্গ ।
সংস্কৃত উপসর্গ - প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দূর, বি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অভি, উপ, অধি, আ।

- ‘কদাকার’, ‘কদবেল’, ‘কদর্য’ শব্দগুলো নিন্দিত অর্থে বাংলা বা দেশি উপসর্গ ‘কদ’ যোগে গঠিত।
- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত নিজস্ব উপসর্গকে বলা হয় খাঁটি বাংলা বা দেশি উপসর্গ।
- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গের সংখ্যা ২১টি। যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন, কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত নিজেস্ব উপসর্গকে খাঁটি বাংলা উপসর্গ বলা হয়। খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১ টি।
- যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, ঊন (ঊনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।

- " অ" উপসর্গটি নিন্দিত, অভাব, ক্রমাগত ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়।
যেমন:
-নিন্দিত অর্থে - অকেজো, অচেনা, অপয়া।
- অভাব অর্থে - অচিন, অজানা, অপিচ।
- ক্রমাগত অর্থে - অঝোর, অঝোরে।
আ উপসর্গটি 'সদৃশ', 'অনুরূপ', 'সমান' দ্যোতনা সৃষ্টি করে। খাম্বা শব্দের অর্থ 'স্তম্ভ'। আখাম্বা শব্দের অর্থ 'স্তম্ভের মতো', 'স্তম্ভের অনুরূপ', 'স্তম্ভের মতো স্থির'। 'আ' উপসর্গটি বাংলা ও তৎসম উভয় উপসর্গে বিদ্যমান।
'আখাম্বা= আ+ খাম্বা'  শব্দে 'আ' শব্দটি 'সদৃশ' দ্যোতনার সৃষ্টি করেছে।

কদ উপসর্গটি 'খারাপ', 'অনুচিত', 'নিন্দিত' অর্থ প্রকাশ করে। বেল শব্দের অর্থ 'ফল'। কদবেল শব্দের অর্থ 'খারাপ ফল', 'অনুচিত ফল', 'নিন্দিত ফল'।

উদাহরণ:
কদআচরণ - খারাপ আচরণ
কদনাম - নিন্দিত নাম
কদমতি - খারাপ মতি

উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় যেসব শব্দখণ্ড বা শব্দাংশ ধাতুর পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে, সেগুলোকে বলে উপসর্গ।

• বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত উপসর্গকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১. খাটি বাংলা উপসর্গ,
২. সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ এবং
৩. বিদেশি উপসর্গ।

• সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় যেসকল সংস্কৃত উপসর্গ ব্যবহার করা হয় তাদের সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ বলে। সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ ২০ টি।
যথা:  প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অভি, অপি, উপ, আ।

• খাঁটি বাংলা উপসর্গ:
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত নিজেস্ব উপসর্গকে খাঁটি বাংলা উপসর্গ বলা হয়। খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১ টি।
যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, ঊন (ঊনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।

[বাংলা উপসর্গের মধ্যে আ, সু, বি, নি এই চারটি উপসর্গ তৎসম শব্দেও পাওয়া যায়।]

• বিদেশি উপসর্গ:
আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি এসব ভাষার বহু শব্দ দীর্ঘকাল ধরে বাংলা ভাষায় প্রচলিত আছে।
এছাড়া কিছু বিদেশি উপসর্গও বাংলায় চালু আছে।

• বিদেশি উপসর্গ অনির্দিষ্ট বা অনির্ণেয়।
যেমন:
- আরবি উপসর্গ: আম, খাস, লা, গর, বাজে এবং খয়ের।
- ফারসি উপসর্গ: কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম।
- উর্দু উপসর্গ: হর।
- ইংরেজি উপসর্গ: হেড, সাব, ফুল, হাফ।
আম, খাস, লা, গর - ইত্যাদি হল, আরবি ভাষা হতে আগত উপসর্গ। 'গর' উপসর্গটি অভাব অর্থে ব্যাবহিত হয়। যেমনঃ গরমিল (মিলের অভাব), গরহাজির, গররাজি ইত্যাদি।
- বাংলা উপসর্গগুলো সাধারণত বাংলা শব্দের পূর্বেই বসে এবং তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গগুলো তৎসম শব্দের পূর্বে বসে।
- চারটি উপসর্গ (আ, সু, বি, নি), যা বাংলা ও তৎসম উভয় উপসর্গে পাওয়া যায়।
- যেমন: আকাশ, সুনজর. বিনামা, নিলাজ বাংলা শব্দ। অতএব আ, সু, বি, নি- বাংলা উপসর্গ।
- আবার, আকণ্ঠ, সুতীক্ষ্ণ, বিপক্ষ ও নিদাঘ তৎসম শব্দ। এখানে এসব শব্দের উপসর্গ আ, সু, বি, নি- তৎসম উপসর্গ।
- বাংলা উপসর্গ মোট ২১ টি।
- তন্মধ্যে "অ" উপসর্গটি একটি।
- " অ" উপসর্গটি নিন্দিত, অভাব, ক্রমাগত ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন:যেমন:
- নিন্দিত অর্থে - অকেজো, অচেনা, অপয়া।
- অভাব অর্থে - অচিন, অজানা, অপিচ।
- ক্রমাগত অর্থে - অঝোর, অঝোরে।
বিদেশি উপসর্গ:
- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি শব্দের সঙ্গে যেসব উপসর্গ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে তাদেরকে বিদেশী উপসর্গ বলা হয়।

- নিম্নরূপ কিছু ইংরেজি উপসর্গ দেওয়া হলো:
- ফুল, আধা, প্রধান, অধীন, হাফ ইত্যাদি।

• 'সাব' উপসর্গের ব্যবহার:
- অধীন অর্থে = সাব-অফিস, সাব-জাজ, সাব-ইন্‌সপেক্টর।
• ফুল উপসর্গের ব্যবহার:
- পূর্ণ অর্থে = ফুল-হাতা, ফুল শার্ট, ফুল-বাবু, ফুল-প্যান্ট।
• হাফ উপসর্গের ব্যবহার:
- আধা অর্থে = হাফ-হাতা, হাফ-টিকেট, হাফ-স্কুল, হাফ প্যান্ট।
• "সমভিব্যাহার" শব্দটিতে মোট ৪ টি উপসর্গ আছে। যথা- স, হা, সম, অভি।
স, হা- বাংলা উপসর্গ।
সম, অভি- তৎসম উপসর্গ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0